বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই বাড়ি ‘লকডাউন’ পাশাপাশি বাড়ির অন্যান্য বাসিন্দাদেরও ‘হোম কোয়ারেন্টাইনে’ থাকার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, ওই বাড়ির ছেলে মাসুদ মিয়া ঢাকায় রিকশা চালান। চার দিন আগে তিনি বাড়িতে আসেন এবং তিনদিন ধরে ছেলেটি গলাব্যথার সাথে হাঁচি-কাশি, জ্বরে ভুগছেন। বুধবার থেকে তার মায়েরও জ্বর, হাঁচি-কাশি দেখা দেয়।
এব্যাপারে নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান জানিয়েছেন, করোনাভাইরাসের উপসর্গ হওয়ায় রিকশাচালক মাসুদ ও তার মায়ের নমুনা সংগ্রহ করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। রিপোর্ট পেলে তারা আক্রান্ত কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যাবে। যদি পজিটিভ হয়, তবে ৮ জন বসবাসকারি ওই বাড়ির অন্যান্যদেরও নমুনা সংগ্রহ করা হবে।
ইতোমধ্যে ওই পরিবারের খাবার উপজেলা প্রশাসন থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।