কমেছে
৩ দিনে ডিএসই সূচক কমেছে ১১২.৬৫ পয়েন্ট
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টানা তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার মূল্য সূচকের পতন হয়েছে।
বিক্রির চাপের মধ্যে বেঞ্চমার্ক ডিএসইএক্স সূচক ৫৭ দশমিক ৪০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৪২ দশমিক ৬৬ বন্ধ হয়েছে। এতে তিন দিনের মোট ক্ষতি ১১২ দশমিক ৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইএক্সের সূচক নিম্নগামী হওয়ার পাশাপাশি ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচকও ১৭ দশমিক ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ ব্লু-চিপ সূচক ২০ দশমিক ১৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৪২ দশমিক ৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইর লেনদেন কমে দাঁড়িয়েছে ৫১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকায়, যা সোমবার লেনদেনের পরিমাণ থেকে ৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা কম। ১৮ লাখ ১ হাজার ৮১টি লেনদেনের মাধ্যমে মোট ১৬ দশমিক ৮ কোটি শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর আগের দিন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৩৪টি লেনদেনের মাধ্যমে ১৭ দশমিক ৫১ কোটি শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার প্রথম ঘণ্টায় ডিএসই সূচক ৬৪.৭৩ পয়েন্ট বেড়েছে
লেনদেন করা ৩৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ২৬৭টির শেয়ার দর কমেছে এবং বেড়েছে মাত্র ৭৬টির শেয়ারের দাম। ৪৫টি কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক নিম্নমুখী প্রবণতার পূর্বাভাস দেখলেও সামান্য উত্থান-পতন দেখা গেছে। সিএএসপিআই সূচক সামান্য বেড়ে শূন্য দশমিক ৮৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৯১ দশমিক ০৫ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে।
সিএসইতে মঙ্গলবারের লেনদেনে মোট ২১৮টি কোম্পানি অংশ নিয়েছে। দর কমেছে ১৩৪টির, বেড়েছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৬টি কোম্পানির। সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ সোমবারের ৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা থেকে বেড়ে ১১ কোটি ১০ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। মোট ২ হাজার ৫৮০টি লেনদেনের মাধ্যমে ২৪ দশমিক ২১ লাখ শেয়ার এবং ইউনিট বিনিময় হয়েছে।
আরও পড়ুন: দুই শেয়ারবাজারেই দরপতন, ডিএসইর সূচকে কমেছে ৩৫ পয়েন্ট
ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ৬৭.৫৭ পয়েন্ট
১ মাস আগে
জুনে এলপিজির দাম কমেছে কেজিতে ২.৫৩ টাকা
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম জুন মাসে কেজিতে ১১৬ টাকা ০৮ পয়সা থেকে ২ দশমিক ৫৩ টাকা কমে ১১৩ দশমিক ৫৫ টাকা করা হয়েছে।
সোমবার (৩ জুন) ঢাকায় বিইআরসি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই নতুন দাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
আরও পড়ুন: ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির বর্ধিত দাম কার্যকর আজ থেকেই
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
বিইআরসি আরও জানায়, ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৩০ টাকা কমায় এখন তা ১ হাজার ৩৯৩ টাকার পরিবর্তে (ভ্যাটসহ) ১ হাজার ৩৬৩ টাকায় কিনতে পারবেন ক্রেতারা।
আকারের ভিত্তিতে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে ৪৫ কেজি পর্যন্ত আনুপাতিক হারে কমবে বলে জানায় বিইআরসি।
সৌদি সিপির (চুক্তি মূল্য) দাম কমে যাওয়ায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম কমেছে বলে জানান বিইআরসির কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশি এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে থাকে।
বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি লিটার অটো গ্যাসের (মোটরযানে ব্যবহৃত এলপিজি) দাম ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা থেকে কমে ৬২ টাকা ৫৩ পয়সা (ভ্যাটসহ) হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা এলপিজির দাম অপরিবর্তিত থাকবে। কারণ এটি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় এই গ্যাসের বাজার শেয়ার ৫ শতাংশের কম।
গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজির সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা (প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডার)।
আরও পড়ুন: ১২ কেজির এলপিজিতে দাম কমল ৪৯ টাকা
কেজিতে ৩.৩৪ টাকা কমল এলপিজির দাম
৬ মাস আগে
বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধিতে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ৩০ টাকা
