নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে সদর উপজেলার তিনজন, টঙ্গীবাড়িতে দুজন এবং সিরাজদিখান উপজেলায় একজন। তাদের মধ্যে পাঁচজন সুস্থ আছেন। তবে এই ছয়জনের মধ্যে একজন মৃত। মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার হাতিমারার জোড়ার দেউল গ্রামের ওই বৃদ্ধের নমুনা নেয়া হয় মৃত অবস্থায়।
সিভিল সার্জন ডা. আবুল কালাম আজাদ জানান, জেলায় এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ৪৩ জনের মধ্যে মারা গেছেন পাঁচজন।
স্বাস্থ্য বিভাগ আরও জানায়, এ পর্যন্ত মোট আক্রান্তদের মধ্যে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলায় ৯ জন, গজারিয়ায় ৮ জন, টঙ্গীবাড়িতে ১০ জন, সিরাজদিখানে ৭ জন, শ্রীনগরে ৪ জন এবং লৌহজং উপজেলায় ৫ জন রয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা. আবুল কালাম আজাদ আরও জানান, এ পর্যন্ত ২৫৩ জনের সোয়াব আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে। যার মধ্যে ২৪৫ জনের সোয়াব পরীক্ষার রিপোর্ট এসেছে। শনিবার সকালে পাঠানো হয়েছে ৮ জনের নমুনা। এই আটজনের রিপোর্ট রবিবার আসার কথা রয়েছে।
প্রাপ্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, সন্দেহভাজন ৪৩ জনের পজিটিভ এসেছে, নেগেটিভ এসছে ২০২ জনের। এছাড়া মুন্সীগঞ্জ সদরের হাতিমারা সংলগ্ন আমতলা গ্রামে বৃহম্পতিবার বিকালে মারা যাওয়া বৃদ্ধের (৬৫) করোনা শনাক্ত হয়নি। মৃত্যুর আগেই তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। আক্রান্তরা অধিকাংশই নারায়ণগঞ্জ থেকে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন।