তিনি বলেন, 'ঘুর্ণিঝড় আম্পানে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের গৃহনির্মাণ, খাদ্য সরবরাহ, সুপেয় পানি, চিকিৎসা সেবাসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছে সেনাবাহিনী। ইতোমধ্যে উপকূলীয় এলাকায় আম্পানে ধসেপড়া ৪৬০টি ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে, ১০ হাজার মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়েছে। ১৬টি পানি বিশুদ্ধকরণ মেশিন প্রস্তুত করা হয়েছে। ৩টি মেশিনের সাহায্যে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকায় খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।’
সাতক্ষীরায় ঘুর্ণিঝড় আম্পানে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ পরিদর্শনে এসে সাতক্ষীরা সার্কিট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সেনাপ্রধান বলেন, দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণেও সেনাবাহিনী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সহযোগিতা করবে। এছাড়া আম্পানের তাণ্ডবে ধসেপড়া বেড়িবাঁধের যে সমস্ত জায়গায় জরুরিভাবে মেরামত করা প্রয়োজন ইতোমধ্যে সেনা সদস্যরা সেসমস্ত বেড়িবাঁধ নির্মাণ কাজে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। শুধু আম্পান নয়, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করতে সেই শুরু থেকেই সেনাবাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
'বঙ্গবন্ধুর জম্মশত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনা বাহিনী প্রতিটি জেলায় অন্তঃসত্ত্বা নারীদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাবে। ইতোমধ্যে তা শুরু করা হয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।'