বাধ্যতামূলক
সরকারি কর্মকর্তা ও বেসরকারি খাতের একাংশের অনলাইনে কর দাখিল বাধ্যতামূলক
ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এবং বেসরকারি খাতের আয়কর সার্কেলের আওতাধীন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন (ই-রিটার্ন) দাখিল বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
সব তফসিলি ব্যাংক, সব মোবাইল টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান এবং কিছু বহুজাতিক কোম্পানি যথাক্রমে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড, নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর ও সাবেক সচিব আমিনুলের জামিন নামঞ্জুর
২০২৪-২০২৫ করবর্ষের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল ও পরিশোধ পদ্ধতি সহজ করার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে করদাতাদের জন্য অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। স্বতন্ত্র করদাতারা সহজেই তাদের রিটার্ন প্রস্তুত করতে পারেন এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওয়েবসাইট www.etaxnbr.gov.bd ব্যবহার করে অনলাইনে দাখিল করতে পারেন।
এ পদ্ধতিতে করদাতারা ইন্টারনেট ব্যাংকিং, কার্ড পেমেন্ট (ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড) ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কর পরিশোধ এবং দাখিলকৃত রিটার্নের কপি, রশিদ, আয়কর সনদ, টিআইএন সনদের কপি ডাউনলোড ও প্রিন্ট করার সুবিধা পেতে পারেন। এ ছাড়া যে কেউ আগের বছরের জন্য দাখিল করা ই-রিটার্ন ডাউনলোড ও প্রিন্টও করতে পারবেন।
ই-রিটার্ন সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যায় করদাতাদের সহায়তা দিতে কল সেন্টার স্থাপন করেছে এনবিআর। গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে অফিস চলাকালীন সময়ে কল সেন্টারের ০৯৬৪৩ ৭১ ৭১ ৭১ নম্বরে ফোন করে ই-রিটার্ন প্রশ্নের তাৎক্ষণিক সমাধান পাচ্ছেন করদাতারা।
এছাড়া ই-রিটার্ন সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান লিখিতভাবে www.etaxnbr.gov.bd ই-ট্যাক্স সার্ভিস অপশন থেকে পেতে পারেন করদাতারা।
ই-রিটার্ন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াকে ইতোমধ্যেই করদাতাবান্ধব করে তোলা হয়েছে। ই-রিটার্নে সফল নিবন্ধনের জন্য প্রত্যেক করদাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে নিবন্ধিত একটি বায়োমেট্রিক সিম প্রয়োজন।
করদাতার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি তার জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত কিনা *১৬০০১# ডায়াল করে তা যাচাই করা যাবে।
যাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত সিম নেই তারা নতুন সিম সংগ্রহ করে এর মাধ্যমে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পাদন করতে পারবেন।
ইতোমধ্যে www.etaxnbr.gov.bd পোর্টালের ই-রিটার্ন অপশন ব্যবহার করে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ১ লাখ (এক লাখ) ছাড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহে কাজ শুরু করতে পারে এনবিআর সংস্কার পরামর্শক কমিটি
১ মাস আগে
মিনিকেট নামে কোনো ধান নেই, চালও নেই: খাদ্যমন্ত্রী
সরকার ৩০ টাকার ধানের দাম ৩২ টাকা করেছে উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, মিনিকেট নামে কোনো ধান নেই, চালও নেই।
তিনি বলেন, নতুন আইনে বস্তায় দাম লেখা বাধ্যতামূলক। এর ব্যত্যয় ঘটলে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা এমকি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও হতে পারে।
আরও পড়ুন: ২ বারের বেশি চাল ছাঁটাই করা যাবে না: খাদ্যমন্ত্রী
সোমবার (২৪ জুন) দুপুরে নিয়ামতপুর সরকারি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৪’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা কৃষকের বন্ধু উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষি প্রণোদনা ও ভর্তূকি দিয়ে কৃষকের পাশে আছেন তিনি। তিনি বলেন, সমবায় ভিত্তিতে চাষাবাদ হলে কৃষির জমি বাড়বে, উৎপাদনও বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে মডেল হিসেবে অনেক স্থানে সমবায় ভিত্তিতে চাষাবাদ হচ্ছে। এই পদ্ধতি জনপ্রিয় হচ্ছে দিন দিন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, কৃষকরাই দেশের প্রাণ। এরাই মূল চালিকা শক্তি। কৃষিতেই আমাদের সমৃদ্ধি।
