বৃহস্পতিবার কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে ওই ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষার পর তার শরীরে ভাইরাস ধরা পড়ে।
৭০ বছর বয়স্ক এ ব্যক্তি কয়েক দিন আগে খুলনা ও ঢাকা হয়ে তাবলিগের চিল্লা শেষ করে এসেছেন। তবে, তার শরীরে করোনার কোনো উপসর্গ নেই। রক্তচাপ একটু বাড়তি রয়েছে। তাবলিগফেরত হওয়ায় তিনি হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন বলে জানা গেছে।
তবে, প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর ওই ব্যক্তির বাড়িসহ পুরো এলাকা লকডাউন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের অধ্যাক্ষ ডা. অনুপ বড়ুয়া।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পান কর্মকর্তা ডা. আবু জাফর মোহাম্মদ সলিম বলেন, কয়েক দফায় উপজেলার মোট ৫৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। যার মধ্যে তুমব্রু কোনারপাড়ার ওই বাসিন্দার শরীরে করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়েছে। তার পরিবারের কারও মধ্যে লক্ষণ দেখা গেলে তাদের আলামতও সংগ্রহ করা হবে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া আফরিন কচি বলেন, ‘তুমব্রু কোনারপাড়ায় করোনা রোগীর সন্ধান পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থল আইনশৃংখলা বাহিনী ও প্রশাসনের লোকজন পরিদর্শন করেছেন। এ অবস্থায় ঘুমধুমকে লকডাউন করা হয়েছে। পাশের উখিয়ার অংশও লকডাউন করার জন্য সেখানকার প্রশাসনের সাথে আলাপ হয়েছে।’