অর্থ আত্মসাৎ
গাইবান্ধায় চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ চক্রের মূল হোতা গ্রেপ্তার
চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া চক্রের মূল হোতা শাহারুলকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থেকে আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা করতে বিভিন্ন বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সেজে প্রতারণা করতেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।
বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১৩ তাকে গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: শ্রীমঙ্গলে শিশুকে বিষ খাইয়ে হত্যার অভিযোগে বাবা-মা গ্রেপ্তার
গ্রেপ্তারের সময় সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বিজিবির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পরিচয়পত্রসহ খালি চেকবই ও স্ট্যাম্প জব্দ করা হয়।
২০০৫ সালে বিজিবিতে যোগ দেওয়া শাহারুলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জেলা থেকে চাকরিপ্রার্থীদের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ছিল। এরপর ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয় এবং ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
চাকরিচ্যুত হওয়ার পর শাহারুল দালাল চক্র গড়ে তোলেন। একাধিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিতেন। এসব পরিচয় দিয়ে তিনি সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, বিজিবিসহ অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনেককে প্রতারিত করেছেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শাহারুল তার অপরাধের কথা স্বীকার করেছেন। তাকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ১৫০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ, গ্রেপ্তার ১
সিলেটে ১৫৩ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ, গ্রেপ্তার ১
৫ মাস আগে
অর্থ আত্মসাতের মামলায় ড. ইউনূসের জামিন
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালতে শুনানি শেষে ড. ইউনূসকে জামিন দেওয়া হয়।
এছাড়াও ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ২ জুন ধার্য করেছেন আদালত।
২ মে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন ড. ইউনুস আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।
অভিযোগ গঠনের জন্য সময়ের আবেদন করা হলে বিচারক ২ জুন শুনানির দিন ধার্য করেন বলে জানান ড. ইউনূসের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
গত ২ এপ্রিল ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেন। মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেওয়া হয়।
গত ১ ফেব্রুয়ারি এই মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান।
অভিযোগপত্রভুক্ত অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।
এ মামলায় জামিনে আছেন অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও পারভীন মাহমুদ। বাকি ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
প্রসঙ্গত, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত বছরের ৩০ মে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয় ১-এ সংস্থার উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলা করেন।
৬ মাস আগে
গ্রাহকের অর্থ আত্মসাৎ, সহকারী পোস্টমাস্টারসহ ৬ জনের কারাদণ্ড
পোস্ট অফিসের অর্থ আত্মসাৎ মামলায় কুড়িগ্রামের সহকারী পোস্ট মাস্টারসহ ছয়জনের ৯ বছরের সাজা দিয়েছেন আদালত। সেইসঙ্গে ১২ লাখ ২০ হাজার ৪৯২ টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত।
রায় ঘোষণার সময় চারজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকি দুইজন পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: মেহেরপুর-১: ভোটারদের বাধা দেওয়ায় ৪ জনের কারাদণ্ড
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে রংপুর অঞ্চলের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা এ মামলার রায় দেন বিশেষ আদালতের বিচারক হায়দার আলী।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আবুল কালাম আজাদ, হাবিবর রহমান, আব্দুল মালেক, মতিউল ইসলাম, মওদুদ হাসান ও শ্রী অশোক কুমার নাথ।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০০২ সালের এপ্রিল থেকে ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কুড়িগ্রাম পোস্ট অফিসের সহকারী পোস্ট মাস্টার আবুল কালাম আজাদ, লেজার অপারেটর হাবিবুর রহমান, অশোক কুমার নাথ, আব্দুল মালেক, কাউন্টার অপারেটর মতিউল ইসলাম ও মওদুদ হাসান একে অপরের যোগসাজশে গ্রাহকের জমানো সঞ্চয়পত্র ভাঙিয়ে ১২ লাখ ২০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।
আরও পড়ুন: নাটোরে ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় একজনের ১০ বছর কারাদণ্ড
এ ঘটনায় ২০০৫ সালের ৯ মে কুড়িগ্রাম পোস্ট অফিস পরিদর্শক এসএম শাহাদাত সুলতান বাদী হয়ে ওই ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
মামলায় অভিযুক্তদের দোষী সাব্যস্ত করে প্রত্যেককে ৯ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১২ লাখ ২০ হাজার ৪৯২ টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত।
সেই সঙ্গে জরিমানার পুরো অর্থ আগামী ৬০ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার আদেশ দেন তিনি।
পলাতক দুই আসামি মওদুদ হাসান ও অশোক কুমার নাথের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন বিচারক।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে জাল ভোট দেওয়ার চেষ্টা, ২ জনের কারাদণ্ড
