লেনদেন
বিক্রির চাপ বেশি সত্ত্বেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন ডিএসইতে
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার সূচকের সামান্য ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। তবে মূল্য হ্রাসের আশঙ্কার কারণে বিক্রির ব্যাপক চাপ ছিল।
আজ সকালে লেনদেনের কার্যক্রম সপ্তাহের প্রথম দিকের তুলনায় অনেকটা ধীর ছিল। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, প্রথম দুই ঘণ্টায় ৭৪ হাজার ২৬টি লেনদেনের মাধ্যমে মোট ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। যার লেনদেন মূল্য ২৪০ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ৫৬৫ কোটি টাকার লেনদেন, বেড়েছে ২৫৭ কোম্পানির শেয়ার দর
এ সময়ে ৩৮০টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নেয়। এর মধ্যে ১৮০টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টির শেয়ারের দাম।
ডিএসইএক্সের প্রধান সূচক ৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৩৫২ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ২ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৯৪ দশমিক ৯৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচক ৩ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৭১ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করে।
আরও পড়ুন: ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে ৫৫৬ কোটি টাকার লেনদেন
১ সপ্তাহ আগে
ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী সূচকে লেনদেন, দর বেড়েছে ৩৭৩ কোম্পানির
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রেকর্ড ৩৭৩টি কোম্পানির মূল্য সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫১৯ কোটি টাকা, যা মঙ্গলবার ছিল ৩৪৬ কোটি টাকা।
ডিএসইর রেকর্ডে দেখা যায়, লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। অংশগ্রহণকারী ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭৩টির শেয়ারমূল বেড়েছে, কমেছে ১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে প্রথম দেড় ঘণ্টায় ১৯২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন
প্রাথমিক ডিএসইএক্স সূচক ১৪৭ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ১৬৪ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে, ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ২২ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৩৬ দশমিক ২১ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচক ৫৭ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯১৫ দশমিক ৮৬ এ অবস্থান করছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৪৭ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএসইতে ২ হাজার ৬০৪টি লেনদেনে ২৫ লাখ ৭৯ হাজার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২১৭টি কোম্পানির মধ্যে ১৭৫টির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ২৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে বুধবারের লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ১০ কোটি ৮ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ৪ দিন দরপতনের পর ৩১২ কোম্পানির শেয়ারমূল্য বেড়েছে
২ সপ্তাহ আগে
ডিএসইতে ৯৮ পয়েন্ট বেড়েছে, লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্সে (ডিএসই) ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে বুধবার লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
ডিএসই ব্রড ইনডেক্স ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৪২২ পয়েন্টে এবং ডিএসই শরিয়াহ সূচক (ডিএসইএস) ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। শীর্ষ ৩০ কোম্পানিগুলোর ওপর নজর রাখা ডিএসই-৩০ ইনডেক্স ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৯৮ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে।
লেনদেন হওয়া ৩৯৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩২৭টির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।
ডিএসইতে দৈনিক লেনদেন হয়েছে ৩৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসের ৩৫৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকার চেয়ে ২১ কোটি ২৩ লাখ টাকা বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ১৭৩ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ১৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন মোট ২০৪টি কোম্পানি লেনদেন করে। যার মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৫টির, কমেছে ৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টির শেয়ার।
সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ক্রান্তিকাল পেরিয়ে সম্ভাবনার পথে শেয়ারবাজার: ডিএসইর চেয়ারম্যান
১ মাস আগে
৯টি ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা
এস আলম গ্রুপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছয়টিসহ ৯টি বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। নিষেধাজ্ঞায় এসব ব্যাংকের পে-অর্ডার, চেক ও ব্যাংক গ্যারান্টি না নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বন্দরের প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুস শাকুর সই করা একটি অফিস আদেশ সংস্থাটির সব বিভাগের কাছে পাঠানো হয়। এ নির্দেশনার ফলে বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে সেবা নিতে কিংবা টেন্ডারসহ আনুষঙ্গিক কাজে কেউ ব্যাংকগুলো চেক বা পে-অর্ডার দিতে পারবেন না।
গত প্রায় ১৫ দিন ধরে শিপিং এজেন্টগুলো ৯টি বেসরকারি ব্যাংকের পে-অর্ডার নেওয়া বন্ধ রেখেছিল। এবার ব্যাংকগুলোর পে–অর্ডার, চেক ও ব্যাংক গ্যারান্টি সেবা বন্ধের নির্দেশনা জারি করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকা করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংকগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক।
এর মধ্যে প্রথম ছয়টি ব্যাংক চট্টগ্রামের আলোচিত এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন। ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক এসব ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন করছে।
জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকে থাকা এসব ব্যাংকের চলতি হিসাবে বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। আবার ব্যাংকগুলোতেও তারল্য সংকট রয়েছে। আগে তারল্য সংকট মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নগদ সহায়তা নিয়ে এলেও ঘাটতি থাকার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন নগদ সহায়তা দিচ্ছে না। এ কারণে এসব ব্যাংকের চেকের লেনদেন নিষ্পত্তি হচ্ছে না। এ জন্য সতর্কতা হিসেবে এসব ব্যাংকের পে-অর্ডার ও চেকগুলো না নেওয়ার জন্য বন্দরের সব বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, সাধারণত দরপত্র দাখিলের সময় টেন্ডারে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে জামানত হিসেবে পে–অর্ডার নেওয়া হয়। আবার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির জন্য ব্যাংক গ্যারান্টি নেওয়া হয়। এসব পে-অর্ডার কিংবা ব্যাংক গ্যারান্টি নগদায়নের ক্ষেত্রে যাতে বন্দর কোনো সমস্যায় না পড়ে, সে জন্য সতর্কতাবশত এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ছাত্র আন্দোলনে সহিংসতা ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ২৮ কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক
২ মাস আগে
ট্রেড ডিজিটালাইজেশনে লেনদেন দ্রুত-নিরাপদ হবে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ডিজিটালাইজেশন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি, বিকাশ, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, ‘প্রথাগত বাণিজ্যের সঙ্গে অনেক কাগজের ডকুমেন্টস ও প্রক্রিয়া জড়িত। ট্রেড ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে ডকুমেন্টস দ্রুত পাঠানো, যাচাই করা ও যেকোনো স্থান থেকে ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব হবে। যা ব্যবসার খরচ ও সময় কমাবে। এর ফলে লেনদেন দ্রুত ও নিরাপদ হবে।’
সোমবার (৮ জুলাই) ঢাকায় হোটেল রেনেসাঁয় ‘ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আইসিসি) বাংলাদেশ’ আয়োজিত ‘ডিজিটালাইজেশন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অব বাংলাদেশ’ ওয়ার্কশপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: আগামী বাজেটে কালো টাকা সাদা করার বিধান রাখা নিয়ে সংকোচে অর্থ প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ রপ্তানি বাণিজ্য প্রধান দেশ। বাংলাদেশ ক্রস-বর্ডার ট্রেড ও পেমেন্টের জন্য ট্রেড আমাদের দেশ ডিজিটালাইজেশন জন্য অত্যন্ত জরুরি। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ডিজিটালাইজেশনের জন্য সরকারে পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। আইসিসি বাংলাদেশের আজকের ওয়ার্কশপ ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ডিজিটালাইজেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে। যার ফলে অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে দেশের উন্নয়ন হবে। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের প্রেক্ষাপটে দেশের চলমান উন্নয়ন ধরে রাখতে কর-জিডিপি অনুপাত বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আয়কর, শুল্ক ও ভ্যাট শাখাকে স্বয়ংক্রিয় ও ডিজিটালাইজড করে করদাতা, ব্যবসায়ী ও নাগরিকদের সেবা প্রদানের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে।’
