উপনির্বাচন
ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে বাধা নেই
ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা) আসনের উপনির্বাচন স্থগিত করে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত।
এর ফলে আগামী ৫ জুন এই আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণে আর কোনও বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আরও পড়ুন: দেশব্যাপী অবরোধের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচন চলছে
হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে এক প্রার্থীর করা আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের চেম্বার আদালত এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন- আইনজীবী এম. সাঈদ আহমেদ রাজা, আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ (এসকে) মোরশেদ ও আইনজীবী বি এম ইলিয়াস কচি।
অন্যপক্ষে ছিলেন- আইনজীবী সৈয়দ মামুন মাহবুব ও ব্যারিস্টার মো. আশরাফুল ইসলাম।
গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে এ আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা নজরুল ইসলামের এক আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ৬ মে হাইকোর্ট উপনির্বাচন স্থগিত করে আদেশ দেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীর আইনজীবী সৈয়দ মামুন মাহবুব বলেন, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের বেসরকারি ফলে ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) নৌকার প্রার্থী আব্দুল হাইকে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। কিন্তু ওই নির্বাচনে ভোট গ্রহণ ও ভোট গণনায় অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগে ঘোষিত ফলাফল বাতিল করতে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম দুলাল বিশ্বাসকে বিজয়ী ঘোষণার দাবিতে করা ইলেকশন পিটিশন হাইকোর্টে বিচারাধীন।
বিচারাধীন ইলেকশন পিটিশন নিষ্পত্তির আগেই উপ-নির্বাচন হয়ে গেলে পিটিশনটি অকার্যকর হয়ে যাবে। সেজন্য উপ-নির্বাচন স্থগিতের আবেদন জানায়। হাইকোর্ট ২১ দিনের জন্য এই উপ-নির্বাচনের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছেন। একইসঙ্গে আগামী রবিবার থেকে ইলেকশন পিটিশনের উপর শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন হাইকোর্টে স্থগিত
পরে হাইকোর্টের ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেন ওই আসনে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. নায়েব আলী জোয়াদ্দার। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতির আদালত বুধবার আদেশ দেন।
ভোটে কারচুপির অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাস দুলালের পক্ষে হাইকোর্টে করা ইলেকশন পিটিশনে বলা হয়, ভোট গ্রহণ শেষে ৭ জানুয়ারি বিকালে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ঝিনাইদহ-১ আসনে ৪৯ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানানো হয়।
কাস্টিং ভোটের ব্যাপারে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলামের সই করা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ ছিল।
কিন্তু ওই আসনের চূড়ান্ত ফলে ৯ শতাংশ ভোট বেড়ে যায়। ওই আসনে ৫৮ দশমিক ২৭ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
এ কারণে ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮৭৮ ভোট কাস্টিং দেখানো হয়, যা প্রথম প্রতিবেদনের চেয়ে বেশি ২৮ হাজার ৩৮৯ ভোট। এসব ভোট নৌকা প্রতীকে কাস্টিং দেখানো হয়। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর তোলপাড় শুরু হয়।
এরপর ৮ জানুয়ারি ভোটের ফলের গেজেট স্থগিত রাখতে এবং ১০ জানুয়ারি জারিকৃত গেজেট বাতিলের দাবিতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করে স্বতন্ত্র প্রার্থী। কিন্তু কোনো প্রতিকার না পেয়ে নির্বাচন পূর্ব ও পরবর্তী এসব ঘটনা তুলে ধরে হাইকোর্টে ইলেকশন পিটিশন করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী দুলাল বিশ্বাস।
পরে ওই পিটিশনের শুনানি নিয়ে গত এক ফেব্রুয়ারি বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ দুই মাসের জন্য আব্দুল হাইকে বিজয়ী ঘোষণার গেজেটের কার্যকারিতা স্থগিত করেন।
একইসঙ্গে এই নির্বাচনে কারচুপি করে ফল ঘোষণার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্বাচন কমিশন, ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, রিটার্নিং কর্মকর্তা, ইউএনওসহ ১৭ বিবাদীর প্রতি নোটিশ জারি করেন। পরে হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত করেন আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতির আদালত।
এদিকে ইলেকশন পিটিশন নিষ্পত্তির আগেই আব্দুল হাই মারা যান। ফলে ওই আসনে উপ-নির্বাচনের ঘোষণা দেয় ইসি।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচন ও কুমিল্লা সিটি উপনির্বাচন ৯ মার্চ: ইসি
৬ মাস আগে
ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন হাইকোর্টে স্থগিত
ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ২১ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ৫ জুন এ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করার কথা ছিল।
