ধর্মঘট
চলছে পেট্রোল পাম্প ধর্মঘট, বিপাকে রাজধানীবাসী
দশ দফা দাবিতে সারাদেশে চলছে আধাবেলা পেট্রোল পাম্প ধর্মঘট, বন্ধ ডিপো থেকে তেল উত্তোলন ও পরিবহন, বিপাকে পড়েছেন রাজধানীবাসী।
উত্তর বাড্ডার বাসিন্দা বাইক চালক জিয়া হোসেন সকালে স্ত্রীকে নিয়ে হাসপাতালে যাওয়ার জন্য বের হলে দেখেন আশপাশের সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ।
নিজের দুরবস্থার কথা জানিয়ে জিয়া বলেন, অনেকেই জানে না আজকে ধর্মঘট চলছে। বাইক ঢেলে ঢেলে নানা পাম্পে ঘুরেও তেল পাওয়া যায়নি।
রাইড শেয়ারের আরেক বাইক চালক মনসুর বলেন, "আমরা প্রতিদিন সকালে তেল নিয়ে কাজে বের হই। আজকে সকাল থেকে প্রতিটা পাম্প বন্ধ। বাইকে তেল না থাকায় বসে থাকতে হচ্ছে।"
প্রাইভেট গাড়ির ড্রাইভার নজরুল জানান, পাম্পে তেল থাকলেও বিক্রি বন্ধ রেখেছে কর্মচারীরা। জ্বালানি না থাকায় সড়কে গাড়ির চাপও তুলনামূলক কম।
আরও পড়ুন: ১০ দাবিতে নাটোরে তেল ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট চলছে
সরেজমিনে রাজধানীর মালিবাগ, রামপুরা, বাড্ডা, মধুবাগ, শাহজাহানপুর এলাকা ঘুরে দেখা যায় বেশিরভাগ পাম্প বন্ধ।
রামপুরার হাজিপাড়া পেট্রোল পাম্পের কর্মচারী আকবর বলেন, সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এ ধর্মঘট চলবে। এসময় তেল উত্তোলন এবং বিপণন বন্ধ থাকবে।
বাংলাদেশ পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের ডাকা এই ধর্মঘটের মূল দাবি তেল বিক্রির কমিশন ন্যূনতম ৭ শতাংশ করা এবং সড়ক জনপথ অধিদপ্তরের ইজারা মাশুল আগেরটাই বহাল রাখা।
পাম্প সংযোগ সড়কের ইজারা নবায়নের সময় পে-অর্ডারকে নবায়ন হিসাবে গণ্য করা, বিএসটিআই কর্তৃক আন্ডারগ্রাউন্ড ট্যাংক ক্যালিব্রেশন, ডিপ রড পরীক্ষণ ফি এবং নিবন্ধন প্রথা বাতিল, পরিবেশ অধিদপ্তর, বিইআরসি, কলকারখানা পরিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স গ্রহণের নিয়ম বাতিল, বিপণন কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ ছাড়া সরাসরি তেল বিক্রি বন্ধ, অননুমোদিতভাবে ঘর বা খোলা স্থানে তেল বিক্রয় বন্ধ, ট্যাংকলরি চালকদের লাইসেন্স নবায়ন ও নতুন লাইসেন্স ইস্যুতে জটিলতা দূর করা এবং সব ট্যাংকলরির জন্য আন্তঃজেলা রুট পারমিট প্রদানের দাবি জানিয়েছেন তারা।
এছাড়া যেখানে-সেখানে ট্যাংকলরি থামিয়ে কাগজপত্র পরীক্ষা না করে ডিপো গেইটে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা এবং সব ট্যাংকলরির জন্য আন্তঃজেলা রুট পারমিট ইস্যু করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রলপাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ট্যাংকলরি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন মিলে গঠিত এ ঐক্য পরিষদ।
এদিকে পরিস্থিতি সামাল দিতে সকালে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। বৈঠকের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছে ঐক্য পরিষদ নেতারা।
১৯৩ দিন আগে
১০ দাবিতে নাটোরে তেল ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট চলছে
কমিশন বৃদ্ধি, ট্যাংকলরি চালকদের লাইসেন্স নবায়ন সহজ করাসহ ১০ দফা দাবিতে ৮ ঘণ্টার ধর্মঘট শুরু করেছেন নাটোরের জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা।
