কপোতাক্ষ নদ ও খোলপেটুয়া নদীর জোয়ারের পানি কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন করে দুর্ভোগ বেড়েছে আশাশুনি ও শ্যামনগরের বানভাসিদের। প্লাবিত অঞ্চলে পয়ঃনিষ্কাশনের ভঙ্গুর ব্যবস্থাপনা এবং গবাদিপশু ও বিভিন্ন বন্যপ্রাণী মরে গিয়ে পানি দূষিত হয়ে পড়েছে। একই সাথে বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
ইতোমধ্যে সরকারি ত্রাণ সহায়তা কেউ কেউ পেয়েছেন। আর যারা পাননি তারা যাতে পান সে জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
তবে জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের পর্যাপ্ত সরকারি ত্রাণ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। একই সাথে সেনাবাহিনী, পানি উন্নয়ন বোর্ড, জেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে বাঁধ মেরামতের কাজ দ্রুত শেষ করা হবে।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা রিপন হোসেন জানান, লঘুচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।