জাকির হোসেনের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত করে এ আদেশ দেন।
গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-১ আসন থেকে ক্ষমতাসীন দল সমর্থিত প্রার্থী আবদুল হাই জয়ী হন। এরপর গত ১৬ মার্চ আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।
আরও পড়ুন: ইচ্ছেমতো ওষুধের দাম বাড়ানো বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ
পরে আগামী ৫ জুন এ আসনে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ইসি।
৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর জারি করা গেজেট বাতিল চেয়ে একটি নির্বাচনি রিট হাইকোর্টে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এদিকে এ আসনের উপনির্বাচনের তফসিল স্থগিত করে আগামী রবিবার (১২ মে) দিন ধার্য করেছেন আদালত।
গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম ওই আসনের গেজেটের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে নির্বাচনি আবেদন করেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ মামুন মাহবুব ও ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম।
গত ১ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান গেজেট প্রকাশের ওপর দুই মাসের স্থগিতাদেশ দেন।
দুই মাস পূর্ণ হওয়ার আগেই আবদুল হাই ইন্তেকাল করেন।
আইনজীবী সৈয়দ মামুন মাহবুব বলেন, ইলেকশন পিটিশন নিষ্পত্তির আগেই উপনির্বাচন হলে পিটিশনটি অকার্যকর হয়ে যাবে। সেজন্য উপনির্বাচন স্থগিতের আবেদন জানাই। হাইকোর্ট ২১ দিনের জন্য এই উপনির্বাচনের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছেন। একইসঙ্গে আগামী রবিবার থেকে নির্বাচনি পিটিশনের উপর শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
এর আগে গত ৭ জানুয়ারি ঝিনাইদহ-১ আসনে প্রায় ৪৯ শতাংশ ভোট পড়ে। কিন্তু নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, ভোট পড়েছে ৫৮ দশমিক ২৭ শতাংশ, যা প্রথম প্রতিবেদনের চেয়ে ২৮ হাজার ৩৮৯ ভোট বেশি।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে ৮ জানুয়ারি ও ১০ জানুয়ারি প্রকাশিত ভোটের ফল ও গেজেট প্রকাশের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন করা হয়।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুরে শ্রম আদালতের মামলার কার্যক্রম হাইকোর্টে স্থগিত
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের
৬ মাস আগে
কুমিল্লা সিটির মেয়র নির্বাচিত তাহসিন বাহার
শনিবার অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) উপ-নির্বাচনে বেসরকারিভাবে তাহসিন বাহার সূচনাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
সন্ধ্যায় নগরীর জিলা স্কুল মিলনায়তনে নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন।
কুমিল্লা-৬ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের মেয়ে সূচনা পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮৯০ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুল হক সাক্কু পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৯৭ ভোট।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয়বারের মতো ময়মনসিংহের মেয়র নির্বাচিত ইকরামুল হক টিটু
আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচিত নিজাম উদ্দিন কায়সার পেয়েছেন ১৩ হাজার ১৫৫ ভোট এবং অপর প্রার্থী নূর-উর রহমান মাহমুদ তানিম পেয়েছেন ৫ হাজার ১৭৩ ভোট।
সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টার দিকে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হয়েছে।
তাহসিন বাহার বলেন, এ বিজয় কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগ ও কুমিল্লা নগরবাসীর বিজয়।
এ সময় তিনি কুমিল্লা নগরীর সংস্কারে সর্বস্তরের সহযোগিতা কামনা করেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের দ্বিতীয় মেয়র আরফানুল হক রিফাতের মৃত্যুতে মেয়র পদটি শূন্য হয়।
আরও পড়ুন: কুমিল্লা-ময়মনসিংহ সিটির ভোট গ্রহণ চলছে
কুমিল্লা সিটি নির্বাচন: ভোটকেন্দ্রের পাশে গুলিবিদ্ধ ২ জন
৮ মাস আগে
দ্বিতীয়বারের মতো ময়মনসিংহের মেয়র নির্বাচিত ইকরামুল হক টিটু
শনিবার অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের (মসিক) উপনির্বাচনে বেসরকারিভাবে ইকরামুল হক টিটুকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে দিয়ে টিটু আবারও মসিক মেয়র নির্বাচিত হলেন।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর অ্যাডভোকেট তারেক স্মৃতি মিলনায়তনে নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন চৌধুরী।
টিটু পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৬০৪ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আইনজীবী সাদেকুল হক খান মিল্কি পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৭৬৩ ভোট।
অপর প্রার্থী এহতেশামুল আলম পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৩৩ ভোট, রেজাউল পেয়েছেন ১ হাজার ৪৮৭ ভোট ও জাতীয় পার্টির শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ১ হাজার ৩২১ ভোট।
