এ ঘটনায় চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) স্নেহাশীষ দত্ত ও তার গাড়ি চালককে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
শনিবার চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আহসানুল হক মিলু এ তথ্য জানিয়েছেন।
নতুন আক্রান্ত বাকি তিনজনের দুজন মনোহরগঞ্জের এবং একজন হোমনার বাসিন্দা বলে মনোহরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী জানিয়েছেন।
চান্দিনা উপজেলা পরিষদের আক্রান্ত কর্মচারী সম্পর্কে ইউএনও স্নেহাশীষ বলেন, ‘ওই কর্মচারী উপজেলা চত্বরের ডরমেটরিতে থাকেন। আটজন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারসহ ওই ডরমেটরি লকডাউন করা হয়েছে। উপজেলা পরিষদে সর্বসাধারণের চলাচল সীমিত করা হয়েছে। এছাড়া, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আমাকে এবং আমার গাড়ি চালককে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। পরামর্শ অনুযায়ী উপজেলা চত্বরের ইউএনও বাসভবনে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছি।’