মঙ্গলবার দুপুরে যশোর ল্যাব থেকে আসা রিপোর্টে তার করোনা শনাক্ত হয়।
কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. সুলতান আহমেদ জানান, ১৩ জুন ফয়েজ উদ্দীন মারা যান। মৃত্যুর একদিন আগে তার নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। এরপর তার বাড়িটি লকডাউন ঘোষণা করে উপজেলা প্রশাসন। তার পরিবার ও দাফন কাজে অংশ নেয়া সদস্যদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, মারা যাওয়ার তিনদিন আগে ফয়েজ ঢাকা থেকে সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে বাড়িতে আসেন। এরপর শুক্রবার গভীর রাতে তিনি মারা যান। তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি করতেন।
ঝিনাইদহের সিভিল সার্জন ডা. সেলিনা বেগম জানান, মঙ্গলবার জেলায় নতুন করে আরও তিনজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক কর্মকর্তা ফয়েজ আগেই মারা যান। বাকি দুজন কালীগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা।
এ নিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১০৪ জনে। এর মধ্যে মারা গেছেন দুজন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪৩ জন।