তেল
বাংলাদেশে সস্তায় তেল সরবরাহ করবে আরামকো: রিজওয়ানা
বাংলাদেশে সস্তামূল্যে তেল সরবরাহে সম্মত হয়েছে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল-গ্যাস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আরামকো। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) এমন তথ্য জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, সরকার দুটি দেশ থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ সময়ে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, দেশে ‘নৈতিক পুলিশিং’ কিংবা ‘মব জাস্টিসের’ কোনো সুযোগ নেই। এ ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে অন্তর্বর্তী সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে।
এছাড়া অন্তর্বর্তী সরকার নারীর বিরুদ্ধে কোনো সহিংসতাকে সমর্থন করে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এরআগে গেল ৫ জানুয়ারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক আলোচনায় ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আলদুহাইলান বলেন, বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগের জন্য চেষ্টা করেও পারেনি আরামকো।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যার বিচারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার: রিজওয়ানা
‘প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিদল ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিন দফায় বাংলাদেশে এলেও স্বাগত জানানো হয়নি। এরপরও বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ জ্বালানি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আরামকো বাংলাদেশে তেল শোধনাগার নির্মাণে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।’
এ সময়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছি, আমাদের দেশ সবচেয়ে ভালো বিনিয়োগবান্ধব, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এটি সব সময় সত্যি নয়। বর্তমান সরকার অবস্থার পরিবর্তন করার চেষ্টা করছে এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য আমরা ব্যবসা সহজ করার ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
এখন যদি সৌদি বিনিয়োগকারীরা আসেন তবে ভালো একটি পরিবেশ দেখতে পাবেন বলে উল্লেখ করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
২৪ দিন আগে
খুলনায় নাগালের বাইরে চাল ও তেলের দাম
খুলনায় সবজির বাজার নিম্নমুখী থাকলেও নাগালের বাইরে সব ধরনের চাল ও ভোজ্য সয়াবিন তেলের দাম। বাজার দর মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার থাকলেও কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না চাল ও তেলের দাম।
এদিকে চালের মূল্য কেজিপ্রতি ৬ থেকে ৭ টাকা ও ভোজ্য সয়াবিন তেলের মূল্য লিটার প্রতি ৩ টাকা বেড়েছে। এতে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ।
খুলনা মহানগরীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিকেজি নতুন আলু ২০ টাকা, মানভেদে দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, দেশি রসুন ২৩৫ থেকে ২৪০ টাকা, শীতকালীন শিম ৩০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ২০ টাকা, পেঁপে ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছ।
এছাড়া লালশাক ও ঘিকাঞ্চন শাক ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
তবে লাগামহীন চালের দাম। প্রায় তিন মাসের ব্যবধানে চালের দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ৬ থেকে ৭ টাকা। নগরীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে প্রতিকেজি মোটা চাল (স্বর্ণা) ৫৪ টাকা, আঠাশ বালাম ৬৫ টাকা, মিনিকেট ভালোমানের ৭৫ টাকা, মিনিকেট নিম্নমানের ৬৫ টাকা, বাসমতি ৭৫ থেকে ৭৬ টাকা, কালোজিরা ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে অর্ধেকে নেমে গেছে সবজির দাম, দুশ্চিন্তায় কৃষক
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে মূল্য তালিকায় চূড়ায় রয়েছে ভোজ্য সয়াবিন তেলের দাম। ভোজ্য সয়াবিন বোতলজাত ফ্রেশ, তীর, বসুন্ধরা সয়াবিন (৫ লিটার) বিক্রি হচ্ছে ৮৭৫ টাকা দরে। যা লিটার প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ টাকা দরে। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে ভোজ্য লুজ সয়াবিন।
খুচরা বাজারে কেজি প্রতি বিক্রি হয়েছে ১৯৫ টাকা দরে। অথচ গেল বছর ২০ নভেম্বর নগরীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে ভোজ্য সয়াবিন বোতলজাত ফ্রেশ, তীর, বসুন্ধরা সয়াবিন (৫ লিটার) বিক্রি হচ্ছে ৮৬০ টাকা দরে। যা লিটার প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৭২ টাকা দরে। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে লুজ সয়াবিন।
নগরীর অ্যাপ্রোচ রোডস্থ কেসিসি সুপার মার্কেটে আসা ক্রেতা মো. আবু জাফর শেখে বলেন, অভিযান অব্যাহত থাকলেও কমছে না চাল ও সয়াবিন তেলের দাম। ব্যবসায়ীরা অধিক লাভের আশায় ইচ্ছামত দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। একাধিক ক্রেতার সঙ্গে কথা বললে তারাও একই মতামত ব্যক্ত করেন।
৫৬ দিন আগে
বাড়ল জ্বালানি তেলের দাম
মে মাসের জন্য ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল ও অকটেনের খুচরা মূল্য বাড়িয়েছে সরকার। পাশাপাশি বিদ্যুৎকেন্দ্রের খুচরা গ্যাসের দামও বাড়ানো হয়েছে।
এপ্রিলের শেষ দিন নতুন দামসহ একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
১ মে থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: বগুড়ার শিবগঞ্জে পুড়েছে তেলের গুদাম
দেখা যায়, ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১০৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০৭ টাকা, পেট্রোল প্রতি লিটার আড়াই টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২৪ টাকা ৫০ পয়সা এবং অকটেন ১২৬ টাকা থেকে আড়াই টাকা বাড়িয়ে ১২৮ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে নতুন এই দাম নির্ধারণ করে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ।
গত ৭ মার্চ প্রথম স্বয়ংক্রিয় মূল্য কার্যকর হয়।
এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, আন্তর্জাতিক বাজারে পেট্রোলিয়ামের দামের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ১ মার্চ দেশব্যাপী জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণে গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে 'জ্বালানি মূল্য নির্দেশিকা' জারি করে সরকার।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় মূল্য বাড়বে-কমবে এবং প্রতি মাসে সরকার এক মাস মেয়াদে এ ধরনের দাম ঘোষণা করবে।
এদিকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাসের দামও বাড়িয়েছে সরকার।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে প্রতি ঘনমিটারে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা এবং ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে প্রতি ঘনমিটারে ৩১ টাকা ৫০ পয়সা দিতে হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগামী ১ মে অর্থাৎ আগামীকাল বুধবার থেকে এ দাম কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন: সয়াবিনের খোলা তেলের দাম কমলেও বেড়েছে বোতলজাত তেলের
ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব ব্যবসায়ীদের
৩৩২ দিন আগে
‘বাংলাদেশে তেল ও এলএনজি আমদানিতে অর্থায়ন করবে আইটিএফসি’
বাংলাদেশে তেলের সঙ্গে এলএনজি আমদানিতে অর্থায়ন করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ট্রেড ফিন্যান্স করপোরেশনের (আইটিএফসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইঞ্জিনিয়ার হানি সালেম সুনবল।
তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করলেও পর্যায়ক্রমে তা বাড়তে পারে। বাংলাদেশের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্ব বাড়াতে আমরা আগ্রহী।’
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে এই আগ্রহের কথা জানান আইটিএফসি প্রধান।
এ সময় তারা পারস্পারিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যমান সম্পর্ক আরও বাড়াতে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব। বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার উত্তরোত্তর বড় হচ্ছে। বাংলাদেশে চলমান ও পরিকল্পনাধীন প্রকল্পে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।’
আরও পড়ুন: শেভরনের বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্টে উন্নত উৎপাদন প্রযুক্তির উদ্বোধন করলেন নসরুল হামিদ
