নিহত মামুন ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ থানার মীর খালি গ্রামের আতাউর রহমানের ছেলে।
মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
বাসন থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, সিটি করপোরেশনের নলজানি এলাকার টার্গেট ফাইন ওয়্যার নামে একটি তৈরি পোশাক কারখানার সামনে মামুনের রক্তাক্ত মৃতদেহ দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে বুধবার ভোরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। নিহতের পেট ও পিঠে ধারাল অস্ত্রের একাধিক আঘাত রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মামুনকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহ নলজানি এলাকায় ফেলে গেছে দুর্বৃত্তরা।
তিনি বলেন, ‘মামুনের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায় হলেও তিনি রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া এলাকায় স্ত্রী ও স্বজন নিয়ে বসবাস করতেন। একসময় গাজীপুরে পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন মামুন। পরে মাদকাসক্ত হয়ে চুরি ছিনতাই কাজে জড়িয়ে পড়েন। আর এই ছিনতাইয়ের টাকা ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মামুন খুন হয়ে থাকতে পারেন।’