তিনি বলেন, ‘মামলাগুলোতে জি কে শামীম হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষ বিষয়টি জানে না। বিষয়টি খুবই দুর্ভাগ্যজনক। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব। যেকোনো ঘটনায় দুই পক্ষের কথাই শোনা প্রয়োজন। যদি কোনো বিচ্যুতি হয়ে থাকে, তবে সেটি দুর্ভাগ্যজনক হবে। আমি বিষয়টি সম্পর্কে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, তবে এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন। তাই এ বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।’
রাজধানীর একটি হোটেলে এক কর্মশালা অনুষ্ঠানে যোগদানের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন আনিসুল হক।
এছাড়া কর্মশালায় বক্তব্য প্রদানকালে তিনি বলেন, ২০১৯ সালের ব্যবসা সহজীকরণ বিষয়ক বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বের ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৮তম, বিগত বছরে ছিল ১৭৬তম। এ অগ্রগতি সত্বেও আমরা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শুধুমাত্র আফগানিস্তান থেকে এগিয়ে আছি। আমাদেরকে ২০২১ সালের মধ্যে ব্যবসা সহজীকরণের সূচকে দুই অংকের অবস্থানে যেতে হবে।
ব্যবসা সহজীকরণে সম্পত্তি নিবন্ধন সূচক বিষয়ক এ কর্মশালার আয়োজন করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, লেজিসলেটিভ ও ড্রাফটিং বিভাগের সচিব নরেন দাস, নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক শহীদুল আলম ঝিনুক এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি নিহাদ কবীর।