জোরদার
ঢাবি ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদারে হল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ
চলমান কোটা সংস্কারকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা জোরদারের জন্য সংশ্লিষ্ট হল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুল বশির জানান, সোমবার বিকালে উপাচার্যের বাসভবনে অনুষ্ঠিত প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির এক জরুরি সভায় এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ঢাবি ক্যাম্পাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী-ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আবাসিক হলের প্রভোস্টরা ছিলেন।
বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষ বলেন, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সব শিক্ষককে রাত ৯টা থেকে হলে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বহিরাগতরা যাতে হলগুলোতে প্রবেশ ও অবস্থান করতে না পারে সেজন্য শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
কেউ ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বলে জানান তিনি।
সভায় ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে তার পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক বশির।
আরও পড়ুন: ঢাবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়েছে কোটা আন্দোলনকারীরা, দাবি ছাত্রলীগ নেতাদের
ঢাবিতে 'ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের' হামলায় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত
দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য ও সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর
দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং সহযোগিতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশেষ করে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
গণভবনে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. নলিনী তাভিসিনের সঙ্গে বৈঠকে এ বিষয়ে জোর দেন শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: জাতীয় অগ্রগতিতে খেলাধুলার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর
এসময় থাই বিনিয়োগকারীদের তাদের পর্যটন ব্যবসার বিকাশের জন্য কক্সবাজারে একটি বিশেষ জমি বরাদ্দের প্রস্তাব করেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'থাই বিনিয়োগকারীরা যাতে তাদের পর্যটন ব্যবসা বিকশিত করতে পারে সেজন্য কক্সবাজারে একটি পৃথক জমি দিতে পারে বাংলাদেশ।’
সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এম নাঈমুল ইসলাম খান।
থাই ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধি দল নিয়ে চার দিনের সরকারি সফরের অংশ হিসেবে শনিবার ঢাকায় পৌঁছেছেন থাইল্যান্ডের মন্ত্রী ও থাই বাণিজ্য প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ড. নলিনী।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ হলে থাইল্যান্ডের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ হবে। সুনীল অর্থনীতির জন্য দেশের সমুদ্রসীমাকে কাজে লাগানোর ওপরও জোর দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সমুদ্রসীমা প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় আমাদের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। থাই বিনিয়োগকারীরা এখানে তাদের দক্ষতা কাজে লাগাতে স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ নিতে পারে।’
এসময় ড. নলিনী বলেন, তারা বাংলাদেশে জ্বালানি, লজিস্টিকস, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, সামুদ্রিক খাদ্য এবং পর্যটন খাতে সম্ভাবনা খুঁজে বের করছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব বলেন, 'তারা এখানে সক্রিয়ভাবে অংশীদার খুঁজছেন এবং সে লক্ষ্যে তারা কাজ করছেন।’
হালাল খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে আগ্রহ প্রকাশ করে থাই প্রতিনিধিদল জানায়, তাদের হাজার হাজার হালাল খাদ্য পণ্য রয়েছে এবং বৈশ্বিক ও জাতীয় উভয় বাজার ধরতে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতার একটি চমৎকার সুযোগ দেখতে পায়।
নাঈমুল ইসলাম খান বলেন, 'এই খাতে সহযোগিতা করার এবং বৈশ্বিক ও জাতীয় বাজারে যুক্ত হতে বাংলাদেশের জন্য একটি অসাধারণ সুযোগ রয়েছে।’
বৈঠকে আরও ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান ও অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন।