দেশের প্রধান উৎপাদন এলাকা পাবনা ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে ঢাকায় নতুন উৎপাদিত পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় মঙ্গলবার প্রতি কেজিতে পেঁয়াজের দাম ৩০ টাকা কমেছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর মালিবাগ, মগবাজার, কারওয়ান বাজার ও শ্যামবাজারের পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পেঁয়াজের মৌসুম শুরু হওয়ায় পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে।
ফলে পাইকারি বাজারে দাম কমেছে এবং ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম ৬০ থেকে ৭০ টাকা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়।
এক সপ্তাহ আগেও ঢাকার খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।
আরও পড়ুন: শিগগিরই ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ ও খেজুরের দাম কমবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
কারওয়ান বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী হাজী মোকাররম ইউএনবিকে বলেন, ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ আসার খবর পেয়ে কৃষকরা দ্রুত পেঁয়াজ তুলে বাজারে বিক্রি শুরু করেন। ফলে বাজারে সরবরাহ বেড়েছে এবং পেঁয়াজের দামও কমেছে।
রাজধানীর শ্যামবাজারের আমদানিকারক ও পেঁয়াজ ব্যবসায়ী নারায়ণ সাহা বলেন, ‘বর্তমানে যথাসময়ে বাজারে এসেছে মৌসুমি পেঁয়াজ। এর প্রভাব পড়েছে বাজারের দামে। কৃষকদের রক্ষায় এখন আর পেঁয়াজ আমদানির প্রয়োজন নেই।’
নারায়ণ আরও বলেন, এখন সঠিক উপায়ে পেঁয়াজ সংগ্রহ এবং ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদার জন্য সাবধানে সংরক্ষণের উপর জোর দেওয়া দরকার।
বাজারে আসা পেঁয়াজ সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে বছরের বাকি সময়ে দাম স্বাভাবিক থাকবে বলে তিনি মনে করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশসহ ৬ দেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি ভারতের
তিন সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ৫০ টাকা
৯ মাস আগে
গ্রামাঞ্চলে ব্যাংকে আমানত কমেছে ২২.৫৬ শতাংশ: বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশের গ্রামাঞ্চলের ব্যাংকগুলোতে আমানত কমেছে ২২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। অপরদিকে শহরাঞ্চলে ৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ আমানত বেড়েছে।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক আমানতকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫ কোটি। এ সময়ে তারা তাদের অ্যাকাউন্টে ১৭ কোটি টাকার বেশি জমা দিয়েছেন।
এর মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৬টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১ কোটি টাকা বা তার বেশি আমানত রয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে প্রায় ৭ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দেশের ব্যাংকিং খাতে মোট আমানতের ৪২ দশমিক ৩৫ শতাংশ এ ধরনের অ্যাকাউন্টধারীদের।
আরও পড়ুন: সেরা ৫২৫ করদাতা নির্বাচন করেছে এনবিআর
২০২৩ সালের জুন মাস পর্যন্ত মোট আমানতকারীর সংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৫৯ লাখের বেশি। এসব অ্যাকাউন্টে আমানতের পরিমাণ ১৬ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা।
১ কোটি টাকার বেশি আমানতসহ ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৫৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন মাসের ব্যবধানে ১ কোটি টাকা বা তার বেশি টাকার অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে ৩২টি এবং এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ৭ হাজার ৬৬টি।
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক ব্যবস্থার বিকাশ বাংলাদেশের জন্য ঝুঁকি ও সুযোগ নিয়ে আসে: অর্থনীতিবিদ ওয়াহিদউদ্দিন
১ বছর আগে
রপ্তানি কমেছে সেপ্টেম্বরে: ইপিবি
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ১৩ মাসে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির পর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ছয় দশমিক ২৫ শতাংশ কমেছে।
রবিবার রপ্তানি আয়ের হালনাগাদ পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
এতে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে কৃষিপণ্য, হিমায়িত খাদ্য, হস্তশিল্প, বাইসাইকেল ও আসবাবপত্রের রপ্তানি কমেছে।
ইপিবি’র প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশ গত মাসে (সেপ্টেম্বর) তিন দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ছয় দশমিক ২৫ শতাংশ কম।
আরও পড়ুন: ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ ৫ বছর করার দাবি বিজিএমইএ’র