সকাল ৮টা থেকে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে।
এছাড়া ৩২টি ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ও ১১টি সংরক্ষিত নারী আসনে ১৪৯ জন কাউন্সিলর ও ৬৯ জন নারী কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
এবারের উপনির্বাচনে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯৪৮ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
আরও পড়ুন: কুমিল্লা-ময়মনসিংহ সিটির ভোট গ্রহণ চলছে
কুমিল্লা সিটি নির্বাচন: ভোটকেন্দ্রের পাশে গুলিবিদ্ধ ২ জন
৮ মাস আগে
কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আ ন ম ওবাইদুর রহমান
কুড়িগ্রামে জেলা পরিষদের উপনির্বাচনে বেসরকারিভাবে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন আ ন ম ওবাইদুর রহমান।
তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৫২৬টি ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী আনারস প্রতীক মো. জাফর আলী পেয়েছেন ৪৬৮টি ভোট।
আরও পড়ুন: বিলাসিতা পরিহার করে জনগণের সেবা করুন: নির্বাচিত জেলা পরিষদকে প্রধানমন্ত্রী
শনিবার (৯ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার সবকটি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে নিবার্চনি ভোট দেন ভোটাররা।
কুড়িগ্রাম জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিলহাহাজ উদ্দিন বলেন, জেলায় ৯টি উপজেলার ৯টি ভোট কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি আরও বলেন, কোনো বিশৃঙ্খলা ছাড়াই বেসরকারিভাবে ৫৮ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন আনারস প্রতীকের প্রার্থী আ ন ম ওবাইদুর রহমান।
আরও পড়ুন: জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে বললেন গণপূর্তমন্ত্রী
ইউএনওদের উপজেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার বিধান সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক: হাইকোর্ট
৮ মাস আগে
দেশব্যাপী অবরোধের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচন চলছে
দেশব্যাপী অবরোধের মধ্যে আজ (৫ নভেম্বর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে চলছে, তবে ভোটার উপস্থিতি কম।
সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীন চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিতি বাড়বে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলার ১৩২টি ভোটকেন্দ্রে ভোটাররা ভোট দিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচন ও ২ পৌরসভার নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
ভোটকেন্দ্রের আশেপাশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ৮০০ পুলিশ সদস্য, ৭ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও আনসার মোতায়েন করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপ-নির্বাচনে মোট ৪ লাখ ১০ হাজার ৭২ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, জাতীয় পার্টির আবদুল হামিদ ভাসানী, জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম জুয়েল, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির রাজ্জাক হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আইনজীবী জিয়াউল হক মৃধা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের মতো লক্ষ্মীপুর-৩ আসনেও শান্তিপূর্ণভাবে উপনির্বাচন চলছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে আ.লীগ প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বিজয়ী
এ আসনের ১১৫টি কেন্দ্রে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন।
১৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ৯৫০ জন পুলিশ সদস্য, ১ হাজার ৪৯৫ জন আনসার সদস্য ও ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া উপ-নির্বাচনে র্যাবের ৭টি টিম টহল দিচ্ছে।
আওয়ামী লীগের গোলাম ফারুক পিঙ্কু, জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ রাকিব হোসেন, জাকের পার্টির শামসুল করিম খোকন ও এনপিপির সেলিম মাহমুদ এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
উল্লেখ্য, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শাহজাহান কামাল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য আবদুস সাত্তার ভূঁইয়ার মৃত্যুতে ১ অক্টোবর ওই দুটি আসন শূন্য ঘোষণা করে সংসদ সচিবালয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামের উপনির্বাচনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী
১ বছর আগে
চট্টগ্রামের উপনির্বাচনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী
চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯২৩ ভোট। যা মোট ভোটের শতকরা হার ১১ দশমিক ৭০ শতাংশ।
