বিয়ে
বিয়ে করলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
বিয়ে করেছেন জনপ্রিয় বাংলাদেশি অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। দীর্ঘদিনের প্রেমিক পরিচালক আদনান আল রাজীবের সঙ্গে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি আকদের পর ঢাকার অদূরে একটি রিসোর্টে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হবে আজ।
সোমবার (২৪ ফেব্রয়ারি) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক আবেগঘন পোস্টের মাধ্যমে দেড় সপ্তাহ পর তিনি ভক্তদের এই সুখবর জানান।
ওই পোস্টে স্মৃতিচারণ করে মেহজাবীন লিখেছেন, ২০১২ সালের ৯ এপ্রিল প্রথমবার রাজীবের সঙ্গে তার দেখা হয়েছিল। সেদিন তাদের ১৫ মিনিটের সংক্ষিপ্ত কথোপকথন তাদের পরস্পরের মনে জায়গা করে নিয়েছিল। বছরের পর বছর তাদের বন্ধন আরও দৃঢ় হয়েছে। অবশেষে ১৩ বছর পরে বিয়ের মাধ্যমে পরিণতি পেয়েছে তাদের সম্পর্ক।
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘১৩ বছর পর আমরা একসঙ্গে, উপভোগ করছি আমাদের উচ্চাকাঙক্ষা, প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করেছি।’
অভিনেত্রী সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাদের দাম্পত্য জীবনের জন্য সবার কাছে আশীর্বাদ ও দোয়া চেয়েছেন।
জানা গেছে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে মেহজাবীন ও আদনানের আকদ সম্পন্ন হয়।
গতকাল রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার অদূরে একটি রিসোর্টে তাদের গায়ে-হলুদ অনুষ্ঠান হয়েছে। একই রিসোর্টে আজ হচ্ছে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। তবে অভিনেত্রী বিয়ের অনুষ্ঠানে গোপনীয়তা বজায় রাখতে চেয়েছেন। তিনি নিজেই ছবি পোস্ট করবেন বলেও জানান।
আরও পড়ুন: এবার বিয়ের খবর দিলেন পড়শী
দীর্ঘদিন ধরেই রাজীবের সঙ্গে মেহজাবীনের প্রেমের গুঞ্জন চলছিল। তারা বিয়ে সেরেছেন এমন কথাও ভাসছিল শোবিজ অঙ্গনে। তবে এটি নিয়ে কখনো প্রকাশ্যে কিছু বলেননি এই দম্পতি। অবশেষে গুঞ্জন সত্যি হলো তাদের আনুষ্ঠানিক বিয়ের মধ্য দিয়ে।
বিনোদন জগতের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ মেহজাবিন। টেলিভিশন নাটক ও ওয়েব সিরিজে অভিনয় করে দর্শকের হৃদয় জয় করেছেন এই অভিনেত্রী। মেহজাবিনের স্বামী আদনান আল রাজীব একজন পরিচালক।
এই দম্পতির বিয়ের খবরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার সহকর্মী ও ভক্তরা তাদের সুখী ও প্রেমময় দাম্পত্য জীবনের জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানিয়েছেন।
৫১ দিন আগে
জানা গেল সারজিসের স্ত্রীর পরিচয়
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা সারজিস আলম বিয়ে করেছেন।
নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি স্ট্যাটাস দেন স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।
পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও যুক্ত করেন ক্রীড়া উপদেষ্টা, যেখানে বিয়ের সাজে সজ্জিত সারজিস আলমের সঙ্গে তিনি, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের পাশাপাশি রয়েছেন হাসনাত আব্দুল্লাহসহ আরও অনেকে।
ছবির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘নবজীবনে পদার্পণে অভিনন্দন সার্জিস ভাই। বিবাহিত জীবন সুখের হোক।’
এর ৮ মিনিট পর একই ধরনের আরেকটি ছবি পোস্ট করে হাসানাত আব্দুল্লাহ লেখেন, ‘অভিনন্দন, বন্ধু, সারজিস! আজীবন একসঙ্গে ভালোবাসা ও সুন্দর মুহূর্তের মধ্যে থাকো—এই কামনা করি।’
বিয়ের খবরে সারজিস আলমকে অভিনন্দন ও শুভকামনা জানাচ্ছেন নেটিজেনরাও। অনেকে নববধূর পরিচয় জানতে চান। তবে সারজিসসহ অন্য সমন্বয়কদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সন্ধ্যায় সফল হতে পারেনি ইউএনবি।
