কুপিয়ে হত্যা
নাটোরে মুদি ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নাটোরের লালপুরে সাইফুল ইসলাম নামে এক মুদি ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) রাত ১১টার দিকে উপজেলার বামনগ্রামে তার বাড়ির সামনেই হত্যা করা হয়েছে।
নিহত সাইফুল ইসলাম (৫৫) বামনগ্রাম বাজারে ব্যবসা করতেন।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
নিহতের স্ত্রী হুসনে আরা বেগম ছবি জানান, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে স্থানীয় বাজারে তার মুদি দোকান বন্ধ করে বাসায় ফিরছিলেন। বাসার সামনে পৌঁছানোর পর দুর্বৃত্তরা তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে চলে যায়। পরে পরিবারের সদস্যরা বাড়ির বাইরে বের হলে সাইফুলের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পুলিশে খবর দিলে রাতেই লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুজ্জামান জানান, ঘটনার কারণ অনুসন্ধান ও অভিযুক্তদের শনাক্ত করতে অভিযান চলছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় জমি নিয়ে বিরোধ, এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
৪ দিন আগে
ময়মনসিংহে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
ময়মনসিংহের ভালুকায় অন্তঃসত্ত্বা নারীকে কুপিয়ে হত্যার পর গলায় ওড়না পেচিয়ে তার স্বামী আত্মহত্যা করেছেন বলে জখবর পাওয়া গেছে।
নিহতরা হলেন- কামরুল ইসলাম (৩৫) ও তার স্ত্রী রত্না বেগম (৩০)।
শুক্রবার (৩০ নভেম্বর) রাত ৯টায় উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের পালগাও গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত স্ত্রী রত্না উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের পালগাঁও গ্রামের মুক্তার হোসেনের মেয়ে এবং কামরুল একই উপজেলার বর্ত্তা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
আরও পড়ুন: এনজিওর ঋণের চাপে রাবি কর্মচারীর আত্মহত্যার অভিযোগ
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, দ্বিতীয় সন্তান প্রসবের জন্য রত্নাকে নিয়ে কামরুল ইসলাম নিজ বাড়ি থেকে শুক্রবার দুপুরে শশুর বাড়ি আসেন। রাতের খাবার শেষে তাদের বড় ছেলেকে নানির কাছে রেখে তারা পাশের অন্য একটি ঘরে ঘুমাতে যান। রাত ১০টায় ছেলে কান্না কাটি শুরু করলে নানি মনোয়ারা বেগম ওই ঘরে গিয়ে ডাকাডাকি করেন। দরজা না খোলায় সন্দেহ হয়। পরে দরজা ভেঙে ঘরের মেঝেতে রত্নার রক্তাক্ত লাশ ও গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় কামরুলের লাশ দেখতে পায় লোকজন।
স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে।
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত করর্মকর্তা (ওসি) (তদন্ত) হুমায়ুন কবীর জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে এমন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার তদন্তে কাজ করছে পুলিশ।
তিনি জানান, ঘটনাস্থল থেকে লাশগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মায়ের বকুনিতে কলেজ ছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
২ সপ্তাহ আগে
যশোরে আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
যশোরের চৌগাছায় সিংহঝুলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনিছুর রহমানকে (৫৬) কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রাজনৈতিক কোন্দলের জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে স্বজনদের ধারণা।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের উত্তরপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত আনিছুর রহমান ওই গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে। এর আগে ২০০২ সালে তার বড় ভাই সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফ হোসেন আশাও খুন হয়েছিলেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আনিছুর রহমান জগন্নাথপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের দোকান থেকে চা পান করে বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় উত্তরপাড়ায় পৌঁছালে একদল দুর্বৃত্ত হামলা চালিয়ে আনিছুরকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে।
পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে তিনি মারা যান।
হাসপাতালের অর্থো-সার্জারি বিভাগের চিকিৎসকরা জানান, নিহত আনিছুরের শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে। হাত-পায়ের বিভিন্ন স্থানের হাড় ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
নিহতের ভাই শাহনুর আলম উজ্জল জানান, আনিছুরের হত্যাকারীরা ২০০২ সালে তার বড় ভাই চৌগাছার সিংহঝুলি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফ হোসেনকেও হত্যা করেছিল।
