মঙ্গলবার দুপুরে নুরজাহান হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ও বিরিয়ানি হাউজ নামের ওই রেস্টুরেন্টের মালিক মো. হায়াতুল আলম, আলতাফ হোসেন ও মাহতাব আলী ভূট্টু শহরের রেস্টুরেন্টের ৩টি শাখাই বন্ধ করেছেন।
কর্তৃপক্ষ হোটেলের ৫০ জন কর্মচারীর প্রত্যেককে ১০ কেজি চাল, পাঁচ কেজি আলু, এক কেজি লবণ, এক কেজি ডাল ও একটি গোসলের সাবান প্রদান করেন।
হোটেলের কর্মচারী আমেনা বেগম বলেন, ‘করোনাভাইরাসের তানে (কারণে) হামার (আমাদের) হোটেল ১২ দিনের তানে (জন্য) বন্ধ। খাবার পায় (পেয়ে) হামার (আমার) ভালো হইল। এলা (এখন) হামেরা (আমরা) বাড়িত থাকিমো (থাকবো), কুনঠে (কোথাও) বাইর হমনি (হবো না)।’
নুরজাহান হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ও বিরিয়ানি হাউজ মালিক মো. হায়াতুল আলম বলেন, ‘করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে হোটেলের সকল শাখা ২৪ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ রাখছি। শ্রমিকরা বাসায় থাকলেও তো তাদের খাবার খেতে হবে। মানবিক কারণে তাদেরকে এসব খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছি।’