রবিবার (২৫ মে) সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এ ধর্মঘট চলবে বলে জানানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পেট্রোল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী বিভাগীয় নেতা রফিকুল ইসলাম জানান, দীর্ঘদিন ধরে দাবি-দাওয়া নিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা এবং তারা আশ্বাস দেওয়ার পরও সেগুলো পূরণ হয়নি।
এ কারণে আজ (রবিবার) সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত তেল বিক্রি, উত্তোলন ও পরিবহন কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
তাছাড়া, দাবি না মানা হলে কর্মসূচি আরও দীর্ঘ হতে পারে বলেও সতর্ক করেন রফিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: ফেব্রুয়ারিতে বাড়লেও মার্চে অপরিবর্তিত জ্বালানি তেলের দাম
জ্বালানি তেল বিক্রির কমিশন ৭ শতাংশ করাসহ তাদের অন্যান্য দাবিগুলো হলো— সওজ অধিদপ্তরের ইজারা মাশুল পুনর্বহাল করা, পাম্পের সংযোগ সড়কের ইজারা নবায়নের সময় পে-অর্ডারকে নবায়ন বলে গণ্য করা, বিএসটিআই কর্তৃক আন্ডারগ্রাউন্ড ট্যাংক ক্যালিব্রেশন, ডিপ রড পরীক্ষা ফিস ও নিবন্ধন প্রথা বাতিল করা, পেট্রোল পাম্পের ক্ষেত্রে পরিবেশ, বিইআরসি, কলকারখানা পরিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স গ্রহণ প্রথা বাতিল, বিপণন কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ ছাড়া সরাসরি তেল বিক্রি বন্ধ, ট্যাংকলরি চালকদের লাইসেন্স নবায়ন এবং নতুন লাইসেন্স বাধা-বিপত্তি ছাড়াই ইস্যুকরা, সব ট্যাংকলরি জন্য আন্তঃজেলা রুট পারমিট ইস্যু করা এবং বিভিন্ন স্থানে অননুমোদিত ও অবৈধভাবে ঘরের মধ্যে, খোলা স্থানে যত্রতত্র মেশিন দিয়ে জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধ করা।
এর আগে, গত ১১ মে পরবর্তী ১২ দিনের মধ্যে এই দাবিগুলো পূরণ না হলে আজ (২৫ মে) থেকে প্রতীকী কর্মসূচি হিসেবে ভোর ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত আট ঘণ্টা সারা দেশের সব পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি কর্মবিরতি পালনের মাধ্যমে জ্বালানি তেল উত্তোলন, পরিবহন ও বিপণন বন্ধ রাখার হুঁশিয়ারি দেয় বাংলাদেশ পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদ।
এরই ধারাবাহিকতায় নাটোরে আজ ধর্মঘট শুরু হয়েছে।
১৯৪ দিন আগে
ভোলায় দ্বিতীয় দিনের মতো বাস-সিএনজি ধর্মঘট, চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা
যাত্রী ওঠানো নিয়ে দ্বন্দ্ব-মারামারির জেরে ভোলায় দ্বিতীয় দিনের মতো বাস ও সিএনজি ধর্মঘট চলছে। এতে সোমবার (৫ মে) জেলার অভ্যন্তরীণ পাঁচটি রুটে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে ভোগান্ততিতে পড়েছেন দূর-দুরান্ত থেকে আসা যাত্রীরা। কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে বিকল্প যানে পৌঁছাতে হচ্ছে গন্তব্যে।