আরও পড়ুন: আদালতে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কিছু করার নেই: কোটা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশি পণ্যের নতুন বাজার অনুসন্ধান করতে রপ্তানিকারকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
টেকসই খাদ্য নিরাপত্তায় গবেষণা জোরদার করতে হবে: কৃষিমন্ত্রী
ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করতে গবেষণা আরও জোরদারের মাধ্যমে বিভিন্ন ফসলের স্বল্প জীবনকালীন ও উচ্চফলনশীল নতুন জাত উদ্ভাবন এবং খাদ্যের উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যা বাড়ছে আর চাষের জমি কমছে।
আরও পড়ুন: ফসলি জমি রক্ষা এবং মজুতদারি রোধে জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চান কৃষিমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা খাদ্য উৎপাদনে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছি। দেশের জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম কৃষি এখন বাণিজ্যিকীকরণের দিকে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে।
বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে রাজধানীর খামারবাড়িতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র এবং বাংলাদেশ গবেষণা দক্ষতা বৃদ্ধি’ শীর্ষক কর্মশালায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমাদের বিজ্ঞানী ও গবেষণা সংস্থাগুলো ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্রকে কাজে লাগিয়ে নতুন জাত উদ্ভাবনে সময় কমিয়ে আনতে হবে। স্বল্প সময়ের মধ্যে ফসলের নতুন উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ারের সভাপতিত্বে কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার, ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকোলস, কানাডার ইউনিভার্সিটি অব সাস্কাচুয়ানের ভাইস প্রেসিডেন্ট বালজিত সিং, বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক এবিএম খালদুন।
আরও পড়ুন: উচ্চ ফলনশীল নতুন জাতের আলু চাষের আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর
মজুতদার ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে: কৃষিমন্ত্রী
শহীদ মিনারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার: র্যাব ডিজি
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এম খুরশীদ হোসেন।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে এম খুরশীদ হোসেন কঠোর নিরাপত্তা প্রটোকল বাস্তবায়নের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: শাল্লার ঘটনার সাথে জড়িতদের ছাড় নয়: র্যাব ডিজি
নিরাপত্তার বিষয়ে সাতটি সিসি ক্যামেরা বসানোর কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ৩৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে এগুলো কাজ করবে।
সম্ভাব্য হুমকির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে র্যাব মহাপরিচালক জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমাদের ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে শহীদ দিবস সম্পর্কিত কোনো সুনির্দিষ্ট হুমকি নেই। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছি।’
প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পাশাপাশি র্যাব অরক্ষিত জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় নজরদারি জোরদার করেছে। নারী ও শিশুদের সুরক্ষার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, তাদের সুরক্ষায় এলিট ফোর্স উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে।
মিথ্যা তথ্য ছড়ানো ও উসকানি রোধে অনলাইন স্পেস মনিটরিংয়ের দায়িত্বেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে র্যাবের সাইবার ইউনিট। এই ডিজিটাল নজরদারি স্মরণীয় ইভেন্টগুলোর সময় শান্তি ও সুরক্ষা বজায় রাখার বৃহত্তর কৌশলের অংশ।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে গুজব ছড়িয়ে হিন্দু বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ৫ জনের কারাদণ্ড
এছাড়া যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সামাল দিতে ২৪ ঘণ্টা স্ট্যান্ডবাই হেলিকপ্টার মোতায়েনসহ দ্রুত পরিস্থিতির সামাল দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে র্যাব।
সন্দেহজনক ব্যক্তিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করতে বিভিন্ন সড়কে নিরাপত্তা চৌকি বসানো হচ্ছে। শুধু ঢাকা নয়, সারাদেশেই র্যাব সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকাকে সুরক্ষিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমন্বয় প্রচেষ্টা চালিয়েছে। ভাষা শহীদ দিবস নিশ্চিত করতে নিবেদিত সার্বিক নিরাপত্তার অংশ হিসেবে র্যাবের পাশাপাশি বোম্ব ডিসপোজাল টিম ও ক্যানাইন স্কোয়াডসহ বিশেষায়িত ইউনিট মোতায়েন থাকবে।
