মঙ্গলবার সকালে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে সিটি করপোরেশনের একটি টিম লালবাজার এলাকার ড্রেন-নালা ও মাংসের দোকান পরিদর্শন করতে যান। এসময় ওই এলাকার স্থানীয়রা মেয়রের কাছে আজাদ বোর্ডিং নামের একটি আবাসিক হোটেল দিনে-রাতে অসামাজিক কার্যকলাপ চলে বলে অভিযোগ করেন।
স্থানীয়দের অভিযোগের বিষয়টি কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ ও এসএমপি পুলিশের ঊধ্র্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করলে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর উপস্থিতিতেই আজাদ বোর্ডিংয়ে অভিযান চালনো হয়।
এ অভিযানে হোটেল থেকে ৫ নারী ও ৭ জন পুরুষকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। সেই সাথে সিলগালা করে দেয়া হয় আজাদ বোর্ডিং।
অভিযান শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘পবিত্র এই নগরীকে কোনোভাবেই অপবিত্র করতে দেয়া হবে না। যারা এই অসামাজিক কাজে জড়িত থাকবেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ সময় সিসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. জসীম উদ্দিন, নির্বাহী প্রকৌশলী আলী আকবর, লাইসেন্স কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর, লাইসেন্স পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান, রুবেল আহমদ নান্নুসহ সিসিকের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।