রবিবার (৪ মে) বিকাল ৫টায় ভোলার চরফ্যাসন সড়কের বাংলা বাজার জয়নগর স্কুল এলাকায় যানজট সৃষ্টি ও যাত্রী উঠানো নিয়ে বাস-সিএনজি শ্রমিকদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। বাস শ্রমিকদের অভিযোগ, সিএনজি চালকরা একত্রিত হয়ে জেলার বিভিন্ন স্থানে বাস আটকে রেখেছে। ১৬ বাস শ্রমিককে পিটিয়ে আহত করেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে রবিবার সন্ধ্যা থেকে বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মিজানুর রহমান বলেন, ‘একই সঙ্গে পরিকল্পিতভাবে ৫টি স্পটে সিএনজি চালকরা বাসশ্রমিকের গায়ে হাত দিয়েছেন। এতে ১৬ বাস শ্রমিক আহত হয়েছেন। ৫টি বাস আটকে রেখেছেন ও ৩টি ভাঙচুর করা হয়েছে। এ কারণে তারা ধর্মঘট ডেকেছেন।’
আরও পড়ুন: সাড়ে তিন ঘণ্টা পর ঢাকার পথে বনলতা এক্সপ্রেস
বিপরতীতে সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক-শ্রমিক সমিতির সভাপতি জাকির হোসেন বলেন, ‘বাস শ্রমিকরা ধর্মঘট ডাকার পরে তাদের যাত্রী টানা বন্ধ করার জন্য বাসস্ট্যান্ডের মধ্যে ৪টি সিএনজি নিয়ে ৩টি ভাংচুর ও একটিতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। একটি সিএনজিতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। পরে ক্ষুব্ধ চালকরা লালমোহনে দুটি বাস আটকে রাখে। কিন্তু ভাঙচুর করেননি।’
২১৪ দিন আগে
বরিশালের সাথে ৫ জেলার বাস চলাচল বন্ধ
বরিশালের সাথে ৫ জেলার ১৯ রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) রাতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে বাস শ্রমিকদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, বাস এবং টার্মিনাল ভাংচুরের প্রতিবাদে এই ধর্মঘট ডেকেছেন রুপাতলী বাস টার্মিনালের শ্রমিকরা।
ফলে বরিশালের সাথে বরগুনা, ভোলা, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী এবং কুয়াকাটার বাস চলাচল করছে না।
মঙ্গলবার ঝালকাঠি মালিক সমিতির বাসে হাফ ভাড়া দেওয়া নিয়ে হেলপারের সাথে বাকবিতন্ডা হয় বরিশাল বিএম কলেজের এক ছাত্রীর। পরে কলেজ শিক্ষার্থীকে লাঞ্ছিত করার করার অভিযোগে সন্ধ্যায় রুপাতলী বাস টার্মিনালে গিয়ে শ্রমিকদের সাথে সংঘর্ষে জড়ায় বরিশাল বিএম কলেজের একদল শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন: কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেশে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
এসময় পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের অফিসসহ বেশ কয়েকটি বাস ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগ করে শিক্ষার্থীরা। এই ঘটনার প্রতিবাদে ও হামলাকারীদের বিচার দাবিতে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে শ্রমিকরা।
৩১০ দিন আগে
ময়মনসিংহে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট, দুর্ভোগে যাত্রীরা
ময়মনসিংহে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট পালন করছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকরা। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন নগরবাসী ও যাত্রীরা।
জানা যায়, সম্প্রতি যানজট কমানোর জন্য শহরের নির্দিষ্ট ছয়টি সড়কে অটো চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন।
সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল থেকেই অটোরিকশা চালকদের এই ধর্মঘট চলছে।
জেলা অটোরিকশাচালক ও মালিক সমিতি এই ধর্মঘটের ডাক দেয়। এর ফলে অটোরিকশা না থাকায় অনেক রিকশাচালক দ্বিগুণ ভাড়া নিচ্ছেন।
