পৌর এলাকা
পিরোজপুরে আগুনে পুড়ে ছাই ৩ বসতবাড়ি
পিরোজপুরের পৌর এলাকার ভাইজোড়ায় আগুনে পুড়ে তিনটি বসতবাড়ি ছাই হয়ে গেছে।
সোমবার দুপুরে পিরোজপুর পৌর এলাকার ভাইজোড়া এলাকায় এসব বাড়ি পুড়ে যায়।
পিরোজপুর সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম সুমন বলেন, পিরোজপুর পৌর এলাকার ভাইজোড়া এলাকার শেখ বাড়ির কামাল শেখ, জামাল শেখ ও পলাশ শেখের তিনটি বাড়ি এ আগুনে পুড়ে যায়।
আরও পড়ুন: আগুনে পুড়ল ৪০ বিঘা জমির পানের বরজ
তিনি আরও বলেন, অগ্নিকাণ্ডে তিনটি বসত ঘরের সব কিছু পুড়ে যায় এবং এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত জামাল শেখ বলেন, তার নিজ বাড়িসহ তার ভাই কামাল শেখ ও চাচাতো ভাই পলাশ শেখের বাড়িতে আগুন লাগে। এ সময় বাড়িতে নারীরা ছিল। তারা তিন ভাই নিজ নিজ কাজের জন্য বাড়ির বাইরে ছিল। আগুন লাগার খবর পেয়ে এসে তারা দেখতে পেয়েছে তাদের ঘরের সব কিছু আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
পিরোজপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার মো. রেজোয়ান বলেন, দুপুরে ১২টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা এসে আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে। আগুন নেভানোর আগেই তিনটি বসতঘরসহ দুই রান্না ঘর পুড়ে যায়। তবে কী কারণে আগুনের সূত্রপাত তা তদন্তের পরে জানানো যাবে।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে গিয়ে অর্থ সহায়তা দেন পিরোজপুরের পৌর মেয়র মো. হাবিবুর রহমান মালেক। এছাড়া তিনি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের নতুন ঘর নির্মাণেও সহযোগিতা করবেন বলে জানান।
আরও পড়ুন: মাগুরায় বাড়িতে আগুন লেগে বৃদ্ধার মৃত্যু
৭ মাস আগে
নড়াইলে ৭ দিনের লকডাউন
নড়াইলে জেলার তিন পৌর এলাকাসহ করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া ইউনিয়নগুলোতে ৭ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন।
শুক্রবার রাত ৮টার দিকে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: মোংলা পোর্ট পৌরসভায় ৭ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ
সভায় জানানো হয়, শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে নড়াইল পৌর, লোহাগড়া পৌর ও কালিয়া পৌর এলাকায় আগামী ৭ দিন এ লকডাউন চলবে। এছাড়া সদর উপজেলার কলোড়া, শিংগাশোলপুর ও বিছালি ইউনিয়নেরও লকডাউন কঠোরভাবে চলবে।
স্থানীয় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-সদস্য এবং বিট পুলিশিং এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা লকডাউনে দায়িত্ব পালন করবেন।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গার সীমান্তবর্তী ১০ গ্রামে লকডাউন শুরু
এছাড়া লোহাগড়া উপজেলা প্রশাসন ও কালিয়া উপজেলা প্রশাসন করোনার সংক্রমন বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় ঢিলেঢালা লকডাউন, করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনা প্রতিরোধে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শতভাগ মাস্ক নিশ্চিত করতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাসহ পুলিশের পক্ষ থেকেও কঠোর অবস্থান নেয়া হবে বলে সভা সূত্রে জানা গেছে।
জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন বিশ্বাস, পুলিশ সুপার প্রবীর কুমার রায়, জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ও সিভিল সার্জন সাছিমা আকতার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) মো. ফকরুল হাসান, পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরা, জেলা তথ্য অফিসার ইব্রাহিম আল-মামুন, সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার(আরএমও) ডা. মশিউর রহমান বাবু, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) শওকত কবির, নড়াইল প্রেসক্লাবের সভাপতি এনামূল কবীর টুকু, সমাজ সেবক গোলাম মর্তুজা স্বপন, জেলা বাস ও মিনিবাস মালিত সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাজী জহিরুল হক জহির প্রমুখ।
৩ বছর আগে
নাটোরে হাসপাতালে রোগীর চাপ, করোনা আক্রান্তের হার ৬২ শতাংশ
নাটোর সদরসহ পৌর এলাকায় করোনা সংক্রমণের হার আগের দিনের চেয়ে কিছুটা কমলেও এখনো রয়েছে ৬২ শতাংশের ওপরে।
তবে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টার হিসাবে করোনা সংক্রমণের সার্বিক হার বেড়ে ৫৩ শতাংশে গিয়ে দাড়িয়েছে। অর্থাৎ ১৫৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮২ জনের শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়ে। এদিকে স্থান সংকুলান হচ্ছেনা হাসপাতালে।
আরও পড়ুন: মতলবের ইউএনও মেয়েসহ করোনায় আক্রান্ত
সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক পরিতোষ কুমার রায় জানান, নাটোর সদর হাসপাতালের ৩১ শয্যার করোনা ইউনিটকে ইয়োলো জোন পর্যন্ত সম্প্রসারণ করে ৩৯ জন রোগীকে সেখানে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। আর সিংড়ায় সংক্রমণের হার মাত্র ১৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: করোনায় ২.৫ কোটি মানুষ দরিদ্র হবার দাবি নাকচ অর্থমন্ত্রীর
নাটোরে সংক্রমণের ভয়াবহতা রোধে ৭ দিনের চলমান লকডাউনের তৃতীয় দিনেও কঠোর অবস্থানে রয়েছে প্রশাসন। অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণে টহলের পাশাপাশি নাটোর শহরের ১২টি পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়েছে পুলিশ। তবে থামানো যাচ্ছেনা বাজার কেন্দ্রীক মানুষের উপস্থিতি।
আরও পড়ুন: করোনায় রামেকে আরও ১২ জনের মৃত্যু
৩ বছর আগে
খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে ৩৫ হাজার পরিবার
টানা বৃষ্টিতে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের ঘটনা বেড়েছে। ঝুঁকি জেনেও শুধু পৌর এলাকায় পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি পরিবার। বৃষ্টি বাড়লে বাড়বে পাহাড় ধসের ঘটনা ।
৪ বছর আগে
মেহেরপুর পৌর এলাকা `লকডাউন’
মেহেরপুর পৌরসভা এলাকায় সব প্রবেশ পথ বন্ধ করে অঘোষিতভাবে লকডাউন করা হয়েছে।
৪ বছর আগে