চাকরিচ্যুত
এস আলমের মালিকানাধীন ৩ ব্যাংকের চাকরিচ্যুতদের সড়ক অবরোধ
এস আলমের মালিকানাধীন তিনটি ব্যাংক থেকে চাকরিচ্যুত ১ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন।
রবিবার (২৪ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে নগরীর আমানত সেতু-সংলগ্ন মইজ্জারট এলাকায় বিক্ষোভ করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
চাকরিতে পুনর্বহাল করার দাবিতে এই বিক্ষোভ করেন তারা। বিক্ষোভ চলাকালে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক বন্ধ হয়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পরে সাধারণ মানুষ। অনেককে হেটে গন্তব্যে যেতে দেখা যায়।
পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের চেষ্টায় ১ ঘণ্টা পর অবরোধের তুলে নেন তারা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে এস আলম গ্রুপের হুঁশিয়ারি
বিক্ষোভকারীদের দাবি, অনলাইনে আবেদন করে সঠিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় তাদের চাকরি হয়েছে। এখন নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রশ্ন তুলে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এই ‘অন্যায়ের’ প্রতিবাদ জানিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে এই কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। এছাড়া ডিসি ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
তবে দাবি না মানলে আরও বড় কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও জানান আন্দোলনকারীরা।
৪ সপ্তাহ আগে
চবিতে ছাত্রীকে যৌন হয়রানি: অধ্যাপক ড. মতিনকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) রসায়ন বিভাগের এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একই বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মাহবুবুল মতিনকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪৮নং বিশেষ সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিন্ডিকেট সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘যৌন হয়রানির অভিযোগটি গুরুতর। এজন্য একটা এজেন্ডা নিয়ে এই বিশেষ সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুইটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে অধ্যাপক ড. মাহবুবুল মতিনের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির প্রমাণ পাওয়া গেছে। কমিটির সদস্যরা ওই শিক্ষককে চাকরি থেকে অপসারণ করার সুপারিশ করেছে। সে অনুযায়ী সিন্ডিকেট চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
উল্লেখ্য, স্নাতকোত্তর পর্বের থিসিস করতে গিয়ে শিক্ষক মতিন কর্তৃক যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে ৩১ জানুয়ারি অভিযোগ করেন চবির রসায়ন বিভাগের এক ছাত্রী। এরপর অভিযুক্ত শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও বিশ্ববিদ্যালয় বাদী হয়ে মামলার দাবিতে টানা আন্দোলন ও অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে আসছিলেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
ওইদিন মাহবুবুল মতিনের বিরুদ্ধে প্রক্টর বরাবর অভিযোগপত্র দেন ওই শিক্ষার্থী। অভিযোগে বলা হয় থিসিস চলাকালীন ওই শিক্ষকের হাতে যৌন হয়রানি ও নিপীড়নের শিকার হন তিনি। পরে ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আরও পড়ুন: চবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি অধ্যাপক নাদির জুনায়েদের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ
১০ মাস আগে
চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের আদেশ বাতিল
চরদলীয় জোট সরকারের আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে প্রায় এক যুগ আগে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেয়া সিদ্ধান্ত বাতিল ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এ রায়ের ফলে তারা আর চাকরিতে ফিরতে পারছেন না।
প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল মঞ্জুর করে বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগ এই রায় দেন।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট আপিলের ওপর শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আপিল বিভাগ ১ সেপ্টেম্বর (আজ) রায়ের জন্য দিন রাখেন। সে অনুযায়ী আজ রায় দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: আপিল বিভাগে ৪ বিচারপতি নিয়োগ
আদালত সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হয়। জোট সরকারের সময়ের এই নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠে। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮৫ জনকে একই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়। এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করেন। ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ মামলা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা আপিল করেন। ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ৮৫ কর্মকর্তার আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন। প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন। বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠানো হয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করে। এসব আপিলের ওপর ২৮ আগস্ট শুনানি শেষ হয়। আজ এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল মঞ্জুর করে রায় দেয়া হয়।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ ও মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী।
অন্যদিকে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ, প্রবীর নিয়োগী, সালাহ উদ্দিন দোলন ও কামরুল হক সিদ্দিকী।
আরও পড়ুন: মামলা স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন ড. ইউনূসের
সম্রাটের জামিন বাতিলের আদেশ আপিল বিভাগে বহাল
২ বছর আগে
দুর্নীতির দায়ে দক্ষিণ সিটির উপ-কর কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) উপ-কর কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্বে) ও করপোরেশনের সাবেক মেয়রের ব্যক্তিগত সহকারী মো. সেলিম খানকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ জুন) দক্ষিণ সিটির সচিব আকরামুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক দপ্তর আদেশে মো. সেলিম খানকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়।
মো. সেলিম খান দক্ষিণ সিটির অঞ্চল-৫ এ উপ-কর কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বরত ছিল। তার বিরুদ্ধে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির দায়ে পরবর্তীতে তাকে সচিব দপ্তরে ব্যক্তিগত সহকারী সংযুক্ত করা হয়।