এছাড়া ধর্মঘটের কারণে সকাল থেকে স্কুল-কলেজ ও অফিসগামী যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন। অনেককে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে পরিবহন শ্রমিকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
এদিকে জনদুর্ভোগ এড়াতে নগরীতে পুলিশ ভ্যান দিয়ে বিনা ভাড়ায় স্কুল-কলেজ ও যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সহযোগিতা করতে দেখা গেছে।
সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী (ভারপ্রাপ্ত) সুমনা আল মজীদ বলেন, ‘সকলের মতামত নিয়ে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার রুট নির্ধারন করা
হয়েছে। আশাকরি উদ্ভুত পরিস্থিতির সমাধান খুব দ্রুতই হবে।’
৩১১ দিন আগে
তৃতীয় দিনের ধর্মঘটে বেনাপোলে বাস বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
তৃতীয় দিনের মতো বেনাপোলে পরিবহন ধর্মঘটে ভোগান্তিতে পড়েছেন পাসপোর্টধারী যাত্রীরা। কোনো সমঝোতা না হওয়ায় ভারত-বাংলাদেশে যাতায়াতকারীদের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। অনেকে অতিরিক্ত খরচ করে বাড়ি ফিরছেন।
পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাত থেকে অনির্দিষ্টকালের এই ধর্মঘটের ডাক দেয়। এছাড়া জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বাস মালিকদের আলোচনা সভা হলেও কোনো সমাধান হয়নি।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, তারা কেন যে ধর্মঘট ডেকেছে সে বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো কথা বলেনি।
পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা জানান, প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের পর সকল পরিবহনের বাসগুলো পৌরসভার নির্দেশনা মতো চলছিল। ঢাকা থেকে রাতে ছেড়ে আসা বাসগুলো যাত্রীদের বেনাপোল চেকপোস্টে নামিয়ে দিয়ে পৌর বাস টার্মিনালে চলে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে শুক্রবার রাত তিনটার দিকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা দূরপাল্লার বাসগুলো যাত্রীদের জোরপূর্বক পৌর টার্মিনালে নামিয়ে দেয়। এ সময় যাত্রীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন এবং নানা ধরনের হয়রানি শিকার হন। পরে তাদের লোকাল বাসে করে চেকপোস্টে পাঠান টার্মিনালের থাকা পৌরসভার লোকজন।
প্রশাসনের এ ধরনের সিদ্ধান্তের কারণে পরিবহন মালিক সমিতি তিনদিন ধরে পরিবহন ও দূরপাল্লার বাস বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানান তারা।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম বন্দরে ফের ধর্মঘটে শ্রমিকরা, পণ্য পরিবহন বন্ধ
এদিকে রবিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে দুই পক্ষই তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকায় কোনো সমঝোতা হয়নি।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, যানজট নিরসনে নৌপরিবহন উপদেষ্টার নির্দেশে এটা করা হয়েছে। উপদেষ্টার নির্দেশ ব্যতিত আমাদের পক্ষে কোনো কিছু করা সম্ভব নয়। পৌর টার্মিনাল থেকেই যাত্রী ওঠাতে এবং নামাতে হবে।
