এদিকে, লাশ উদ্ধারের চার দিনের মাথায় তরুণীর পরিচয় ও হত্যার কারণ উদঘাটন করলেও পরিবার লাশ গ্রহণ না করায় আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে নিহতকে দাফন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মুরাদনগরে চাঞ্চল্যকর বিকাশ হত্যার রহস্য উদঘাটন, হত্যাকারী গ্রেপ্তার
অপরদিকে, ওই তরুণীকে হত্যার সাথে যুক্ত বলে শনিবার রাতে নাটোরের গুরুদাসপুর থেকে ওই তার স্বামী আনছেরকে আটক করেছে পুলিশ।
রবিবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সম্মেলনে নাটোরের পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা এসব তথ্য জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উদঘাটন না হলে র্যাবের সফলতা ম্লান হবে: হাইকোর্ট
পুলিশ সুপারের ভাষ্য, রাজবাড়ি জেলার পাংশ পৌর এলাকার শম্পা খাতুন ঢাকার বিভিন্ন বারে ড্যান্সার হিসেবে কাজ করতেন।এটা তার স্বামী ভাটা শ্রমিক পাবনার চকবারোরা গ্রামের আনছের আলী মেনে নিতে পারতেন না। স্ত্রীকে ওই পথ থেকে ফেরাতে না পেরে গত ১৩ জানুয়ারি বেড়ানোর কথা বলে নাটোরের লালপুর উপজেলার সাদিপুর গ্রামের নির্জন রেল লাইনের পাশে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে ঘুমন্ত স্ত্রী-কন্যাকে বালিশ চাপায় হত্যার অভিযোগ
পুলিশ সুপার বলেন, এঘটনায় জেলা পুলিশের একাধিক টিম ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় গোয়েন্দা তৎপরতা চালিয়ে হত্যার রহস্য উন্মোচন করে এবং শম্পার স্বামী আনছেরকে শনিবার রাতে নাটোরের গুরুদাসপুর থেকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: সাভারে পোশাক শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক