দুপুর দেড়টার দিকে রাতারগুল সোয়াম ফরেস্ট এলাকার চৌরাঙ্গী নৌকা ঘাটে পৌঁছান তিনি। প্রায় দুই ঘণ্টা নৌকাযোগে রাতারগুল জলারবন পুরো এলাকা ঘুরে দেখেন। কিছু সময় রাতারগুল জলারবনের শুকনো অংশে পায়ে হেঁটে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করেন রাষ্ট্রদূত।
পরে তিনি রাতারগুলসহ ব্যবস্থাপনা কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। রাতারগুল সোয়াম ফরেস্ট এলাকার সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও কার্যক্রমের জন্য সহ ব্যবস্থাপনা কমিটির নেতৃবৃন্দকে অভিনন্দন জানান মিলার।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের কন্ট্রোল অফিসার এনি সিরমান, সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এসএম সাজ্জাদ হোসেন, গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিশ্বজিত কুমার পাল, গোয়াইনঘাট সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম, গোয়াইনঘাট, থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুল আহাদ, ট্যুারিস্ট পুলিশের ইন্সপেক্টর আব্দুন নুর রুহেল, সারি রেঞ্জের রেঞ্জার মো. সাদ উদ্দিন আহমদ, গোয়াইনঘাট প্রেসক্লাব সভাপতি এম.এ মতিন, ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান চৌধুরী, রাতারগুল সহ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মাহবুব আলম, সহ সভাপতি শাহজাহান সিদ্দিকী, কোষাধ্যক্ষ ফখর উদ্দিন, সদস্য রহিম উদ্দিন, আরব আলী, মহিলা সদস্য বাসন্তি রানী সরকার প্রমুখ।