বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে দলের নয়াপল্টন কার্যালয়ে যৌথ বৈঠকে এ কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়।
বৈঠক শেষে মির্জা ফখরুল কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে-আলোচনা সভার আয়োজন, ছবি প্রদর্শনী ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, কালো ব্যাজ ধারণ, পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং হতদরিদ্রদের মধ্যে ইফতার ও বস্ত্র বিতরণ।
১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন জিয়াউর রহমান। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে সেনা কর্মকর্তাদের একটি গ্রুপের হাতে নিহত হন তিনি।
বিএনপির কর্মসূচিগুলো হলো- ২৯ মে সকাল ১১টায় বিএনপির উদ্যোগে ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স-বাংলাদেশ মিলনায়তনে (রমনা) আলোচনা সভা।
৩০ মে ভোর ৬টায় দলের নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন। সকাল ১০টায় জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পার্ঘ অর্পণ ও মাজার জিয়ারত এবং জিয়ারত শেষে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের উদ্যোগে মাজার প্রাঙ্গণে দোয়া মাহফিল।
একইদিন সকাল থেকে নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ড্যাবের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে দিনব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনী করা হবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের প্রতি থানায় দুঃস্থদের মাঝে কাপড় ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হবে।
জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির সহযোগী সংগঠনগুলোও ২২ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
সারাদেশে জেলা ও মহানগরীসহ সকল ইউনিট এবং উক্ত ইউনিট সমূহের অধীনস্থ সকল ইউনিট বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।