রাষ্ট্রপতি
বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে বাংলাদেশিদের উৎসাহিত করা উচিত এনআরবি নেতাদের: রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন বলেছেন, প্রবাসী বাংলাদেশিদের বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য সবাইকে উৎসাহিত করা উচিত এনআরবি নেতাদের।
অনাবাসী বাংলাদেশিদের সংগঠন এনআরবি ওয়ার্ল্ডের একটি প্রতিনিধিদল রবিবার দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন এনআরবি ওয়ার্ল্ডের প্রেসিডেন্ট মোহা. সাহিদুজ্জামান।
আরও পড়ুন: গার্ড রেজিমেন্টকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি দক্ষতা অর্জনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের জন্য এনআরবিদের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার দাবি জানায় প্রতিনিধি দল।
সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। সাক্ষাৎকালে তারা সংগঠনের কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান।
তারা জানান, বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্য ও সেবার ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ করছেন তারা।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশে বিদ্যমান বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ খুবই চমৎকার।
দেশের সম্ভাবনাময় খাতগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে সংগঠনের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
প্রবাসীদের বিদেশে বাংলাদেশের দূত হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, তারা যাতে দেশে যথাযথ স্বীকৃতি পায় তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম খানসহ অন্য কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আঞ্চলিক সম্পর্ক জোরদারে মিয়ানমারের সমর্থনের প্রত্যাশা রাষ্ট্রপতির
গার্ড রেজিমেন্টকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি দক্ষতা অর্জনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সর্বাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
শনিবার ঢাকা সেনানিবাসে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রেজিমেন্টের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে একথা বলেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, সমসাময়িক বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নিরাপত্তা আজ বহুমাত্রিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। নতুন তথ্যপ্রযুক্তির আবিষ্কার ও সম্প্রসারণ এই বহুমাত্রিকতাকে আরও প্রসারিত করেছে।
আরও পড়ুন: আঞ্চলিক সম্পর্ক জোরদারে মিয়ানমারের সমর্থনের প্রত্যাশা রাষ্ট্রপতির
তিনি বলেন, 'এ বিষয়ে আপনাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়াতে হবে। এর জন্য উন্নত সরঞ্জাম ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন, আমি জানি যা আপনারা খুব গুরুত্ব সহকারে নেন।’
বৈশ্বিক মানদণ্ড পূরণের জন্য রেজিমেন্টের পেশাগত মান বিকাশে বিদ্যমান প্রশিক্ষণ কর্মসূচি জোরদার করার ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।
ভবিষ্যৎ সাফল্যের জন্য ঐতিহাসিক জ্ঞানের তাৎপর্য নিয়েও বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতি।
তিনি বলেন, ‘সমসাময়িক বাস্তবতার পাশাপাশি অতীত ইতিহাস ও ঘটনা থেকে আপনাদের শিক্ষা নিতে হবে। অতীত ও বর্তমানের সিঁড়িতে পা রেখে আমাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’
পিজিআর সদস্যদের সর্বোচ্চ নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন ও 'চেইন অব কমান্ড' বজায় রাখার কথা স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘দেশ ও জাতির দেওয়া মহান দায়িত্ব পালনে যেকোনো আত্মোৎসর্গ আপনাকে ইতিহাসে চিরস্মরণীয় করে রাখবে।’
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি ভবনে শেখ হাসিনাকে ভারতের উষ্ণ অভ্যর্থনা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছেন রাষ্ট্রপতি
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে জাতীয় ঈদগাহে প্রধান জামাতে যোগ দিয়ে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
সোমবার (১৭ জুন) সকালে রাষ্ট্রপতির পরিবারের সসদ্য ও কর্মকর্তারা তার সঙ্গে ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি সেখানে পৌঁছালে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা তাকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: ত্যাগের মহিমায় ঈদুল আজহা উদযাপন করছে দেশবাসী
এসময় মন্ত্রিসভার সদস্য, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, আইনপ্রণেতা, জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা ঈদের নামাজ আদায় করেন।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন ঈদের নামাজ পরিচালনা করেন। দেশের শান্তি ও অগ্রগতি এবং জনগণ তথা মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনা করে এসময় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
নামাজ শেষে ঈদগাহের মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি। এসময় রাষ্ট্রপতির একাধিক সচিবও নামাজে অংশ নেন।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মানসম্মত শিক্ষা ও গবেষণার ওপর রাষ্ট্রপতির গুরুত্বারোপ
নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি উচ্চশিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