এছাড়া কৃষক বেঁচে থাকলে এদেশে খাদ্যের অভাব হবে না- দুর্ভিক্ষ ও হবে না বলে জানান খাদ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সরকার কৃষিতে যান্ত্রীকিকরণের পদক্ষেপ নেওয়ায় ফসল উৎপাদনে বিপ্লব ঘটেছে। এখন স্বল্প সময়ে সীমিত জমিতে অধিক ফসল ফলাতে সক্ষম হচ্ছে কৃষক।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষি ও প্রযুক্তি মেলা আয়োজনের মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি ও উচ্চফলনশীল জাতের সঙ্গে কৃষককে পরিচিত করা হচ্ছে। কৃষকও সাদরে প্রযুক্তি ব্যবহারের সুফল গ্রহণ করছে।
তিনি আরও বলেন, ধান উৎপাদন ও ভোগে বাংলাদেশ বিশ্বে তৃতীয়। মিঠা পানির মাছ উৎপাদনেও তৃতীয় স্থানে আমরা।
প্রযুক্তি ও কৃষির সমন্বয়ের ফলে গতবছর এক কেজি চালও বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়নি, এবছরও হবে না বলে উল্লেখ করেন খাদ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: খাদ্য নিয়ে আমাদের সমস্যা নেই: খাদ্যমন্ত্রী
তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের ইতিহাস তুলে ধরতে হবে তরুণ প্রজন্মের কাছে: খাদ্যমন্ত্রী
৪ মাস আগে
নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে কোনো বিশেষ দলের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক নয়: শাহরিয়ার
নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে কোনো নির্দিষ্ট দলের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক নয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
তবে তিনি বলেন, এটি একটি চিরন্তন সত্য যে রাজনৈতিক দল হিসাবে টিকে থাকার জন্য দলগুলোকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শাহরিয়ার বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময়সীমা শেষ না হওয়া পর্যন্ত যে কোনো দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও সরে দাঁড়ানোর সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, যেকোনো নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
বিরোধী দল বিএনপিকে ইঙ্গিত করে শাহরিয়ার বলেন, যে সন্ত্রাসী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সংবিধানে বিশ্বাস করে না, তাদের অংশগ্রহণের চেষ্টা করা বাধ্যতামূলক নয়।
আরও পড়ুন: যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, পেছানো হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এদিকে, বাংলাদেশে একটি 'শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য' জাতীয় নির্বাচন দেখতে চায় জাতিসংঘ।
সোমবার (২০ নভেম্বর) নিউইয়র্কে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, 'একটি শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য আমরা সব অংশীজন, সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে।
বিরোধী দল বিএনপি এখনও নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না নিলেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোর সমর্থকদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ করা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বিদেশে বসে গুজব রটনাকারীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দেশে মামলা হচ্ছে: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
যবিপ্রবির ৬ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত, ২ জনকে বাধ্যতামূলক অবসর
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) কর্মরত আট জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সনদ জাল পাওয়ায় ছয়জনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং দুজনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
একইসঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত আইন ও শৃঙ্খলা বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শনিবার যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আব্দুর রশিদের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বরখাস্ত ব্যক্তিরা হলেন- জাহিদ হাসান (স্নাতক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়), সেকশন অফিসার (গ্রেড-১) মো. জাহাঙ্গীর আলম (স্নাতক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়), সেকশন অফিসার (গ্রেড-২) মো. সাকিব ইসলাম (স্নাতক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়), সেকশন অফিসার (গ্রেড-২) মোছা. হাসনা হেনা (স্নাতক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়), সিনিয়র ক্লিনার দিলীপ হরিজন (অষ্টম শ্রেণি), ক্লিনার বাসুদেব দাস (অষ্টম শ্রেণি)।