তিনি বলেন, তেল রিফাইনারি, তেল ও গ্যাস পরিবহনের পাইপলাইন, সাশ্রয়ী জ্বালানির বিদ্যুৎ, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ইত্যাদি বিষয়ে বিনিয়োগ ও অর্থায়নের জন্য খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দিতে চাই। বিতরণ ও সঞ্চালন ব্যবস্থার আধুনিকীকরণেও আইটিএফসি সহযোগিতা করতে পারে।’
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার ও আইটিএফসির মহাব্যবস্থাপক আবদিহামিদ আবু এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বুধবার ঢাকার যেসব এলাকায় ১৫ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্যাস সরবরাহ
৩৯৫ দিন আগে
১ আগস্ট থেকে জ্বালানি তেল উত্তোলন বন্ধের হুঁশিয়ারি
আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে সরকার তিন দফা দাবি মেনে না নিলে ১ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য জ্বালানি তেল উত্তোলন ও পরিবহনসহ সব ধরনের কাজ বন্ধের আলটিমেটাম দিয়েছেন ট্যাংকলরি মালিকরা।
শনিবার (২২ জুলাই) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় একটি কনভেনশন হলে বাংলাদেশ ট্যাংকলরি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স ডিস্ট্রিবিউটরস এজেন্টস অ্যান্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ঢাকা বিভাগীয় কমিটির ব্যানারে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ট্যাংকলরি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সৈয়দ সাজ্জাদুল করিম কাবুল।
আরও পড়ুন: খুলনায় জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীদের ১২ ঘণ্টার ধর্মঘট
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, জ্বালানি তেল পরিবহনকারী ট্যাংকলরির ইকোনোমিক লাইফ (ব্যবহারের আয়ুকাল) ৫০ বছর পর্যন্ত নির্ধারণ, জ্বালানি তেল বিক্রির উপর প্রচলিত কমিশন বৃদ্ধি করে কমপক্ষে ৭ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক গেজেট প্রকাশের জন্য তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলোতে ইতোমধ্যে লিখিত আবেদন করা হয়েছে।
তিনি জানান, সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত ইতিবাচক কোনো সাড়া না পাওয়ায় তারা হতাশ। তাই আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত সরকারের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করা হবে।
তিনি বলেন, তেল ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নেতারা আশা করছেন সরকারের নীতি নির্ধারকরা বিষয়টি বিবেচনা করে এই সময়ের মধ্যে তাদের দাবিগুলো মেনে নেবেন।
এর ব্যত্যয় হলে ১ আগস্ট থেকে সকল জ্বালানি ব্যবসায়ীরা জ্বালানি তেল উত্তোলন ও পরিবহন কাজ বন্ধ রেখে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং সেটা তারা করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম ডিলার্স ডিস্ট্রিবিউটরস এজেন্টস অ্যান্ড পেট্রোল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান রতন ও বাংলাদেশ ট্যাংকলরি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব শেখ ফরহাদ হোসেনসহ সংগঠনগুলোর স্থানীয় নেতারা এবং বিভিন্ন জ্বালানি তেল ডিপোর মালিকরা।
আরও পড়ুন: জ্বালানি তেলে সরাসরি ভর্তুকি দেওয়া হয়নি: নসরুল হামিদ
২০২৩ সালে পাইপলাইনে ভারত থেকে জ্বালানি তেল আমদানি শুরু: প্রধানমন্ত্রী
৬১৫ দিন আগে
টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীরা তেল-ডাল-চিনির সঙ্গে ৫ কেজি চালও পাবেন
দেশব্যাপী তেল, চিনি ও ডালের সঙ্গে রবিবার (১৬ জুলাই) থেকে জনপ্রতি ৫ কেজি চালও কিনতে পারবেন টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীরা।
রবিবার (১৬ জুলাই) রাজধানীর উত্তর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডে নতুন এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এসময় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রবিবার থেকে ১ কোটি পরিবারকে সেবা দেওয়া শুরু করবে টিসিবি
এ কর্মসূচিতে ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের মধ্যে ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি করে চাল দেওয়া হবে। দেশব্যাপী এ কার্যক্রমে টিসিবির ডিলারগণ নির্ধারিত দিন ও সময়ে বিতরণ করবেন।