আইসিসি বাংলদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য দেন, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিনটিং, ইউএনএসকাপের পরিচালকরুপা চন্দ ও আইটিএফসির রিজিওনাল হেড ইফতেখার আলম।
এত স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিসি বাংলাদেশের ব্যাংকিং কমিশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এ. রুমী আলী। স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বাংলাদেশের চিফ এক্সিকউটিভ অফিসার নাছের এজাজ বিজয় কর্মশালায় সমাপনী বক্তব্য দেন।
ওয়ার্কশপে রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিসি ডিজিটাল স্টান্ডার্ড ইনিশিয়েটিভের পামেলা ও তিয়ানমি স্টিলফেন।
এই ওয়ার্কশপে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: এসডিজি অর্জনে সরকার সঠিক পথে রয়েছে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে জেন্ডার বাজেটের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
২০২২-২৩ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬৪.৫৭ শতাংশ: বিএফআইইউ
দেশে সন্দেহজনক লেনদেন ৬৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেড়েছে বলে এক প্রতিবেদনে (এসটিআর) জানিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
বিএফআইইউ প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে ২০০২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি শাখা হিসেবে বিএফআইইউ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
মঙ্গলবার(২০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের কনফারেন্স হলে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাস।
তিনি বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৪ হাজার ১০৬টি সন্দেহজনক লেনদেনের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। এক বছরের ব্যবধানে এসটিআর বেড়েছে ৬৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ৫ হাজার ৫৩৫টি। আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে এই সংখ্যা ছিল ৮ হাজার ৫৭১টি এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে ছিল ৫ হাজার ২৮০টি।
বিএফআইইউ প্রধান বলেন, সব এসটিআর সত্য নয়, এ ধরনের কোনো লেনদেন শনাক্ত করার পর বিএফআইইউ বিষয়টি তদন্ত করেছে। যখনই কোনো অপরাধের প্রমাণ পেয়েছে তখনই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: নিষিদ্ধ জামায়াতুল আনসারের সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক বন্ধে নির্দেশনা জারি করেছে বিএফআইইউ
মাসুদ বলেন, ৮০ শতাংশ অর্থ পাচার হচ্ছে ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে। এ ধরনের লেনদেন বন্ধে ব্যাংকগুলো সহযোগিতা না করলে মানি লন্ডারিং নিয়ন্ত্রণ করা সহজ নয়। কারণ একবার টাকা পাচার হয়ে গেলে তা আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় না।
তিনি বলেন, বিএফআইইউ পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে এবং তা বন্ধে সহযোগিতার জন্য ১০টি দেশের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সইয়ের জন্য কাজ করছে।
এক প্রশ্নের জবাবে বিএফআইইউ প্রধান জানান, বিএফআইইউর তথ্যের ভিত্তিতে ৫৯টি অর্থ পাচারের মামলা হয়েছে। এর মধ্যে দুদক ৪৭টি, সিআইডি ১০টি ও এনবিআরের বিশেষ সেল ২টি মামলা করেছে। এগুলো এখনো নিষ্পত্তি হয়নি।
বিএফআইইউর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরের পুরো সময়ে ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ১২ হাজার ৮০৯টি সন্দেহজনক লেনদেনের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। আগের অর্থবছরে ব্যাংকগুলো জমা দিয়েছিল ৭ হাজার ৯৯৯টি প্রতিবেদন। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ১২১টি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। আর মানি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো জমা দিয়েছে ৯০০ প্রতিবেদন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর নির্বাহী পরিচালক রফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের পরিচালক সারোয়ার হোসেন ও অতিরিক্ত পরিচালক কামাল হোসেন।
আরও পড়ুন: এমএফএস’র ২১৭২৫ অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে বিএফআইইউ
৮ মাস আগে
অবৈধ লেনদেনের দায়ে ওয়ালেটমিক্সের লাইসেন্স বাতিল
অবৈধ লেনদেনের দায়ে পেমেন্ট গেটওয়ে কোম্পানি ওয়ালেটমিক্স লিমিটেডের লাইসেন্স বাতিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি)।