অবশেষে ইউএনবির বরগুনা প্রতিনিধি সারজিসের স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেছেন।
আরও পড়ুন: সামাজিকমাধ্যমে সারজিস আলমের বিয়ের খবর
জানা গেছে, সার্জিসের স্ত্রী একজন কোরানের হাফেজা। সবসময় পর্দা করে চলেন তিনি। তাই তার নাম প্রকাশে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।
সারজিসের শশুরের নাম ব্যারিস্টার লুৎফর রহমান। তার বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার ২ নম্বর গৌরীচন্না ইউনিয়নে লাকুরতলা গ্রামে। পেশার তাগিদে ব্যারিস্টার লুৎফর রহমান স্ত্রী, মেয়ে ও দুই ছেলেকে নিয়ে রাজধানীর বাসাবোর শাহজাহানপুর এলাকায় বসবাস করেন।
লুৎফর রহমানের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গাজিপুরের রাজিন্দ্র রিসোর্টে শুক্রবার আসরের নামাজের পর পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিষয়টি মিডিয়া থেকে দূরে রাখতে বর্তমানে পরিবারসহ ওই রিসোর্টেই অবস্থান করছেন তারা।
ব্যারিস্টার লুৎফর রহমানের তিনটি সন্তানের মধ্যে সার্জিস আলমের স্ত্রী সবার বড়।
সারজিস আলম ১৯৯৮ সালের ২ জুলাই পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আকতারুজ্জামান সাজু ও মা বাকেরা বেগম। দুই ভাইয়ের মধ্যে সারজিস বড়, ছোট ভাইয়ের নাম শাহাদাত হোসেন সাকিব।
সারজিস আলম ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ডাকসু নির্বাচনে অমর একুশে হল সংসদের প্যানেল থেকে সদস্য পদে জয়লাভ করেছিলেন।
ছাত্রজীবনের নানা পর্যায়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিতার্কিক হিসেবেও প্রতিনিধিত্ব করেছেন সারজিস। গত বছরের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ছিলেন তিনি।
৭৫ দিন আগে
সামাজিকমাধ্যমে সারজিস আলমের বিয়ের খবর
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা সারজিস আলম বিয়ে করেছেন—সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এমন খবর ছড়িয়েছে। এমনকি অন্তর্বর্তী সরকারের ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহও পৃথক পোস্টে তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।
পোস্টের সঙ্গে একটি ছবিও যুক্ত করেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা, যেখানে বিয়ের সাজে সজ্জিত সারজিস আলমের সঙ্গে তিনি, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের পাশাপাশি রয়েছেন হাসনাত আব্দুল্লাহসহ আরও অনেকে।
ছবির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘নবজীবনে পদার্পণে অভিনন্দন সার্জিস ভাই। বিবাহিত জীবন সুখের হোক।’
এর ৮ মিনিট পর একই ধরনের আরেকটি ছবি পোস্ট করে হাসানাত আব্দুল্লাহ লিখেছেন, ‘অভিনন্দন, বন্ধু, সারজিস! আজীবন একসঙ্গে ভালোবাসা ও সুন্দর মুহূর্তের মধ্যে থাকো—এই কামনা করি।’
সারজিস আলম ১৯৯৮ সালের ২ জুলাই পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আকতারুজ্জামান সাজু ও মা বাকেরা বেগম। দুই ভাইয়ের মধ্যে সারজিস বড়, ছোট ভাইয়ের নাম শাহাদাত হোসেন সাকিব।
সারজিস আলম ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ডাকসু নির্বাচনে অমর একুশে হল সংসদের প্যানেল থেকে সদস্য পদে জয়লাভ করেছিলেন।
ছাত্রজীবনের নানা পর্যায়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিতার্কিক হিসেবেও প্রতিনিধিত্ব করেছেন সারজিস। গত বছরের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ছিলেন তিনি।
এদিকে, বিয়ের খবরে সারজিস আলমকে অভিনন্দন ও শুভকামনা জানাচ্ছেন নেটিজেনরাও। অনেকে নববধূর পরিচয় জানতে চেয়েছেন।
তবে সারজিসসহ অন্য সমন্বয়কদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সফল হতে পারেনি ইউএনবি।
৭৫ দিন আগে
এবার বিয়ের খবর দিলেন পড়শী
এবার বিয়ের খবর দিলেন সঙ্গীত তারকা ও অভিনেত্রী সাবরিনা এহসান পড়শী। রবিবার (১২ জানুয়ারি) সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এমন তথ্য দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘ভেবেছিলাম সুখবরটা অনুষ্ঠানের সময় দারুণ সব ছবিসহ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করবো! তবে এর আগেই যেহেতু অনেক সাংবাদিক ভাই-বোন জানতে চাচ্ছেন এবং ফোন করছেন, তাই আপনাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এখনই বিষয়টি শেয়ার করছি।’
‘আমার জীবনসঙ্গীর নাম নীলয়। আজ থেকে ১৫ বছর আগে ‘ক্ষুদে গানরাজ’ প্রতিযোগিতায় আমাদের পরিচয় হয়। তবে প্রেম বলতে যা বোঝায়, আমাদের মধ্যে তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না। ‘জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে’ আল্লাহর হাতে, আর সেই ভাগ্যচক্রেই আমরা একে অপরের জীবনে এসেছি—এটি পুরোপুরি পারিবারিক সিদ্ধান্তে,’ যোগ করেন তিনি।
পড়শী বলেন, ‘গত বছর ৪ মার্চ , ২০২৪ এ যুক্তরাষ্ট্র থেকে মাত্র কিছু দিনের জন্য দেশে এসেছিল হামিম নীলয়। তখনই দুই পরিবারের সম্মতিতে আকদ্ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। যেহেতু আমরা দুইজন পৃথিবীর দুই প্রান্তে আছি এবং দুই পরিবারের আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-শুভাকাঙ্ক্ষীদের ভালোবাসা ও প্রত্যাশার কথা ভেবে আমরা চেয়েছি সুন্দর সময়ে একটি অনুষ্ঠান করে বিষয়টি সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে। তবে সুখবরটি আগেই ছড়িয়ে পড়ায় আমি কিছুটা বিব্রত, তবে আনন্দিতও।’
আরও পড়ুন: অবশেষে বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন তাহসান
‘সব ঠিক থাকলে খুব শীঘ্রই নীলয় দেশে আসার কথা রয়েছে। তখন দুই পরিবারের আলোচনার ভিত্তিতে আমাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিক আয়োজন হবে। ততদিন পর্যন্ত দোয়া, আশীর্বাদ ও ভালোবাসায় আমাকে রাখবেন,’ যোগ করেন এই সঙ্গীত তারকা।
চ্যানেল আইয়ের রিয়েলিটি শো ‘ক্ষুদে গানরাজ’ দিয়ে পরিচিতি পান সাবরিনা পড়শী। এরপর গানে গানে পেরিয়ে গেছে ১৬ বছর। গানে তার ব্যস্ততা বেড়েছে। স্টেজ শো করছেন। নিয়মিত প্রকাশ করছেন নতুন গান। এর মধ্যে জানা গেল, বিয়ের কাজটি সেরে নিয়েছেন পড়শী।
৯৪ দিন আগে
আম্বানিপুত্রের বিয়ের চূড়ান্ত আয়োজন: অভিন্ন ঐতিহ্যে দেশি-বিদেশি তারকা ও বিশ্বখ্যাত ব্যক্তিরা
ভারতীয় ঐতিহ্যের সব রঙ, দেশ-বিদেশের জনপ্রিয় তারকা আর বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব। অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের রাজকীয় বিয়ের চূড়ান্ত আয়োজনে এগুলোর সবই থাকা চাই। শত হলেও এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির কনিষ্ঠ পুত্রের বিয়ে বলে কথা। বর ও কনের চার হাত এক করার লক্ষ্যে গত ৩ জুলাই থেকে যেন তারই মহড়া চলছে। উৎসবের মধ্যমণি অনন্ত-রাধিকা হলেও এখানে এমন সব তারকা ও ব্যক্তিদের একত্রিত করা হয়েছে, যা শুধুমাত্র আম্বানিদের পক্ষেই করা সম্ভব। চলুন, সেই পরিচিত মুখগুলোর পাশাপাশি চোখ ধাঁধানো এই আয়োজনের বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
২৭৬ দিন আগে
নোবেলের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়নি: আরশি
গায়ক মইনুল আহসান নোবেলকে নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। মাঝে কয়েকদিন আলোচনার বাইরে থাকার পর আবারও সংবাদের শিরোনামে তিনি।