একজন কার্ডধারী ২০০ টাকা ২ লিটার সয়াবিন তেল, ১২০ টাকায় ২ কেজি মসুর ডাল, ৭০ টাকায় ১ কেজি চিনি এবং ১৫০ টাকায় ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের পর শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে সারা বিশ্বে নিত্যপণ্যের পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়ে।
এই অবস্থা থেকে দেশের নিম্ন আয়ের মানুষকে সহযোগিতার জন্য এক কোটি পরিবারের মধ্যে স্বল্পমূল্যের পণ্য বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
এছাড়াও সরকারের ওএমএস, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ও জেলেদের জন্য বিশেষ খাদ্য সহায়তা চলমান আছে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বছরে প্রায় ৩০ লাখ মেট্রকিটন খাদ্যশস্য বিতরণ করা হয়। এর সঙ্গে ১ কোটি টিসিবির কার্ডধারীদের বছরে ৬ লাখ মেট্রিকটন চাল দেওয়া হলে বাজারের ওপর চাপ কমবে-চাল উদ্বৃত্ত থাকবে।
আরও পড়ুন: জুলাই থেকে ১ কোটি টিসিবি কার্ডধারী পরিবার পাবে ৩০ টাকায় ৫ কেজি চাল
রমজানকে সামনে রেখে টিসিবির ৫টি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি শুরু
৬২১ দিন আগে
ক্রুটির কারণে সমুদ্র তলদেশ দিয়ে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাস বন্ধ
মহেশখালীর গভীর সমুদ্র তলদেশ দিয়ে পাইপলাইনের মাধ্যমে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল পরীক্ষামূলক খালাস কার্যক্রম সফল হয়নি।
আনুষ্ঠানিক তেল খালাস শুরুর মাধ্যমে বাংলাদেশ এ সেক্টরে নতুন যুগে প্রবেশ করেছিল। কিন্তু ৩ দিনের মাথায় পাইপ লাইনের ক্রুটির কারণে বন্ধ হয়ে যায় বহুল প্রতীক্ষিত এই তেল খালাস কার্যক্রম।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে তেলের ট্যাংকার বিস্ফোরণ: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩
তেল খালাস বন্ধ হওয়ার কারণ জানিয়েছেন ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. লোকমান বলেন, দেশে প্রথমবারের মতো গত সোমবার সরাসরি জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে সমুদ্রের তলদেশ দিয় তেল খালাস শুরু হয়। ৩ দিনের মাথায় পাইপলাইনের ত্রুটির কারণে খালাস বন্ধ হয়ে যায়। যা পুনরায় চালু করা সম্ভব হয়নি।
তিনি বলেন, পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরুর পর সাত থেকে ৮ হাজার টন তেল পাইপলাইনে খালাস করা হয়েছিল। এরপর ত্রুটি দেখা দেওয়ায় বাকি তেল আগের মতো লাইটারেজের মাধ্যমে খালাস করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী চীনা প্রতিষ্ঠান পাইপলাইনে কী ত্রুটি হয়েছে সেটি নির্ণয় করে সারানোর জন্য কাজ করছে।
অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, জাহাজ থেকে খালাস হওয়া তেলের চাপে ফুটো হয়ে যায় পাইপলাইন। পাইপলাইনের ত্রুটির কারণে এমনটাই হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। পাইপলাইন বেয়ে বেশ কিছু তেল সাগরেও মিশেছে। যে কারণে তড়িগড়ি করে তেল খালাস কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জানা গেছে, গত ২৪ জুন রাতে সৌদি আরব থেকে ৮২ হাজার টন অপরিশোধিত তেল নিয়ে এমটি হোরাই মহেশখালী গভীর সমুদ্রে পৌঁছায়। এর পরদিন জাহাজটি থেকে পরীক্ষামূলক পাইপলাইনে তেল খালাস কার্যক্রম শুরু করার কথা ছিল।
তবে ওইসময় বৈরি আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় তা শুরু করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে ৩ জুলাই সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিংয়ের (এসপিএম) সঙ্গে সৌদি আরব থেকে আসা জাহাজের সংযোগ ঘটানো হয়।
আরও পড়ুন: ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে তেলের ট্যাংকারে আবারও বিস্ফোরণ, আহত ১১
এর মধ্য দিয়ে জ্বালানি খাতে বাংলাদেশ নতুন দিগন্তে প্রবেশ করে বলেও দাবি করেছিলেন ইআরএল কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ জাহাজ এমটি হোরে ৮২ হাজার টন অপরিশোধিত তেল (ক্রুড অয়েল) নিয়ে সৌদি আরব থেকে ২৪ জুন মাতাবাড়িতে পৌঁছে।
বৃহদাকার অয়েল ট্যাঙ্কারটি ২২৯ মিটার লম্বা এবং সাড়ে ১২ মিটার ড্রাফটের। ২৫ জুন তেল খালাস শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৈরি আবহাওয়ার কারণে ২৮ জুন পর্যন্ত কমিশনিং কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়।
