সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীদের আত্মত্যাগের উজ্জ্বল উদাহরণ জাহানারা ইমাম: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান বলেছেন, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীদের আত্মত্যাগের উজ্জ্বল উদাহরণ হলেন আমাদের শহীদ জননী জাহানারা ইমাম।
শনিবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মিলনায়তনে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
আরও পড়ুন: তাপপ্রবাহকে 'দুর্যোগ' হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, তিনি ও তার পরিবারের যেই আত্মত্যাগ, সেই ইতিহাস ও আদর্শ আমাদের স্মরণে রাখতে হবে। তুলে ধরতে হবে আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না দেশের জন্য জাহানারা ইমামের ভূমিকা কত বলিষ্ঠ।
তিনি বলেন, দেশের মানুষের জন্যই সম্মিলিতভাবে এ দায়িত্ব নিতে হবে। তাকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জ্ঞাপনের একমাত্র পথ হতে পারে এটিই।
এছাড়া শহীদ জননীর ইতিহাস যেন দেশের বাইরেও ছড়িয়ে দেওয়া যায় সে লক্ষ্যে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রতিমন্ত্রী।
এদিকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক বলেন, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের লেখনি অনুপ্রাণিত করেছে।
বিশেষ করে যাতক দালাল নির্মূল কমিটির যখন আন্দোলন চলছিল, যুদ্ধাপরাধীদের আস্ফালনের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য যিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি জাহানারা ইমাম।
জাতির পক্ষ থেকে এই মহান আত্মত্যাগের জন্য জাহানারা ইমামের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: পরিবেশ ও উন্নয়ন সাংবাদিকতায় হয়রানি হলে সুরক্ষা দেবে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
অপতথ্য রোধে সম্মিলিতভাবে কাজ করার কথা জানালেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
৫ মাস আগে
শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক
জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) এক শোক বার্তায় প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত শিব নারায়ণ দাসের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, গুণগ্রাহীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: মস্কোতে কনসার্ট হলে সন্ত্রাসী হামলায় প্রধানমন্ত্রীর শোক ও নিন্দা
প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশের মানচিত্র সম্বলিত পতাকা দিয়েই হয়েছিল স্বাধীনতার সংগ্রাম। যার অন্যতম নকশাকার ছিলেন শিব নারায়ণ দাস।
তিনি আরও বলেন, তিনি তার কর্মের মধ্য দিয়ে দেশবাসীর হৃদয়ে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার মৃত্যুতে জাতি একজন আদর্শবান দেশ প্রেমিককে হারালো।
শিব নারায়ণ দাস আজ (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরলোকগমন করেন।
তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। তিনি স্ত্রী ও এক ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আরও পড়ুন: জাতীয় পতাকার প্রথম নকশাকার শিব নারায়ণের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম ও হুইপ ইকবালুর রহিমের মায়ের ইন্তেকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
৬ মাস আগে
কারুশিল্পীদের হাতে লোক ও কারুশিল্প বিষয়ক পদক ২০২৩ তুলে দিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
লোক ও কারুশিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য সারা দেশ থেকে মনোনীত ৬ জন বিশিষ্ট কারুশিল্পীর হাতে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন প্রবর্তিত লোক ও কারুশিল্প বিষয়ক পদক ২০২৩ তুলে দিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন এর ১২৭তম বোর্ড সভা শেষে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে মনোনীত এসব লোক ও কারুশিল্পীদের হাতে পদক তুলে দেন প্রতিমন্ত্রী।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ফয়সল হাসান সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
তিন ক্যাটাগরিতে ছয়জন লোক ও কারুশিল্পীকে এসব পদক প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: পৃথিবীর ইতিহাসে সকল বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতাকে হার মানিয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ক্যাটাগরিসমূহ হলো- শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন আজীবন সম্মাননা পদক-২০২৩, লোক ও কারুশিল্পী পদক ২০২৩ এবং লোক ও কারুশিল্পী উদ্যোক্তা পুরস্কার ২০২৩।
'শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন আজীবন সম্মাননা পদক-২০২৩' পেয়েছেন মৌলভীবাজারের শীতলপাটি শিল্পী গীতেশ চন্দ্র দাস যাকে পুরস্কার হিসাবে তিন লাখ টাকার চেক, ২১ ক্যারেট মানের দেড় ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
'লোক ও কারুশিল্পী পদক ২০২৩' পেয়েছেন পাটজাত কারুশিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য রংপুরের রাশিদা বেগম, রিক্সা পেইন্টিং শিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য ঢাকার রফিকুল ইসলাম এবং মণিপুরী তাঁতশিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য মৌলভীবাজারের রেহেনা পারভিন। যাদের প্রত্যেককে পুরস্কার হিসাবে এক লাখ টাকার চেক, ২১ ক্যারেট মানের এক ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
'লোক ও কারুশিল্পী উদ্যোক্তা পুরস্কার ২০২৩' পেয়েছেন কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি শিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য কুমিল্লার সানাই দাশগুপ্ত এবং নকশি কাঁথা শিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের পারভীন আক্তার। যাদের প্রত্যেককে পুরস্কার হিসাবে এক লাখ টাকার চেক ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের পরিচালক কাজী নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ। এ সময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল।
বিশিষ্ট শিল্পী হাশেম খান, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাসনা জাহান খানম, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেনসহ বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের পরিচালনা বোর্ডের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: চীনের সৌন্দর্য দেখে আমি মুগ্ধ ও অভিভূত: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
জিয়ার পক্ষে রাজপথে স্লোগান জাতির জন্য দুভার্গ্যজনক: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। সেই খুনি জিয়ার পক্ষে রাজপথে স্লোগান দেওয়া হয়; যা এ জাতির জন্য অত্যন্ত দুভার্গ্যজনক।’
শুক্রবার (১৮ আগস্ট) সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইইবি) ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর জীবনীভিত্তিক পুস্তক প্রদর্শনীর উদ্বোধনীতে এ কথা বলেন তিনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২৩' উপলক্ষে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর পুস্তক প্রদর্শনীর আয়োজন করে। তিন দিনব্যাপী এ প্রদর্শনী ১৮ আগস্ট থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: মেক্সিকোতে প্রবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ সরকারের কোনো বিকল্প নেই।
তিনি আরও বলেন, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর, নিরাপদ, সুখী-সমৃদ্ধ, সোনার বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। দেশ ও জাতির স্বার্থে বর্তমান সরকারকে নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও সুপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে। অন্যথায় জাতির ভাগ্যাকাশে অমানিশার অন্ধকার নেমে আসবে।’
আরও পড়ুন: অভিনেতা ও নাট্যকার মাসুম আজিজের মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক
গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবুবকর সিদ্দিক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ।
সংস্কৃতি সচিব বলেন, জাতির পিতার জীবনাদর্শকে নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে বঙ্গবন্ধুর জীবনীভিত্তিক পুস্তক প্রদর্শনী আয়োজন অত্যন্ত সময়োপযোগী উদ্যোগ।
উল্লেখ্য, গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর আয়োজিত এ পুস্তক প্রদর্শনীতে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন নয়টি দপ্তর ও সংস্থা অংশ নিয়েছে। দপ্তর ও সংস্থাগুলো হলো- গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, কবি নজরুল ইনস্টিটিউট, আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ও বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস।
আরও পড়ুন: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
১ বছর আগে
মেক্সিকোতে প্রবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বুধবার বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত মেক্সিকো সিটিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীরদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়েছেন।
ফ্রান্সে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি খন্দকার এম তালহা, বাংলাদেশের স্বনামধন্য নৃত্যশিল্পী লুবনা মরিয়মসহ প্রায় ৪০ জন বাংলাদেশি উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ইউনেস্কো ও মেক্সিকো সরকার আয়োজিত তিনদিনব্যাপী ‘মুন্ডিয়াকাল্ট ২০২২’ শীর্ষক সাংস্কৃতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বর্তমানে মেক্সিকো সফর করছেন।
আরও পড়ুন: বলিভিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করলেন রাষ্ট্রদূত সাদিয়া ফয়জুননেসা
দূতাবাস আগমনের পর সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দূতাবাস প্রাঙ্গণে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্য ও ‘বঙ্গবন্ধু লাইব্রেরি’ পরিদর্শন করেন।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত বাংলাদেশিরা তাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে প্রতিমন্ত্রীর সাথে খোলাখুলি আলোচনা করেন। তারা বাংলাদেশ থেকে মেক্সিকোর ভিসা সংগ্রহে জটিলতা, মেক্সিকোস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু না হওয়া, মেক্সিকো হতে বাংলাদেশে অর্থ প্রেরণের জটিলতাসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। বিষয়গুলো নিয়ে তিনি বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সাথে আলোচনা করবার আশ্বাস প্রদান করেন।
প্রতিমন্ত্রী তার বক্তব্যে মেক্সিকোতে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি যথাযথভাবে তুলে ধরবার জন্য উপস্থিত বাংলাদেশিদের উদ্বুদ্ধ করেন এবং এক্ষেত্রে যার যার অবস্থান থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে নতুন প্রজন্মকে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে অবহিত করার জন্য আগতদের পক্ষ হতে মেক্সিকোতে একটি ‘বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’ চালু করবার প্রস্তাব দেয়া হয়।
