কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে শুক্রবার রাতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংগঠনের কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে আগ্রহী পদ-প্রত্যাশীদের আগামী সাত দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে ডাকযোগে অথবা ই-মেইলের মাধ্যমে জীবন বৃত্তান্ত জমা দেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শামিম বলেন, ‘নতুন জেলা কমিটির পদ-প্রত্যাশীদের জীবন বৃত্তান্ত সংগ্রহ করে যাচাই-বাছাই করা হবে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যাদের বয়স আছে, যারা ছাত্র এবং যাদের ক্লিন ইমেজ রয়েছে তাদের সমন্বয়ে নতুন কমিটি গঠন করা হবে।’
উল্লেখ, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও বিতর্কিত জেলা কমিটির সভাপতি ইব্রাহীম চৌধুরী পাপন এবং সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ মাহমুদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগে একাধিক মামলা হয়। এতে করে সাধারণ কর্মীদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছিল।
২০১৫ সালের ৯ মে সম্মেলনের মাধ্যমে পাপনকে সভাপতি এবং মাহমুদকে সাধারণ সম্পাদক করে সাত সদস্য বিশিষ্ট এক বছর মেয়াদি জেলা কমিটি অনুমোদন করেছিলেন ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ এবং সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম।