প্রতারণা
শাইখ সিরাজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা ফারজানা ব্রাউনিয়ার
প্রতারণতার অভিযোগে চ্যানেল আইয়ের বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন উপস্থাপিকা ফারজানা ব্রাউনিয়া।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হকের আদালতে তিনি মামলাটি করেন।
আরও পড়ুন: আরও ২ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ৪ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
আদালত তার জবানবন্দি গ্রহণ করে সিআইডিকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে আগামী ১২ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
অপর আসামিরা হলেন- জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, আবদুর রশিদ মজুমদার পারভেজ ও রিয়াজ আহম্মেদ খান।
তারা সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত মর্মে এজাহারে উল্লেখ করেছেন ফারজানা ব্রাউনিয়া।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ফারজানা তাদের অধীনে চ্যানেল আই এ ম্যানেজার মার্কেটিং পদে এক লাখ টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি স্বর্ণকিশোরী অনুষ্ঠানে উপস্থাপক ও পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের পক্ষে কথা বলায় ১১ অক্টোবর তাকে প্রতিষ্ঠান থেকে নিষিদ্ধ করা হয়। তিনি মৌখিকভাবে প্রতিবাদ জানালে আসামিরা জানান যতদিন পর্যন্ত তাকে লিখিতভাবে বরখাস্ত না করা হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত তিনি মাসিক মজুরি পাবেন। সেই হিসেবে ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৭৯ লাখ টাকা মজুরি পাওনা। পাওনা টাকার জন্য আইনজীবীর মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হলে তারা কোনো জবাব না দিয়ে বাদীকে হুমকি দেন এবং তার কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ৮৭০ মামলা, ৩৬ লাখ টাকা জরিমানা
১ মাস আগে
প্রতারণার ফল ভোগ করছেন ড. ইউনূস: গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান আইন উপদেষ্টা
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান আইন উপদেষ্টা মাসুদ আখতার বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস পাপের ফল ভোগ করছেন। গ্রামীণ ব্যাংকের ১ কোটি পাঁচ লাখ সদস্যকে প্রতারিত করার পরিণতি ভোগ করছেন তিনি।
সোমবার (৩ জুন) সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মাসুদ দাবি করেন, ইউনূস ব্যাংকের গ্রাহকদের বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত ছিলেন। তিনি ব্যক্তিগত বা পারিবারিক কোনো সুবিধা নেননি, তবে নিজের ছাপাখানাকে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩০-৪০ শতাংশ বেশি দরে শত শত কোটি টাকার কার্যাদেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: অর্থ আত্মসাতের মামলায় ড. ইউনূসের বিচার হবে কি না জানা যাবে ১২ জুন
এসব কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করায় ড. ইউনূস একজন মহাব্যবস্থাপককে নির্যাতনের পর গৃহবন্দি করে রেখেছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
মাসুদ বলেন, ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ১৯৯৭ সাল থেকে। ২০১১ সালে গ্রামীণ ব্যাংক ছাড়লেও ইউনূস তার দুর্নীতির ফাঁস করতে দেননি। কারণ তার সহযোগীরা ব্যাংকটি পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে। তবে, ২০২০ সালের একটি নিরীক্ষায় ভয়াবহ দুর্নীতির বিষয় প্রকাশ পায়। ২০২৩ সালে আরও অপরাধমূলক প্রমাণ প্রকাশিত হয়েছে।
মাসুদ আরও বলেন, ব্যক্তি ইউনূসের সঙ্গে ব্যাংকের কোনো আক্রোশ নেই। আমাদের অভিযোগ তার কর্মকাণ্ড, অপকর্মের, পারিবারিক সুবিধা দিয়েছেন তা নিয়ে। ড. ইউনূস অর্থলোভী। কোনো কিছুই বানোয়াট নয়। গ্রামীণ ব্যাংকের গ্রাহকদের সঙ্গে তিনি প্রতারণা করেছেন। সেই পাপের ফল তিনি ভোগ করছেন।
আরও পড়ুন: অপমানের চূড়ান্ত পর্যায়ে গেলে লোহার খাঁচায় ঢুকতে হয়: ড. ইউনূস
৫ মাস আগে
সাতক্ষীরায় নকল সীমানা পিলার জব্দ, গ্রেপ্তার ৫
সীমানা পিলার বিক্রির নামে প্রতারণার অভিযোগে সাতক্ষীরার শ্যামনগর থেকে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশি।
এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি নকল সীমানা পিলার, নগদ ৩ লাখ ২৮ হাজার টাকা ও একটি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: পোস্টার লাগানো নিরুৎসাহিত করতে মগবাজার ফ্লাইওভারের পিলারে গ্রাফিতি শিল্প
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের কুলতলা গ্রামের আব্দুল মজিদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রতারক চক্রের পাঁচ সদস্য হলেন, বরগুনার বেতাগী গ্রামের সেলিম হায়দারের ছেলে আল আমিন, মাদারীপুরের শ্রীনাখাদী গ্রামের আব্দুল লতিফ মাতুব্বরের ছেলে মনিরুজ্জামান মনির, একই জেলার লুন্দীপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল কাদের মিয়ার ছেলে অহিদুর রহমান খোকন, নয়াকান্দি গ্রামের মৃত বেল্লাল মাতুব্বরের ছেলে আব্দুর রহিম মাতুব্বর, সুনামগঞ্জের লালপুর ভাটিয়াপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিম সরকারের ছেলে মুজিবুর সরকার।
পুলিশ জানায়, সীমানা পিলার বেচাকেনার গোপন খবর পেয়ে আব্দুল মজিদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ির মালিক আব্দুল মুজিদ পালিয়ে যান।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, পাঁচ প্রতারক চক্রসহ মোট সাতজনের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত বাকি দুই আসামিকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: নদীতে সেতুর কম পিলার চান নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় বৈদ্যুতিক পিলারে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় চালক নিহত, আহত ২
৭ মাস আগে
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় প্রতারণার অভিযোগে গ্রেপ্তার ২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় প্রতারণার অভিযোগে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম ইউনিটের (উত্তর) ওয়েবভিত্তিক ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম ঢাকা, জয়পুরহাট ও বগুড়ায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করেছে।
আটকরা হলেন- জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার সবুজ আহমেদের ছেলে আনাফিউল নাফিজ ইকবাল ও আসিফ তালুকদার।
তাদের মধ্যে আনাফিউল জয়পুরহাটের মহিপুর হাজী মহসিন সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।
রবিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে মা ও ২ ছেলেকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
সাইবার টিনস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ সাদাত রহমানের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিকিউরিটি ইনচার্জ সেজে ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে গ্রেপ্তার আসিফ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে ভর্তিচ্ছুদের টেলিগ্রামের মাধ্যমে যোগাযোগ করে ঢাবির শুক্রবারের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করতে বলেন।
একইভাবে 'বি' (কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ) ইউনিটের প্রশ্নপত্র পেতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ২০ হাজার টাকা অগ্রিম দিতে বলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে ওই কলেজ শিক্ষার্থী আনাফিউল। প্রশ্নপত্র প্রত্যাশীদের পরীক্ষার পর বাকি ৩০ হাজার টাকা দিতে বলেন।
গ্রেপ্তার আনাফিউল ভর্তিচ্ছুদের সঙ্গে প্রতারণার মাধ্যমে ভর্তিচ্ছুদের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে জানান ডিবির এই কর্মকর্তা।
তবে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি উল্লেখ করে এটিকে গুজব বলে ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে ঢাবি কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও সাইবার টিনস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতার পৃথক দুটি মামলা দায়েরের পর আনাফিউল ও আসিফকে গ্রেপ্তার করা হয় বলেও জানান ডিবি প্রধান।
আরও পড়ুন: বাবাকে মারধর করায় ছেলের ২০ দিনের কারাদণ্ড
৮ মাস আগে
প্রবাসী বন্ধুর প্রতারণা, ২৩ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার করল পুলিশ
কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। অবশেষে পুলিশের তৎপরতায় উদ্ধার হল সেই স্বর্ণালঙ্কার। ফেরত দেওয়া হলো প্রকৃত মালিককে।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন এক সঙ্গে সৌদি আরবে থাকার কারণে বন্ধুত্ব গড়ে উঠে মানিকগঞ্জের বাবুল মিয়ার সঙ্গে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার বসতনগর গ্রামের মো. সাইমন উদ্দিনের।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে পুলিশ সেজে পুলিশের সঙ্গেই প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
সম্প্রতি ছুটি নিয়ে সাইমন সীতাকুণ্ডে আসার সময় বন্ধু বাবুল মিয়া তাকে দিয়ে বাড়ির জন্যে ২৩ ভরি স্বর্ণালংকার পাঠায়।
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি সাইমন দেশে ফিরে প্রতারণা করেন। দেশে ফিরেই তিনি তার মোবাইল বন্ধ করে রাখেন। স্বর্ণগুলো বাবুল মিয়ার পরিবারকে না দিয়ে নিজের কাছে রেখে দেন।
বিষয়টি বুঝতে পেরে বাবুল মিয়ার ভাই আব্দুল খালেক চট্টগ্রাম বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
জিডির পরিপ্রেক্ষিতে সীতাকুণ্ড থানার একটি টিম শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) অভিযান পরিচালনা করে তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যর ভিত্তিতে সাইমন উদ্দিনের কাছ থেকে ১২টি স্বর্ণের চুড়ি ও একটি স্বর্ণের বারসহ ২৩ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেছে।
পরে তা বাবুল মিয়ার ভাই খালেককে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
এ ঘটনার বিষয়ে সীতাকুণ্ড মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল উদ্দিন পিপিএম বলেন, বাদী আব্দুল খালেক সাইমন উদ্দিনের বিরুদ্ধে কোনো মামলা মোকদ্দমা করতে রাজি না হওয়ায় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
আরও পড়ুন: মাস্টারকার্ড ও ভিসা কার্ড প্রতারণা চক্রের ২ সদস্য গ্রেপ্তার
ই-অরেঞ্জের প্রতারণা: ৭ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
৮ মাস আগে
মাস্টারকার্ড ও ভিসা কার্ড প্রতারণা চক্রের ২ সদস্য গ্রেপ্তার
মাস্টারকার্ড ও ভিসা কার্ড অ্যাকাউন্টের তথ্য নিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া প্রতারকচক্রের ২ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
শুক্রবার সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার রবিউল মিয়া ও নজরুল ইসলামকে দিনাজপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: জাবি ক্যাম্পাসে ধর্ষণের ঘটনায় আরও ২ জন গ্রেপ্তার
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিআইডির সাইবার ক্রাইম ইউনিট বৃহস্পতিবার দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
এ সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচটি মোবাইল ফোন সেট ও ১০টি সক্রিয় সিম জব্দ করা হয়।
অধিকাংশ সিম ভুয়া পরিচয়ের নামে নিবন্ধিত। এসব ঘটনায় ঢাকা শহরের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৩ জানুয়ারি রমনা থানায় দায়ের করা মামলায় রবিউল ও নজরুলকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: মা-মেয়েকে দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় প্রধান আসামি রিমান্ডে, গ্রেপ্তার আরও ১ আসামি
চট্টগ্রামের বহিষ্কৃত ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত ঢাকায় গ্রেপ্তার
৯ মাস আগে
কুড়িগ্রামে পুলিশ সেজে পুলিশের সঙ্গেই প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় পুলিশ ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে আতানুর রহমান নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (৮ নভেম্বর) বিকালে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার আতানুর রহমান নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
