তিনি বলেন, ‘এখানে প্রতিহিংসার কোনো কারণ নেই। তারেক রহমান যদি মনে করেন তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন, তাহলে তো তার নিজেরই দেশে চলে এসে আদালতে আত্মসমর্পণ করার কথা। কিন্তু তার দুর্নীতি ও হত্যা মামলার অপরাধ এত সুস্পষ্ট যে তার সে সৎসাহস নেই।’
‘তারেক রহমানকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা‘ বিএনপি মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্যের জবাবে বিকালে রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলের প্রচার উপকমিটির সভার শুরুতে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও দলের অন্যতম মুখপাত্র বলেন, ‘তারেক রহমানের দুর্নীতি বাংলাদেশ সরকার উদঘাটন করেনি, করেছে যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই। আর একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলায় তার অপরাধ সাক্ষ্য-প্রমাণে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি একজন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি । বিএনপিরই উচিত ছিল তাকে বাদ দেয়া। কিন্তু তা না করে তারা একজন দুর্নীতি ও ফৌজদারি হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে রাজনৈতিক সুরক্ষা দেবারে অপচেষ্টা করছে।’
তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি বা ফৌজদারি মামলায় দণ্ড হলে যেসব দেশের সাথে চুক্তি আছে, সেখান থেকে আসামিদের ফিরিয়ে আনা হয়, কিন্তু যুক্তরাজ্যের সাথে চুক্তি নেই বলে সরকার সেদেশে চিঠি দিয়েছে।’