সারাদেশ
আজ থেকে গাজীপুরসহ সারা দেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গাজীপুরসহ সারা দেশে আজ থেকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবে যৌথ বাহিনী। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর সমন্বয়ে একটি সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় এই অভিযান শুরু হবে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: সারা দেশে সহিংস ভাঙচুর: সরকারকে কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান টিআইবির
সভাসূত্র জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে ও সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট পরিচালনা করা হবে। আজ শনিবার থেকেই গাজীপুর এলাকাসহ সারাদেশে এই অভিযান শুরু হবে।
এ বিষয়ে রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে। এদিকে গাজীপুরে মারধরে আহত সাতজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
৬৮ দিন আগে
সারা দেশে পাটের ব্যাগের ব্যবহার চালু করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
সারাদেশে পাটের ব্যাগের ব্যবহার চালু করতে হবে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত শীর্ষক মত বিনিময় সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিপ্রাপ্তদের তালিকা প্রস্তুত হচ্ছে: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
তিনি বলেন, সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। ২০১০ সালের পণ্যে পাট মোড়কের আইনটি সর্বতোভাবে বাস্তবায়ন শুরু করতে হবে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, প্রথমে আটা, চাল ও ধানের ব্যাগ দিয়ে এর প্রয়োগ করা হবে। পরে সুপারশপগুলোতে প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাটের ব্যাগ ব্যবহারে সার্বিক সহায়তা করা হবে।
প্রসঙ্গত, সভায় মত বিনিময়কালে পাট পণ্যে যুগোপযোগী প্রযুক্তিগত জ্ঞান ব্যবহার, অধিকতর গবেষণা, স্বল্প দাম ও সহজলভ্যতা, সহজ শর্তে ঋণ বা প্রণোদনার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. আবুল হোসেন পাটখাতের সমস্যা ও সম্ভাবনার বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তব্য দেন।
এসময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফ, বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান রবিউল আহসান, মহাসচিব আব্দুল বারিক খান, পরিচাল ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: এফআইআরে নাম থাকলেই গ্রেপ্তার নয়, পুলিশ আগে তদন্ত করবে: ডিএমপি কমিশনার
চট্টগ্রামে বন্যাপরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি: উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ
২১৩ দিন আগে
গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন কম, সারাদেশে বাড়ছে লোডশেডিং
গ্যাসভিত্তিক কেন্দ্রগুলোতে বিদ্যুৎ উৎপাদন এখনও প্রত্যাশিত মাত্রার চেয়ে কম থাকায় সারাদেশে লোডশেডিং বাড়ছে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকাল ৩টায় দেশে ১৪ হাজার ৭৫০ মেগাওয়াটের চাহিদা ছিল কিন্তু লোডশেডিং হয়েছে ১ হাজার ৮৭৪ মেগাওয়াট।
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির দাপ্তরিক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ওই সময় দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছিল ১২ হাজার ৭৮৮ মেগাওয়াট।
আরও পড়ুন: গ্যাস সংকট: ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কবলে দেশ
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এদিন সন্ধ্যায় চাহিদা বেড়ে ১৫ হাজার ৯০০ মেগাওয়াট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে যে কারণে লোডশেডিং বাড়বে।
প্রচণ্ড গরমের মধ্যে ঢাকার অনেক এলাকার বাসিন্দাদের কয়েক দফা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সম্মুখীন হতে হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরার বাসিন্দা আব্দুর রশিদ জানান, দিনের শুরুতেই সকাল ১১টায় এক ঘণ্টার লোডশেডিংয়ের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
রাজধানীর গুলশান, মোহাম্মদপুর, মালিবাগসহ বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও একই ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গ্যাসের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছেন না বলে জানান বিপিডিবির কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ সিলেট নগরবাসী
বিপিডিবি থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ না থাকায় ৪ হাজার ১৬৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না।
পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও সামিট গ্রুপ তাদের এলএনজি টার্মিনালের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করতে পারছে না। যে কারণে আমদানি করা সরবরাহ থেকে জাতীয় গ্রিড প্রতিদিন ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট (এমএমসিএফডি) গ্যাস পাচ্ছে না।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশে প্রায় ৪ হাজার এমএমসিএফডি গ্যাসের চাহিদার বিপরীতে ২ হাজার ৬০৯ দশমিক ৪ এমএমসিএফডি গ্যাস উৎপাদন হয়েছে।
আরও পড়ুন: লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত সিলেট, ভোগান্তিতে পরীক্ষার্থীরা
২১৯ দিন আগে
এক দফা দাবি: সারাদেশে সংঘর্ষে নিহত ৯৬
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবি ভিত্তিতে চলমান আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে বিক্ষোভকারী, পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৯৬ জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন ১ হাজার জনেরও বেশি।
ইউএনবি নিউজ ডেস্কে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা গেছে, ঢাকা ও ফেনীতে ৯ জন করে, সিলেট ও নরসিংদীতে ৬ জন করে, সিরাজগঞ্জে ২৩ জন, লক্ষ্মীপুরে আটজন, বগুড়ায় পাঁচজন, রংপুরে চারজন, মাগুরা, পাবনা, কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জে তিনজন করে এবং জয়পুরহাট ও শরীয়তপুরে দুইজন করে মারা গেছেন। এছাড়া গাজীপুর, কক্সবাজার, ভোলা, হবিগঞ্জ, সাভার, কেরানীগঞ্জ ও বরিশালে একজন করে মারা গেছে।
এছাড়া সারাদেশে সংঘর্ষ ও হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন এক হাজারের বেশি মানুষ।
ঢাকায় সংঘর্ষে অন্তত সাতজন নিহত ও আড়াই শতাধিক আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজের ছাত্র তাওহিদুল (২২), ওবায়দুল্লাহ সিদ্দিক (২৩) ও ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রামিজউদ্দিন হাবিব রূপ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আমাদের প্রতিবেদক জানান, মরদেহগুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
এছাড়া সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হামলা চালায় একদল দুর্বৃত্ত।
আরও পড়ুন: সোমবার থেকে ৩ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা
নরসিংদীর মাধবদী উপজেলায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতাকর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
সংঘর্ষ চলাকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কিছূ সংখ্যক যানবাহন, আওয়ামী লীগের অফিস, থানা ও অন্যান্য স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী তার মন্ত্রিসভার পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে সকাল থেকে বিক্ষোভে অংশ নেয় সাধারণ মানুষ।
প্ল্যাটফর্মটি শনিবার একটি বিশাল সমাবেশ থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দেয়। এর ফলে সকাল থেকে রাস্তায় যান চলাচল কম ছিল। শপিংমল ও দোকানপাটও বন্ধ ছিল।
ঘটনাস্থল থেকে প্রত্যক্ষদর্শী, আমাদের সংবাদদাতা ও ফটো সাংবাদিকরা জানান, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের মোকাবিলায় রাস্তায় নামলে পরিস্থিতি সহিংস হয়ে ওঠে।
অনেক জায়গায় বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এর ফলে সহিংস সংঘর্ষে শিক্ষার্থীসহ অনেকে নিহত ও আহত হন।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, সিলেট, খুলনা, কুষ্টিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
ক্রমবর্ধমান এ সহিংসতার মধ্যে সরকার রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাজধানীসহ দেশের কয়েকটি স্থানে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করেছে।
ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব বিভাগীয় সদর, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, শিল্পাঞ্চল, জেলা ও উপজেলা সদরে কারফিউ জারি করা হয়।
এদিকে আন্দোলনকারীদের গুলি না করার নির্দেশনা চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালত তার পর্যবেক্ষণে বলেছেন, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে অংশ নেওয়ার অধিকার সব নাগরিকের রয়েছে এবং জোর দিয়ে বলেছে, পুলিশকে অবশ্যই আইনি নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে হবে।
একইসঙ্গে পুলিশকে পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গল (পিআরবি) কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারফিউ প্রত্যাখ্যান, লংমার্চ টু ঢাকা এগিয়ে সোমবার
সিরাজগঞ্জ ও কুমিল্লায় ১৪ পুলিশ নিহত
২৫৫ দিন আগে
এক দফা দাবি: সারাদেশে সংঘর্ষে নিহত ২৭
এক দফা দাবিতে গণবিক্ষোভের মধ্যে সারাদেশে বিক্ষোভকারী, পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ২৭ জন নিহত নিহয়েছেন। এ সময় বিপুল সংখ্যক মানুষ আহত হয়েছেন।
আমাদের জেলা সংবাদদাতারা এ পর্যন্ত ফেনীতে ৬ জন, নরসিংদীতে ছয়জন, সিরাজগঞ্জে চারজন, পাবনায় তিনজন, মাগুরায় একজন, কিশোরগঞ্জে তিনজন, মুন্সীগঞ্জে দুজন ও সিলেটে একজন মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন।