চৌগাছা থানার সেকেন্ড অফিসার মেহেদী হাসান জানান, আনিছুর রহমান হত্যার সঙ্গে জড়িতদের আটকে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
১ মাস আগে
সুনামগঞ্জে মা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সুনামগঞ্জ সদরে মা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) সকালে শহরের এসপি বাংলো এলাকার বাসা থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতরা হলেন- ফরিদা বেগম (৪৫) ও ছেলে মিনহাজ (২২)।
স্বজনরা জানায়, শহরের এসপি বাংলো এলাকার একটি বাসায় ফরিদা বেগম তার ছেলেকে নিয়ে থাকতেন। পাশের রুমেই ভাড়া দিয়েছিলেন তার খালাতো বোন ও বোনের ছেলেকে।
মঙ্গলবার সকাল ৮টার দিকে বাসায় গৃহকর্মী এসে ঘর খোলা ও তাদের লাশ মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে স্বজনদের খবর দেন। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করে।
সুনামগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় আরও বিস্তারিত পরে জানানো হবে।’
১ মাস আগে
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া যৌনপল্লিতে ফারুক সরদার (২৮) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
শনিবার (১৩ অক্টোবর) রাতে দৌলতদিয়া এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
ফারুক দৌলতদিয়া সোহরাব মন্ডল পাড়ার শহিদুল ইসলামের ছেলে।
জানা যায়, তিন বছর আগে ফারুকের সঙ্গে সুমীর বিয়ে হয়। তাদের দুই বছর বয়সি মেয়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ৩ কৃষকের ২ বিঘার পানের বরজ কাটল দুর্বৃত্তরা
সুমি আক্তার বলেন, ‘আমার তো এখন সবই শেষ। ওরা আমার স্বামীকে মেরে ফেলেছে। যারা হত্যা করেছে তাদের ফাঁসি চাই।’
ফারুকের বাবা শহিদুল ইসলাম বলেন, শনিবার বিকালে সালিস থেকে আমার ছেলে ফারুককে খুন করার হুমকি দেওয়া হয়। আমার ছেলেকে যারা খুন করেছে, যারা এই হত্যায় ইন্ধন দিয়েছে, তাদের সবার শাস্তি চাই।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় একটি গ্রুপ যৌনপল্লীতে জুয়ার আসর বসালে আমরা দুই দফা ভেঙে দিয়েছি। জুয়া খেলাসহ স্থানীয় আধিপত্য বিস্তার এবং চাঁদার টাকা নিয়ে দুই পক্ষের দ্বন্দের জেরে ফারুককে হত্যা করা হয়েছে।
রাজবাড়ীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শরীফ আল রাজিব বলেন, রবিবার (১৩ অক্টোবর) ফারুকের স্ত্রী সুমী আক্তার গোয়ালন্দ ঘাট থানায় গ্রামের রমজান ফকিরের ছেলে রিপন ফকিরসহ ৭ জনকে চিহিৃত ও অজ্ঞাত ৪ থেকে ৫ জনকে আসামি করে অভিযোগ দিয়েছেন।
এছাড়া পুলিশ হত্যাকারীদের ধরতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানান রাজবাড়ীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
আরও পড়ুন: সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ সড়কে পিকআপের ধাক্কায় এসআই নিহত
অনিয়মে জর্জরিত কেরু অ্যান্ড কোম্পানি
২ মাস আগে
মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় সাংবাদিক স্বপন ভদ্রকে কুপিয়ে হত্যা
ময়মনসিংহে মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় সাংবাদিক স্বপন ভদ্রকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (১২ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে শহরতলীর শম্ভুগঞ্জের মাঝিপাড়া এলাকায় তার বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরে জমির বিরোধে বোন ও ভাইয়ের স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এলাকায় মাদক বেচাকেনা এবং মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত স্বপন ভদ্র (৫৫) তারাকান্দা উপজেলার কাকনি ইউনিয়নের জগেশ চন্দ্র ভদ্রের ছেলে। তারাকান্দা প্রেসক্লাবের সাবেক সহসভাপতি ছিলেন তিনি।
তিনি আগে স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় কাজ করতেন।
স্থানীয়রা জানায়, স্বপন ভদ্র বাড়ির সামনে চেয়ারে বসে সংবাদপত্র পড়ছিলেন। এসময় দুবৃর্ত্তরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে মারাত্মকভাবে জখম করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম খান বলেন, পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান ওসি।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা, স্বামীসহ আটক ৭
২ মাস আগে
নরসিংদীতে পোল্ট্রি ফিড ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীর শিবপুরে দৌলত হোসেন খান (৫৩) নামে এক পোল্ট্রি ফিড ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
শনিবার দিনগত রাত ২টার দিকে দত্তেরগাঁও গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
দৌলত মাছিমপুর ইউনিয়নের দত্তেরগাঁও মধ্যপাড়ার মৃত আরজু খার ছেলে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ককে কুপিয়ে হত্যা