সরকারের কৌঁসুলি (পিপি) হারুনর রশীদ বলেন, দীর্ঘদিন হলেও সাক্ষ্য দিয়ে মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। এ রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করছি।
অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুর রহমান বলেন, মক্কেলরা ন্যায়বিচার পায়নি। এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রাম-৩ আসন: জালভোট দেওয়ায় যুবকের ৫ বছর কারাদণ্ড, প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে অব্যাহতি
১০ মাস আগে
ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া ও তার স্বামীসহ ৩ জন একদিনের রিমান্ডে
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান ও চিফ অপারেটিং অফিসার আমান উল্ল্যাহর একদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলাম শুনানি শেষে রিমান্ডের এ আদেশ দেন।
একই দিন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের হাজির করা হয়। রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক সুব্রত দেবনাথ তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক এ আদেশ দেন।
গত ৭ অক্টোবর সাজ্জাদ ইসলাম নামে ঢাকা কলেজের এক শিক্ষার্থী হাতিরঝিল থানায় মামলাটি করেন। তিনি অভিযোগ করেন, ই-অরেঞ্জের চমকপ্রদ অফার দেখে তিনি, তার ভাই এবং এক বন্ধু গৃহস্থালি পণ্য ও মোটরসাইকেল কেনার জন্য এক কোটি ২০ লাখ টাকা দেন। কিন্তু ই-অরেঞ্জ পণ্য সরবরাহ না করে তাদের অর্থ আত্মসাৎ করে।
আসামিদের পক্ষে অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধিতা করে। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদের একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবী মামুনুর রশীদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ১৭ আগস্ট গ্রাহকদের এক হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন মো. তাহেরুল ইসলাম নামের আরেক গ্রাহক। ওই দিনই সোনিয়া মেহজাবিন এবং তার স্বামী মাসুকুর রহমান আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ১৮ আগস্ট গ্রেপ্তার করা হয় আমান উল্যাহকে।
২৩ আগস্ট এ তিন আসামির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় এবং আদালতে বেশ কয়েকটি মামলা করা হয়। কয়েকটি মামলায় বেশ কয়েক দফা তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: ই-অরেঞ্জের মালিক বিথিসহ ৫ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
ই-অরেঞ্জের মালিকসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে প্রতারণা মামলা
ই-অরেঞ্জের গ্রাহকদের সড়ক অবরোধ, পুলিশের লাঠিচার্জ
৩ বছর আগে
হবিগঞ্জে ইউএনও'র স্বাক্ষর জাল করে অর্থ আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ১
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) স্বাক্ষর জাল করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মাসুদুল ইসলাম।
শুক্রবার (৩০ মে) রাতে তাকে চুনারুঘাট উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শনিবার আদালতের নির্দেশে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক জানান, আশ্রয়হীনদের বাসস্থান প্রদান প্রকল্পের ১৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনে শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
আরও পড়ুন: অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির মামলায় কুষ্টিয়ায় কোর্ট পরিদর্শকের কারাদণ্ড
এ প্রেক্ষিতে ওইদিন রাত ১১টার দিকে উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মাসুদুল ইসলামকে পার্শ্ববর্তী চুনারুঘাট উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের নামে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তার যৌথ স্বাক্ষর সম্বলিত একাধিক ব্যাংক একাউন্ট আছে। মামলার এজাহারে একটি প্রকল্পের কথা উল্লেখ করলেও সবকটি একাউন্ট পরীক্ষা জরুরী মনে করছি।
স্বাক্ষর জাল করে অন্যান্য ব্যাংক একাউন্ট থেকে অর্থ লোপাট হয়েছে বলে সন্দেহ করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। গ্রেপ্তার মাসুদুল ইসলামকে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেয়া হয়।
৩ বছর আগে
অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির মামলায় কুষ্টিয়ায় কোর্ট পরিদর্শকের কারাদণ্ড
কুষ্টিয়ায় অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় কোর্ট পরিদর্শক মোস্তফা হাওলাদারকে সোমবার দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
৩ বছর আগে
অর্থ আত্মসাৎ: খুলনায় সাবেক ৩ ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে খুলনার ফুলতলার কৃষি ব্যাংকের সাবেক তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ বছর আগে
অর্থ আত্মসাৎ: ঢাকা ব্যাংকের ভিপি আমিনুলের জামিন নামঞ্জুর
প্রায় ২১ কোটি টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের করা মামলায় ঢাকা ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখার ভিপি (ভাইস প্রেসিডেন্ট) ও ইনচার্জ মো. আমিনুল ইসলামের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছে হাইকোর্ট।
৪ বছর আগে
ফাহিম সালেহ হত্যা: ব্যক্তিগত সহকারী ডিভন অভিযুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটনে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার তরুণ উদ্যোক্তা এবং বাংলাদেশি রাইড শেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও সহপ্রতিষ্ঠাতা ফাহিম সালেহের হত্যাকারী হিসেবে তার ব্যক্তিগত সহকারীকে অভিযুক্ত করেছে নিউইয়র্ক পুলিশ।
৪ বছর আগে