পুলিশ জানায়, গত ৬ নভেম্বর বিকালের দিকে নাগেশ্বরী থানার ডিউটি অফিসারের সরকারি মোবাইল ফোনে আতানুর রহমান নিজেকে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে থানার সার্বিক অবস্থা জানতে চান। থানায় কতটি অভিযোগ সকাল থেকে দায়ের হয়েছে সে বিষয়ে তথ্য চান।
একপর্যায়ে অভিযোগকারীদের নাম ও মোবাইল নম্বর জানতে চাইলে দ্বায়িত্বরত থানার এএসআই সরল বিশ্বাসে সব দিয়ে দেন।
একই দিন সন্ধ্যার দিকে একজন অভিযোগকারী নাগেশ্বরী থানার মুন্সির কাছে এসে বলে ওসি স্যার ফোন করেছিল খরচের টাকার জন্য। একবার ২ হাজার টাকা বিকাশ করলাম আবার টাকা চাচ্ছেন।
পুলিশ আরও জানায়, বিষয়টি মুন্সির সন্দেহ হওয়ায় মুন্সি নম্বর সংগ্রহ করে যে নম্বর থেকে কল করা হয়েছিল সেই নম্বরে কল দিতে থাকে। অপর প্রান্ত থেকে বারবার কল কেটে দেয় প্রতারক ব্যক্তি।
একপর্যায়ে কল ব্যাক করে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কণ্ঠে মুন্সিকে বলেন, ‘এই মুন্সি বারবার কেটে দিচ্ছি তবু কল দিচ্ছ কেন, রেখে দাও।’ কণ্ঠ শুনে মুন্সি ও বিপাকে পড়ে যান।
কিছুক্ষণের মধ্যেই ওসি থানায় এলে মুন্সি ওসিকে ঘটনাটি জানান। এরপর পুরো ঘটনা শুনে ওসি বুঝতে পেরে ওই রাতে থানায় সব অভিযোগকারীর মোবাইল নম্বরে কল দিতে বলেন।
তিনজন অভিযোগকারী একই ঘটনার বর্ণনা দেন এবং একইভাবে কল ও একই বিকাশে টাকা দিয়েছেন জানান। পরে মোবাইল নম্বর ও বিকাশ নম্বরের সূত্র ধরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
কুড়িগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) মো. রুহুল আমীন বলেন, ওই ফোন করে কয়েকজনের কাছ থেকে বিকাশের মাধ্যমে টাকা নিয়েছিল। পরে নাগেশ্বরী থানা পুলিশ প্রতারক চক্রটির মূলহোতাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। এর সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কি না- এই বিষয়ে তদন্ত ও অভিযান চলমান।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ১১২ মামলায় ১০ দিনে গ্রেপ্তার ১৬৩৬ জন: ডিএমপি
পুলিশ কনস্টেবল হত্যা মামলায় ছাত্রদল নেতা আমান গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে প্রতারণার অভিযোগে ৪ নারীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহী মহানগরীতে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের (অ্যাপ) মাধ্যমে প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চক্রের চার নারীসহ ১৭ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ) সহায়তায় বোয়ালিয়া থানা পুলিশ।
এ সময় গ্রেপ্তারদের কাছ থকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ১০টি মোবাইল ফোন, ১১টি ল্যাপটপ, পাঁচটি সিপিউ, পেনড্রাইভ ও নগদ টাকা জব্দ করা হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান রাজশাহীর এটিইউ ও আরএমপি পুলিশ।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) মো. রফিকুল আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটিইউ-এর সহযোগিতায় ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- মো. মহিউদ্দিন মাহরি (৩১), বনি সাদ মনিহাজ (২৩), মো. ছানা মিয়া (৩৫), মো. লটিন (৪৩), মো. মেহেদী হাসান (২৩), মো: হাসান ইমাম (৩৩), মো: বেলায়েত হোসেন (২৮), মো: মারুফ আহমেদ (২৭), সাব্বির হোসেন (২৬), শিহাবুল ইসলাম (২২), ফায়জুল ইসলাম (২৪), মো: সোহান খান (২১), আব্দুল ওয়াদুদ (২৫), ইতি আক্তার (২০), স্মৃতি শাহ সৌমিক (২১), আয়েশা (২১), রুবাইয়া(২০)।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে প্রতারণার অভিযোগ, ৪ যুবক গ্রেপ্তার
ঘটনা সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ দুপুর ২টার দিকে রাজশাহীর আবুল এহসান ফেসবুকে ‘র্যাপিড ক্যাশ’ নামে একটি অ্যাপ ৩০ হাজার টাকা লোনের বিজ্ঞাপন দেখেন। তিনি অ্যাপটি ডাউনলোড করে তার মোবাইল নম্বর, এনআইডি নম্বর ও লাইভ ছবি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেন।