সোমবার (২০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগ বাতিল সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক ইউএনবিকে বলেন, ওয়ালেটমিক্স অবৈধ লেনদেন করেছে, যা অনুমোদিত নয় এবং এ কারণে তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নগদকে ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদনপত্র হস্তান্তর করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ফলে এখন থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ কোনো প্রতিষ্ঠান ওয়ালেটমিক্সের সঙ্গে লেনদেন করতে পারবে না।
দেশের সব তফসিলি ব্যাংক, মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার, পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটর এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে লাইসেন্স বাতিলের নির্দেশনা পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পেমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশনের অধীনে এবং ওয়ালেটমিক্স লিমিটেডকে প্রদত্ত লাইসেন্সের শর্তাবলী অনুসারে গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা করতে ওয়ালেটমিক্সের পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটর লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১৪-১৮ বছর বয়সী নাগরিকরা এনআইডি ছাড়াই এমএফএস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
শিগগিরই এসক্রো বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
১১ মাস আগে
শেয়ারবাজারে নিরবচ্ছিন্ন লেনদেনের জন্য নতুন ডাটা সেন্টার চালু ডিএসইর
স্বয়ংক্রিয় ও নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন নিশ্চিত করতে রবিবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) একটি নতুন ডেটা সেন্টার চালু করেছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিএসই জানিয়েছে, এটি ১০৬ র্যাকসহ একটি অত্যাধুনিক ডেটা সেন্টার চালু করেছে।
এতে জানানো হয়েছে, ডাটা সেন্টার ইতোমধ্যে এএনএসআই /টিআইএ-৯৪২, রেট-৩ (ডিজাইন ও কনস্ট্রাকশন) আন্তর্জাতিক মানের সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে।
রেট-৩ ডেটা সেন্টারে পাওয়ার, কুলিং ও অন্যান্য সিস্টেমগুলোকে অফলাইনে না নিয়েই আপডেট এবং চালানোর জন্য একাধিক পথ রয়েছে।
ডিএসই বলেছে, ফলে অ্যাপ্লিকেশন অপারেশনগুলোকে ব্যাহত না করে পরিকল্পিতভাবে সরঞ্জাম বা ডিভাইস অপসারণ, প্রতিস্থাপন, রক্ষণাবেক্ষণ করা যেতে পারে।
আরও পড়ুন: আইপিওর যাচাই-বাছাইয়ে স্টক এক্সচেঞ্জের আরও ভূমিকা থাকা উচিত: এটিএম তারিকুজ্জামান
১২ নভেম্বর ডিএসই ঘোষণা করেছে, নিকুঞ্জের ডিএসই টাওয়ারে নতুন ডেটা সেন্টার থেকে ট্রেডিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, চালু হওয়ার পর থেকে নতুন ডেটা সেন্টারের মাধ্যমে ব্যবসায়িক কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
ডিএসইর মতে, নতুন ডেটা সেন্টারে অত্যাধুনিক সার্ভার, নেটওয়ার্ক উপাদান, স্টোরেজ ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রয়েছে। এই অত্যাধুনিক ডেটা সেন্টার চালু করার মাধ্যমে ডিএসই বিনিয়োগকারী ও সব অংশীজনদের সুবিধার জন্য একটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম নিশ্চিত করেছে।
উদ্বোধনী লেনদেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মদ হাসান বাবু, পরিচালক রুবাবা দৌলা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান, প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম সাইফুর রহমান মজুমদার, ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিএসইসি স্টক মার্কেটের শরিয়াহ উপদেষ্টা পরিষদ গঠন
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে প্রথমবারের মতো তালিকাভুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশি বন্ড
১১ মাস আগে
মিয়ানমারের মার্কিন-নিষেধাজ্ঞায় থাকা ব্যাংকগুলোর সঙ্গে লেনদেন না করার নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে থাকা মিয়ানমারের দুটি ব্যাংকের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন না করতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোকে এ দুটি ব্যাংকের বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এই দুটি ব্যাংক হলো- মিয়ানমার ফরেন ট্রেড ব্যাংক এবং মিয়ানমার ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য ৫২ আবেদন জমা বাংলাদেশ ব্যাংকে: মুখপাত্র
২১ জুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় (অফিস অব ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল-ওএফএসি) একটি প্রজ্ঞাপনে মিয়ানমারের এই দুটি ব্যাংকের উপর নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।
মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার এই ব্যাংকগুলোকে বিদেশ থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য পণ্য কেনার জন্য ব্যবহার করে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এই দুই ব্যাংকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক হিসাব রয়েছে।
