সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নগরীর শাসনগাছা থেকে ১৭২ জন শ্রমিককে বহনকারী চার বাস ছেড়ে যায়।
এর আগে তাদেরকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে জীবাণুনাশক স্প্রে করে বাসে উঠানোসহ করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেয়া হয়। এছাড়া প্রত্যেক শ্রমিককে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা নির্ণয় করে সাথে মাস্ক ও শুকনো খাবার দেয়া হয়।
পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন ঘোষণার পর গণপরিবহন বন্ধ হওয়ায় তারা কুমিল্লায় আটকা পড়েন। দেশের কৃষি কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এ জেলায় আটকে পড়া কৃষি শ্রমিকদের সেখানে পাঠানোর জন্য আমরা সহযোগিতা করেছি। আজ রাজশাহী ও চাপাইনবাবগঞ্জে ১৩০ জন এবং কিশোরগঞ্জে ৪২ জনসহ ১৭২ জন শ্রমিককে আমরা পাঠিয়ে দিয়েছি।’
এর আগে গত দুই দফায় এ জেলায় বিভিন্ন সময়ে এসে আটকে পড়া ৮৯ জন শ্রমিককে বরেন্দ্র এলাকায় পাঠানো হয় বলে জানান তিনি।
জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর ও পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলামসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।