আরও পড়ুন: উত্তরপত্র মূল্যায়নে অসঙ্গতি: যবিপ্রবির এক শিক্ষকের পদাবনতি
একইসঙ্গে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো ব্যক্তিরা হলেন- সেকশন অফিসার (গ্রেড-১) মো. মহিদুল ইসলাম (স্নাতকোত্তর, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়) এবং মেকানিক মো. জাকির হোসেন (স্নাতকোত্তর, সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়)।
এর আগে এদিন দুপুরে যবিপ্রবির উপাচার্য ও রিজেন্ট বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বোর্ডের ৯০তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর আগে সনদ যাচাই সংক্রান্ত তিনটি আলাদা কমিটি ৮২তম রিজেন্ট বোর্ডে তাদের প্রতিবেদন পেশ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত আইন ও শৃঙ্খলা বিধি অনুযায়ী তদন্ত বোর্ড গঠন করা হয়। এ রিজেন্ট বোর্ডের সভায় তদন্ত বোর্ড তাদের প্রতিবেদন পেশ করে।
পরবর্তীতে রিজেন্ট বোর্ড ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় জাল সনদধারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
আরও পড়ুন: হোম সারাদেশ খুলনা যবিপ্রবির ল্যাবে ৮ জনের দেহে করোনার ভারতীয় ভেরিয়েন্ট শনাক্ত
লকডাউন হচ্ছে যবিপ্রবির প্রশাসনিক ভবন
১ বছর আগে
আরও এক এসপি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার আরও এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এর সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
আরও পড়ুন: আরও ২ ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) বিশেষ সুপার মো. মুনির হোসেনকে পাবলিক সার্ভিস অ্যাক্ট-২০১৮ এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
জনস্বার্থে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।
এর আগে অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক পদমর্যাদার দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও চার এসপিকে চলতি বছরের অক্টোবর ও নভেম্বরে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: জনপ্রশাসনের উপসচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
আরও এক পুলিশ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
১ বছর আগে
পেট্রোলিয়াম জেলি, ওয়াটার হিটারসহ ৮ পণ্যের বিএসটিআই সার্টিফিকেশন বাধ্যতামূলক
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) তাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা বিবেচনা করে আরও ১০টি পণ্যকে তাদের বাধ্যতামূলক গুণমান সনদের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করেছে।
পণ্যগুলো হলো ডিসপোজেবল ডায়াপার, ফেস ওয়াশ, পেট্রোলিয়াম জেলি, ফ্ল্যাটব্রেড/টর্টিলা, শেভিং ফোম বা জেল, আই কেয়ার, চুলের তরল রং, অ্যারোসল, জুতা পলিশ এবং গিজার বা ওয়াটার হিটার।
রবিবার শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের সভাপতিত্বে ৩৭তম বিএসটিআই কাউন্সিল (প্রকৃত পদার্থের নীতি নির্ধারণের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ) সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: আরও ৪৩ পণ্য নিষিদ্ধ করল বিএসটিআই
বর্তমানে, বিএসটিআই-এর বাধ্যতামূলক গুণমান সনদের আওতায় থাকা পণ্যের সংখ্যা ২২৯টি।
পরিষদে শিল্পায়নের চলমান ধারা, প্রাতিষ্ঠানিক জনবল বৃদ্ধি এবং দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ নিয়ে আলোচনা হয়।
বিশ্ববাজারে হালাল পণ্য রপ্তানির বিপুল সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে শিল্পমন্ত্রী বলেন, হালাল পণ্যের গুণগত মান নির্ধারণ ও গুণগত সনদ প্রদানে বিএসটিআইকে উদ্যোগী হতে হবে।
বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হলেও হালাল পণ্যের অবদান এখন পর্যন্ত নামমাত্র।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শীর্ষ ১০টি হালাল পণ্য রপ্তানিকারক দেশের অধিকাংশই অমুসলিম।
স্টেট অব দ্য গ্লোবাল ইসলামিক ইকোনমি’র ২০২০-২০২১ প্রতিবেদন অনুযায়ী, অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)এর সদস্যভুক্ত দেশগুলোতে হালাল গোশত রপ্তানিকারী শীর্ষ পাঁচটি দেশ হলো ব্রাজিলের ১৬ দশমিক দুই বিলিয়ন; ভারত ১৪ দশমিক চার বিলিয়ন; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৩ দশমিক আট বিলিয়ন; রাশিয়া ১১ দশমিক ৯ বিলিয়ন; এবং আর্জেন্টিনা ১০ দশমিক দুই বিলিয়ন ডলারের।
দুবাই ইসলামিক ইকোনমি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার এর সহযোগিতায় গবেষণাটি যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা দিনার স্ট্যান্ডার্ড দ্বারা পরিচালিত হয়েছে।
শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক মো. আব্দুস সাত্তার ছাড়াও বিএসটিআই কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিএসটিআইয়ের বৈশ্বিক মানকে শক্তিশালী করতে সরকার কাজ করছে: শিল্পমন্ত্রী
নতুন ৪৩ পণ্যকে বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতাভুক্ত করল বিএসটিআই
১ বছর আগে
আরও এক পুলিশ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার আরও এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিএমপি কমিশনার শফিকুল অবসরে যাচ্ছেন ৩০ অক্টোবর
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন-৩ এর সাবেক কমান্ডিং অফিসার মো. আলী হোসেন ফকিরকে পাবলিক সার্ভিস আইন, ২০১৮ -এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
জনস্বার্থে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, আলী হোসেন সর্বশেষ রাজশাহী রেঞ্জ পুলিশে যুক্ত ছিলেন।
এর আগে অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক পদমর্যাদার দুই পুলিশ কর্মকর্তা এবং তিনজন এসপিকে যথাক্রমে ৩১ অক্টোবর ও ১৮ অক্টোবর বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: দক্ষতা ও দেশপ্রেমের ঘাটতির কারণে পুলিশ কর্মকর্তাদের অবসরে পাঠানো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আরও ২ ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
২ বছর আগে
আরও ২ ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক পদমর্যাদার দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান সাক্ষরিত এ সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে,পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপরাধ তদন্ত বিভাগ) মো. আলমগীর আলম এবং ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মাহবুব হাকিমকে পাবলিক সার্ভিস অ্যাক্ট-২০১৮ এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: অতিরিক্ত ডিআইজি হলেন ৪৩ কর্মকর্তা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,‘জনস্বার্থে’ অবিলম্বে আদেশটি কার্যকর হবে।
এর আগে গত ১৮ অক্টোবর পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
তারা হলেন- পুলিশ সদর দপ্তরের এসপি(টিআর) মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ চৌধুরী, অপরাধ তদন্ত বিভাগের(সিআইডি) বিশেষ সুপার (এসএস) মো. দেলোয়ার হোসেন মিয়া ও মির্জা আবদুল্লাহেল বাকী।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি মামলায় বরখাস্ত ডিআইজি বজলুর রশীদের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড
সাবেক ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা ৬ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ হাইকোর্টের
২ বছর আগে
তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা হয়নি: বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো তথ্যসচিব
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিবের পদ থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো মো. মকবুল হোসেন তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, তিনি কখনও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করেননি।
সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আমি কখনও আমার নৈতিকতার সঙ্গে আপস করিনি এবং আমি এই পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত নই।
তাকে সম্প্রতি অবসরে পাঠানোর একদিন পর তিনি এই মন্তব্য করেন।
এ বিষয়ে রবিবার (১৬ অক্টোবর) একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
আরও পড়ুন: সচিবের অবসর: কারণ জানেন না তথ্যমন্ত্রী
এদিকে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘গতকাল গেজেট প্রজ্ঞাপন দেখেছি। কিন্তু এ বিষয়ে আমার কোনও ধারণা নেই। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এর ব্যাখ্যা দিতে পারে।’
নিজ কার্যালয়ে টেলিভিশন শিল্পী, পরিচালক ও প্রযোজকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন হাসান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা আগেও ঘটেছে এবং সরকার যে কোনও সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাতে পারে এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তা সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে।’