স্থানীয়রা জানান, চুরির ঘটনা আঁচ করতে পেরে পোল্ট্রি ফার্মের দুইজন কর্মচারীকে সঙ্গে নিয়ে ঘর থেকে বের হন দৌলত। চোরকে ধাওয়া দিলে বাড়ির অদূরে ওঁৎ পেতে থাকা দুর্বৃত্তরা দৌলতকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি কোপাতে থাকেন। এ সময় ঘটনাস্থলেই মারা যান দৌলত খান।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করলেও কে বা কারা কী কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে তাৎক্ষণিকভাবে তা জানাতে পারেননি।
শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
আরও পড়ুন: গোয়ালন্দে অজ্ঞাত যুবককে কুপিয়ে হত্যা
২ মাস আগে
টাঙ্গাইলে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তিনজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাচা-ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে এক যুবক। পরে এলাকাবাসীর গণপিটুনিতে ওই যুবকেরও মৃত্যু হয়।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার ধুবড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন আবদুস সাত্তার (৫০) ও তার ভাতিজা মোহাম্মদ আসাদুল (২৮) এবং হত্যায় অভিযুক্ত একই গ্রামের তালেব মিয়া (৩০)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, তুচ্ছ বিষয় নিয়ে আবদুস সাত্তারের সঙ্গে একই গ্রামের তালেবের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তালেব ধারালো অস্ত্র দিয়ে সাত্তারকে কোপাতে থাকে। এসময় চাচাকে বাঁচাতে সাত্তারের ভাতিজা আসাদুল এগিয়ে গেলে তাকেও কোপায় তালেব। তাদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে আহত চাচা-ভাতিজাকে নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে এলাকাবাসীর গণপিটুনিতে তালেবের মৃত্যু হয়।
এ ব্যাপারে নাগরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এইচ এম জসিম উদ্দিন জানান, নিহত চাচা-ভাতিজার লাশ মরদেহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং তালেবের লাশ ঘটনাস্থলেই আছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওই এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
৩ মাস আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে রায়হান আলী (৩০) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুবৃত্তরা।
শনিবার (১০ আগস্ট) দিবাগত রাতে উপজেলার দুলর্ভপুর ইউনিয়নের ব্রিটিশ মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত রায়হান ওই এলাকার রজবুল বিশ্বাসের ছেলে।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
রায়হানের বোন ফজি বেগম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমার চাচাত ভাইদের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এর আগে কয়েকবার বাকবিতণ্ডাও হয়েছে। এখন বিরোধের জেরে আমার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে।’
খবর পেয়ে আনসার সদস্যরা লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতালে পাঠায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) সাজ্জাদ হোসেন।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় কৃষকলীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে হত্যা
৪ মাস আগে
মেহেরপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
মেহেরপুরের মুজিবনগরে আলমগীর হোসেন ওরফে আলম নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (৯ আগস্ট) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ভারতীয় সীমান্তবর্তী তারানগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত আলমগীর হোসেন (৪২) ওই গ্রামের আগবত হোসেনের ছেলে।
বাগোয়ান ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রমজান আলী জানান, আলমগীর হোসেন মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। আমাদের ধারণা মাদক বেচা-কেনার টাকা লেনদেন নিয়ে দ্বন্দ্বের ঘটনায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় কৃষকলীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে হত্যা
মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল আলম জানান, মাদক ব্যবসায়ী আলম নিজ বাড়িতে চৌকির উপর ঘুমিয়ে ছিলেন। মধ্যরাতে ৬ থেকে ৭ জন দুর্বৃত্ত তার বাড়িতে প্রবেশ করে ঘুমন্ত অবস্থায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে হত্যা করে চলে যায়। নিহতের নামে মাদক ব্যবসার অভিযোগে মুজিবনগর থানায় দু’টি মামলা রয়েছে।
মাদকের টাকা ভাগাভাগি করাকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে প্রাথমিক পর্যায়ে জানা গেছে। তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মেহেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি পুলিশ কাজ করছে বলেও জানান ওসি।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় মাংস বিক্রেতাকে কুপিয়ে হত্যা
৪ মাস আগে