রবিবার (৩০ জুলাই) রাত পৌনে ৯টার দিকে নগরের জিমনেশিয়াম মিলনায়তনে বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মো. শামসুল আলম পেয়েছেন ১ হাজার ৫৭২ ভোট, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী দীপক কুমার পালিত (সোনালী আঁশ) পেয়েছেন ১ হাজার ২৩০ ভোট, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী রশীদ মিয়া (ছড়ি প্রতীক) পেয়েছেন ৫৭৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরমান আলী (বেলুন প্রতীক) পেয়েছেন ৪৮০ ভোট ও মনজুরুল ইসলাম ভূঁইয়া (রকেট প্রতীক) পেয়েছেন ৩৬৯ ভোট।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে উপনির্বাচন: কেন্দ্রে যেতে মসজিদের মাইক থেকে ভোটারদের অনুরোধ
মোট ১৫৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ফলাফলে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
রবিবার সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে বিরামহীন ভোটগ্রহণ। এ আসনের মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৩ জন। এদের মধ্যে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯২৯ জন পুরুষ এবং ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৮০ জন নারী ভোটার।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন: জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী মহিউদ্দিন বাচ্চু
চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন: ভোটগ্রহণ চলছে, সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
১ বছর আগে
চট্টগ্রামে উপনির্বাচন: কেন্দ্রে যেতে মসজিদের মাইক থেকে ভোটারদের অনুরোধ
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং, পাহাড়তলী ও হালিশহর) আসনের উপনির্বাচনে কেন্দ্রে ভোটার সংকট চলছে। প্রার্থীদের কর্মী-সমর্করা ভোটারদের বুঝিয়েও কেন্দ্রে নিতে পারছে না।
অনেক কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, বাইরে অসংখ্য উৎসুখ মানুষ অবস্থান করলেও ভোট দিতে কেন্দ্রে যাচ্ছেন না।
রবিবার সকালে শুরু হওয়া এই আসনের উপনির্বচন চলাকালে দুপুর পর্যন্ত একটিও ভোট পড়েনি এমন বুথও রয়েছে।
অন্য দিকে ভোটার খরা কাটাতে একটি এলাকার মসজিদের মাইক থেকে ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানাতে শোনা গেছে।
দুপুরে নগরীর বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এ বিদ্যালয় (১১৭ নম্বর মোল্লাপাড়া ভোটকেন্দ্র)। কেন্দ্রটির তিন নম্বর বুথে ৩৯১টি ভোটের মধ্যে একটি ভোটও পড়েনি।
এ কেন্দ্রের মোট ভোটার ২ হাজার ৩৪৬টি। সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোটে এ কেন্দ্রের ৬টি বুথে ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৫০টির মতো।
কেন্দ্রটি ঘুরে দেখা গেছে, এক ঘণ্টা ৫০ মিনিটে এ কেন্দ্রের এক নম্বর বুথে ভোট পড়েছে ১৭টি, দুই নম্বর বুথে ৯টি, তিন নম্বর বুথে একটি ভোটও পড়েনি। চার নম্বর বুথে ১৩টি, পাঁচ নম্বর বুথে ৭টি, ছয় নম্বর বুথে তিনটি করে ভোট পড়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন: জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী মহিউদ্দিন বাচ্চু
এ কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা পুলক কুমার বড়ুয়া জানান, সকালে ভোটারের উপস্থিতি কম। আশা করছি বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়বে।
এ কেন্দ্রের তিন নম্বর বুথের সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা আনসার উল্লাহ বলেন, তিন নম্বর বুথে ৩৯১ জন নারী ভোটার আছেন। দুপুর পর্যন্ত কোনো ভোট পড়েনি। এ কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর এজেন্ট থাকলেও বাকি চার প্রার্থী এ কেন্দ্রে এজেন্ট দেয়নি।
এদিকে ভোট চলাকালে সকাল ১০টা থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত নগরীর বাদুরতলা জঙ্গি শাহ মাজার এলাকায় একটি মসজিদের মাইক থেকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে এলাকাবাসীকে আহ্বান জানাতে শোনা গেছে।
এ নিয়ে এলাকার লোকজনের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
আব্বাস উদ্দিন নামে মহল্লার এক বাসিন্দা বলেন, নির্বাচনের কাজে মসজিদের কোনো কিছু ব্যবহার করা ঠিক নয়। মসজিদের মাইক লাগানো হয়েছে শুধু আজান ও ধর্মীয় কাজের জন্য।
নির্বাচনে নৌকা মার্কার সরকার দলীয় প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বলেন, কেন্দ্রে ভোটারদের আনতে তার দলের কর্মী সমর্থকরা কাজ করছেন।
এদিকে সকাল থেকে ভোট চলাকালে দুপুর ২টায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিপুল সংখ্য র্যাব পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দায়িত্ব পালন করছে।
চট্টগ্রাম অঞ্চলের নির্বাচনী কর্মকর্তা ও রিটানিং অফিসার মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলেছ। কোথাও কোনো সমস্যা নেই। প্রতিটি কেন্দ্রে বসানো সিসি ক্যামেরা দিয়ে নির্বাচন কমিশন থেকে ভোট পর্যবেক্ষণ করেছে ইসি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন: ভোটগ্রহণ চলছে, সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে আ.লীগ প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বিজয়ী
১ বছর আগে
চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন: জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী মহিউদ্দিন বাচ্চু
চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু।
