বন্যার আশঙ্কা
লালমনিরহাটে তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
লালমনিরহাটে তিস্তার পানি বাড়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। যদিও এখনো বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচে রয়েছে।
এদিকে পানির চাপ মোকাবিলায় ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। পানি বৃদ্ধির ফলে লালমনিরহাটের ৫ উপজেলার তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের ঘরবাড়িগুলোতে পানি ঢুকতে করতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: সিলেট ও সুনামগঞ্জের নিম্নাঞ্চলে ফের বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী, দোয়ানী, সানিয়াজান ইউনিয়নের নিজ শেখ সুন্দর, সিঙ্গামারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না, চর সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, ডাউয়াবাড়ী, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, শৈইলমারী, নোহালী, চর বৈরাতি, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, গোবর্ধন সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, কালমাটি, রাজপুর, গোকুণ্ডা ইউনিয়নের তিস্তা নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার থেকে পানি প্রবাহ বাড়ছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ ছিল ৩৭ সেন্টিমিটার নিচে। শনিবার বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে তা প্রবাহিত হয়। শনিবার বিকাল ৩টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার। যা (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার) বিপৎসীমার দশমিক ১২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর আগে সকাল ৬টায় বিপৎসীমার দশমিক ১৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার রের্কড করা হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদদৌলা বলেন, ‘উজানের ঢলে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করেছে। পানির চাপ সামলাতে ৪৪টি গেট খুলে রাখা হয়েছে। টানা বৃষ্টির কারণে তিস্তার পানি বেড়েছে। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।’
আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘তিস্তার পানি বাড়ার ফলে মহিষখোচা এলাকার নিম্নাঞ্চলে বসবাসরত পরিবারগুলো পানিবন্দি হয়ে পরেছে। চেয়ারম্যানের মাধ্যমে তালিকা করা হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: বন্যার আশঙ্কায় মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চল ছাড়ছে বাসিন্দারা
সিলেটে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, তৃতীয় দফা বন্যার আশঙ্কা
৫ মাস আগে
সিরাজগঞ্জে আবারও বাড়ছে যমুনার পানি, বন্যার আশঙ্কা
পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে সিরাজগঞ্জে আবারও বাড়ছে যমুনা নদীর পানি। এতে যমুনা তীরবর্তী জেলার ৫টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে এবং প্লাবিত হচ্ছে আরও নতুন নতুন অঞ্চল।
গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ৩৯ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এতে সিরাজগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিৎ কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত বলেন, গত মাসের শেষ দিকে যমুনার পানি বেড়ে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এতে বিশেষ করে যমুনার তীরবর্তী শাহজাদপুর, বেলকুচি, কাজীপুর, চৌহালী ও সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার নিম্নাঞ্চল বন্যা কবলিত হয় এবং ফসলেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
আরও পড়ুন: তিস্তার বাঁধ ভেঙে দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
তিনি আরও বলেন, এসব উপজেলার অনেক স্থানে তীব্র ভাঙনও দেখা দেয়। এ ভাঙনে অনেক স্থানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে যমুনা নদীর পানি আবারও বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৯ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। বর্তমানে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আরও ৪/৫ দিন যমুনার পানি বাড়তে পারে এবং পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।
এই কর্মকর্তা বলেন, পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় শাহজাদপুর, এনায়েতপুর ও বিশেষ করে চৌহালী উপজেলার বিভিন্ন স্থানে তীব্র ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। এ ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করছে।
এদিকে ভারী বর্ষণে জেলার খাল-বিল, নদী-নালা প্রায় ভরে উঠেছে। টানা বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে দিনমজুর পরিবারের লোকজন এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বন্যা ও ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের তালিকা পাওয়া গেলে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হবে বলে উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে যমুনায় বাড়ছে পানি, বন্যার আশঙ্কা
টানা বর্ষণে গাজীপুরে ভেঙে পড়েছে ড্রেনেজ ব্যবস্থা, জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে নগরবাসী
১ বছর আগে
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার উপরে, কুড়িগ্রামে বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমার, ধরলাসহ অনান্য নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, কুড়িগ্রাম জেলার ব্রহ্মপুত্রে নদের নুনখাওয়া পয়েন্টের পানি বিপৎসীমার ৭২ সেন্টিমিটার নিচে,চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৫৮ সে.মি নিচে কুড়িগ্রাম সদর পয়েন্টে ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমার ৯৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় জেলার উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ, নয়ারহাট, সাহেবের আলগাসহ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে স্বল্প মেয়াদি বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি।
তিস্তার গড়াইপিয়া এলাকার বাসিন্দা মো. নুর আলম বলেন, দুই থেকে তিন দিন থেকে আবারও তিস্তা নদীর পানি হু হু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে, ধান খেত নিয়ে খুব দুঃশ্চিন্তায় আছে। তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেলেও নদী ভাঙে, পানি কমলেও নদী ভাঙে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে এক মাস ধরে বিদ্যুৎবিহীন ৮ হাজার গ্রাহক