এছাড়া সারাদেশে সংঘর্ষ ও হামলায় গুলিবিদ্ধসহ বিপুল সংখ্যক মানুষ আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: পাবনায় আ.লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ শিক্ষার্থী নিহত
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে সকাল থেকে বিক্ষোভে অংশ নেন সর্বস্তরের মানুষ।
প্ল্যাটফর্মটি শনিবার একটি বিশাল সমাবেশ থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দেয়। এর ফলে সকাল থেকে রাস্তায় যান চলাচল কম ছল। শপিংমল ও দোকানপাটও বন্ধ ছিল।
ঘটনাস্থল থেকে প্রত্যক্ষদর্শী, আমাদের সংবাদদাতা ও ফটো সাংবাদিকরা জানান, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের মোকাবিলায় রাস্তায় নামলে পরিস্থিতি সহিংস হয়ে ওঠে।
অনেক জায়গায় বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এর ফলে সহিংস সংঘর্ষে শিক্ষার্থীসহ অনেকে নিহত ও আহত হন।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, সিলেট, খুলনা, কুষ্টিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
ক্রমবর্ধমান এ সহিংসতার মধ্যে সরকার রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাজধানীসহ দেশের কয়েকটি স্থানে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করেছে।
ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব বিভাগীয় সদর, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, শিল্পাঞ্চল, জেলা ও উপজেলা সদরে কারফিউ জারি করা হয়।
এদিকে আন্দোলনকারীদের গুলি না করার নির্দেশনা চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালত তার পর্যবেক্ষণে বলেছেন, শান্তিপূর্ণ সমাবেশে অংশ নেওয়ার অধিকার সব নাগরিকের রয়েছে এবং জোর দিয়ে বলেছে, পুলিশকে অবশ্যই আইনি নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে হবে।
একইসঙ্গে পুলিশকে পুলিশ রেগুলেশন অব বেঙ্গল (পিআরবি) কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: সিলেটে গুলিতে ২ জন নিহত
নরসিংদীতে আন্দোলনকারীদের উপর আ. লীগ কর্মীদের গুলি, পিটিয়ে ৬ কর্মীকে হত্যা, গুলিবিদ্ধ ৪
২৫৫ দিন আগে
৬ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশব্যাপী ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালনের সঙ্গে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ অবরোধ করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১০ জুলাই) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে বাকৃবির জব্বারের মোড় সংলগ্ন এলাকায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দেওয়ানগঞ্জগামী ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি অবরোধ করেন তারা। পরে বিকাল সোয়া ৫টায় অবরোধ তুলে নিলে ওই রুটে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: বাকৃবিতে বাংলা ব্লকেড: তৃতীয় দিনের মতো রেলপথ অবরোধ
শিক্ষার্থীদের অবরোধ চলাকালীন আরও চারটি ট্রেন- ‘মহুয়া কমিউটার’, ‘জামালপুর এক্সপ্রেস’, ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস’ ও ‘অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস’ ময়মনসিংহে প্রবেশ করতে পারেনি। এছাড়া ঢাকা অভিমুখী ‘হাওর এক্সপ্রেস’ ও ‘বলাকা কমিউটার’ ট্রেন দুইটিও সিডিউল বিপর্যয়ের কারণে ময়মনসিংহ ছেড়ে যেতে পারেনি। তবে ময়মনসিংহ থেকে জারিয়া, মোহনগঞ্জ ও জামালপুর অভিমুখী লোকাল ট্রেনগুলো চলাচল করেছে।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন সুপারিনটেনডেন্ট মো. নাজমুল হক খান বলেন, ‘বাকৃবিতে আন্দোলনের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দেওয়ানগঞ্জ অভিমুখী ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি অবরোধের মুখে পড়ে। ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’সহ আরও চারটি ট্রেন ময়মনসিংহ প্রবেশ করতে পারেনি। এছাড়া আরও দুইটি ট্রেন ময়মনসিংহ ছেড়ে যেতে পারেনি। তবে ময়মনসিংহ থেকে তিনটি লোকাল রুটে লোকাল ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তবে বিকাল ৫টা ১৫ মিনিটে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেয়ার পর ময়মনসিংহের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়।’
এর আগে আপিল বিভাগের সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বহালে হাইকোর্টের রায়ের ওপর চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা দেওয়ার প্রতিবাদে দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে অবরোধ করে রাখা ‘তিস্তা এক্সপ্রেস’ ট্রেনের সামনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রায়ের প্রতিবাদে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন
'বাংলা ব্লকেড': ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ অবরোধ বাকৃবি শিক্ষার্থীদের
২৮০ দিন আগে