এরপর রবিবার চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে দ্বিতীয় দফায় কমিশনিংয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
পরদিন সোমবার সকাল সোয়া ১০টা থেকে মাদার ভেসেল থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাস শুরু হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল সাংবাদিকদের বলেন, অনেক উন্নত দেশকে টেক্কা দিয়ে গভীর সাগর থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। ক্রুটি সেরে এটি আবার চালু করা হবে।
প্রকল্প সম্পর্কে জানা গেছে, মহেশখালীর কালারমারছড়া ইউনিয়নে উপকূল থেকে ছয় কিলোমিটার পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরে সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) স্থাপন করা হয়েছে।
এসপিএম থেকে ৩৬ ইঞ্চি ব্যাসের দুটি আলাদা পাইপলাইনের মাধ্যমে ক্রুড অয়েল ও ডিজেল আনলোডিং করা হবে। ১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সেই পাইপলাইন প্রথমে তেল নিয়ে আসা হবে কালারমারছড়ার সোনারপাড়া সিএসটিএফ বা পাম্প স্টেশন অ্যান্ড ট্যাঙ্ক ফার্মে।
পাইপলাইন কমিশনিং করার পর সেখানে থাকা হেজ, সার্কিট বাল্ব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।
এরপর স্টোরেজ থেকে বিভিন্ন পাম্পের মাধ্যমে ৭৪ কিলোমিটার পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল চলে যাবে আনোয়ারা উপজেলার সমুদ্র উপকূলে।
সেখান থেকে আবার ৩৬ কিলোমিটার পাইপলাইন পাড়ি দিয়ে তেল নিয়ে যাওয়া হবে পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারির স্টোরেজ ট্যাঙ্কে।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে তেলের ট্যাংকার বিস্ফোরণ: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪
৬২৯ দিন আগে
চট্টগ্রামে রেলের বগি লাইনচ্যুত: ২৩ ঘন্টায়ও উদ্ধার হয়নি, তেল ছড়িয়ে পড়েছে আশেপাশের কৃষিজমিতে
চট্টগ্রামের হালিশহরে দুর্ঘটনায় (লাইনচ্যুত) কবলিত হয়ে তেলবাহী তিনটি বগি বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত উদ্ধার করা যায়নি। বগি তিনটি উদ্ধার কাজ চলছে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে যাওয়া বগি তিনটি থেকে পড়া তেল পার্শ্ববর্তী মহেশ খাল হয়ে আশেপাশের কৃষিজমি ও নালায় ছড়িয়ে পড়ার কারণে ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি ও পরিবেশের ক্ষতি হবে বলে জানিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
আজ সকালে পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি টিম ঘটনাস্থল ও আশেপাশের এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
এর মধ্যে দুটি বগি পুরোপুরি এবং একটি আংশিক কাত হয়ে প্রায় ৪০ হাজার লিটার ডিজেল নিঃসরিত হয়েছে।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় দিকে রেলওয়ের চট্টগ্রাম গুডস পোর্ট ইয়ার্ডে (সিজিপিওয়াই) প্রবেশের পথে তেলবাহী (ডিজেল) রেলের বগি তিনটি লাইনচ্যুত হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ট্রেনের বগি লাইনচ্যূত হয়ে ৪০ হাজার লিটার তেল খালে
৭৭১ দিন আগে
চট্টগ্রামে ট্রেনের বগি লাইনচ্যূত হয়ে ৪০ হাজার লিটার তেল খালে
চট্টগ্রামে তেলবাহী ট্রেনের তিনটি ওয়াগন লাইনচ্যুত হয়ে প্রায় ৪০ হাজার লিটার তেল (ডিজেল) খালে পড়ে গেছে।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মহানগরীর হালিশহর এলাকায় রেলওয়ের গুডস পোর্ট ইয়ার্ডে (সিজিপিওয়াই) ডিপো থেকে তেল লোড করে ইয়ার্ডে ঢোকার সময় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গুডস পোর্ট ইয়ার্ড মাস্টার আবদুল মালেক বলেন, ট্রেনটি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল। তেল লোড করার পর এটি লাইনচ্যূত হয়েছে। ট্রেনটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তিনি আরও জানান, পদ্মা-মেঘনা ও যমুনা থেকে তেল ভর্তি করে সিজিপিওয়াইতে প্রবেশ করছিল ট্রেনটি।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে ট্রেনের ধাক্কায় ট্রাক্টর চূর্ণবিচূর্ণ