বুধবার (৬ জুন) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে পৃথক পৃথক সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে এ আহ্বান জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎকালে উপাচার্যরা নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম ও বিভিন্ন পরিকল্পনা সম্পর্কে তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্বমানের পাঠ্যক্রম গ্রহণের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
বিশ্ববিদ্যালয়কে জ্ঞান অর্জনের উন্মুক্ত ক্ষেত্র হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, একাডেমিক প্রোগ্রাম এমনভাবে প্রণয়ন করতে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা সমসাময়িক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারে এবং প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে নিজেদের যোগ্য প্রমাণ করতে পারে।
জ্ঞান অর্জন ও এর প্রসারে গবেষণার বিকল্প নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গবেষণায় পরিমাণের চেয়ে গুণগত মানকে প্রাধান্য দিতে হবে এবং গবেষণার সুফল অর্জনে জোর দিতে হবে।’
পাশাপাশি একাডেমিক কার্যক্রম আয়োজনে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের মতামতের ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রপতি।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শিক্ষা পরিকল্পনার একটি কপি দেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
রাষ্ট্রপতি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী উল্লেখ করে উপাচার্য আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় রাবি সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণ জানান।
সাক্ষাৎকালে আরও ছিলেন রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিবরা।
আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে তদারকি বাড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির
দেশে ফিনল্যান্ড-গুয়াতেমালা ও আয়ারল্যান্ডকে বিনিয়োগের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
ফিনল্যান্ড, গুয়েতেমালা ও আয়ারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে তাদের ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার (২৮ মে) বঙ্গভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত তিন দেশের রাষ্ট্রদূতদের কাছ থেকে পৃথকভাবে পরিচয়পত্র গ্রহণের পর তিনি এ কথা বলেন।
বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা হলেন- ফিনল্যান্ডের কিমো লাহডেভিরতা, গুয়েতেমালার ওমর কাস্তেনেদা সোলারেস ও আয়ারল্যান্ডের কেভিন কেলি।
বৈঠক শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক কর্মসূচিতে জনস্বার্থ বিষয়ে গুরুত্ব দিন: রাষ্ট্রপতি
বাংলাদেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সবসময়ই বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সম্প্রসারণকে অগ্রাধিকার দেয়।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এখানে নতুন দূতদের দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে এই তিন দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও সংহত হবে।
বাংলাদেশকে অপার সম্ভাবনার দেশ হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রদূতদের বাংলাদেশ ও নিজ নিজ দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে সব সম্ভাবনা কাজে লাগানোর আহ্বান জানান।
তিনি তিন দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা অনুসন্ধানে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় সফরের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'বাংলাদেশ মানবিক কারণে বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের আশ্রয় দিলেও এখন এটি একটি জটিল আর্থ-সামাজিক সমস্যায় পরিণত হয়েছে।’
রাষ্ট্রপতি রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে বন্ধুপ্রতীম দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করেন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূরা নিজ নিজ দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতিতে দুঃখ ও সমবেদনা জানান।
রিমালসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকার ও জনগণের সাফল্যের প্রশংসা করে তারা নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির প্রয়োজনীয় সহযোগিতা কামনা করেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্সিয়াল গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) একটি অশ্বারোহী দল রাষ্ট্রদূতদের আগমনের সময় তাদের গার্ড অব অনার প্রদান করে।
আরও পড়ুন: হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে তদারকি বাড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে তদারকি বাড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতে তদারকি বাড়াতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘উচ্চশিক্ষার প্রসারের পাশাপাশি গুণগত মান নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এ বিষয়ে তদারকি বাড়িয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।’
আরও পড়ুন: কাতারের আমিরকে স্বাগত জানালেন রাষ্ট্রপতি
সোমবার (৬ মে) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাক্ষাৎ সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মসিউর রহমান প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরিকল্পনা ও শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান।
