এলজিআরডি মন্ত্রী
নির্মাণ সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেক কাজ বন্ধ হয়ে গেছে: এলজিআরডি মন্ত্রী
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছেন, নির্মাণ সামগ্রীর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে ঠিকাদাররা সারাদেশে বিভিন্ন প্রকল্প বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন।
জাতীয় সংসদে পটুয়াখালী-৩ আসন থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদারের একটি সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতি বিশ্বকে চমকে দিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকারি দলের এই সংসদ সদস্য বলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে স্কুল-প্রতিষ্ঠানসহ অনেক নির্মাণকাজ অর্ধেক শেষ হয়ে আছে।
তিনি বলেন, ‘এখন অবস্থা এমন, কাজ শুরু না হলে ভালো হতো। কাজ বন্ধ থাকায় জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীকে বারবার অনুরোধ করেও কাজ করা হচ্ছে না।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, নির্বাচনের সময় ভোট চাইতে গিয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতির জন্য সংসদ সদস্যরা অনেক বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছেন।
জবাবে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক অস্থিতিশীলতার কারণে নির্মাণ সামগ্রীর দাম কয়েকগুণ বেড়েছে।
মন্ত্রী বলেন, আগে যে রড প্রতি মেট্রিক টন ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হতো, তা এখন প্রতি মেট্রিক টন রড এক লাখ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগে যে সিমেন্ট প্রতি বস্তা ২০০-৩০০ টাকায় বিক্রি হতো তা হয়ে গেছে ৫০০ টাকা।
তিনি আরও বলেন, ‘যেসব কাজে ঠিকাদাররা অংশ নিয়েছেন, সবগুলোতেই দাম বাড়ার কারণে ঠিকাদাররা কাজে অনীহা প্রকাশ করেছেন।’
তিনি উল্লেখ করেন, সরকার বাস্তবতা অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি নিয়ে এসব সামগ্রীর দাম বাড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যার বিচার হারিয়ে যাবে না: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘কিন্তু যে ঠিকাদাররা আগে কাজ করেছিলেন তারা সত্যিকারের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ায় তাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কারণ আমাদের যে কাজগুলো করার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে সেগুলো বাদ দিয়ে নতুন করে দরপত্র জারি করা ছাড়া আমাদের কোনো বিকল্প নেই।’
এই প্রক্রিয়া অনুসরণের জন্য সময় ফুরিয়ে আসছে বলে উল্লেখ করেন তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘আমার নির্বাচনি এলাকাসহ অনেক এলাকায় ঠিকাদাররা কাজ পেলেও বাস্তবায়ন করতে পারেনি, তাদের সব কাজ বাতিল করে তা বাস্তবায়নের জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য ম্যাপ তৈরি করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
১০ মাস আগে
টেকসই উন্নয়নে সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহ্বান এলজিআরডি মন্ত্রীর
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সম্মিলিতভাবে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন এলজিআরডিমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, সরকারের এককভাবে সাফল্য অর্জন করা কঠিন, আমাদের সবাইকে নিজ নিজ ভূমিকা পালন করতে হবে৷
রবিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও-এ দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার আয়োজিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৬ নিরাপদ পানি, স্যনিটেশন ও হাইজিন, প্রত্যাশা ও করণীয় শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন৷
মন্ত্রী বলেন, এসডিজি অভীষ্ট-৬ অর্জনের জন্য সরকারের পাশাপাশি উন্নয়ন অংশীদার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেকে এগিয়ে আসতে হবে৷
আরও পড়ুন: বাঙালির অধিকার আদায়ে বঙ্গবন্ধু কখনও আপোষ করেননি: তাজুল ইসলাম
এছাড়া সরকারের এককভাবে সাফল্য অর্জন করা কঠিন, সামষ্টিকভাবে আমাদের নিজ নিজ ভূমিকা পালন করতে হবে৷
তিনি বলেন, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন নিশ্চিত করতে সরকারের প্রচেষ্টা রয়েছে৷ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতি আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে৷ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এখন জাতীয় বাজেট স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে৷
এছাড়া আমাদের বাজেট বাস্তবায়নে সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে বলে তিনি জানান৷
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয়, পার্বত্য এবং খরাপ্রবণ এলাকার জন্য আমাদের ভিন্ন ভিন্নভাবে সমাধান করতে হবে৷
শহরের দরিদ্র ও ধনী শ্রেণির জন্য আলাদা পানির দর নির্ধারণ করা যেতে পারে বলে মন্ত্রী মন্তব্য করেন৷
গুলশান-বনানী অভিজাত এলাকায় পানির দর বেশি এবং বস্তি এলাকায় পানির দর কম করার ব্যবস্থা করতে হবে৷