কোটা সংস্কার: ৬ ঘণ্টা পর ঢাকাসহ সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা বুধবার (১০ জুলাই) সন্ধ্যায় তাদের ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি তুলে নেওয়ার পর ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হয় রেল যোগাযোগ।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার লেভেল ক্রসিং ও মহাখালী লেভেল ক্রসিংয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা ব্যারিকেড দেওয়ায় ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এতে যাত্রীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে।
আরও পড়ুন: কোটা সংস্কারে ‘বাংলা ব্লকেড’, সারাদেশে পরিবহন ব্যবস্থা বিপর্যস্ত
সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে সারা দেশে ‘বাংলা ব্লকেড’র অংশ হিসেবে বুধবার (১০ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা লগ বসিয়ে লেভেলক্রসিং অবরোধ করেন।
ঢাকা রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আহমেদ বিশ্বাস জানান, বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা কারওয়ান বাজার সংলগ্ন লেভেল ক্রসিংয়ে ব্যারিকেড দিয়ে ট্রেন যোগাযোগ বিঘ্নিত করে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তানিম আহমেদ বলেন, সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহালে হাইকোর্টের আগের আদেশের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'কোটা পদ্ধতির সংস্কার করতে হবে এবং তা না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভকারীরা শাহবাগ মোড়ে জড়ো হয়ে কোটা পদ্ধতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকলে ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় কিছু শিক্ষার্থী কারওয়ানবাজার এফডিসি পয়েন্ট সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়।
এদিকে মহাখালী, আমতলী, সায়েন্স ল্যাবরেটরি ও মেরুল বাড্ডায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দিতে দেখা গেছে।
রাজধানীর কোনো কোনো এলাকায় যাত্রীদের পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে দেখা গেছে।
কোটা সংস্কারকারের দাবিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে 'বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচি পালনের সময় রেলওয়ে ও মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন আন্দোলনকারীরা।
আরও পড়ুন: বাংলা ব্লকেড: ঢাকাসহ সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
২৮০ দিন আগে
আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারাদেশে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়া অফিসের বুলেটিনে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বৃষ্টিতে কর্মজীবী-শিক্ষার্থীদের যাতায়াত ব্যাহত
সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল জুড়ে পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত একটি লঘুচাপ অবস্থান করছে।
দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ঢাকা বিভাগের পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে অগ্রসর হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু আরও অগ্রসর হতে পারে।
শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল নীলফামারীর সৈয়দপুরে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে দেশের সর্বোচ্চ ১২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে সিলেটের শ্রীমঙ্গলে।
আরও পড়ুন: ৫ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা বৃষ্টিতে সিলেটের ৪ উপজেলায় বন্যা
৩২০ দিন আগে
সারাদেশে বসছে ৪৪০৭ পশুর হাট: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে সারা দেশে ৪ হাজার ৪০৭টি পশুর হাট বসবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
মঙ্গলবার (২৮ মে) সচিবালয়ে ঈদুল আজহার প্রস্তুতি সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঈদুল আযহা সম্ভবত ১৭ জুন হতে যাচ্ছে। প্রতি বছর আমরা ঈদ, পূজাসহ জাতীয় দিবসগুলোতে দেশের জনগণকে নিরাপদে রাখতে পারি, একইসঙ্গে উৎসবগুলো যাতে আনন্দঘন পরিবেশে হয় সবাই যেন অংশগ্রহণ করতে পারে। এ লক্ষ্যে আজকের এই সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রাপ্ত তথ্যমতে সিটি করপোরেশন ও জেলা শহরগুলোসহ সারাদেশে মোট ৪ হাজার ৪০৭টি পশুর হাট বসার তথ্য এ পর্যন্ত আমাদের কাছে আছে। এটা হয়তো বাড়তেও পারে।
আরও পড়ুন: ভারতে এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যা করা হয়েছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি বলেন, প্রতিটি পশুরহাটে অস্থায়ী পুলিশের ক্যাম্প বসানো হবে। হাটে ওয়াচ-টাওয়ার, জালনোট শনাক্তকরণ মেশিন, পশুচিকিৎসক থাকবেন।
পশুর হাটে পুলিশ ও র্যাবের পাশাপাশি সাদা পোশাকে গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা থাকবেন বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পশুবাহী গাড়িগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হবে, তারা যেন সব সময় রাস্তার বাম পাশের লেন ব্যবহার করে। তারা যেন রাস্তার মধ্যে না আসে বা ডানেও না যায়।