অপরদিকে পরিবহন মালিক সমিতি থেকে বলা হয়েছে, আগের নিয়মে বাস চলাচল করতে হবে। তা না হলে তারা বাস চলাচল বন্ধ রাখবেন।
পরিবহন মালিক সমিতির এক নেতা বলেন, কয়েকদিন আগে শার্শা ইউএনও ও সুধী সমাজের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। সেখানে যানজট নিরসনে নতুন পৌর বাস টার্মিনাল ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী আমরা এই টার্মিনাল ব্যবহার করছি। তবে, যাত্রী হয়রানি ও নিরাপত্তার জন্য শেষ রাতের দূরপাল্লার পরিবহনগুলো যেন সীমান্ত ঘেঁষা পুরোনো টার্মিনালটি ব্যবহার করতে পারে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
যশোরের শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজীব হাসান বলেন, কী কারণে তারা (পরিবহন মালিক-শ্রমিক) ধর্মঘট ডেকেছে, আমরা সে বিষয়ে অবগত নই। তাদের কোনো কিছু বলার থাকলে বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করতে পারে।
বেনাপোল পরিবহন সমিতির সভাপতি বাবলুর রহমান বাবু বলেন, প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের পর কোনো সমঝোতা হয়নি। যাত্রীদের নিরাপত্তাসহ হয়রানির হাত থেকে রক্ষার জন্য আমরা আমাদের সিদ্ধান্তে অনঢ় রয়েছি।
আরও পড়ুন: ফুটবলাররা ধর্মঘটে নামতে বেশি দেরি নেই: ঠাঁসা সূচি প্রসঙ্গে রদ্রি
৩৭৪ দিন আগে
ধর্মঘটে বেনাপোলে বাস বন্ধ, ভোগান্তিতে পাসপোর্ট যাত্রীরা
টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বেনাপোলে পরিবহন ধর্মঘট চলছে। এতে ভারত-বাংলাদেশে যাতায়াতকারী পাসপোর্ট যাত্রীদের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো শনিবার দিবাগত রাতে এই ধর্মঘটের ডাক দেয়।
যাত্রীদের দ্রুত ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের কাজ শেষ করে ভারত যাতায়াতে সুবিধার জন্য বেনাপোল চেকপোস্টে ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে পরিবহন টার্মিনাল নির্মাণ করে সরকার। তবে হঠাৎ করেই চেকপোস্ট টার্মিনালে ভারতগামী যাত্রীদের না নামিয়ে দুই কিলোমিটার দূরে কাগজপুকুর পৌর বাস টার্মিনালে নামানোর সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।
বেনাপোল চেকপোস্টের যানজট নিরসনে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে চেকেপাস্ট টার্মিনালেই যাত্রী নামানোর দাবিতে শনিবার দিবাগত রাত থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেয় পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো।
এর ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। পরিবহন বন্ধ থাকায় আশপাশে আত্মীয়-স্বজন থাকলে সেখানে অবস্থান নিয়েছেন যাত্রীদের অনেকে। অনেকে আবার বেনাপোল থেকে ইজিবাইক ও লোকাল বাসে করে যশোর যাচ্ছেন। সেখান থেকে বাসে বা ট্রেনে করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যেতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-যশোর-বেনাপোল রুটে ২ ডিসেম্বর থেকে চলবে ট্রেন
এ ব্যাপারে পরিবহন সমিতির সভাপতি বাবলুর রহমান বাবু বলেন, চেকপোস্টের যানজট নিরসনে কয়েকদিন আগে স্থানীয় সুধী সমাজের উপস্থিতিতে যশোর জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আমাদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, ঢাকা থেকে রাতে ছেড়ে আসা বাসগুলো চেকপোস্টে যাত্রী নামিয়ে দিয়ে পৌর বাস টার্মিনালে চলে যাবে।
