রাবি
রাবিতে সার্টিফিকেট তুলতে এসে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্টিফিকেট তুলতে এসে ফিরোজ মাহমুদ নামে রাবি হল শাখার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতা গ্রেপ্তার হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের করা মামলায় শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে রাবির শহিদ জিয়াউর রহমান হলের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ফিরোজ সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং তার বাড়ি বগুড়া জেলায়। শহীদ জিয়াউর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তিনি।
আরও পড়ুন: সিলেটে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু, বোন আহত
শিক্ষার্থীরা জানান, শুক্রবার মধ্যরাতে হলের সামনে থেকে সাবেক এই নেতাকে আটকের পর মারধর করে শিক্ষার্থীরা। আহত অবস্থায় মতিহার থানা পুলিশ তাকে রামেকের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে মতিহার থানায় নেয় পুলিশ।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেক বলেন, সার্টিফিকেট তুলতে আসলে জিয়া হলের সামনে ফিরোজকে ধরে মারধর করেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে থানায় আনা হয়েছে। ছাত্রদলের দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়া আদালতে মারামারি-হট্টগোল, দুই কর্মচারী আহত
৩ সপ্তাহ আগে
রাবিতে দুই বিভাগের ফুটবল খেলায় ‘স্লেজিং’: সংঘর্ষে আহত ১০
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে মার্কেটিং ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েক দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় উভয় পক্ষের ১০ শিক্ষক-শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এ সময় কয়েকটি কক্ষও ভাঙচুর করা হয়েছে।
সোমবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় এ ঘটনা ঘটে। আইন বিভাগ ও মার্কেটিং বিভাগের মধ্যে আন্তঃবিভাগ ফুটবল খেলায় উত্ত্যক্ত করাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
এতে আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মাহফুজুর রহমান এবং ওই দুই বিভাগের অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন।
এছাড়া দায়িত্ব পালনকালে এক সাংবাদিককে মারধর ও ফোন কেড়ে নিয়ে ভিডিও ডিলিট করতে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটেছে। দুই বিভাগের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমি ভবনের দুই পাশে অবস্থান নেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাবিতে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে পিটিয়ে হত্যা
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টে রাউন্ড-১৬ এ মার্কেটিং বিভাগ ও আইন বিভাগের খেলা হয়। এতে মার্কেটিং বিভাগ ১ গোলে বিজয়ী হয়। খেলা চলাকালে উভয় পক্ষের দর্শক স্টেডিয়ামে অবস্থান করছিলেন। গোল হওয়ার এক পর্যায়ে উভয়পক্ষ একে-অপরকে ‘ভুয়া’ বলে স্লোগান দিতে শুরু করলে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
খেলা শেষে আইন বিভাগ আগে স্টেডিয়াম ত্যাগ করে। পরে মার্কেটিং বিভাগ বের হয়। কিন্তু স্টেডিয়াম গেটে ফের উভয় পক্ষের কিছু শিক্ষার্থী বাকবিতণ্ডায় জড়ান। একপর্যায়ে ইট-পাটকেল ছোড়াছুড়ি হয় এবং লাঠিসোঁটা নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়।
এ সময় ইটের আঘাতে আইন বিভাগের শিক্ষক মাহফুজুর রহমান এবং ওই বিভাগের তানজিল ও তোফায়েলসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহত অন্যদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
এছাড়া দায়িত্ব পালনকালে দৈনিক বণিকবার্তা পত্রিকার ক্যাম্পাস প্রতিবেদক আবু সালেহ শোয়েবের ওপর আক্রমণ করেন এবং তার ফোন কেড়ে নিয়ে ভিডিও ডিলিট করতে বাধ্য করেন মার্কেটিং বিভাগের কিছু শিক্ষার্থী।
আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. সাঈদা আঞ্জু বলেন, ‘আহত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমি এখন রাজশাহী মেডিকেল কলেজে আছি। আমাদের শিক্ষকসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন।’
আহত সাংবাদিক আবু সালেহ শোয়েব বলেন, ‘আমিসহ কয়েকজন সাংবাদিক প্রেস ক্লাবের কার্যালয়ের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। তখন মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা মিছিল শোডাউন নিয়ে ফার্স্ট সায়েন্স বিল্ডিং পার হয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাদের হাতে লাঠিসোটা দেখে ভিডিও করার জন্য ফোন বের করে ভিডিও করি। এ সময় ওই বিভাগের আনুমানিক ৫০ থেকে ৬০ জন শিক্ষার্থী আমার দিকে ধেয়ে এসে মারধর শুরু করেন। আমি সাংবাদিক পরিচয়ে আইডি কার্ড দেখালে সেটি ছিঁড়ে ফেলেন। আমার কলার চেপে ধরে ফোন থেকে জোর করে ভিডিও ডিলিট করানো হয়। আমার সঙ্গে প্রেস ক্লাবের সভাপতিসহ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটা ঝামেলার সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে।’
আরও পড়ুন: ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তারে রাবি শিক্ষকদের বাধা
১ মাস আগে
ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তারে রাবি শিক্ষকদের বাধা
দেশব্যাপী শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে মৌন মিছিলে অংশ নিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্যরা। অংশগ্রহণকারীরা তাদের বিক্ষোভের প্রতীক হিসাবে লাল পোশাক পরেছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে মিছিল শেষে সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা আটক ঠেকাতে হস্তক্ষেপ করায় গ্রেপ্তার বাধাগ্রস্ত হয়।
এ নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সংঘর্ষ হয়। শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সাদা পোশাকের কর্মকর্তারা বিনা উস্কানিতে তাদের ওপর হামলা চালান।
আরও পড়ুন: কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে জামায়াত, শিবির ও বিএনপি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেছে: প্রধানমন্ত্রী
বরেন্দ্র মেডিকেল কলেজের ছাত্রী লাবণ্য হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষকদের নিয়ে শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশ নিয়েছি। সিভিল ড্রেসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের আঘাত করে এবং কোনো কারণ ছাড়াই জোর করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আমরা যদিও কোনো অপরাধের জন্য অভিযুক্ত নই, তাহলে কেন এমন করা হচ্ছে? আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করতে এসেছি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মামুন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বলেন, গ্রেপ্তারের জন্য কোনও আইনগত পরোয়ানা নেই এবং কেবল সন্দেহের ভিত্তিতে ব্যক্তিদের আটক করা অন্যায়।
ছাত্র বা শিক্ষকদের ক্ষতি করা হলে তা অগ্রহণযোগ্য বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, উপযুক্ত কারণ ছাড়া পুলিশ যেন শিক্ষার্থীদের আটক না করে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসহাবুল হক বলেন, তারা পুলিশকে ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করার অনুরোধ করেছিলেন। বর্তমানে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা বাসায় অবস্থান করছে। তিনি আশ্বাস দিয়েছিলেন যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের যে কোনও হয়রানি রোধে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তারা এই ঘটনার পরে শিক্ষার্থীদের নিরাপদে কাজলা গেটে পৌঁছাতে সহায়তা করেছে।
আরও পড়ুন: আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ১৬ বছরের কিশোরের জামিন
৪ মাস আগে
রাবিতে শিক্ষার্থীদের আটকের চেষ্টা, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শিক্ষক নেটওয়ার্কের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি পালনের সময় শিক্ষার্থীদের আটকের চেষ্টা করে পুলিশ। এ সময় শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে শিক্ষকরা এগিয়ে এলে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি পালনের সময় বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
ধস্তাধস্তির মধ্যে দুই শিক্ষার্থীকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেন শিক্ষকরা। এ সময় ক্যাম্পাসে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদশীরা জানান, আজকের কর্মসূচিতে যোগ দিতে বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী রাবির শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে জড়ো হন। তারপর সেখান থেকে মুখে লাল কাপড় বেঁধে শিক্ষকদের সঙ্গে মৌন মিছিল শুরু করেন তারা।
প্রায় ঘণ্টাখানেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে এসে মৌন মিছিল শেষ হয়।
মৌন মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করার সময় সাদা পোশাকের অস্ত্রধারী কয়েকজন শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়ার চেষ্টা করে।
পরে শিক্ষার্থীদের চিৎকারে সেখানে শিক্ষকরা উপস্থিত হয়ে ছাত্রদের ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাদা পোশাকের পুলিশের ব্যাপক ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হেমায়েতুল ইসলাম জানান, পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কথা কাটাকাটি হয়। তিনি নিশ্চিত করেছেন, কিছু শিক্ষার্থীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল এবং পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
৪ মাস আগে
রাবি’র হলে ছাত্রলীগ কর্মীদের কক্ষ ভাঙচুর, ১টি হলকে 'রাজনীতিমুক্ত ঘোষণা'
সারা দেশে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে আবারও বিক্ষোভ করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকাল পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান মাঠ থেকে একটি মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। বিক্ষোভকারীরা শহীদ হবিবুর রহমান হলে যাওয়ার পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অন্তত ১২টি কক্ষ ভাঙচুর করেন।