রবিবার জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুসারে মকবুলকে ‘জনস্বার্থে সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ এর ধারা ৪৫ অনুসারে’ সরকারি চাকরি থেকে অবসরে পাঠানো হয়েছে।
মকবুল ২০২১ সালের ৩১ মে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগদান করেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগদানের আগে তিনি জয়েন্ট ক্যাপিটাল কোম্পানি ও খামার অধিদপ্তরে একজন রেজিস্ট্রার ছিলেন। তিনি পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
সদ্য সাবেক সচিব মো. মকবুল হোসেন ১৯৯১ সালে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের দশম ব্যাচের কর্মকর্তা হিসেবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির চট্টগ্রামের সমাবেশের চেয়ে জব্বারের বলি খেলায় বেশি ভিড় হয়: তথ্যমন্ত্রী
গাইবান্ধা-৫ আসনের নির্বাচনে স্থগিতাদেশ প্রমাণ করে কমিশনের সিদ্ধান্ত সবার ঊর্ধ্বে: তথ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
২৮ মিলিয়ন মানুষ বাধ্যতামূলক শ্রমের শিকার: রিপোর্ট
বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মানুষ আধুনিক দিনের দাসত্বের মধ্যে বসবাস করছে। যার মধ্যে ২৮ মিলিয়ন বাধ্যতামূলক শ্রমের শিকার।
সোমবার আইওএম, ওয়াক ফ্রি এবং ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশনের (আইএলও) পক্ষ থেকে প্রকাশিত ‘গ্লোবাল এস্টিমেটস অব মডার্ন স্লেভারি রিপোর্ট ২০২২' শিরোনামের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এই প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে মানুষকে কীভাবে নির্দিষ্ট কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে তার একটি বিশদ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুন:জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি, কম দামে রাশিয়ার তেল কেনার কথা ভাবছে ইন্দোনেশিয়া
প্রতিবেদনটি একটি চমকপ্রদ সত্য উদ্ঘাটন করেছে। এতে বলা হয়েছে, সমস্ত বাধ্যতামূলক শ্রমের ৫২ শতাংশই উচ্চ-মধ্যম বা উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে সংঘটিত হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বাধ্যতামূলক শ্রমের ৮৬ শতাংশ বেসরকারি খাতে এবং রাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত বাধ্যতামূলক শ্রম ১৪ শতাংশ।
বাধ্যতামূলক শ্রমের ক্ষেত্রে প্রতি আটজনের মধ্যে কমপক্ষে একজন শিশু (৩.৩ মিলিয়ন) এবং অর্ধেকেরও বেশি বাণিজ্যিক যৌন শোষণের শিকার।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অভিবাসী শ্রমিকরা অ-অভিবাসী প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিকদের তুলনায় তিনগুণ বেশি বাধ্যতামূলক শ্রমের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অভিবাসীরা অনিয়মিত বা দুর্বলভাবে পরিচালিত অভিবাসন এবং অন্যায্য ও অনৈতিক নিয়োগ পদ্ধতির কারণে বেশি পরিমাণে জোরপূর্বক শ্রম এবং পাচারের ঝুঁকিতে থাকে।
প্রতিবেদনে উপসাগরীয় দেশ কাতারের কথা বলা হয়েছে, সম্প্রতি ফিফা বিশ্বকাপ ২০২২-কে কেন্দ্র করে দেশটিতে কর্মরত অভিবাসীদের সঙ্গে সম্পর্কিত শ্রম অধিকার লঙ্ঘনের কথা জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি সুপারিশ প্রস্তাব করা হয়েছে, যেগুলো বাস্তবায়িত হলে আধুনিক দাসপ্রথার অবসানের বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে আইন ও শ্রম পরিদর্শনের উন্নতি ও প্রয়োগ, রাষ্ট্রীয় চাপিয়ে দেয়া বাধ্যতামূলক শ্রমের অবসান, ব্যবসায় ও সরবরাহ শৃঙ্খলে জোরপূর্বক শ্রম ও পাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের শক্তিশালী ব্যবস্থা, সামাজিক সুরক্ষা প্রসারিত করা এবং আইনি সুরক্ষা জোরদার করা।
প্রতিবেদনে প্রস্তাবিত অন্যান্য কিছু পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে- অভিবাসী কর্মীদের পাচার ও বাধ্যতামূলক শ্রমের বর্ধিত ঝুঁকি মোকাবিলা, ন্যায্য ও নৈতিক নিয়োগের প্রচার এবং নারী, মেয়ে ও নাজুক ব্যক্তিদের জন্য আরও বেশি সমর্থন বাড়ানো।
আরও পড়ুন:বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত ৬১ কোটি ৩৭ লাখ ছাড়াল
যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার একুশ বছরপূর্তি পালিত হচ্ছে
২ বছর আগে