শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ২৬ কোটি টাকা দিলো গ্রামীণফোন
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ২৫ কোটি ৯৯ লাখ ৫০ হাজার ৫২১ টাকার চেক হস্তান্তর করেছে গ্রামীণফোন।
আরও পড়ুন: গ্রামীণফোন নতুন-পুরাতন কোনো সিম বিক্রি করতে পারবে না: বিটিআরসি
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের হাতে এ চেক হস্তান্তর করে গ্রামীণফোনের প্রতিনিধিদল।
এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহছানে এলাহী, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মোল্লা জালাল উদ্দিন, গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার (সিএইচআরও) সৈয়দা তাহিয়া হোসেন, হেড অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস অ্যান্ড এইচআর স্ট্র্যাটেজি কে এম সাব্বির আহমেদ, প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মুহাম্মদ তাওহীদুল ইসলাম এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মো. হারুন অর রশিদ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সাড়ে ৪ লাখ সুবিধাবঞ্চিত তরুণকে ডিজিটাল প্রশিক্ষণ দিবে গ্রামীণফোন ও প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল
দেশে প্রথমবারের মতো অ্যান্ড্রয়েডে মোবাইল ডাটা প্ল্যান সুবিধা নিয়ে এলো গ্রামীণফোন
১ বছর আগে
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৩০.৩১ কোটি টাকা জমা দিলো গ্রামীণফোন
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ৩০ কোটি ৩১ লাখ টাকা লভ্যাংশ জমা দিয়েছে দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোন।বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের সঙ্গে গ্রামীণফোনের প্রধান মানব সম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে প্রতিমন্ত্রীর হাতে ৩০ কোটি ৩১ লাখ ৩৫ হাজার ৭১৮ টাকার চেক তুলে দেন।চেক প্রদান অনুষ্ঠানে শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের কল্যাণের জন্য বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী সরকার ফাউন্ডেশন তহবিল গঠন করে। এ তহবিল থেকে প্রাতিষ্ঠানিক অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকদের কর্মস্থলে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুতে, আহত, দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত শ্রমিকের চিকিৎসা এবং শ্রমিকের মেধাবী সন্তানের উচ্চশিক্ষায় সহায়তা দেয়া হয়। এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার ২৩৭ শ্রমিককে এ তহবিল থেকে প্রায় ৬৬ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।’
শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সরকার সবসময় শ্রমিকদের কল্যাণে পাশে থাকবে বলে প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন।গ্রামীণফোনের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা বলেন, দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণফোন গত ২৫ বছর ধরে দেশের ডিজিটালাইজেশন ও উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। গ্রামীণ ফোন ভবিষ্যৎ উপযোগী দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে কাজ করছে। গ্রামীণফোন সবসময় সরকারের পাশাপাশি শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ানোর বিষয়টিতে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। দেশের শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের বৃহত্তর স্বার্থে এ তহবিলের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়কে তিনি ধন্যবাদ জানান।গ্রামীণফোনসহ দেশি, বিদেশি এবং বহুজাতিক মিলে ২৬৫টি প্রতিষ্ঠান তাদের লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ নিয়মিত এ তহবিলে জমা দিয়ে আসছে। লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ জমা দেয়া প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রতি মাসে বাড়ছে বলে চেক প্রদান অনুষ্ঠানে জানানো হয়। আজ পর্যন্ত এ তহবিলে জমার পরিমাণ প্রায় ৭৪০ কোটি টাকা। গ্রামীণফোন তাদের লভ্যাংশের একটি নির্দিষ্ট অংশ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে নিয়মিতভাবে জমা দিয়ে আসছে। এ তহবিলে সর্বোচ্চ জমাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণফোন এখন পর্যন্ত ২১৩ কোটি ৩২ লাখ ২০ হাজার ৮১ টাকা জমা দিয়েছে। চেক প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহছানে এলাহী, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক গোকুল কৃষ্ণ ঘোষ, গ্রামীণফোনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস ও এইচ আর স্ট্রাটেজি প্রধান কে. এম. সাব্বির আহমেদ, কম্পেন্সেশন এন্ড বেনিফিটস প্রধান মোহাম্মদ খালেদ মৃধা, ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস বিভাগের সদস্য মো. আসাদুজ্জামান এবং মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: গ্রামীণফোনের সিম বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