সম্প্রতি নোবেলের আলোচনায় আসার কারণ ফেসবুকে তার রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস। সেখানে জানা যায় ফারজান আরশি নামের একজনের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তিনি। তবে এটি অস্বীকার করছেন আরশি।
বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি সম্পর্কে জানান তিনি।
পোস্টটিতে তিনি বলেন, ‘নোবেলের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়নি বা কোনো রকমের সম্পর্ক নেই।’
আরও পড়ুন: মুচলেকা দিয়ে জামিন পেলেন কণ্ঠশিল্পী নোবেল
তিনি আরও বলেন, ‘আমি যদি নিজের ইচ্ছায় নোবেলের কাছে যেতাম, অবশ্যই আমার হাসবেন্ডের সঙ্গের সব ছবি, ভিডিও ডিলিট করেই যেতাম।’
আরশি বলেন, তিনি এখন পর্যন্ত নাদিম আহমেদের স্ত্রী।
গণমাধ্যমের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘অনেক বিষয় আছে যা আপনারা জানেন না। আমি একটু সুস্থ হয়ে নেই, আজকে লাইভে এসে সব ক্লিয়ার করব।’
তিনি উল্টাপাল্টা সংবাদ প্রকাশ না করার অনুরোধ করেন।
আরও পড়ুন: সংগীতশিল্পী নোবেল গ্রেপ্তার
ফেসবুক পোস্ট সরানোর কারণ জানালেন তিশা
৫১১ দিন আগে
আমি গোপনে বিয়ে করার মতো মানুষ নই: লিজা
বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা।
তবে খবরটি হঠাৎ প্রচার হওয়ায় গণমাধ্যমে এই গায়িকা গোপনে বিয়ে করেছেন বলে খবর ছড়িয়েছিল।
কিন্তু এ নিয়ে এবার নিজেই জানালেন তিনি।
আরও পড়ুন: হাসপাতালে ভর্তি তিশা, আত্মহত্যাচেষ্টার গুঞ্জন
গণমাধ্যমে লিজা বিয়ের খবরটি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, গোপনে তিনি বিয়ে করেননি।
তিনি বলেন, ‘আমি গোপনে বিয়ে করার মতো মানুষ নয়। বিয়ের খবর আমার কাছের সবার জানা। উভয়ের পরিবারের সম্মতিতে আমরা বিয়ে করেছি। অপেক্ষা করছিলাম সবাইকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানাব।’
এক বছর আগে বিয়ে করেছেন বলে জানিয়ে লিজা আরও বলেন, ‘আমাদের ব্যস্ততার কারণে এখনও অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করতে পারিনি। তবে শিগগিরই তা করব। এর আগেই খবরটি ছড়িয়ে যায়।’
লিজার বর একজন একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ দুই দেশেই তিনি ব্যবসা করেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিকদের কাছে ক্ষমা চাইলেন তানজিন তিশা
আমার ক্ষতি করার চেষ্টা করছে মিডিয়ার কিছু মানুষ: তানজিন তিশা
৫১৪ দিন আগে
বিয়ের ভয়ে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইতালিয় কিশোরীর আত্মহত্যা
ইতালির মার্চে অঞ্চলের রাজধানী অ্যানকোনায় বাড়ির জানালা থেকে লাফিয়ে পড়ার তিন দিন পর বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক ইতালিয় কিশোরীর (১৫) মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার অ্যানকোনার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই কিশোরীর মৃত্যু হয়।
শুক্রবার পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের বাবা ছুটিতে তাকে গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছিল। নিহত কিশোরী জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়ার কারণ হলো সে ভয় পেয়েছিল ‘তার পরিবার হয়তো বাংলাদেশে তার চেয়ে বয়স্ক এক ব্যক্তির সঙ্গে তাকে বিয়ে দিতে পারে।’
পুলিশ আরও জানায়, এই আত্মহত্যা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য তার বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ইহুদি বিরোধী ছবি না আঁকার অভিযোগে দীর্ঘদিনের কার্টুনিস্টকে বরখাস্ত করল গার্ডিয়ান
স্পেনের একটি নাইটক্লাবে আগুনে ১৩ জনের মৃত্যু
৫২৮ দিন আগে
বিয়ের আসর থেকে জরিমানা দিয়ে ফিরে গেলেন বর!