এর আগে সকাল ১০টা থেকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দলে দলে শহীদ হবিবুর রহমান মাঠে জড়ো হতে থাকেন। সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে তারা বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।
এ সময় তারা কক্ষের বাইরে ছাত্রলীগ সদস্যদের বিছানাপত্র ও অন্যান্য জিনিসপত্রে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে তারা ক্যাম্পাসের পশ্চিম অংশের নারী হলের দিকে চলে যায়।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে তাদের দাবি তুলে ধরার ঘোষণা দেন।
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলকে রাজনীতিমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে লিখিত দাবি জমা দিলে বুধবার দুপুরে প্রভোস্ট তাতে সই করেন।
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে হলের শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তাই পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে আমরা হলে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছি। ভবিষ্যতে এই সাময়িক নিষেধাজ্ঞা স্থায়ী করা হতে পারে।
৫ মাস আগে
রাবিতে হলের ছাত্রকে কক্ষ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দুই নেতা এক আবাসিক শিক্ষার্থীকে তার হলরুম থেকে জোরপূর্বক বের করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা হলে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর ভুক্তভোগী জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের ছাত্র মাহতাব উদ্দিন হলের প্রভোস্টের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।
অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতারা হলেন রাবি শামসুজ্জোহা হল শাখার সাধারণ সম্পাদক মমিন ইসলাম ও রাবি ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার শাহরিয়ার সৌরভ। তারা দু’জনই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুর সমর্থক।
আরও পড়ুন: রাবি শিক্ষার্থীকে রাতভর নির্যাতনের অভিযোগ
লিখিত অভিযোগ মাহতাব বলেন, ‘আমাকে হলের প্রভোস্ট কর্তৃক ৩২৬ নং কক্ষে পুনরায় বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে শামসুজ্জোহা হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মমিন ইসলাম আমাকে জোর করে রুম থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে এবং বিছানা অন্যত্র ফেলে দেয়। রুম থেকে বের না হলে আমাকে মারধরের হুমকি দেয়। এখন আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর হাতে রাবি শিক্ষার্থী লাঞ্ছিতের অভিযোগ
তবে ছাত্রলীগ নেতা মমিন ইসলাম তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবি করেন। তাকে কেউ টেনে বের করেনি বলেও জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, প্রভোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি মিমাংসা হয়েছে।
শহীদ শামসুজ্জোহা হলের প্রভোস্ট ইকরামুল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি মাহতাবকে ৩২৬ থেকে ১৫৪ নম্বর কক্ষে স্থানান্তর করা হয়েছে। তিনি বুধবার থেকে সেখানে অবস্থান করছেন।
তিনি আরও বলেন,‘যেহেতু মাহতাবকে রুমটি বরাদ্দ করা হয়েছিল, সে সেই কক্ষে থাকবে এবং আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে মাহতাবকে ওই আসনে স্থানান্তরের ব্যবস্থা করছি।’
আরও পড়ুন: রাবিতে ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি: ছাত্রলীগ নেতাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
১ বছর আগে
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি: ছাত্রলীগ নেতাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ সালের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের এক নেতাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার সকালে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার বিজয় কুমার বসাক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষে রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম নগরীর মতিহার ও চন্দ্রিমা থানায় মামলাগুলো করেন।
আরও পড়ুন: রাবিতে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ: ৩০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
অভিযুক্তদের মধ্যে ছাত্রলীগ নেতা, সরকারি বিসিএস কর্মকর্তা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গ্রেপ্তার হয়েছেন।
আসামিরা হলেন- রাবি ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক হাসিবুল ইসলাম শান্ত, নাটোর জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র এনামুল হক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র মো. স্বপন হোসেন।
জনপ্রশাসন অধিদপ্তর, বরিশালের গৌরনদী উপজেলার সহকারী সমাজসেবা কর্মকর্তা শেখ আবু হানিফ মো. তানভীর আহমেদ, কাওসার আলী বিদ্যুৎ, মো. মাইনুল ইসলাম, মো. আব্দুর রকিব, মো. ইসরাফিল হোসেন, জাহিদ আল হাসান সিয়াম, রূপম সরকার ও শেখ আবু হানিফ।
বাকি চারজনের নাম এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
এদের মধ্যে হাসিবুল, শেখ আবু হানিফ, এনামুল হক ও স্বপনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাবি ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিমানের বিশেষ ফ্লাইট