ওই দিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে একটি নগদ মোবাইল ব্যাংকিং নম্বর থেকে তার মোবাইল ব্যাংকিং-এ ৭১৫ টাকা ক্যাশ-ইন হয়। তিনি ওই নম্বরে কল দিলে সেটি বন্ধ পান। রাত ১২টায় ‘র্যাপিড ক্যাশ’ অ্যাপ চেক করে দেখেন তার নামে ৭১৫ টাকা জমা হয়েছে।
শর্তে বলা হয়েছে, ৫৮৫ টাকা সুদ-সহ মোট এক হাজার ৩০০ টাকা ৩ এপ্রিলের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। এহসান তাদের কাস্টমার কেয়ার নম্বরে ফোন দিয়ে বন্ধ পেলে ই-মেইলের মাধ্যমে সে টাকা পরিশোধ করবে মর্মে একটি মেইল পাঠান। তখন প্রতারকরা একটি নম্বর দিয়ে টাকা পরিশোধ করতে বলে। এরপর তিনি এক হাজার ৩০০ টাকা পরিশোধ করেন।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে ৩ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৪
ওই দিন আবার আবুল এহসানের নগদ অ্যাকাউন্টে পূর্বের ন্যায় টাকা জমা হয় এবং সুদ-সহ পরিশোধ করতে বলে। এরপর প্রতারক চক্ররা মোবাইল ফোনে জানায়, তার মোবাইলের কন্টাক্ট লিস্ট, ছবি, ভিডিওসহ যাবতীয় তথ্য হ্যাক করা হয়। টাকা পরিশোধ না করলে তার নগ্ন ছবি তৈরি করে সব কন্টাক্ট নম্বরসহ ফেসবুকে ছড়িয়ে দিবে বলে হুমকি দেয়।
এহসান ভয়ে প্রতারকদের দাবির টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু প্রতারক চক্ররা তারপরেও বিভিন্ন অজুহাতে তার কাছে টাকা দাবি করতে থাকে। তিনি আবারও তাদের টাকা দেন। এভাবে আসামিরা টাকার জন্য তাকে ব্ল্যাকমেইল করতে থাকে।
গত ১৪ মে আবুল এহসানের এমন অভিযোগে পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী মহানগর পুলিশের বোয়ালিয়া থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন।
মামলার পরবর্তীতে উপ-পুলিশ কমিশনার (বোয়ালিয়া) মো. সাইফউদ্দীন শাহীনের তত্ত্বাবধানে অফিসার ইনচার্জ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান ও তাদের টিম প্রতারক চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার অভিযানে নামেন।
১৬ মে বোয়ালিয়া থানা পুলিশের ওই টিম অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের অফিসার ও ফোর্সের সহায়তায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে প্রতারক চক্রের চার নারীসহ ১৭ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা ‘র্যাপিড ক্যাশ’ নামের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে দেশে এবং দেশের বাইরে প্রতারণার মাধ্যমে সাধারণ মানুষদের ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায় করে আসছিল।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর দেয়ার নামে প্রতারণা, চক্রের মূল হোতা আটক
১ বছর আগে
দিনাজপুরে ৩ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৪
দিনাজপুরে আমেরিকা প্রবাসী একটি পরিবারের সঙ্গে প্রতারণা করে তিন কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনায় এক নারীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রিমান্ডের আবেদনসহ তাদেরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
রবিবার দুপুরে পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন-মিসেস লাইজু (৪০), তার ভগ্নিপতি আলতাফ হোসেন (৪০), আলতাফ হোসেনের মেয়ে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের দিনাজপুর ব্রাঞ্চের কর্মকর্তা ( ভাগ্নি) আঁখি সুবর্ণা (৩০) এবং ছেলে ( ভাগ্নে) অনুরাগ আল ইমরান আনন্দ (২৭)। তাদের সকলের বাড়ি গাইবান্ধা জেলায়। তবে বর্তমানে তারা দিনাজপুর শহরের পাটুয়াপাড়া মহল্লায় বসবাস করেন।
পুলিশ সুপার জানান, ঢাকার নিউ মার্কেটের একটি মসজিদে নামাজ আদায়ের সময় আমেরিকা প্রবাসী রোকেয়া রহমানের সঙ্গে পরিচয় হয় কথিত জ্বীনের বেগম মিসেস লাইজুর সঙ্গে। নিজেকে জ্বীনের বেগম পরিচয় দিয়ে ভুক্তভোগী রোকেয়া রহমানকে টার্গেট করে প্রতারণার ফাঁদ পাতেন লাইজু। জ্বীনদের জন্য মসজিদ নির্মাণ করে দেয়া এবং বেহেস্তে যাবার কথা বলে ও ভয়ভীতির ফাঁদে ফেলে প্রথমে বিকাশ এবং পরবর্তীতে ব্যাংকিং চ্যানেল ২০১২ সাল থেকে গত ১১ বছরে তিন কোটির বেশি টাকা হাতিয়ে নেন লাইজু।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার ১০