কুষ্টিয়ার কুমারখালিতে বিয়ে করতে এসে জরিমানা দিয়ে ফিরে গেল বরযাত্রীরা। এ সময় কনেপক্ষের কাছ থেকেও মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে ঘটনাটি ঘটেছে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের হরিপুরে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বিয়ের ১ দিন পর বরের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বিয়ে বাড়ির লোকজন জানান, ২৯ অক্টোরব নোটারি পাবলিক করে আদালতের মাধ্যমে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীর (১৫) সঙ্গে কুষ্টিয়ার হরিপুর এলাকার এক ব্যবসায়ীর (৩০) পারিবারিকভাবে বিয়ে দেওয়া হয়। আজ আনুষ্ঠানিক ও সামাজিকভাবে সেই বিয়ের আয়োজন করা হয়।
শুক্রবার বরযাত্রীরা কনের বাড়িতে খেতে বসেছেন। তাদের নিয়ে ব্যতিব্যস্ত বিয়ে বাড়ির লোকজন। আকস্মিকভাবে সেখানে হাজির হন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিরুল আরাফাত। সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বাল্যবিয়ের অপরাধে বরকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
কনে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের বাসিন্দা এবং ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী।
এদিকে কনে প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবে না- এই মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয় অভিভাবকদের। আদালত পরিচালনা করেন কুমারখালী সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিরুল আরাফাত। আদালতকে সহযোগিতা করে থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে কুমারখালী সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিরুল আরাফাত জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ের আসর ভেঙে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বিয়ের রাতেই আলোকসজ্জার বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বরের মৃত্যু!
ফেসবুকে পরিচয়, চুয়াডাঙ্গার ফারিয়ার সঙ্গে চীনা যুবকের বিয়ে
৫৩০ দিন আগে
বিয়ের রাতেই আলোকসজ্জার বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বরের মৃত্যু!
বিয়ে বাড়ির আনন্দ মুহূর্তেই রূপ নিল বিষাদে। বিয়ে উপলক্ষে সাজানো আলোকসজ্জায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন বর।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) রাতে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার খারিজাগাতি মোল্লাপাড়া গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহতের নাম শাকিল হোসেন। তিনি বাবা ও মার একমাত্র ছেলে। পেশায় চাল ব্যবসায়ী। তার বাবার নাম আবদুস সালাম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে একই উপজেলার বিদিরপুর গ্রামের বুলবুল হোসেনের মেয়ের সঙ্গে শাকিলের বিয়ে হয়। শ্বশুরবাড়িতে পা রাখার পরই স্বামীকে হারিয়ে নির্বাক নববধূ।
আরও পড়ুন: কালীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ২ গৃহবধূর মৃত্যু
স্বজনরা জানান, দুপুরে কনের বাড়িতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। এরপর বিকালে বরপক্ষ কনে নিয়ে আসে। সন্ধ্যার পর বর নিজেই বাড়িতে আলোকসজ্জার বাতিগুলো জ্বালিয়ে দেন। পরে রাত ৮টার দিকে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় বারান্দার গ্রিলে হাত দেন শাকিল। এ সময় তিনি বিদ্যুতায়িত হন।
আলোকসজ্জার বৈদ্যুতিক তার লিকেজ হয়ে বিদ্যুতায়িত হয়েছিল বাড়ির বারান্দার গ্রিল। শাকিলকে ওই অবস্থায় দেখে তার চাচা তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এরপর তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর রাতেই তার লাশ বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয় এবং সকালে তার লাশ দাফন করা হয়।
শাকিলের মা জান্নাতুল মাওয়া বলেন, আমার একটাই ছেলে। কত শখ করে তার বিয়ে দিলাম। ছেলে, ছেলের বউ বাড়িতে থাকবে। কত আনন্দ করব। আমার কিছুই থাকল না। ছোট মেয়েটাকে এখন কী করে সান্ত্বনা দেব আমি। এই মেয়েটার এখন কী হবে!
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল বলেন, শাকিল ছেলেটা আমাদের চোখের সামনে বড় হলো। খুবই ভালো ছেলে ছিল সে। বিয়ের দিন তার এভাবে মারা যাওয়াটা মেনে নেওয়ার মতো না। পুরো গ্রামের মানুষ গভীর শোকাহত।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে বজ্রপাতে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু
খুমেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
৫৫৮ দিন আগে