আরও পড়ুন: মুরাদনগরে হিন্দুদের বাড়িতে আগুন, আটক আরও ৭
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় জাপান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক জাপান আরও জোরদার করতে চায় বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সঙ্গে এক সাক্ষাতে এ কথা জানান রাষ্ট্রদূত।
আরও পড়ুন: ২০০৯ সাল থেকে দেশে দৃশ্যমান প্রভূত উন্নয়ন হয়েছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী হস্তশিল্পকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করেছেন জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার একটি গ্রাম, একটি পণ্য কর্মসূচির মাধ্যমে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও রপ্তানিযোগ্য পণ্য বাড়াতে কাজ করছে। এ কর্মসূচি সফল করতে জাপানের অভিজ্ঞতা দিয়ে সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।
জাপানের রাষ্ট্রদূত এ কর্মসূচিকে সাধুবাদ ও সহযোগিতার আশা দিয়ে বলেন, জাপান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে চায়। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় জাপান অংশীদার হয়ে কাজ করতে আগ্রহী।
আরও পড়ুন: রোজার আগেই ভারত থেকে আসতে পারে পেঁয়াজ-চিনি: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, আগামী বছর জাপানে অনুষ্ঠেয় ‘ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২৪’ আয়োজনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের আশা করছি।
এসময় দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাপান বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদার। উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে সব সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করছি।
আরও পড়ুন: রমজানে সরবরাহ-দাম নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করার প্রস্তুতি চলছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব জোরদারে পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: বেদান্ত প্যাটেল
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও গভীর করতে পদক্ষেপ গ্রহণ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে প্রিন্সিপাল ডেপুটি মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব গভীর করার ক্ষেত্রে আমাদের অনেকগুলো পদক্ষেপ রয়েছে এবং পদক্ষেপ গ্রহণ অব্যাহত থাকবে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব গভীর করতে যুক্তরাষ্ট্র সুনির্দিষ্ট কী পদক্ষেপের কথা ভাবছে তা এক সাংবাদিক জানতে চাইলে ওই মার্কিন কর্মকর্তা এ মন্তব্য করেন।
প্যাটেল বিশেষভাবে জলবায়ু সমস্যা ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন। কারম এসব ক্ষেত্রে সুযোগ রয়েছে বলে বিশ্বাস করে যুক্তরাষ্ট্র।
প্যাটেল বলেন, ‘অবশ্যই, এর মাধ্যমে - আমাদের বেসরকারি অংশগুলোর সঙ্গেও জড়িত হওয়ার সুযোগ রয়েছে, যা আমরা বিশ্বাস করি যে এই সম্পর্ককে গভীর করার জন্যও মুখ্য ও গুরুত্বপূর্ণ।’
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ার চিন্তা নাকচ করল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করব: পিটার হাস
বাংলাদেশে উন্নয়ন সহযোগিতা জোরদারের আগ্রহ ডাচ এনজিওগুলোর
বাংলাদেশে উন্নয়ন সহযোগিতা জোরদার করতে ডাচ এনজিওগুলো তাদের আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত করেছে।
নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশ দূতাবাসে আয়োজিতেএক সম্মেলনে দেশটির এনজিওর প্রতিনিধিরা এ আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত করে।
সম্মেলনে ৪০টিরও বেশি ডাচ এনজিও থেকে ৬০ জন প্রতিনিধি অংশ নেন। তারা বাংলাদেশে নারী ও শিশু, জলবায়ু অভিযোজন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পানি, কৃষি, মানসিক স্বাস্থ্যের মতো ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে নিযুক্ত রয়েছেন।
আরও পড়ুন: তৈরি পোশাকের জন্য নিরবচ্ছিন্ন সেবা নিশ্চিত করতে এনবিআরকে অনুরোধ জানিয়েছে বিজিএমইএ
নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মু. রিয়াজ হামিদুল্লাহর সঞ্চালনায় সম্মেলনে ডাচ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (আন্তর্জাতিক সহযোগিতা), রাষ্ট্রদূত প্যাসকেল খ্রোটেনহাউস ও রাষ্ট্রদূত (এশিয়া ও ওশেনিয়া) ওয়াউটার ইয়োর্খেন বক্তব্য রাখেন।
রাষ্ট্রদূত হামিদুল্লাহ বিশদভাবে তুলে ধরেন কীভাবে দুটি ব-দ্বীপের মানুষ সক্ষমতা ও জ্ঞানের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও উদ্ভাবন, সহনশীলতা ও উন্নয়ন উদ্যোগের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা যায়।
