তারা হলেন- আল-মামুন, হাফিজুর রহমান, মনিরুল ইসলাম, খায়রুল ইসলাম ও শিউলি আক্তার।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুনা লায়লা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি বিধিনিষেধ অমান্য করে সিঙ্গাইর পৌর এলাকায় অবস্থিত দুটি কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হচ্ছিল। সকাল ১০টার দিকে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স নিয়ে কোচিং সেন্টার দুটিতে অভিযান চালান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুনা লায়লা।
এসময় আটক করা হয় শিক্ষক আল-মামুন, হাফিজুর রহমান, মনিরুল ইসলাম, খায়রুল ইসলাম ও নারী শিক্ষক শিউলি আক্তারকে। পরে দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে চার শিক্ষককে সাতদিনের জেল ও নারী শিক্ষককে বিশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুনা লায়লা বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। সরকারি বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে দুটি কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হচ্ছিল। খবর পেয়ে আটকের পর চার শিক্ষককে ১৯৬০ সালের দণ্ডবিধি ১৮৮ ধারায় সাত দিনের কারাদণ্ডাদেশ ও নারী শিক্ষককে ২৬৯ ধারায় বিশ হাজার টাকা জরিমনা করা হয়।