সেভাবেই সবকিছু চলছিল জানিয়ে তিনি বলেন, কিন্তু হঠাৎ করে শুক্রবার রাত তিনটার দিকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা দূরপাল্লার বাসগুলো যাত্রীদের জোরপূর্বক পৌর টার্মিনালে নামিয়ে দেয়। এ সময় যাত্রীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন এবং নানা ধরনের হয়রানি শিকার হন। পরে তাদের লোকাল বাসে করে চেকপোস্টে পাঠান টার্মিনালের থাকা পৌরসভার লোকজন।
৩৭৫ দিন আগে
চট্টগ্রাম বন্দরে প্রাইমমুভার ট্রেইলার শ্রমিকদের ধর্মঘট, বন্ধ রয়েছে বন্দরে কনটেইনার আনা-নেওয়া
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার পরিবহনকারী প্রাইমমুভার ট্রেইলার শ্রমিকদের ধর্মঘটে বন্ধ রয়েছে বন্দরে কনটেইনার আনা-নেওয়া।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) গাড়ি বন্ধ রেখে বন্দরে জড়ো হতে থকে শ্রমিকেরা। বেসরকারি ডিপোগুলো থেকে রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার বন্দরে নেওয়া যাচ্ছে না। একইভাবে আমদানি কনটেইনার বন্দর থেকে ডিপো বা কারখানায় নেওয়া যাচ্ছে না। ফলে বন্দরে কন্টেইনার জট দেখা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার
চাকরির নিয়োগপত্র, ছবিসহ পরিচয়পত্র এবং সরকার ঘোষিত মজুরির দাবিতে দুই দিনব্যাপী ধর্মঘটের ডাক দেয় চট্টগ্রাম জেলা প্রাইমমুভার ট্রেইলার, কংক্রিট মিক্সচার, ফ্ল্যাটবেড ও ডাম্প ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন।
ধর্মঘটের ফলে বন্দর থেকে অনচেসিস ডেলিভারির রপ্তানি পণ্যবোঝাই কনটেইনারগুলো বেসরকারি অফডক থেকে জাহাজীকরণের জন্য বন্দরে আনা ও বন্দর থেকে আমদানি কনটেইনার ডিপোতে নেওয়া বন্ধ ছিল।
ধর্মঘটে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে পণ্য রপ্তানিতে। রপ্তানি পণ্য প্রথমে কারখানা থেকে চট্টগ্রামের ডিপোতে নেওয়া হয়। বেসরকারি ডিপোগুলোতে সব প্রক্রিয়া শেষ করে এসব কনটেইনার জাহাজে তুলে দেওয়ার জন্য বন্দরে পাঠানো হয় প্রাইমমুভার ট্রেইলারে। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে প্রতিদিন গড়ে দুই হাজার একক কনটেইনার পণ্য রপ্তানি হয়।
বেসরকারি ডিপো সমিতির মহাসচিব রুহুল আমিন সিকদার বলেন, ধর্মঘটের কারণে ডিপোগুলো থেকে পণ্যের কনটেইনার বন্দরে পাঠানো যাচ্ছে না। ধর্মঘট চলতে থাকলে নির্ধারিত সময়ে পণ্য রপ্তানি সম্ভব হবে না।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, প্রাইমমুভার ট্রেইলার শ্রমিক ধর্মঘটের কারণে ডিপো থেকে রপ্তানি পণ্যবোঝাই কনটেইনার আসতে পারেনি বন্দরে। জেটি, ইয়ার্ড ও টার্মিনালের কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল।
তিনি বলেন, প্রাইমমুভার ট্রেইলার শ্রমিকদের সঙ্গে তাদের মালিকপক্ষের সমঝোতা বৈঠকের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশাকরি, দ্রুত সমাধান হবে।
জানা গেছে, সারা দেশের আমদানি-রপ্তানি পণ্যের ৯৯ শতাংশ পরিবহন হয় কনটেইনারে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে ৪ দিন বন্ধ আমদানি-রপ্তানি
৪০৮ দিন আগে
