বৃহস্পতিবার গভীর রাতে প্রতিমন্ত্রীর নিজ এলাকা গাজীপুরের জয়দেবপুর, টঙ্গীর কেরানিরটেক বস্তি, কো-অপারেটিভ ব্যাংক মাঠ বস্তি, নোঁয়াগাও রেল কলোনি ও আশপাশের এলাকায় এই কার্যক্রম চালানো হয়।
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর পক্ষে তার চাচা গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি ঘরে ঘরে গিয়ে এই ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেন। ত্রাণ সামগ্রীতে ছিল চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজ, লবণ, ভোজ্যতেল ও সুরক্ষা সামগ্রী।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী রাসেল বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় কয়েক দিন ধরে যানবাহন চলাচল বন্ধ। এছাড়া বন্ধ হয়ে গেছে অনেক কল কারখানা-দোকান ও বিপণী বিতান। ঘর থেকে বের হচ্ছে না কেউ। অসহায় হয়ে পড়েছে অনেক দিনমজুর, দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ। তাই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমার নিজ নির্বাচনী এলাকার সকলের জন্য সাধ্যমতো নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য পৌঁছে দিচ্ছি। প্রাথমিকভাবে প্রথম ধাপে ৫০ হাজার পরিবারের জন্য খাবার পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
এই ত্রাণ শুধুমাত্র গাজীপুরের ভোটারদের জন্য নয় জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কে ভোটার আর কে ভোটার না এটা দেখে আমি ত্রাণ দিচ্ছি না। আমার ত্রাণ সকল অসহায় মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া হবে। করোনা মোকাবিলা করতে গিয়ে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের পাশে সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরও এগিয়ে আসার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।’