উপজেলা পরিষদ
দক্ষিণাঞ্চলের স্থগিত হওয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত
ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে স্থগিত হওয়া দক্ষিণাঞ্চলের ১৮ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এর আগে গত ২৭ মে নির্বাচন কমিশন ওই উপজেলাগুলোতে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করে। গত ২৯ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
ইউএনবির খুলনা প্রতিনিধি জানান, ডুমুরিয়া, ফুলতলা ও কয়রা উপজেলায় কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। প্রথমবারের মতো নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় হাইওয়ে ও নৌ পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
খুলনার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. নাজমুল হুসাইন খান জানান, মোট ৩৭ জন নির্বাহী ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটসহ পুলিশ, বিজিবি ও কোস্টগার্ড সদস্যরা দায়িত্বে আছেন।
আরও পড়ুন: অবরোধে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাচন ফের স্থগিত, সাজেকে আটকা তিন শতাধিক পর্যটক
ইউএনবির বাগেরহাট প্রতিনিধি জানান, শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মোংলা উপজেলার ভোটকেন্দ্রগুলোতে প্রথম দিকে ভোটার কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিতি বেড়েছে।
সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে।
যেসব উপজেলায় ভোট গ্রহণ হয়েছে সেগুলো হলো- বাগেরহাটের শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মংলা; খুলনার কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া; ভোলায় তাজমুদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঁঠালিয়া এবং বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা।
আরও পড়ুন: চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৪.৩৩ শতাংশ : সিইসি
৫ মাস আগে
ইউএনওদের উপজেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার বিধান সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক: হাইকোর্ট
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) উপজেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ঘোষণা সংক্রান্ত বিধান অবৈধ এবং সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
এছাড়া দুটি রিটের চূড়ান্ত শুনানি করে বুধবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে পৃথক রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কেসি, ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম ও মিনহাদুজ্জামান লিটন।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় র্যাব হেফাজতে মৃত সুলতানার সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন তলব হাইকোর্টের
পরে হাসান এম এস আজিম বলেন, উপজেলা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও আর্থিক শৃঙ্খলা আনয়নসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালনের বিধানসংবলিত উপজেলা পরিষদ আইনের ৩৩ ধারা অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
তিনি বলেন, ৩৩ ধারাকে সংবিধানের ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া ইউএনওরা বিভিন্ন আমন্ত্রণপত্রে উপজেলা পরিষদ না লিখে উপজেলা প্রশাসন লিখে থাকেন- এটাও অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, তবে উপজেলা পরিষদ আইনের ২৯ ধারায় উপজেলা পরিষদের যেসব কমিটি রয়েছে সগুলো সেভাবে এবং সরকার যেসব কমিটি করে দেবে সগুলো সেভাবে পরিচালিত হবে।
এছাড়া কমিটির ব্যাপারে আদালত কোনো হস্তক্ষেপ করেননি।
তিনি আরও বলেন, হাইকোর্ট পর্যবেক্ষণে বলেছেন এখন থেকে ইউএনওরা সাচিবিক সহায়তা দেবেন উপজেলা পরিষদকে এবং উপজেলা পরিষদের কাছে জবাবদিহিতা করবেন।
এর আগে উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি দুমকি উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম খান বীরু, উপজেলা চেয়ারম্যান রিনা পারভীন, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম আহম্মেদ ও ভাইস চেয়ারম্যান রাশেদা আক্তার বাদী হয়ে এ বিষয়ে রিট করেন।
একই সঙ্গে আইনজীবী মো. মিনহাদুজ্জামান লীটন একটি রিট করেন।
২০২১ সালে এ দু’টি রিটের প্রেক্ষিতে প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। রুলে উপজেলা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও আর্থিক শৃঙ্খলা আনয়নসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালনের বিধান সংবলিত উপজেলা পরিষদ আইনের ৩৩ ধারা কেন অবৈধ ও সংবিধানের ৭, ৫৯ ও ৬০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়।
এছাড়া মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, স্থানীয় সরকার সচিবসহ ১৫ সচিবকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল। এ রুলের পর চূড়ান্ত শুনানি করে হাইকোর্ট বুধবার রায় দেন।
আরও পড়ুন: জেসমিনকে উঠিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে র্যাবের জুরিসডিকশন নিয়ে প্রশ্ন হাইকোর্টের
রিট দায়েরের পর রিটকারীদের আইনজীবী ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম বলেছিলেন, উপজেলা পরিষদ আইনের ৩৩ ধারা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করা হয়েছে। আইনের ৩৩ ধারার (১) উপধারায় বলা হয়েছে—উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হইবেন এবং তিনি পরিষদকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করিবেন।
এছাড়া ৩৩-এর (২) উপধারায় বলা হয়েছে—পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন, আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিপালন এবং বিধি দ্বারা নির্ধারিত অন্য কার্যাবলি পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সম্পাদন করিবেন।
এই আইনজীবী আরও বলেছিলেন, পরিষদ কোনো সিদ্ধান্ত দিলে তা ইউএনও বাস্তবায়ন না করলে পরিষদের করণীয় কিছু থাকে না। কারণ উপজেলা পরিষদের কাছে ইউএনওর জবাবদিহির বাধ্যবাধকতা আইনে রাখা হয়নি।
স্থানীয় সরকারব্যবস্থার স্বাধীনতাকে এই একটি ধারার মাধ্যমে কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এই ৩৩ ধারা সংবিধানেরও ৭ ও ৫৯ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি। ৫৯ (১)-এ স্থানীয় শাসন সম্পর্কে বলা হয়েছে—আইনানুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহের ওপর প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক প্রশাসনিক একাংশের স্থানীয় শাসনের ভার প্রদান করা হইবে।
ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম আরও বলেছিলেন, মাঠ প্রশাসন কোনো চিঠিপত্র লিখলে বা অনুষ্ঠান করলে দাওয়াতপত্র বা ব্যানারে উপজেলা পরিষদ না লিখে লিখছে উপজেলা প্রশাসন। এই উপজেলা প্রশাসন কোথাও উল্লেখ নেই।
এর মাধ্যমে ইউএনওরা স্থানীয় সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার করে থাকেন।
এছাড়া সরকারি কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে যতগুলো কমিটি গঠন করা হয়, তার সবগুলোতে ইউএনওকে চেয়ারম্যান করা হয় এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের করা হয় উপদেষ্টা।
আবার মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় উল্লেখ থাকে, ইউএনও ইচ্ছে করলেই আরও সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। এর মধ্য দিয়ে উপজেলা পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের প্রায় নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়।
এমনি অনেক ক্ষেত্রে আয়-ব্যয়ের হিসাবও তাদের দেওয়া হয় না। যা সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক ও স্থানীয় সরকার পদ্ধতির চেতনার পরিপন্থি।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে শিক্ষার্থীদের কান-মুখ খোলা রাখতে দেয়া নোটিশের কার্যকারিতা হাইকোর্টে স্থগিত
১ বছর আগে
৫৭ জেলা পরিষদে ভোটগ্রহণ চলছে
দেশের ৫৭টি জেলা পরিষদ (জেলা পরিষদ) নির্বাচনে সোমবার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ চলছে।সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয় এবং কোনো বিরতি ছাড়াই চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। জেলা প্রশাসকরা নিজ নিজ জেলায় নির্বাচনী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।নির্বাচনে সারাদেশে ৪৬২টি কেন্দ্রের ৯২৫টি বুথে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৬০ হাজার ৮৬৬ জন ভোটার তাদের ভোট প্রয়োগ করবেন।অন্যান্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান যেমন ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা এবং উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটা দেয়ার যোগ্য।নির্বাচন ভবনের মনিটরিং সেল থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল রবিবার বলেছেন, গাইবান্ধার উপনির্বাচনের মতোই জেলা পরিষদ নির্বাচনেও প্রতিটি কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে।এর আগে ‘ব্যাপক অনিয়মের’ অভিযোগে গাইবান্ধা-৫ সংসদীয় আসনের নির্বাচন স্থগিত করে ইসি।
পড়ুন: গাইবান্ধা-৫ আসনে নির্বাচন স্থগিত করা কমিশনের বেপরোয়া সিদ্ধান্ত নয়: সিইসি
গাইবান্ধা-৫ আসনের নির্বাচনে স্থগিতাদেশ প্রমাণ করে কমিশনের সিদ্ধান্ত সবার ঊর্ধ্বে: তথ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
সালথায় সহিংসতা: উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রিমান্ডে
ফরিদপুরের সালথায় ৫ এপ্রিল রাতে সহিংসতার ঘটনায় সালথা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. ওয়াহিদুজ্জামানের (৪০) পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ফারুক হোসাইন শুনানি শেষে তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
সহকারী পুলিশ সুপার সমিনুর রহমান (নগরকান্দা-সালথা সার্কেল) ওয়াহিদুজ্জামানের রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হলে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা
গত সোমবার রাত ৮টার দিকে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের একটি দল ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলি এলাকা থেকে ওয়াহিদুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করে। গত মঙ্গলবার তার ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। তবে ওই দিন রিমান্ডের শুনানি হয়নি।
ওয়াহিদুজ্জামান সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ইউসুফদিয়া গ্রামের মৃত আবদুল হাই মোল্লার ছেলে। তিনি ২০১৪ সালে বিএনপির সমর্থন নিয়ে সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৫ সালের ১৯ আগস্ট তিনি (ওয়াহিদুজ্জামান) ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা, সালথা) আসনের সাংসদ ও জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর হাতে ফুল দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন।
ফরিদপুর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুনিল কর্মকার বলেন, সালথায় সরকারি অফিসে তাণ্ডবের ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া সাত আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ওই জবানবন্দিতে ওয়াহিদুজ্জামানের নাম উঠে আসায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া মামলার অন্যান্য আসামিদের আটকে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সহিংসতার ঘটনায় সালথা থানায় এ পর্যন্ত সাতটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে মোট ৩৬৪ জনকে এজাহারভুক্ত আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আসামি দেখানো হয়েছে আরও চার হাজার ব্যক্তিকে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২, আহত ৩
এসব মামলায় বুধবার (২১ এপ্রিল) পর্যন্ত ১০১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯৭ জনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। দুজন আসামি গুলিবিদ্ধ হয়ে পুলিশ প্রহরায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্য দুই আসামি গুলিতে নিহত হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গুজব ছড়িয়ে ৫ এপ্রিল রাতে সালথা উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান কয়েক হাজার উত্তেজিত জনতা। এ সময় দুটি সরকারি গাড়িসহ কয়েকটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়া হয়। এ ঘটনায় প্রায় তিন কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রতিবেদন দাখিল করে তদন্ত কমিটি।
৩ বছর আগে
দেশে বৃহস্পতিবার প্রায় ১০০ স্থানীয় সরকার নির্বাচন
দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃহস্পতিবার জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের মতো প্রায় ১০০ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচন বা উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৩ বছর আগে
কুমিল্লায় নমুনা সংগ্রহকারী দলের ওপর হামলার চেষ্টা
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলায় করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহকারী দলের ওপর হামলার চেষ্টা হয়েছে।
৪ বছর আগে