ডাচ এনজিওগুলোকে ‘বাংলাদেশের জনগণের বন্ধু’ আখ্যায়িত করে তিনি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ডাচ এনজিওগুলো কীভাবে বাংলাদেশে আরও নিয়োজিত হতে পারে, তার ক্ষেত্র ও ধারণাগুলো তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত প্যাসকেল তার মূল বক্তব্যে কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশের অর্জনের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং ঝুঁকিপূর্ণ জনসংখ্যার সুরক্ষা ও জীবিকা অর্জনের জন্য একটি সামাজিক-অর্থনৈতিকভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনে তার ভাবনা উপস্থাপন করেন।
আরও পড়ুন: ন্যাম সম্মেলন: ফিলিস্তিনিদের সমর্থন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
প্যানেল আলোচনায়, অন্তর্ভুক্তি, জলবায়ু মোকাবিলা ও জীবিকা বিষয়ে ডাচ সরকারি সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয় ও এনজিও থেকে প্রায় ১০ জন বিশেষজ্ঞ আলোচনা করেন। এ ছাড়া উন্নয়ন কর্মী, তৃণমূল, নারী ও শিশু, যুবকদের প্রভাবিত করে এমন বিষয়গুলোর উপর আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের পাশাপাশি রূপান্তরকারী সম্ভাবনা পরীক্ষণের সুযোগ ও সম্ভাব্য সমাধান আলোচনা এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ জনসংখ্যার জন্য জীবিকার বিকল্প তৈরি করতে প্রযুক্তিচালিত সমাধান প্রবর্তন তাদের আলোচনায় প্রাধাণ্য পায়।
নেদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন কালেকশন (এনআইসিসি) বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে ডাচ উন্নয়ন সংস্থাগুলোর সম্পৃক্ততার একটি সময়রেখা তুলে ধরে।
বাংলাদেশের ‘উন্মুক্ত ও উদার নৈতিক মূল্যবোধ’ও টেকসই সমাধান, সামাজিক সংহতি এবং জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা নিশ্চিতকরণে একটি ‘জীবন্ত গবেষণাগার’ হিসেবে বাংলাদেশের অবদানের প্রশংসা করেন সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী ডাচ এনজিও ও অন্যরা।
আরও পড়ুন: বিভ্রান্তিকর তথ্য যারা ছড়ায় তাদের জবাবদিহি নিশ্চিতে কাঠামো বিবেচনা করছে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ধান-চালের অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার।
তিনি বলেন, দেশে ধান উৎপাদন ভালো হয়েছে। আমাদের খাদ্য মজুতও ভালো। বাজারে প্রচুর সরবরাহ আছে। তবে মিলাররা প্রতিযোগিতা করে ধান কেনার কারণে প্রতিনিয়ত চালের দাম বাড়ছে।
এ অশুভ প্রতিযোগিতা বন্ধ করতে খাদ্য মন্ত্রণালয় দ্রুত পদক্ষেপ নেবে।
আরও পড়ুন: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দেব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
রবিবার দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে প্রথম কার্য দিবসে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, মজুতবিরোধী আইন ইতোমধ্যে পাস হয়েছে। দ্রুত বিধি প্রণয়ন করে তা মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
সাধন মজুমদার বলেন, আমাদের দেশে খাদ্যের অভাব নেই। নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে আনা সরকারেরর নির্বাচানি ইশতেহারে রয়েছে।
আরও পড়ুন: আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে: আইনমন্ত্রী
এটা বাস্তবায়নে খাদ্য মন্ত্রণালয় নতুন কর্ম কৌশল প্রণয়ন করবে।
তিনি বলেন, কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে কর্মকর্তাদের নতুন উদ্যোম নিয়ে নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে।
এসময় তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: পূর্ব-পশ্চিমের সব দেশ আমাদের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ে মনিটরিং জোরদারের নির্দেশ সরকারের
পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ে মনিটরিং জোরদার করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে যারা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের চেষ্টা করছে তাদের আইনের আওতায় আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞায় রাতারাতি পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি ২০০ টাকা ছাড়াল
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক থেকে এই নির্দেশনা আসেনি, এটি পৃথকভাবে জারি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন, 'আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, মাঠ পর্যায়ে এখন নিবিড় পর্যবেক্ষণ চলছে। আজ কিছুটা হলেও বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। গতকাল যে প্রবণতা (পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি) ছিল, আজ তা নেই।’