যাইহোক, চলতি অর্থবছর ২০২২-২০২৩ এর প্রথম তিন মাসে সামগ্রিকভাবে রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় রয়েছে এবং ১৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এই সময়ের মধ্যে, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ১২ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে যার মূল্য ছিল ১১ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার।
মূলত পোশাক রপ্তানি কমে যাওয়ায় গতমাসে সামগ্রিক রপ্তানি কমেছে। আগের মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে তিন দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলারের। যা গত বছরের সেপ্টেম্বরের তুলনায় সাত দশমিক ৫২ শতাংশ কম। গত মাসে বোনা ও নিট উভয় পোশাকের রপ্তানি কমেছে।
তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে পোশাক রপ্তানিতে ১৩ দশমিক ৪১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা বলেছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউভুক্ত দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। সেখানকার মানুষ গাড়ি এবং মুদির জন্য জ্বালানি ছাড়া অন্য সব কেনাকাটা বন্ধ করে দিয়েছে।
সে কারণে বিদেশি ক্রেতারা দুই থেকে তিন মাস কম অর্ডার দিচ্ছেন। অনেক কোম্পানি ক্রয় আদেশের পণ্য প্রস্তুত হওয়ার পরও চালানের অনুমতি দিচ্ছে না বলে জানান তারা।
বিজিএমইএ পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল রবিবার বলেছেন যে বিজিএমইএ ইতোমধ্যে সেপ্টেম্বর থেকে প্রবৃদ্ধি মন্দার প্রাথমিক ইঙ্গিত শেয়ার করেছে, যা সেপ্টেম্বরের রপ্তানি ডেটাতে স্পষ্টতই প্রতিফলিত হয়েছে।
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী খুচরা বাজার কোভিড-পরবর্তী কনটেইনার ফ্রেইট এবং সাপ্লাই চেইন সংকট, কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি এবং তারপরে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রত্যাশিত মন্দা থেকে শুরু করে অনেক চ্যালেঞ্জের দ্বারা ব্যাহত হয়েছে, যা খুচরা বিক্রয় এবং পোশাকের চাহিদাকে স্থগিত করছে।
রুবেল বলেন, ক্রেতারা তাদের ইনভেন্টরি এবং সাপ্লাই চেইনকে সর্বোত্তম করার জন্য সতর্ক পদক্ষেপ অনুসরণ করছে, তাই তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমনকি উৎপাদন ও অর্ডার আটকে রেখেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে এটি বেশ নরম এবং দুর্বল পরিস্থিতি হয়েছে, যেখানে আমাদের স্থায়িত্ব এবং প্রতিযোগিতামূলক অগ্রগতির কারণে আমাদের বেড়ে ওঠার সমস্ত শক্তি এবং সম্ভাবনা রয়েছে। তবুও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ২০২২ সালের শেষ সময়ের জন্য আশানুরূপ কিছু অনুমান করা কঠিন করে তোলে’।
আরও পড়ুন: বিশেষ ব্যবস্থাপনায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ চায় বিজিএমইএ
বেতন না দিয়ে পোশাক কারখানা বন্ধ, বিজিএমইএ অফিস ঘেরাও
২ বছর আগে
করোনায় কমেছে মৃত্যু, বেড়েছে শনাক্ত
দেশে করোনায় ফের কমেছে মৃত্যুর সংখ্যা। গেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা শনাক্ত হয়েছে এক হাজার ৫৫৫ জনের। সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, নতুন মৃত্যুসহ দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২৭ হাজার ২৫১ জনে। আর এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৪৪ হাজার ২৩৮ জনে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে করোনায় মৃত্যু প্রায় ৪৭ লাখ
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ২৭ হাজার ৪৩১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এসময় শনাক্তের হার ৫.৬৭ শতাংশ। দেশে মৃত্যুর হার ১.৭৬ শতাংশ। এই পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৫ লাখ তিন হাজার ১০৬ জন। দেশে সুস্থতার হার ৯৭.৩৪ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ১৫ জন, খুলনা বিভাগে দুইজন, চট্টগ্রামে পাঁচজন,বরিশালে একজন, সিলেটে একজন, রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে একজন মারা গেছেন।
আরও পড়ুন: আগামী ২০ দিনের মধ্যে স্কুলগামী শিশুদের টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে করোনা পরীক্ষা ও শনাক্তের সংখ্য কমেছে
চট্টগ্রামে করোনা পরীক্ষা ও শনাক্তের সংখ্য কমে এসেছে। চট্টগ্রামে হাসপাতালগুলোতে দিন দিন কমে আসছে করোনা রোগীর ভর্তি সংখ্যাও।
৪ বছর আগে
চীনে করোনাভাইরাসের ঝুঁকি কমেছে
তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে করোনাভাইরাসে নতুন কোনো মৃত্যুর খবর না পাওয়ায় এবং আক্রান্তের সংখ্যাও প্রায়ই শূন্যের কাছাকাছি চলে আসায় চীন বৃহস্পতিবার গোটা দেশকেই কম ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করেছে।
৪ বছর আগে