গত ৩ আগস্ট বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে সোনালী ব্যাংকে মিয়ানমারের দুটি ব্যাংকের ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে একটি চিঠি পাঠায়।
চিঠিতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের বরাত দিয়ে স্মরণ করা হয়েছে, মিয়ানমারের দুটি ব্যাংক বর্তমানে মার্কিন সরকারের নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে। চিঠিতে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এরপর সোনালী ব্যাংক হিসাব স্থগিত করে।
পরে, মিয়ানমার ফরেন ট্রেড ব্যাংক এবং মিয়ানমার ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ওপর ওএফএসি নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০ আগস্ট সব ব্যাংককে একটি চিঠি পাঠায়।
চিঠিতে ব্যাংকগুলোকে এই ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার এবং সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে আপডেট তথ্য সংগ্রহ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মিয়ানমারের এসব ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন করে কোনো ব্যাংক যাতে নিষেধাজ্ঞার আওতায় না পড়ে সেজন্য লেনদেনের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করা একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।
আরও পড়ুন: বেশি দামে ডলার বিক্রির জন্য ১৩ ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
রপ্তানি বাড়াতে ৪৩টি পণ্যের জন্য সর্বোচ্চ ২০% নগদ সহায়তা ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
১ বছর আগে
বৈদেশিক লেনদেনে ৮.২২ বিলিয়ন ঘাটতির সম্মুখীন বাংলাদেশ
আমদানিতে কঠোরতা আরোপ করা সত্ত্বেও ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৮ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক লেনদেনের ঘাটতির সম্মুখীন হয়েছে বাংলাদেশ। ২০২২ অর্থবছরে সেই ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৬ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বিগত অর্থবছরে (জুলাই-জুন) বাংলাদেশ ৬৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। এই সময়ের মধ্যে ৫২ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন মূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
এ কারণে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ১৭ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার। অর্থবছর ২০২৩-এ, আমদানি কমেছে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ, যেখানে রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক ২৮ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ব্যাংক রেট ক্যাপসহ 'বাজারভিত্তিক' ডলারের বিনিময় হার চালু করেছে
বিবির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি হওয়ায় বিশ্ববাজারে জ্বালানিসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আশানুরূপ হচ্ছে না, বৈদেশিক বিনিয়োগ কমছে, এর প্রভাবে বাংলাদেশ বাণিজ্য ঘাটতির মধ্যে পড়ছে।
২০২৩ অর্থবছরে বাণিজ্য ঘাটতি সামগ্রিক বাণিজ্য ভারসাম্যে একটি বড় ব্যবধান তৈরি করেছে। এই ঘাটতি ৮ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
সামগ্রিক চলতি হিসাবে ঘাটতি বৃদ্ধির অর্থ হলো বিভিন্ন উৎস থেকে দেশে আসা বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ যা পরিশোধ করা হচ্ছে তার চেয়ে বেশি। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে হয়।
আরও পড়ুন: রপ্তানি ঋণের সুদের হার কমিয়ে ৯ শতাংশ নির্ধারণ
বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৩ অর্থবছরে ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন বিক্রি করেছে। বিবি আগের অর্থবছরে ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন বিক্রি করেছে। এভাবে ডলার বিক্রির কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমাগত কমছে। চলতি বছরের ২৫ জুন পর্যন্ত রিজার্ভ ৩০ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) অর্থবছর ২০২৩ ২ দশমিক ৮৭ শতাংশ কমে ৪ দশমিক ৫০ বিলিয়ন হয়েছে যা ২০২২ অর্থবছরে ছিল ৪ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন।
২০২৩ অর্থবছরে ২১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে বাংলাদেশ, যা ২০২২ অর্থবছরে ছিল ২১ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার।
বিবি কর্মকর্তারা বলেছেন, রপ্তানির চেয়ে বেশি আমদানি, রেমিট্যান্সের মন্দা এবং এফডিআই প্রবাহের কারণে বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতির মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: আগস্টে ১২ কেজি এলপিজির দাম বাড়ল ১৪১ টাকা
১ বছর আগে