শুক্রবার ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা বাড়ানোর প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, 'সরকারের নির্দেশনা হচ্ছে মাঠ পর্যায়ে মনিটরিং জোরদার করা। যারা এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত (মজুদ করে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন) তাদের উপর নজরদারি বাড়ানো এবং যারা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের চেষ্টা করছে তাদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করা। নির্দেশনা পাওয়ার পর আমাদের টিম মাঠে কাজ করছে।’
আরও পড়ুন: পেঁয়াজ মজুদকারীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হবে: ভোক্তার মহাপরিচালক
বিনা কর্তনে চলছে ‘অ্যানিমেল’, আটকে আছে ‘কাঠগোলাপ’
২০৩০ সালের জন্য কার্বন নিঃসরণ কমানোর অঙ্গীকার আরও জোরদার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী কার্বন নিঃসরণের লক্ষ্যমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে সীমাবদ্ধ রাখতে ২০৩০ সালের জন্য নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতি সাত গুন বাড়ানো দরকার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নত দেশগুলোকে তাদের ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য জোরালো আহ্বান জানিয়েছে। তিনি বলেন, সবুজ জলবায়ু তহবিল (জিসিএফ), স্বল্পোন্নত দেশের তহবিল (এলডিসিএফ), অভিযোজন তহবিল (এএফ) এবং জিইএফ ট্রাস্ট তহবিলকে পর্যাপ্ত সংস্থান দিয়ে শক্তিশালী করতে হবে এবং সেই তহবিলের প্রবেশাধিকার দ্রুত ও সহজ হওয়া উচিত।
আরও পড়ুন: জলবায়ু সহনশীল প্রকল্পে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার তাগিদ
রবিবার (১০ ডিসেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে কপ২৮-এ বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সবংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন পরিবেশমন্ত্রী।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, প্যারিস চুক্তির সিদ্ধান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অভিযোজন ও প্রশমন এবং অনুদানভিত্তিক অর্থায়নের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ ৫০:৫০ বরাদ্দের পক্ষে বাংলাদেশের অবস্থান দৃঢ়। আমরা নতুন ও অতিরিক্ত সরকারি অর্থায়নে গুরুত্ব দেব। বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে জাতিসংঘের ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যানস (এনএপি) বাস্তবায়নের জন্য দ্বিগুণ অভিযোজন তহবিল ও সমর্থনের উপর জোর দেয়, যা ৪৯টি দেশের অগ্রাধিকার। এসব দেশ ইতোমধ্যে তাদের এনএপি প্রস্তুত করেছে এবং জমা দিয়েছে। আমরা জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা অর্জনের জন্য সময়সীমাবদ্ধ বাস্তবায়নযোগ্য লক্ষ্যগুলোর ওপর জোর দিয়ে অভিযোজন সংক্রান্ত গ্লোবাল গোলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রস্তুত।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে জলবায়ুসংক্রান্ত কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি অটল, যার উদাহরণ "ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড" এবং "জিসিএ লোকাল অ্যাডাপ্টেশন চ্যাম্পিয়নস অ্যাওয়ার্ড" প্রাপ্তি।
আরও পড়ুন: কপ-২৮ উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক: সীমিত সম্পদ সত্ত্বেও কম কার্বনের পথে বাংলাদেশ
শাহাব উদ্দিন সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে গৃহীত ৭০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি ক্ষয়ক্ষতির তহবিলের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের জন্য কপ২৮-এর প্রেসিডেন্ট ও সংশ্লিষ্ট দেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
একই সঙ্গে তিনি হতাশা প্রকাশ করে বলেন, উভয় প্রশমন কর্ম কর্মসূচির অগ্রগতি, গ্লোবাল স্টক টেক (জিএসটি) এর অধীনে প্রশমন এবং ন্যায্য রূপান্তরের কর্মসূচি খুবই অপর্যাপ্ত। তিনি জরুরি ভিত্তিতে জলবায়ু অর্থের একটি সাধারণ সংজ্ঞা ঠিক করতে অর্থসংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির (এসসিএফ) প্রতি আহ্বান জানান। জলবায়ু অর্থায়নের নিউ কালেক্টিভ কোয়ান্টিফাইড গোল (এনসিকিউজি) আলোচনার জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক এবং আবুধাবিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবু জাফর এসময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশসহ ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে ক্ষয়ক্ষতি তহবিল নিয়ে আশার সঞ্চার