ফুটবলাররা ধর্মঘটে নামতে বেশি দেরি নেই: ঠাঁসা সূচি প্রসঙ্গে রদ্রি
ফুটবলের ঠাঁসা সূচির কারণে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে খেলোয়াড়দের। অতিরিক্ত পরিশ্রমের প্রভাব পড়ছে তাদের শরীরেও, একের পর এক চোটে আক্রান্ত হচ্ছেন তারা। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন খেলোয়াড় থেকে কোচ- সবাই। এবার এ প্রসঙ্গে কার্যত হুমকি দিলেন ম্যানচেস্টার সিটির স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড রদ্রি।
কাজের চাপ যে হারে বাড়ছে, তাতে ফুটবলারদের ধর্মঘটে নামতে বেশি দেরি নেই বলে মনে করেন সিটি ও স্পেন জাতীয় দলের এই অধিনায়ক।
সব মিলিয়ে ৬৩টি ম্যাচ খেলে ১৪ জুলাই ইউরোর ফাইনাল ম্যাচের মাধ্যমে গত মৌসুম শেষ করেছেন রদ্রি।
চলতি মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নতুন ফরম্যাটের কারণে ম্যাচ আরও বেড়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে পরিবর্তিত ফরম্যাটের ক্লাব বিশ্বকাপ, উয়েফা নেশন্স লিগ ও বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ। সব মিলিয়ে গত মৌসুমের চেয়ে এ মৌসুমে ফুটবলারদের ব্যস্ততা আরও বেশি।
আরও পড়ুন: রদ্রির ব্যালন দ’র নিশ্চিত হয়ে গেছে
এর ফলে ফুটবলাররা কি তাহলে ধর্মঘটে নামতে পারে- সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে রদ্রি বলেন, ‘আসলে আমরা এর থেকে (ধর্মঘট) বেশি দূরে নেই। এটা বুঝতে তো সমস্যা হওয়ার কথা নয়! আমার মনে হয়, যেকোনো ফুটবলারকে আপনি এই প্রশ্ন করলে একই উত্তর পাবেন।’
‘এটি রদ্রির মন্তব্য নয়, সব ফুটবলারদের সাধারণ মতামত এটি। আর যদি এভাবে চলতে থাকে, তবে কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের (ধর্মঘটে নামা ছাড়া) আর কোনো উপায় থাকবে না। আমার সত্যিই তাই মনে হয়।’
২৮ বছর বয়সী এই কন্ট্রোলিং মিডফিল্ডার বলেন, ‘আমি জানি না, (এ বিষয়ে ভবিষ্যতে) কী হতে চলেছে, তবে এর ভুক্তভোগী তো হচ্ছি আমরাই।’
২০১৯ সালে ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে ক্লাব ফুটবলের প্রায় সব প্রতিযোগিতায় খেলার কারণে রদ্রির গেম টাইম এমনিতেই বেড়ে গেছে। ক্লাব বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ও ঘরোয়া লিগ মিলিয়ে একেক মৌসুমে গড়ে অর্ধশতাধিক ম্যাচ খেলে থাকেন তিনি। চলতি মৌসুমে তা বেড়ে সর্বোচ্চ ৮৫টি ম্যাচ খেলতে হতে পারে তার।
আরও পড়ুন: রেকর্ড চতুর্থবার শিরোপা জিতে নবযুগের সূচনা করল স্পেন
অর্ধশতাধিক ম্যাচই একজন ফুটবলারের জন্য বেশি বলে মনে করেন রদ্রি, সেখানে ৮০টির বেশি ম্যাচ খেলা একেবারেই অমানবিক বলে মনে করেন তিনি।
‘দেখুন, ৪০-৫০টি ম্যাচে একজন খেলোয়াড় তার সেরাটা দিতে পারে। এরপর তার পারফরম্যান্স ধরে রাখা সম্ভব হয়ে ওঠে না। সেখানে আমাদের প্রতি মৌসুমে ৬০-৭০টি করে ম্যাচ খেলা লাগে। আর এ বছর তা ৭০-৮০ ম্যাচে গিয়ে দাঁড়াবে। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় (একটি ক্লাব) কতদূর যাবে, তার ওপর নির্ভর করছে ফুটবলারদের খেলার পরিমাণ। আমার কাছে এটি অত্যন্ত বেশি বলে মনে হয়।’
উল্লেখ্য, ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে প্রিমিয়ার লিগ জয়ের পর স্পেনের হয়ে ইউরো জিতে এবারের ব্যালন দ’র জয়ের অন্যতম ফেভারিট হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন রদ্রি।