প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. নিজামউদ্দিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুস সালাম হাওলাদার ও রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন।
রাষ্ট্রপতি আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যক্রমের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন, যাতে শিক্ষার্থীরা উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করতে পারে এবং যোগ্য নাগরিক হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
শিক্ষকদের উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ারও নির্দেশ দেন তিনি।
তিনি ক্যাম্পাসে বিদ্যমান শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি দক্ষতাভিত্তিক কর্মসূচি চালুর পরামর্শ দেন।
উপাচার্য এ বছরের শেষে অনুষ্ঠেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করার জন্য রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠকে রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক কর্মসূচিতে জনস্বার্থ বিষয়ে গুরুত্ব দিন: রাষ্ট্রপতি
বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের আরও বিনিয়োগের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রাজনৈতিক কর্মসূচিতে জনস্বার্থ বিষয়ে গুরুত্ব দিন: রাষ্ট্রপতি
রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিতে দেশের সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কমিউনিটি ক্লিনিকের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জনকল্যাণ রাজনীতির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার ও রাজনীতিবিদদের গৃহীত সব সিদ্ধান্তে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘কে বা কারা এই সিদ্ধান্ত নিল সেটা বড় কথা নয়- জনস্বার্থে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে কি না বা জনস্বার্থ রক্ষা করা হচ্ছে কি না সেটাই বড় কথা।’
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, রাজনৈতিক সুবিধার জন্য জনস্বার্থকে ধ্বংস করা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির পরিচয় দেয়।
দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল গোপালগঞ্জ জেলার গিমাডাঙ্গায় কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘২০০১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদলের পর প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার এই জনপ্রিয় উদ্যোগ বন্ধ হয়ে যায়। এটি ছিল তৎকালীন সরকারের প্রতিহিংসাপরায়ণ জনস্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্ত।’
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হয় এবং জনগণের দুর্ভোগ বাড়ে, এ ধরনের কর্মসূচি থেকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জনস্বার্থে সরকারের নেওয়া সব উদ্যোগ সফল করতে দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’
দেশের জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিকের টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রপতি।
সরকারের কর্মকাণ্ডের প্রতিটি ক্ষেত্রে জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, 'খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ও শিক্ষার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নে জনগণের দোরগোড়ায় চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দিতে বহুমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিশেষ করে নারী ও শিশুদের চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে কমিউনিটি ক্লিনিক জনগণের আস্থার স্থানে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকের উপযোগিতা ও সুনাম গ্রাম-শহর ছাড়িয়ে জাতীয় পর্যায়ে এমনকি বিশ্বজুড়েও ছড়িয়ে পড়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে এবং জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণে সরকার কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রম, আশ্রয় কেন্দ্র, সবার জন্য বিদ্যুৎ, আমার বাড়ি, আমার খামার, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিসহ মোট ১০টি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে ইউএই নেতাদের অভিনন্দন
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, 'কমিউনিটি ক্লিনিক' শিরোনামে জাতিসংঘের এই ঐতিহাসিক প্রস্তাব, 'শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ' সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় বাংলাদেশ সরকারের উদ্ভাবনী নেতৃত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
জনগণের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গৃহীত সব পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সমন্বিত কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি জানান, বর্তমানে দেশে ১৪ হাজার ১৭৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক জনসচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মডেল হিসেবে কাজ করছে এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা দিচ্ছে।
এ সময় কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন গণটিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কমিউনিটি ক্লিনিকের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
