তিনি বলেন, মূলত খাদ্যের ভারসাম্যহীনতার কারণে মা ও শিশু অপুষ্টিতে ভোগে। শিশুর বিকাশে মায়ের দুধ খুব বেশি প্রয়োজন। চজেন্য মা ও শিশুদের খাদ্যে বৈচিত্রতা আনা প্রয়োজন। খাদ্যে বৈচিত্র্য থাকলে শিশুদের পুষ্টির অভাব পূরণ হয়।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) সিলেট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালকের কার্যালয়ে সোমবার বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক শাখার উদ্যোগে ‘মা ও শিশুর খাদ্যে পুষ্টির গুরুত্ব’ বিষয়ক সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপনে তিনি এ কথা বলেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেটের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহজাহানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, আঞ্চলিক কেন্দ্র সুনামগঞ্জের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন।
ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, একজন শিশুর জন্মের পর থেকে এক হাজার দিনকে বলা হয় শিশুদের ‘গোল্ডেন ডেইজ’। এ সময়ের মধ্যে শিশুকে যথাযথভাবে যত্ন নেয়া হলে এবং পুষ্টিকর খাদ্য দেয়া হলে ও নিয়মিত মায়ের দুধ পান করালে শিশুটি সুন্দরভাবে বেড়ে উঠে।
এ সময় অনুষ্ঠানে সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সাদ্দাম হোসেনসহ কৃষি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।