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী রোকেয়া রহমানের আমেরিকা প্রবাসী ছেলে সারোয়ার রহমান গতকাল শনিবার ( ৪ মার্চ) কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন।
পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ জানান, আগে জ্বীনের বাদশা পরিচয়ে প্রতারণার ঘটনা ঘটতো। তবে এবারের রাতভর ঝটিকা অভিযানে বাদশার পরিবর্তে কথিত জ্বীনের বেগম পরিচয় দেয়া জনৈক বাবুর স্ত্রী লাইজু বেগমকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে তারা। তাকে ছাড়াও সহযোগী চক্রের সদস্য চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
তিনি জানান, অভিযানে ব্যাংকের চেক, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ভিসা ডেভিটকার্ড, একটি মোটরসাইকেল এবং প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন আলামত জব্দ করা হয়েছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীর কাছে টাকা হাতিয়েছে চক্রটি এমন তথ্যের সত্যতাও পেয়েছেন তারা।
কোতোয়ালি থানার কর্মকর্তা তানভীরুল ইসলাম জানান, রাতভর ওই অভিযানে নেতৃত্ব দেন পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( প্রশাসন) মমিনুল করিম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( অপরাধ) মাসুম বিল্লাহ, সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিন্নাহ আল মামুন এবং পুলিশ পরিদর্শক ( তদন্ত) গোলাম মাওলা শাহ।
মামলা তদন্ত ভার দেয়া হয়েছে উপপরিদর্শক ইন্দ্র মোহন রায়কে। রিমান্ডের আবেদনসহ আজ তাদেরকে আদালতে উপস্থাপন করেছেন আইও। তবে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শুনানি হয়নি।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সৌদি প্রবাসী এক ব্যক্তির কাছে কয়েকলাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানতে পেরেছেন তারা। এছাড়াও আরও কেউ প্রতারণার শিকার হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন তারা।
আরও পড়ুন: অপহৃত ভারতীয় তরুণীকে উদ্ধার করল এপিবিএন, গ্রেপ্তার ১
১ বছর আগে
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিচার শুরু
প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. রাসেল এবং তার স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
এর মধ্য দিয়ে এ মামলায় বিচার কাজ শুরু হলো।
বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালত এ অভিযোগ গঠন করেন।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিচার শুরু
এদিন আসামি রাসেলকে আদালতে হাজির করা হয়। রাসেলের অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী আহসান হাবীব।
আদালত অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
তবে অপর আসামি শামিমা নাসরিন উপস্থিত না হওয়ায় জামিন বাতিল করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম শামীম আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের প্রার্থনা করেন। দুপক্ষের শুনানি শেষে বিচারক আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
এ সময় রাসেল নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার চান। তবে শামীমা নাসরিন পলাতক থাকায় নির্দোষ দাবি করতে পারেননি।
রাসেলের আইনজীবী আহসান হাবীব এসব তথ্য জানান।
ডিজিটাল মাধ্যমে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আলমগীর হোসেন নামে এক গ্রাহক ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন।
গত বছর ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমাকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পুলিশের উপপরিদর্শক প্রদীপ কুমার।
গত বছর ১৯ অক্টোবর শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ইভ্যালি‘র বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু: ২৮ অক্টোবর ‘ধন্যবাদ উৎসব’
১ বছর আগে