জেলায় ৪৪ স্থায়ী ও ৩৪৯টি অস্থায়ী পশুর হাট রয়েছে। এর মধ্যে আদর্শ সদর উপজেলায় ১টি স্থায়ী এবং ২২টি অস্থায়ী, সদর দক্ষিণে ১টি স্থায়ী এবং ২০টি অস্থায়ী, লালমাইয়ে ২টি স্থায়ী এবং ২৩টি অস্থায়ী বরুড়ায় ৪টি স্থায়ী এবং ৩৯টি অস্থায়ী, ব্রাহ্মণপাড়ায় ১টি স্থায়ী এবং ১৭টি অস্থায়ী, নাঙ্গলকোটে ৩৪টি অস্থায়ী, মনোহরগঞ্জে ৩টি স্থায়ী এবং ২১টি অস্থায়ী, দেবীদ্বারে ৩টি স্থায়ী এবং ১৯ টি অস্থায়ী
এছাড়াও চৌদ্দগ্রামে ৮টি স্থায়ী এবং ২৬টি অস্থায়ী, লাকসামে স্থায়ী ৩টি এবং ৭টি অস্থায়ী, দাউদকান্দিতে ১টি স্থায়ী এবং ১৪টি অস্থায়ী, তিতাসে স্থায়ী ১টি এবং অস্থায়ী ১৩টি, হোমনায় ২টি স্থায়ী এবং ১৭টি অস্থায়ী, বুড়িচংয়ে ৫টি স্থায়ী এবং ২১টি অস্থায়ী, চান্দিনায় ৩টি স্থায়ী এবং ১৫টি অস্থায়ী, মুরাদনগরে ৫টি স্থায়ী এবং ৩৩টি অস্থায়ী ও মেঘনায় ১টি স্থায়ী এবং ৮টি অস্থায়ী পশুর হাট রয়েছে।
ইতিমধ্যে জেলা পুলিশ পশু হাট ইজারাদারদের মতবিনিময় সভা করেছে। পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম পশু হাটগুলোতে নিরাপত্তা দেয়ার কথা বলেছেন।
তিনি রাস্তায় কোন হাট না বসাতে, হাটে জাল টাকা শনাক্তকরণের মেশিন বসানো, হাটে পুলিশের পাশাপাশি ইজারাদাদের নিজস্ব ভলন্টিয়ার নিয়োগ, সি সি ক্যামেরার ব্যবস্থা করা, কাউকে ছিনতাইকারী, টাকা চোর, গুরু চোর সন্দেহ হলে বা আটক হলে তাকে গণপিটুনি না দিয়ে পুলিশে হস্তান্তর করা, কোন সন্দেহজনক ব্যক্তিকে ব্যাগে সন্দেহজনক কোন বস্তু নিয়ে ঘোরাফেরা করতে দেখলে পুলিশে খবর দেয়াসহ বিভিন্ন নির্দেশনা দেন।
এবার ভারত থেকে বৈধ ও অবৈধভাবে গুরু না আসাতে পশু খামারি, পালনকারী এবং বেপারিরা খুশি। ভাল দাম পাওয়ার আশা করছেন তারা। ভারত থেকে গরু না আসায় এবার দাম বাড়তে পারে এমন আশংকা করছেন ক্রেতারা।