এছাড়াও করপোরেশনের সচিব স্বাক্ষরিত আলাদা আলাদা আরও দুটি দপ্তর আদেশে রাজস্ব বিভাগের ১৭ জন দক্ষ শ্রমিক ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৪ জন অদক্ষ শ্রমিককে কর্মচ্যুত করা হয়।
'ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের স্বার্থ রক্ষার্থে এ আদেশ জারি' করা হয়েছে বলে দপ্তর আদেশে উল্লেখ করা হয়।
পড়ুন: ঢাকাকে স্মার্ট সিটি করতে সমন্বিত মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করছে ডিএসসিসি: তাজুল
২ বছর আগে
সাবেক শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস চাকরিচ্যুত
প্রায় এক বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত ও অসদাচরণের অভিযোগে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সহকারী একান্ত সচিবকে (এপিএস) চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এতে বলা হয়, বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা এবং খুলনা বিএল কলেজের (সংস্কৃতি) সহকারী প্রভাষক এপিএস মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে ১২ এপ্রিল ২০২০ থেকে অফিসে অনুপস্থিত রয়েছেন।
বিভাগীয় অভিযোগ দায়ের করার পর নিয়ম অনুযায়ী তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়।
প্রজ্ঞাপন বলা হয়, মন্মথ বাড়ৈ কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব দেননি।
পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্বিতীয় দফায় কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে তার স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হলে ‘প্রাপক দেশে নেই’ বলে ডাক বিভাগ খামের গায়ে লাল কালি দিয়ে লিখিতভাবে জানায়।
পড়ুন: ১৫ জুন থেকে ৭ জুলাই সব কোচিং সেন্টার বন্ধ: শিক্ষামন্ত্রী
নতুন কারিকুলামে শিক্ষকের দায়িত্বশীলতা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী যা বললেন
২ বছর আগে
দুর্নীতির দায়ে বিসিসির ১২ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
দুর্নীতির দায়ে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ১২ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শনিবার জনসংযোগ কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) রাতে তাদের কাছে বরখাস্তের চিঠি পৌঁছে দেয়া হয় বলে জানা গেছে। তবে চাকরিচ্যুতির বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফারুক হোসেন।
তিনি জানান, এ বিষয়টি আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে গণমাধ্যমকে জানাবো। তার আগে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত বলতে পারব না।
চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা হলেন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আব্দুল মতিন, নির্বাহী প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির, বিদ্যুৎ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী কাজী মনিরুল ইসলাম, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার কমল ও জহিরুল ইসলাম, চিফ অ্যাসেসর মো. আজম, জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রোমেল, হিসাবরক্ষক মো. মাইনুদ্দিন, সম্পত্তি শাখার অ্যাস্টেট অফিসার মাহাবুবুর রহমান শাকিল, আইন সহকারী রফিকুল ইসলাম, অফিস সহকারী আব্দুস সালাম ও হায়তুল ইসলাম।
বরখাস্ত হওয়া এই ১২ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্থায়ীভাবে বরখাস্তের চিঠিতে বরখাস্তের কারন উল্লেখ করা হয়নি বলে দাবি করেছেন চাকরিচ্যুতরা।
চাকরিচ্যুত হওয়া বিসিসির পানি শাখার হিসাব সহকারী আব্দুস সালাম জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে সিটি করপোরেশনের একজন লোক বাসায় এসে বরখাস্তের চিঠি দিয়ে গেছেন। চিঠিতে বলা হয়েছে তিন মাসের বেতন পরিশোধ করা হয়েছে। কিন্তু সেই টাকা আমি পাইনি। তাছাড়া সিটি করপোরেশনের কাছে ১৫ মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী কাজী মনিরুল ইসলাম বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক নয়। অনিয়মতান্ত্রিকভাবে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি থেকে তারা ওএসডি ছিলেন। ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট চতুর্থ পরিষদের নবম সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩ মাসের বেতন পরিশোধপূর্বক ১২ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয় বলে বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফারুক আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে ২০২০ সালের ২৯ অক্টোবর দুর্নীতির অভিযোগে বিসিসির প্রধান বাজেট কাম হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. মশিউর রহমানকে উৎকোচ গ্রহণ ও ভুয়া অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ঠিকাদারকে বিল প্রদান, ট্রেড লাইসেন্স সুপারিনটেনডেন্ট আজিজ শাহীনকে নামে বেনামে স্বজনদের বিপরীতে করপোরেশনের স্টল বরাদ্দ দেয়া, একই অভিযোগে বাজার সুপারিনটেনডেন্ট নুরুল ইসলাম এবং একটি প্রতিষ্ঠানকে বিসিসির রাস্তা খুঁড়তে সহায়তা করায় উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদকে চাকরি থেকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
এনিয়ে গত দুই বছরে দুর্নীতির দায়ে বরিশাল সিটি করপোরেশন থেকে চাকরি হারালেন ১৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি মামলায় ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে চার্জশিট
করোনা মোকাবিলায় তথ্য নয় বরং দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করুন: টিআইবি
৩ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় ডোপ টেস্টে ধরা পড়ে ৮ পুলিশ চাকরিচ্যুত
ডোপ টেস্টে মাদক সেবনের বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় কুষ্টিয়ায় কর্মরত আট পুলিশ সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
৪ বছর আগে
বয়সসীমা অতিক্রান্ত হওয়ায় ডিএসসিসির ৭ কর্মী কর্মচ্যুত
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বিভিন্ন বিভাগ/দপ্তরে কর্মরত পাঁচজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও দুইজন মালীকে কর্মচ্যুত করা হয়েছে। এদের প্রত্যেকের বয়স ৫৯ বছর পূর্ণ হওয়ায় করপোরেশন এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৪ বছর আগে
কীটনাশক ড্রেনে ফেলে দেয়ায় চাকরিচ্যুত ডিএসসিসির মসক শ্রমিক
ইচ্ছাকৃতভাবে লার্ভিসাইডিং-এর কীটনাশক ড্রেনে ফেলে দিয়ে সরকারের সম্পদ নষ্ট করার দায়ে চাকরিচ্যুত করা হলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) শ্রমিক রাজন দাসকে।
৪ বছর আগে
চাকরিচ্যুতের প্রতিবাদে গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ
পোশাক কারখানা থেকে চাকরিচ্যুতের প্রতিবাদে গাজীপুরে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। পরে শিল্প পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।
৪ বছর আগে