স্বাস্থ্যখাতে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস (এমডিজি) অ্যাওয়ার্ড, সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড, গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই) অ্যাওয়ার্ড এবং ভ্যাকসিন হিরো অ্যাওয়ার্ডের মতো অনেক মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক পুরস্কার বাংলাদেশ অর্জন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই অর্জন বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে এবং জাতিকে গর্বিত করেছে।
সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত সচিব এ কে এম নুরুন্নবী কবির, কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ারের (সিবিএইচসি) লাইন ডিরেক্টর ডা. মো. কাইয়ুম তালুকদার বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ, জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি প্রভাষক মুক্তিযোদ্ধা ডা. আহমদ আল কবির এবং গোপালগঞ্জ শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাহিদ ফেরদৌসকে 'দি শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ' স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে 'স্মার্ট কমিউনিটি ক্লিনিক-কমিউনিটি ক্লিনিক-গ্লোবালাইজেশন অব কমিউনিটি ক্লিনিক' শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: ক্ষমতার অপব্যবহার যেন না হয় তা নিশ্চিত করুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্বমানের পাঠ্যক্রম গ্রহণের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা যাতে নিজেদের যোগ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্বমানের কারিকুলাম প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য আবু তাহের বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
সাক্ষাৎকালে উপাচার্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান।
এ সময় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ উচ্চশিক্ষা খুবই জরুরি।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গভবনে ভুটানের রাজা-রানীকে সংবর্ধনা
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করে বলেন, কর্তৃপক্ষ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন দেশের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষার্থীরা যাতে জ্ঞান অর্জন করতে পারে সে উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়েও কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম খান, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম এবং রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে পর্তুগাল ও বাহরাইনের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে পর্তুগাল ও বাহরাইনের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
বাংলাদেশে নিযুক্ত পর্তুগালের রাষ্ট্রদূত জোয়াও রিবেইরো ডি আলমেইদা এবং বাহরাইনের রাষ্ট্রদূত আব্দুর রহমান মোহাম্মদ আলগাউদ রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।
বৃহস্পতিবার(৪ এপ্রিল) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের কাছে স্ব স্ব পরিচয়পত্র পেশ করেন রাষ্টদূতরা।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব ইউএনবিকে জানান, রাষ্ট্রদূতরা বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্সিয়াল গার্ড রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল তাদের গার্ড অব অনার দিয়ে স্বাগত জানায়।
নতুন রাষ্ট্রদূতদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো খুবই জরুরি।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গভবনে ভুটানের রাজা-রানীকে সংবর্ধনা
রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে পারস্পরিক ও বহুপক্ষীয় সহযোগিতার কোনো বিকল্প নেই।
গার্মেন্টস, ওষুধ, সিরামিক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের বিদ্যমান সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে পারস্পরিক সম্ভাবনা কাজে লাগানোর উদ্যোগ নিতে রাষ্ট্রদূতদের প্রতি আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।
সাক্ষাৎকালে পর্তুগাল ও বাহরাইনের রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন।
রাষ্ট্রদূতরা তাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় ও দক্ষ কর্মীদের অবদান তুলে ধরেন।
নতুন রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকালে রাষ্ট্রপতির পূর্ণ সহযোগিতা কামনা করেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশে স্বাধীনতা দিবস পালিত
স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে ইউএই নেতাদের অভিনন্দন
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) নেতারা।
দেশটির দৃষ্টিনন্দন ও বিশেষ ভবনগুলোতে বাংলাদেশের পতাকা প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ঢাকায় সংযুক্ত আরব আমিরাত দূতাবাস।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন।
এছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট, উপপ্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্সিয়াল কোর্টের মন্ত্রী মনসুর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পৃথক শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন।
বার্তায় তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সুস্বাস্থ্য কামনা করেন এবং বন্ধুপ্রতীম দেশ ও জনগণের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও মঙ্গল কামনা করেন।