বৃহস্পতিবার রাজধানীতে নিজের সরকারি বাসভবন থেকে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি আরও বলেন, গবেষণাটি সম্পূর্ণ পক্ষপাতদুষ্ট।
টিআইবির প্রতিবেদনটি তীব্র নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে পরিচালিত হয়েছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, করোনায় কী করণীয় তা নিয়ে গবেষণার সুপারিশে ডিজিটাল সুরক্ষা আইন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
‘টিআইবির এই গবেষণাকে রাজনৈতিক রিপোর্ট বলা উচিত, গবেষণা নয়,’ বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।
টিআইবির প্রতিবেদনে উল্লিখিত স্বাস্থ্য খাতে অনিয়মের বিষয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা সরকার নিজ উদ্যোগে আগে থেকেই বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘সরকার নিজ উদ্যোগে সকল অনিয়মের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হচ্ছে।’
টিআইবির প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রসঙ্গে কাদের আবারও বলেন, যেখানে দুর্নীতি হয়েছে, যেখানে ঘুষ নেয়া হয়েছে, সুনির্দিষ্টভাবে তালিকা দেয়া হলে সরকার কড়া ব্যবস্থা নেবে। ইতিমধ্যে সরকার এ জাতীয় অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে।
কাদের বলেন, করোনার মহামারি বিশ্বের জন্য এক নতুন অভিজ্ঞতা। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর বিশেষজ্ঞদের পরামর্শসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় লড়াই করছি।
করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশের নেয়া উদ্যোগ বিশ্ব সম্প্র্রদায় প্রশংসা করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সরকারের একটি ভালো উদ্যোগও টিআইবির গবেষণা দলের নজরে আসেনি, যা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
‘তাই তাদের গবেষণার উদ্দেশ্য এবং প্রকৃতি সম্পর্কে জনমনে সন্দেহ ও প্রশ্ন থাকা স্বাভাবিক.’ বলেন তিনি।