মন্ত্রী আরও বলেন, সেমিনার বা সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমে জ্ঞান চর্চা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ৷ কিন্তু একই সঙ্গে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন, এগুলোর মাধ্যমে সঠিক তথ্য মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে যায়৷
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন করেন সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা রুমানা আক্তার৷
সেমিনারে বক্তারা এসডিজি অভীষ্ট-৬ অর্জনে নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিনিয়োগের ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেন৷
সেমিনারটিতে সভাপতিত্ব করেন আমাদের সময় পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোহাম্মদ গোলাম সারওয়ার।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এন্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ-এর পরিচালক রিসার্স ফেলো মাহফুজ কবির৷
এছাড়াও অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান৷
আরও পড়ুন: আবুল মুহিত ছিলেন আলোকিত সফল মানুষ: তাজুল ইসলাম
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সহযোগিতা করবে সরকার: তাজুল ইসলাম
২ বছর আগে
দেশব্যাপী সুপেয় পানি সরবরাহে গ্রিডের কাজ চলছে: এলজিআরডি মন্ত্রী
দেশে সুপেয় পানির অভাব দূর করতে অভ্যন্তরীণ উৎসকে কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।উপকূলীয় অঞ্চলসহ সারাদেশে সুপেয় পানি সরবরাহে ওয়াটার গ্রীড লাইন স্থাপনে একটি মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নে স্ট্যাডির কাজ চলছে বলেও জানান মন্ত্রী।রাজধানীর বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সিল ভবনে আইটিএন-বুয়েট আয়োজিত 'শহরব্যাপী অন্তর্ভুক্তিমূলক স্যানিটেশনের প্রসার এবং স্যানিটেশন উদ্ভাবন' অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা জানান।
আরও পড়ুন: বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপচেষ্টা চলছে: এলজিআরডি মন্ত্রীস্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনাসহ মানুষের উন্নত জীবন ব্যবস্থার জন্য সব ধরনের উদ্যোগ হাতে নিয়েছেন। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ গড়তে হলে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি জাতিসংঘের অনেকগুলো পূর্ব-শর্ত পূরণ করতে হবে। এজন্য সমন্বিত উদ্যোগ দরকার। তাই সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।তিনি আরও জানান, দেশে ইকোনমিক জোন হচ্ছে। যেখানে অনেক ধরনের শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রচুর পানির প্রয়োজন হবে। এখন থেকে যদি পানি সরবরাহে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয় তাহলে পরবর্তীতে সংকট দেখা দিবে। এসময় মিরেরসরাই ইকোনমিক জোনে মেঘনা নদী থেকে পানি উত্তোলন করা হবে বলেও জানান।চট্টগ্রাম ওয়াসা নতুন একটি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করতে যাচ্ছে জানিয়ে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, দেশের পানির সমস্যা সমাধানে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা ওয়াসাসহ অন্যান্য ওয়াসা অনেকগুলো ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করেছে। এছাড়া জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য পানি ও স্যানিটেশন নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বর্ধিত পানির চাহিদা পূরণে কাজ করছে সরকার: এলজিআরডি মন্ত্রীমন্ত্রী বলেন, নগরায়ন বৃদ্ধির সাথে সাথে শহরগুলোতে স্যানিটেশন সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, প্রযুক্তিগত উদ্যোগ, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে ব্যাপকভাবে স্যানিটেশনের উন্নয়ন কাজ করতে হবে।নিরাপদ স্যানিটেশন শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে উল্লেখ করে তিনি জানান, শহরব্যাপী অন্তর্ভুক্তিমূলক স্যানিটেশন বা সিটি ওয়াইড ইনক্লুসিভ স্যানিটেশন' স্যানিটেশনের সামগ্রিক ইস্যুকে প্রাধান্য দেয়। এটি সকলের জন্য সমতাভিত্তিক, নিরাপদ এবং টেকসই স্যানিটেশন সমাধান নিশ্চিত করায় বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।দেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বাসাবাড়ির ও মেডিকেল বর্জ্যসহ সব ধরনের ময়লা-আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হব। পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: অ্যানোফিলিস ও কিউলেক্স মশা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই: এলজিআরডি মন্ত্রীমো. তাজুল ইসলাম বলেন, ঢাকা শহরের আবাসিক এলাকার অনেক বাসাবাড়ি নিজস্ব সেপটিক ট্যাংক নেই। তারা স্যুয়ারেজ লাইন সরাসরি লেকে বা খালে ফেলে দেয়। এ ব্যাপারে সকলকে সচেতন করতে ক্যাম্পেইন চালানো হচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে নিজেদের সেপটিক ট্যাংক না করলে ব্যবস্থা নেয়ার কথা উল্লেখ করেন তিনি।বুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সত্য প্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এবং বুয়েটের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আবদুল জব্বার খান। গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ডিরেক্টর ড. রোসান রাজ শ্রেষ্ঠা।এছাড়া, এলজিইডি প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুর রশিদ খান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. সাইফুর রহমান, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খানসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা এবং বুয়েটের সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে
অবৈধভাবে দখল হওয়া জমি পুনরুদ্ধার করতে হবে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
অবৈধভাবে দখল হওয়া জমি পুনরুদ্ধার করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
তিনি বলেন, `আসন্ন বর্ষা মৌসুমে রাজধানীর জলাবদ্ধতা সমস্যা দূরীকরণের লক্ষ্যে অবৈধভাবে দখল হওয়া সকল খালসমূহ পুনরুদ্ধার করে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করতে হবে।‘
আরও পড়ুন:বঙ্গবন্ধুই দেশের সকল উন্নয়ন চিন্তা-চেতনার ভিত্তিপ্রস্তর করেছেন: এলজিআরডি মন্ত্রী
মঙ্গলবার রাজধানীতে জলাবদ্ধতা নিরসন এবং ওয়াসার নিকট থেকে খাল হস্তান্তরের সময় সিটি করপোরেশনকে দেয়া কর্মপরিকল্পনার অগ্রগতি এবং 'কল্যাণপুর পাম্পের রিটেনশন পন্ড' র জন্য অধিগ্রহণকৃত জমি পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, উত্তর সিটি করপোরেশন নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনের লক্ষ্যে পাম্প রিটেনশন পন্ডের জন্য এখানে ১৭১ একর জমি অধিগ্রহণ করেছে। কিন্তু অধিকৃত এ জায়গায় অনেকেই অবৈধভাবে দখল করে বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করেছে। এসব অবৈধ অবকাঠামো উচ্ছেদ করে পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরও পড়ুন:হাতিরঝিল থেকে উত্তরা পর্যন্ত ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট চালুর প্রকল্প নেয়া হয়েছে: এলজিআরডি মন্ত্রী
নগরবাসীর শাস্তির জন্য যা যা করা দরকার তার সবই করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন থাকা খালগুলোর দুই পাড় দখল করে সংকুচিত করা হয়েছে।
খালের দখল ঠেকাতে সীমানা নির্ধারণের জন্য সীমানা পিলার স্থাপনের ব্যবস্থা নিতে দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
কল্যাণপুর পাম্পের গুরুত্ব ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপনকালে উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র 'কল্যাণপুর স্ট্রং ওয়াটার পাম্প স্টেশন সংলগ্ন রেগুলেটিং পন্ড সংরক্ষণ প্রকল্প (ফেজ-২)' শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণের বিষয়ে অবহিত করলে মন্ত্রী তা মন্ত্রণালয়ে পাঠাত বলেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন।
এছাড়া মন্ত্রী সিটি করপোরেশনগুলোতে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত অর্থ ও কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের গৃহীত কার্যক্রম মন্ত্রী অবহিত হন এবং সকল কাউন্সিলরদের নিজ নিজ এলাকাকে ছোট ছোট সাব জোনে ভাগ করে প্রতিটি সাব জোনে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করে দুঃস্থ মানুষের পাশে থাকার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন:বৃক্ষরোপণকে সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করতে হবে: এলজিআরডি মন্ত্রী
এ সময় মন্ত্রীর সাথে উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, ঢাকা জেলা প্রশাসক, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে
অ্যানোফিলিস ও কিউলেক্স মশা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই: এলজিআরডি মন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বুধবার বলেছেন, অ্যানোফিলিস ও কিউলেক্স মশা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।
৩ বছর আগে
পানির জন্য দেশে এখন মিছিল-মিটিং হয় না: এলজিআরডি মন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম শনিবার বলেছেন, দেশের মানুষকে পানির জন্য এখন আর আন্দোলন বা মিছিল-মিটিং করতে হয় না।
৩ বছর আগে
শেখ হাসিনার স্বপ্ন অনুযায়ী ঢাকা শহর গড়ে উঠবে: এলজিআরডি মন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম শনিবার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকাকে ভেনিস বা সান্তোসার মতো করে গড়ে তোলার যে স্বপ্ন দেখেছেন সে অনুযায়ী নগরীকে বিনির্মাণ করা হবে।
৩ বছর আগে
‘স্বাধীনতা সড়ক’ বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে: মন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বৃহস্পতিবার বলেছেন, স্বাধীনতা সড়ক বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের যাতায়াতের ব্যবস্থা সহজ হবে এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে।
৩ বছর আগে
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে জনঘনত্ব নির্ধারণে পরিকল্পনা হচ্ছে: মন্ত্রী তাজুল
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আয়তনের আলোকে জনঘনত্ব নির্ধারণে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
৩ বছর আগে
জনপ্রতিনিধি হওয়ার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা মুখ্য নয়: মন্ত্রী
এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘জনপ্রতিনিধি হওয়ার জন্য পৃথিবীর কোথাও শিক্ষাগত যোগ্যতা সব সময় মুখ্য নয়। জনবান্ধব এবং মেধাবী হয়ে, উচ্চশিক্ষিত না হলেও অনেকেই ভালো করছেন।’
৪ বছর আগে