তরুণদের অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরিতে কাজ করবে ইউএনডিপি-গ্রামীণফোন
২ বছর আগে
১১শ গার্মেন্টস শ্রমিককে ১২ কোটি টাকা সহায়তা দেবে সরকার
শতভাগ রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের কল্যাণে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে গঠিত কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে ১১শ জন শ্রমিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রায় ১২ কোটি টাকা সহায়তা দেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কেন্দ্রীয় তহবিলের ১৭তম বোর্ড সভায় সহায়তার বিষয়টি অনুমোদন দেয়া হয়। উক্ত সভার সভাপতিত্ব করেন প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে অগ্নিকাণ্ড: নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে দেবে শ্রম মন্ত্রণালয়
এতে বলা হয়, বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ’র ৫২৬ জন শ্রমিকের মৃত্যজনিত এবং দুর্ঘটনায় স্থায়ী পঙ্গুত্ব বরণের কারণে ১০ কোটি ২৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা সহায়তা দেয়া হবে। ৩৩৬ জন শ্রমিককে এক কোটি টাকা চিকিৎসা সহায়তা দেয়া হবে। এছাড়া শ্রমিকের ২৪৭ জন মেধাবী সন্তানকে শিক্ষা সহায়তা হিসেবে দেয়া হবে ৪৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে এই পর্যন্ত গার্মেন্টস শ্রমিকদের প্রায় ১৪৬ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত এ তহবিলে ৩৬৯ কোটি ২৫ লাখ ছয় হাজার ৫৬৩ টাকা জমা হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকে ১২৫ কোটি ৭০ লাখ এফডিআর করা আছে বলে কেন্দ্রীয় তহবিলের মহাপরিচালক ড. মোল্লা জালাল উদ্দিন বোর্ডকে অবহিত করেন। শতভাগ রপ্তানি পণ্যের মূল্যের শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি এ তহবিলে জমা হয়।
আরও পড়ুন: শ্রম মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন দপ্তর-সংস্থার সবাইকে ‘করোনা ট্রেসার বিডি অ্যাপ’ ব্যবহারের নির্দেশ
বোর্ড সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহছানে এলাহী, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, সহ-সভাপতি মো. মোরশেদ সারোয়ার সোহেল, বিজিএমইএ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট খন্দকার রফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক-কর্মচারী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রনি এবং মহিলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা খায়রুন নাহার তামরিন অংশ গ্রহন করেন।
২ বছর আগে
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ৫ কোটি টাকা লভ্যাংশ জমা
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে দুই অর্থবছরের লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ প্রায় পাঁচ কোটি ১২ লাখ টাকা জমা দিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড।
৩ বছর আগে
বিজিএমইএকে শ্রমিকের মৃত্যুজনিত সহায়তার ১.৩২ কোটি টাকা প্রদান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে ৬৬ জন গার্মেন্টস শ্রমিকের মৃত্যুজনিত সহায়তা হিসেবে এক কোটি ৩২ লাখ টাকা বিজিএমইএকে প্রদান করা হয়েছে।
৪ বছর আগে
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রায় ৩০ কোটি টাকা দিলো গ্রামীণফোন
চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের কল্যাণে ব্যয় করার জন্য বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তাহবিলে প্রায় ৩০ কোটি টাকা দিয়েছে গ্রামীণফোন।
৪ বছর আগে
শিশুদের দিয়ে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের কাজ করালে ব্যবস্থা: মন্ত্রণালয়
ঈদুল আজহার পর চামড়া পরিবহন, সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণসহ এমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজে যেন শিশুদের নিয়োগ না করা হয় তা মনিটরিং এবং নিয়োগ দিলে শ্রম আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
৪ বছর আগে