মন্ত্রী বলেন, পশুবাহী গাড়িতে তাদের গন্তব্যস্থল বা কোন হাটে যাবে সেই হাটের নাম গাড়ির সামনে লিখে রাখতে হবে। এটার উদ্দেশ্য হলো রাস্তাঘাটে কেউ যাতে জোর করে গাড়ি থেকে পশু নামাতে না পারে। একইসঙ্গে কেউ যাতে চাঁদাবাজি করতে না পারে এটাই হলো মূল উদ্দেশ্য।
তিনি আরও বলেন, এছাড়া রাস্তার উপর পশুর হাটে তারা কোনো পশু নামাতে পারবে না, রাস্তায় দাঁড়াতে পারবে না। তাদের জন্য নির্দিষ্ট স্থান আছে, সেখানেই তারা পশু নামাবেন।
সভায় সিদ্ধান্ত তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, পবিত্র ঈদযাত্রায় সড়ক-মহাসড়কে ও শহর এলাকায় যানজট নিরসনে হাইওয়ে পুলিশ জেলা পুলিশ সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করবেন। জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে যানজট নিরসনে আমরা গতবারও ড্রোন ব্যবহার করেছিলাম। এবারও আমরা যানজট নিরসনে ড্রোন ব্যবহার করব। মহাসড়কে সিসি ক্যামেরা বৃদ্ধিসহ যানজট নিরসনে আধুনিক প্রযুক্তি ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি করছি।
রাজধানীর প্রবেশদ্বারগুলোতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যানজট প্রবণ এলাকায় ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে যানজটের কারণ চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, দুর্ঘটনার রোধে মহাসড়কে গাড়ির অতিরিক্ত গতি নিয়ন্ত্রণে স্পিডগান আমাদের পুলিশ ব্যবহার করবে। অতিরিক্ত গতি সম্পন্ন যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা তাৎক্ষণিকভাবে নেওয়া হবে।
ঈদযাত্রার গাড়ি ভাড়া নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গত ঈদে যেভাবে ছিল, সেভাবেই থাকবে, ভাড়া বৃদ্ধি করবে না। মালিক, পরিবহন শ্রমিকদের প্রতিনিধিরা সেটা বলে গেছেন।
মন্ত্রী বলেন, ঈদুল আজহার আগে তিন দিন এবং পরের তিন দিন পচনশীল দ্রব্য ও যাত্রী পরিবহন ছাড়া অন্য সকল ধরনের পরিবহন বন্ধ থাকবে।
তিনি বলেন, ঈদের আগে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মে মাসের বেতন সম্পূর্ণ দিতে হবে। একইসঙ্গে বোনাস ঈদের ছুটির আগের প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এতে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ’র প্রেসিডেন্টরা সকলেই একমত পোষণ করেছেন।
তিনি বলেন, সরকারি ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পর্যায়ক্রমে ছুটির ব্যবস্থা করবেন। যাতে করে যানজটের সমস্যা না হয়। শিল্প এলাকার নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অযথা গুজব, উস্কানি দিয়ে যারা অসন্তোষ সৃষ্টি করেন কিংবা প্রয়াস করবেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় ঈদগাহর ময়দান ও সোলাকিয়া মাঠসহ সারা দেশের বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ঈদের জামাতে নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকবে। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল পশু পরিবহনের জন্য বিশেষ ক্যাটেল ট্রেন চালু করবে। রাতে কোনো বাল্কহেড, যাত্রীবাহী স্পিডবোট, ছোট লঞ্চ চলাচল করতে পারবে না।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগ, দপ্তরের কর্মকর্তা, পেশাজীবী সংগঠনের নেতা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: নিহত এমপি আনোয়ারুলের লাশের সন্ধান পাওয়া নিয়ে আশাবাদী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
এমপি আনোয়ারুলের লাশ এখনো উদ্ধার হয়নি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
৩২৩ দিন আগে
শৈত্যপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাসের সূচি পরিবর্তন
সারাদেশে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে ক্লাস শুরু হবে। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এ নির্দেশনা জারি থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
রবিবার উপসচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ সময়সূচির এ পরিবর্তন করা হয়।
আরও পড়ুন: মেঘনা থেকে রজনীগন্ধা ফেরির সহকারী মাস্টার হুমায়ুনের লাশ উদ্ধার
এর আগে গত ১৬ জানুয়ারি মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, 'দেশের বিভিন্ন স্থানে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং এর ফলে শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। কোনো জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে আঞ্চলিক উপপরিচালকরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে পারবেন।’
আরও পড়ুন: রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করবে এস আলম গ্রুপ
নবাবগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারী নিহত, আহত ২
৪৫০ দিন আগে