খিতাব খাঁ গ্রামে সুরমান আলী বলেন, দিনরাতে সমানে বৃষ্টি হচ্ছে আর তিস্তার পানি বাড়ছে। গরু ছাগল নিয়ে ফের হামারগুলার ভোগান্তি শুরু হলো।
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ভারতের আসাম ও অরুণাচলে ভারী বৃষ্টির কারণে উজানের ঢল ও স্থানীয় বৃষ্টিপাতে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। কয়েকদিনের মধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমারয় পৌঁছাতে পারে। ফলে জেলার সদরের কিছু অংশ, উলিপুর ও চিলমারী উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে স্বল্পমেয়াদী বন্যার পূর্বাভাস রয়েছে। পানি বিপৎসীমায় পৌঁছালেও খুব বড় বন্যার আশঙ্কা নেই।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের সকল ধরনের প্রস্তুতি রেখেছি। খাদ্য সহায়তা, উদ্ধার নৌকা ও আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে তিস্তার ভাঙনে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি নদীগর্ভে
১ বছর আগে
কুড়িগ্রামে বেড়েই চলেছে নদ-নদীর পানি, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, দুধকুমারসহ প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।
বুধবার সকাল ৯টায় দুধকুমার নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপদসীমার মাত্র ৩৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
অপরদিকে ব্রহ্মপুত্র নদের নুনখাওয়া পয়েন্টে পানি বেড়ে বিপদসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বাড়ছে ধরলার পানি তবে কিছুটা কমেছে তিস্তা নদীর পানি।
পানি বাড়ায় নদী অববাহিকার চরাঞ্চল এবং নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ইতোমধ্যে বাড়ির চারপাশে পানি উঠে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে, এসব এলাকায় মানুষ পানিতে তলিয়ে গেছে সবজি, আমনের চারাসহ পাট।
এদিকে মঙ্গলবার রাত থেকে এ জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত
১ বছর আগে
যমুনার পানি আরিচা পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
মানিকগঞ্জের আরিচার পয়েন্টে যমুনার পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
রবিবার সকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আরিচা পয়েন্টের পানির স্তর পরিমাপক মো. ফারুক হোসেন জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় শিবালয় উপজেলার আরিচা পয়েন্টে যমুনার পানি ৪ সেন্টিমিটার বেড়ে সকাল ৬টায় বিপৎসীমার ৯ দশমিক ৪২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মায় পানি হ্রাস
এদিকে, যমুনার পানি বেড়ে যাওয়ায় জেলার অভ্যন্তরীণ কালিগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ইছামতি, গাজীখালি নদীর পানিও বেড়েছে। এতে জেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানি বৃদ্ধির কারণে শিবালয়, হরিরামপুর ও দৌলতপুর উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাঈন উদ্দিন জানান, উত্তরের জেলাগুলোর নদনদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে বইছে। মানিকগঞ্জের নদীগুলোর পানিও বেড়ে যাচ্ছে। এভাবে বাড়তে থাকলে মানিকগঞ্জে মাঝারি বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।
আরও পড়ুন: যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, সিরাজগঞ্জের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
৩ বছর আগে
বন্যার আশঙ্কা: কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত
কুড়িগ্রামে কয়েকদিনের টানা বর্ষণ ও উজানের ঢলে ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমারসহ সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, এ জেলায় নদ-নদীর তীরবর্তী নিচু এলাকাগুলো ইতোমধ্যেই প্লাবিত হয়েছে। ফলে বিঘ্নিত হয়ে পড়েছে অনেক এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত গৃহিণীরা এখন কৃষাণী
এসব এলাকার সবজি খেত তলিয়ে গেছে। এছাড়া পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে তিস্তা নদীর দুই পাড় জুড়ে ভাঙন শুরু হয়েছে। অন্যান্য নদ-নদীর ভাঙন রোধে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ চলমান থাকলেও তিস্তা নদীর স্থায়ী ভাঙনরোধে সরকারের মহাপরিকল্পনার কারণে এখানে কোন প্রকল্প নেই। ফলে পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে তিস্তার দুইপাড়ে বিভিন্ন স্পটে ভাঙন শুরু হয়েছে।
এদিকে, উজানের পানি আর বৃষ্টির ফলে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বন্যার আশঙ্কা করছে স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের শুলকুর বাজার এলাকার মমিন মিয়া জানান, ধরলার পানি বৃদ্ধির ফলে তার পটলের খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি হতে থাকলে আগামী দু-একদিনের মধ্যে নিচু এলাকার ঘর-বাড়িতে পানি ঢুকে যাবে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুল ইসলাম জানান, টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে জেলার সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও এখনও বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকলে পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: বন্যা ও দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়তা করবে ফেসবুক
এছাড়াও তিস্তা নদীর ভাঙন প্রবণ এলাকা পরিদর্শন করে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
৩ বছর আগে
সুনামগঞ্জে বিপদসীমার ওপরে সুরমা নদীর পানি, বন্যার আশঙ্কা
টানা বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে চতুর্থ দফায় বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৪ বছর আগে
আবারও বাড়ছে যমুনার পানি, বন্যার আশঙ্কা সিরাজগঞ্জে
পাহাড়ি ঢল ও বর্ষণে আবারও সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে ৬ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে।
৪ বছর আগে
তিস্তার পানি বিপদসীমার ২৮ সেন্টিমিটার ওপরে, বড় বন্যার আশঙ্কা
উজানের পাহাড়ি ঢল গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে ফের তিস্তার পানি বেড়ে বিপদসীমার ২৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের মানুষ।
৪ বছর আগে
সুরমায় ভাঙন: নদী পাড়ের মানুষের মাথায় হাত
গত দুই দিনের টানা ভারী বর্ষণ ও সীমান্তের ওপার থেকে নেমে আসা আকস্মিক পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৪ বছর আগে