মতবিনিময় সভা শেষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আগতদের নিয়ে প্রতিমন্ত্রী কেক কেটে শুভকামনা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘটে।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে রোহিঙ্গা বিরোধী ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হয়েছে মেটা, অ্যামনেস্টির নিন্দা
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে বক্তৃতা দিলেন জাপানের রাষ্ট্রদূত
২ বছর আগে
৬ষ্ঠ এডিনবার্গ সামিটে ব্যস্তদিন পার করেছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ষষ্ঠ এডিনবার্গ আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক সামিটের দ্বিতীয় দিনে (শনিবার) সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। যা স্কটল্যান্ডের স্কটিশ পার্লামেন্টে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সম্মেলনের পাশাপাশি তিনি পার্লামেন্টের ডিবেটিং চেম্বার লবিতে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
প্রতিমন্ত্রী হরিয়ানা রাজ্যের শিক্ষা ও পর্যটনমন্ত্রী কানওয়ার পালের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় অংশ নেন। আলোচনায় দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় জোরদার এবং সংস্কৃতি ও পর্যটন খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: সাংস্কৃতিকভাবে টেকসই বাংলাদেশ অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করছি: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
খালিদ স্কটল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আনিস চৌধুরী ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন।
সম্মেলনে বাংলাদেশ বংশোদ্ভূত স্কটিশ পার্লামেন্ট সদস্য ও ছায়া সংস্কৃতিমন্ত্রী ফয়সাল চৌধুরী, যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাইদা মুনা তাসনিম এবং বাংলাদেশ হাইকমিশন অফিস ম্যানচেস্টারের সহকারী হাইকমিশনার কাজী জিয়াউল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বর্তমানে তিন দিনব্যাপী (২৬-২৮ আগস্ট) ‘সংস্কৃতি এবং একটি টেকসই ভবিষ্যত’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ও দলিল-দস্তাবেজের সংরক্ষণাগার জাতীয় আরকাইভস: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ও দলিল-দস্তাবেজের সংরক্ষণাগার জাতীয় আরকাইভস: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ও দলিল-দস্তাবেজের সংরক্ষণাগার জাতীয় আরকাইভস। আর এসব নথিপত্র ও দলিল-দস্তাবেজ ইতিহাসের আকর উপাদান। দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে এবং সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আরকাইভস এর গুরুত্ব অপরিসীম। সেটি বিবেচনায় নিয়ে বর্তমান সরকার পুরনো জাতীয় আরকাইভস অধ্যাদেশ ১৯৮৩ রহিতক্রমে সময়োপযোগী ‘বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভস আইন ২০২১’- প্রণয়ন করেছে।
বুধবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ফয়সল হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে এদিন বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর আয়োজিত ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট ও আধুনিক গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা’- শীর্ষক দশ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ভাষা শহীদদের স্মৃতি রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হবে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
প্রধান অতিথি বলেন, ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট’- বিষয়ে দুই মাসের সার্টিফিকেট কোর্স চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে এ সেক্টরে প্রশিক্ষিত আর্কিভিস্ট তৈরি হবে ও জনবল সংকট দূর হবে। প্রতিমন্ত্রী এসময় অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান এবং প্রশিক্ষণ ভাতা সময়োপযোগী করার নির্দেশনা প্রদান করেন।
আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদ আহমদ ভূঁইয়া’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন অধিদপ্তরের পরিচালক এস এম আরশাদ ইমাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের উপপরিচালক তাহমিনা আক্তার। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন ‘আধুনিক গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা’- কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী তামান্না আফরিন ও ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট’- কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, ‘আধুনিক গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা’- প্রশিক্ষণ কোর্সে ২৫ জন ও ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট’- কোর্সে ২১ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: আপাতত বইমেলা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ব্রিটেনসহ মিত্র দেশের সহায়তা স্বাধীনতা অর্জনকে ত্বরান্বিত করেছে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
ভাষা শহীদদের স্মৃতি রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হবে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ভাষা শহীদদের স্মৃতি রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। তিনি বলেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাজ করছে। কোন অবস্থাতেই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিলুপ্ত হতে দেয়া যাবে না।
শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির আয়োজনে এফডিসিতে ‘একুশের চেতনা বৃথা যায়নি’ শীর্ষক এক ছায়া সংসদে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, একুশের চেতনায় উজ্জিবীত হয়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা। সেই স্বাধীনতার ৫০ বছরে অনেক অর্জন থাকলেও কোন কোন ক্ষেত্রে তার বিচ্যুতি ঘটেছে। দুর্নীতির কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জনমনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। তাই সরকার দুর্নীতি দমনসহ জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করছে।
তিনি বলেন, সংখ্যা যতো কমই হোক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি সংরক্ষণে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। শিক্ষা কোন দয়া বা দান নয় বরং অধিকার। তাই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিক্ষার অধিকার নিশ্চিতকরণে সরকার সচেষ্ট হবে।
আরও পড়ুন: নিউইয়র্ক বাংলা বইমেলার ওয়েবসাইট উদ্বোধন করবেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
কে এম খালিদ বলেন, এবারের বইমেলায় উগ্র জঙ্গীবাদী হামলার তেমন কোন শঙ্কা নেই। তবুও নিরাপত্তার ঝুঁকি বিবেচনায় বইমেলায় সরকার সর্বোচ্চ সতর্ক ব্যবস্থা নিয়েছে। প্রকাশকদের ক্ষতি বিবেচনা করে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে থাকলে বইমেলার মেয়াদ বাড়ানো হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশই একমাত্র দেশ যেখানে মাতৃভাষার জন্য জীবন দিতে হয়েছে। সারা বিশ্বে আজ ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। বাংলাদেশে অবস্থিত ৪১টি জাতিগোষ্ঠীর ভাষাকেও সমানভাবে এগিয়ে নিতে হবে।
তিনি বলেন, সরকার প্রতিবছরের শুরুতেই প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়। কিন্তু বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য যে ভাষাগুলো রয়েছে তাদের শিক্ষার্থীদের হাতে কি আমরা নিজস্ব ভাষায় বই তুলে দিতে পারছি? ২০১৬ সালে সরকার গারো, উরাও, চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা এই পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ভাষায় বই প্রকাশ করেছে। কিন্তু এই পাঁচটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী নিজস্ব ভাষায় রচিত বই পড়ানোর জন্য এখনও শিক্ষক নিয়োগ করা হয়নি। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ১৪টি ভাষা আজ বিপন্ন হতে যাচ্ছে। এই বিপন্ন ভাষাগুলো হচ্ছে খাড়িয়া, কোডা, মুন্ডারি, কোল, মালতো, খুমি, লুসাই, পাংখোয়া, চাক, খিয়াং, পাত্র, সৌরা, রেংমিটচা।
২ বছর আগে
সস্ত্রীক করোনায় আক্রান্ত সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও তার স্ত্রী ড. সোহেলা আক্তার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
বুধবার সাংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী দু'জনেই মৃদু উপসর্গ নিয়ে নিজ বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: ব্রিটেনসহ মিত্র দেশের সহায়তা স্বাধীনতা অর্জনকে ত্বরান্বিত করেছে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
অসচ্ছল শিল্পীদের প্রদত্ত অনুদানের শতকরা ৫ ভাগ প্রতিবন্ধীদের: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
ব্রিটেনসহ মিত্র দেশের সহায়তা স্বাধীনতা অর্জনকে ত্বরান্বিত করেছে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্রিটেনসহ কয়েকটি মিত্র দেশের সহায়তার কারণে বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে জনমত গড়ে উঠেছিল। যদিও যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান করেছিল। কিন্তু ভারত, ব্রিটেন, রাশিয়াসহ কয়েকটি মিত্র দেশের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনকে ত্বরান্বিত করেছে।
শনিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের যৌথ আয়োজনে ‘দ্য ইউকে ১৯৭১: পিপল’স সলিডারিটি উইথ বাংলাদেশ’স লিবারেশন’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা অভিযান শুরু করলে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালির প্রতিরোধ রূপ নেয় স্বাধীনতা আন্দোলনে। ব্রিটেনে তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিবাদ-প্রতিরোধে নেমে পড়েন অনেক মানুষ। সংগঠিত হয় অনেক ধরনের উদ্যোগ। বার্মিংহামে গঠিত হয় ‘বাংলাদেশ অ্যাকশন কমিটি’। ব্রিটেন-প্রবাসী বাঙালিদের সাথে যোগ দেন আরও অনেক ব্রিটিশ নাগরিক। রাজনৈতিক নেতৃত্ব বাড়িয়ে দেয় সহযোগিতার হাত।’
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের শিক্ষা-সংস্কৃতির উন্নয়ন ও পৃষ্ঠপোষকতায় দীর্ঘদিনের অংশীদার। এ বছর ব্রিটেন-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ৭০ বছর উদযাপিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ব্রিটিশ কাউন্সিল ‘লাইব্রেরি আনলিমিটেড’ প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের গ্রন্থাগারের ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নেও কাজ করছে।
এ অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান স্টিভি স্প্রিং সিবিই। প্রদর্শনী সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক। এছাড়া আরও বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সদস্য সচিব সারা যাকের।
উল্লেখ্য, মাসব্যাপী প্রদর্শনীটি ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠকে প্রাধান্য পেয়েছে সাইবার নিরাপত্তা
বঙ্গবন্ধু ও নেলসন ম্যান্ডেলা মহান দূরদর্শী নেতা: দ.আফ্রিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২ বছর আগে