সিজিপিওয়া ‘র নিরাপত্তা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, তেল লোড করে প্রবেশের ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মাথায় ট্রেনটির তিনটি লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে যায়। একেকটি ওয়াগনে প্রায় ৩৮ থেকে ৪০ হাজার তেল থাকে। এর মধ্যে একটি বগি উল্টে পড়ে ড্রেন হয়ে আশপাশের খালে ছড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন উপায়ে তেল যেন ছড়িয়ে না পড়ে সেই ব্যবস্থার চেষ্টা করা হয়।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
৭৭২ দিন আগে
রিয়াদকে বাকিতে অপরিশোধিত বা পরিশোধিত তেল দেয়ার আহ্বান ঢাকার
অভ্যন্তরীণ জ্বালানি চাহিদা পূরণে সম্ভাব্য সহযোগিতার জন্য সৌদি আরব কিংডম (কেএসএ) এর কাছে অনুরোধ পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।
বুধবার ইউরোপের কিছু অংশে বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতা তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদূত এসা ইউসুফ এসা আলদুহাইলানকে সৌদি আরব থেকে সম্ভাব্য সহযোগিতা দিতে এবং দেরিতে অর্থ পরিশোধের ভিত্তিতে অ্যারাবিয়ান অয়েল কোম্পানি) আরামকো (সৌদি) থেকে অপরিশোধিত বা পরিশোধিত তেল সরবরাহের বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ করেছেন।
আরও পড়ুন: ফেনীতে প্লাস্টিক বর্জ্য থেকে তেল উৎপাদন!
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সৌদি রাষ্ট্রদূত প্রস্তাবটি দেশটির যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি সৌদি আরবে সার কারখানা স্থাপনের জন্য বাংলাদেশের প্রস্তাবকে সহজতর করতে কেএসএ-এর প্রস্তুতির কথাও জানান।
রাষ্ট্রদূত মোমেনের কাছে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল-সৌদের একটি চিঠি হস্তান্তর করেন। এতে চলমান পারস্পরিক সহযোগিতা পর্যালোচনা এবং তা ত্বরান্বিত করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে সৌদি আরবে সরকারি সফরে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানানো হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমন্ত্রণ গ্রহণ করে প্রশংসা করেন এবং রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, কূটনৈতিকভাবে সফরের সময়সূচি ঠিক করা হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে তারা দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সহযোগিতা সংক্রান্ত পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূতকে তার কার্যালয়ে স্বাগত জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে গতিশীল ভূমিকার জন্য তার প্রশংসা করেন।
তারা বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনা ও পর্যালোচনা করেন এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা, জনশক্তি এবং অন্যান্য ক্ষেত্রসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্রুত বিকাশমান সম্পর্কের অবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
নিওম শহরের উল্লেখ করে সৌদি আরবে আরও কর্মসংস্থানের সম্ভাবনার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিভিন্ন ব্যবসায় দক্ষ কর্মী ও প্রযুক্তিবিদ প্রদানে বাংলাদেশের প্রস্তুতির কথা জানান। এছাড়া সৌদি আরবের ব্যবসা করার চাহিদা মেটাতে বিশেষায়িত পেশায় জনশক্তিকে প্রশিক্ষণের জন্য ডেডিকেটেড বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট নিয়োগের জন্য সরকারের প্রস্তুতির ইঙ্গিত দেন।
নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে সৌদি বিনিয়োগের অগ্রগতির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সৌদি ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্ট (এসএফডি) থেকে ইস্টার্ন রিফাইনারি ইউনিট-২-এ সম্ভাব্য অর্থায়নের সম্ভাবনা খুঁজতে রাষ্ট্রদূতকে আহ্বান জানান।
বহুপক্ষীয় ফোরামে সৌদি আরবের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে মোমেন রিয়াদে এক্সপো-২০৩০ আয়োজনে সৌদি আরবের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থনের কথা স্মরণ করেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত দ্বিপক্ষীয় সম্পৃক্ততাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং বহুপক্ষীয় ফোরামে অব্যাহত সমর্থনের জন্য মন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: কসমস অ্যাতেলিয়ার ৭১ পরিদর্শন করলেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই
কসমস আতেলিয়ার ৭১-এ চলছে প্রিন্ট মেকিং ওয়ার্কশপ ইমপ্রেশন অব রোকেয়া’স
৭৮৬ দিন আগে