রবিবার (৩০ জুলাই) নগরীর নিউ টাইগারপাস সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে এসে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে জামায়াত-পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় আহত ১০, আটক ২১
ভোট দিয়ে মহিউদ্দিন বাচ্চু বলেন, বিগত নির্বাচনগুলোর মতো এ নির্বাচনেও আমরা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
তিনি আরও বলেন, ভোটারদের লম্বা লাইন দেখে বোঝা যাচ্ছে ভোটার উপস্থিতি বেশ ভালো।
মহিউদ্দিন বাচ্চু বলেন, ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে তার দলের নেতা-কর্মীরা অতীতের মতো এ নির্বাচনেও কাজ করেছে।
নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা কাজ করছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কখনোই শঙ্কা প্রকাশ করিনি, আমি মনে করছি- শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হচ্ছে।
এর আগে সকাল আটটা থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। চলবে একটানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
এ উপনির্বাচনে প্রার্থীরা হচ্ছেন- আওয়ামী লীগের মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সামসুল আলম (লাঙল), তৃণমূল বিএনপির দীপক কুমার পালিত (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের রশীদ মিয়া (ছড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরমান আলী (বেলুন) ও মনজুরুল ইসলাম ভূঁইয়া (রকেট)।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন: ভোটগ্রহণ চলছে, সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে স্থাপিত সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
এই আসনে মোট ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৩ জন। আশা করছি শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন শেষ হবে।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার যুগ্ম সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান জানিয়েছেন, ১৫৬টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৫৬৩টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে বাইক চলাচলসহ অন্য যন্ত্রচালিত যান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসি। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাধারণ কেন্দ্রে অস্ত্রসহ পুলিশের তিন জন, আনসারের দুইজন সদস্য থাকবে।
এছাড়া অস্ত্র ছাড়া লাঠি হাতে আনসারের থাকবে ১০ জন সদস্য এবং একজন গ্রাম পুলিশ সদস্যও মোতায়েন করা হয়েছে।
অন্যদিকে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে পুলিশের একজন ও গ্রাম পুলিশের দুইজন অতিরিক্ত সদস্য নিয়োজিত করা হয়েছে। আবার পুলিশের আটটি মোবাইল টিম ও চারটি মোবাইল স্ট্রাইকিং টিম, র্যাবের চার টিম ও চার প্লাটুন বিজিবি নিয়োজিত রয়েছে ভোটের এলাকায়।
নির্বাচনী অপরাধ আমলে নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও সংক্ষিপ্ত বিচার কাজ পরিচালনায় ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও দুইজন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন।
গত ২ জুন এই আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে এই আসনটি শূন্য হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় ৫০০ জামায়াত-শিবির কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
১ বছর আগে
চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন: ভোটগ্রহণ চলছে, সিসিটিভি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে ইসি
চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে আজ (৩০ জুলাই)।
সকাল সাড়ে ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি কম ছিল এবং কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচন সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আসনটি ডবলমুরিং, পাহাড়তলী ও হালিশহর থানা নিয়ে গঠিত।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার যুগ্ম সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান জানান, ১৫৬টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৫৬৩টি সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে।
রবিবার (৩০ জুলাই) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ বিরতিহীন চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
আসনটির মোট ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৩ জন ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন।
নির্বাচনটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন যারা- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সামসুল আলম (লাঙল), তৃণমূল বিএনপির দীপক কুমার পালিত (সোনালি আঁশ), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের রশীদ মিয়া (ছড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরমান আলী (বেলুন) ও মনজুরুল ইসলাম ভুঁইয়া (রকেট)।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচন ৩০ জুলাই
১ বছর আগে