৪৪৩ দিন আগে
কানাডায় ধর্মঘটে ওয়েস্টজেটের আরও ফ্লাইট বাতিল, দুর্ভোগে লক্ষাধিক যাত্রী
কানাডায় উড়োজাহাজ মেকানিকদের ধর্মঘটের কারণে রবিবার শতাধিক ফ্লাইট বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম উড়োজাহাজ সংস্থা ওয়েস্টজেট। একারণে কানাডার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার ভ্রমণকারী তাদের পরিকল্পনা বাতিল করেছেন এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে ফেডারেল সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিষয়টির মিমংসার জন্য শ্রমমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশ সত্ত্বেও প্রায় ৬৮০ জন কর্মী শুক্রবার কাজ ছেড়ে চলে যান। এসব কর্মী প্রতিদিন উড়োজাহাজ পরিদর্শন ও প্রয়োজনীয় মেরামত করেন।
ওয়েস্টজেট এয়ারলাইন্সের প্রেসিডেন্ট ডিডেরিক পেন রবিবার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিষয়টি মিমাংসার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ওয়েস্টজেটকে আদেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ধর্মঘট ও শালিসি বৈঠক একই সঙ্গে চলতে পারে না। তাই এবিষয়ে সরকারের অবস্থানের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। এটি এমন একটি বিষয় যা তারা সমাধান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং অন্যান্য কানাডিয়ানের মতো আমরাও অপেক্ষা করছি।’
আরও পড়ুন: চীনের সামরিক মহড়ার জেরে তাইওয়ানের বিমানের ফ্লাইট বাতিল
বৃহস্পতিবার থেকে ওয়েস্টজেট সোমবারের পর্যন্ত নির্ধারিত ৮২৯টি ফ্লাইট বাতিল করেছে। অথচ এটি মৌসুমের ব্যস্ততম ভ্রমণ সপ্তাহ।
রবিবারের বেশিরভাগ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছিল কারণ ওয়েস্টজেটের ১৮০টি উড়োজাহাজের মধ্যে ৩২টি চালু রয়েছে।
ব্রিটিশ কলম্বিয়ার ভিক্টোরিয়া বিমানবন্দরের পার্কিংয়ে স্ত্রী ও দুই বছরের ছেলেকে নিয়ে গাড়িতে করে অপেক্ষা করছিলেন আলবার্টার লেথব্রিজের বাসিন্দা টেম্পল-মুরে। তিনি বলেন, 'আমাদের শুধু অপেক্ষা করতে হবে।’ তারা ক্যালগেরিতে যেতে একটি উড়োজাহাজের ফ্লাইটের চেষ্টা করছিলেন।
সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটের তাদের যে ফ্লাইট ছিল তা বাতিল করা হয়েছে। তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত জানতেন না, পরের দিন সকাল ৭টার নির্ধারিত ফ্লাইটটিও যাবে কি না।
টার্মিনালের দিকে আঙুল দেখিয়ে টেম্পল-মারে বলেন, 'ওখানে অনেক ক্ষুব্ধ মানুষ আছে।’
দশম গ্রেডের এক্সচেঞ্জের শিক্ষার্থী মেরিনা সেব্রিয়ান জানান, রবিবার ভোরে তার স্পেনে ফেরার কথা থাকলেও তিনটি ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় মঙ্গলবার পর্যন্ত পরিবারের কাছে ফিরতে পারবেন না।
তিনি বলেন, এটা দুঃখজনক। সাত ঘণ্টা আগের মতো আজও আমার বাসায় থাকার কথা ছিল, কিন্তু আমি নেই।
ওয়েস্টজেট ও এয়ারপ্লেন মেকানিক্স ফ্র্যাটারনাল অ্যাসোসিয়েশন উভয়ই অন্য পক্ষকে বিশ্বাস করে আলোচনায় বসতে অস্বীকার করার অভিযোগ করেছে।
আরও পড়ুন: চীনে আঘাত হানছে টাইফুন ‘ইন-ফা’, বহু ফ্লাইট বাতিল
৫২২ দিন আগে