মামলার এজাহারে বলা হয়, মো. ইসরাফিল হোসেন ৭০ হাজার টাকার বিনিময়ে জাহিদ আল হাসান সিয়ামের প্রক্সি প্রার্থী হিসেবে পরীক্ষায় অংশ নেন।
তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের ৪২৪ নম্বর কক্ষ থেকে গ্রেপ্তার করে।
এছাড়া হাসিবুল ইসলাম শান্ত এনামুল হককে ৫০ হাজার টাকায় নিয়োগ দেন। তিনি প্রধান প্রার্থী তানভীর আহমেদের পক্ষে প্রক্সি দেন।
শেখ আবু হানিফকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আসল প্রার্থী রূপম সরকারের পক্ষে হাজির হন।
ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে ছাত্রলীগের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, আমরা কিছুক্ষণ আগে বিষয়টি জানতে পেরেছি, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মামলা করেছি। এখন বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবে।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বিজয় কুমার বসাক বলেন, গতকাল যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাবি ভর্তি পরীক্ষা: রাবিতে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আমরা একজনকে গ্রেপ্তার করেছি। তবে তিনি মূল অপরাধী নন।
আশা করছি শিগগিরই মূল অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে পারব। একই সঙ্গে জালিয়াতির সঙ্গে জড়িতদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।
১ বছর আগে
রাবি ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিমানের বিশেষ ফ্লাইট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তি পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের যাতায়াত সুবিধার কথা বিবেচনা করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা-রাজশাহী-ঢাকা রুটে ২৯, ৩০ ও ৩১ শে মে তিনটি বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনা করবে।
ফ্লাইট গুলো ঢাকা থেকে বিকাল সাড়ে ৩ টায় যাত্রা করে বিকাল ৪টা ২০ মিনিটে রাজশাহী পৌঁছাবে এবং রাজশাহী থেকে বিকাল ৪ টা ৪৫ মিনিটে যাত্রা করে বিকাল ৫টা ৩৫মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে।
আরও পড়ুন: করোনায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কর্মকর্তার মৃত্যু
বিমানের ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপস, সেলস সেন্টার, কল সেন্টার (০১৯৯০৯৯৭৯৯৭) ও অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি থেকে টিকেট কেনা যাবে।
বিমানের ওয়েবসাইট www.biman-airlines.com ও মোবাইল অ্যাপস থেকে টিকেট ক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রমোকোড NEWYEAR23 ব্যবহার করে মূল ভাড়ার ওপর পাঁচ শতাংশ ডিসকাউন্ট পাওয়া যাবে।
বিশেষ ফ্লাইটের পাশাপাশি ঢাকা-রাজশাহী-ঢাকা রুটে সপ্তাহে চার দিন নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করছে বিমান।
প্রতি শুক্র, শনি ও রবিবার ঢাকা থেকে সকাল ১১টা ১৫মিনিটে রাজশাহীর উদ্দেশে বিমানের ফ্লাইট ছেড়ে যায় এবং রাজশাহী থেকে দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।
প্রতি বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে রাজশাহীর উদ্দেশে এবং রাজশাহী থেকে দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।
ঢাকা-রাজশাহী রুটের টিকেট কেনা ও আনুষঙ্গিক তথ্যের জন্য বিমানের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং প্রয়োজনে বিমানের কলসেন্টার (০১৯৯০৯৯৭৯৯৭) ও সেলস কাউন্টার, রাজশাহী (০১৭৭৭৭১৫৭৩৬) সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
আরও পড়ুন: এ বছর হজ ফ্লাইটে নিজস্ব বিমান ব্যবহার করবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হলো ৫ম বোয়িং ৭৩৭-৮০০
১ বছর আগে
ঢাবি ভর্তি পরীক্ষা: রাবিতে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
আগামী ৬ মে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণে কিছু বিধিনিষেধ আরোপের আহ্বান জানিয়েছে।
রাবি জনসংযোগ অফিসের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পান্ডের সই করা একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয় পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ১১টায় এবং চলবে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁসের সুযোগ নেই, গুজব রটালে কঠোর শাস্তি: শিক্ষামন্ত্রী
নিম্নোক্ত বিধিনিষেধ হলো সকাল সাড়ে ৯টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো যানবাহন প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না, শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে আগত যানবাহন বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজলা ও বিনোদপুর গেট দিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করবে এবং প্রধান ফটক দিয়ে বের হবে, সাবাশ বাংলাদেশ মাঠ ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজনে যানবাহন রাখা। তবে এটি অবশ্যই সকাল সাড়ে ৯টার আগে হতে হবে, একাডেমিক ভবনের সঙ্গে সংযোগকারী রাস্তায় কোনও যানবাহন চলতে দেওয়া হবে না, কোনও রাস্তায় বা ক্যাম্পাসের আশেপাশে যানবাহন পার্ক করা যাবে না।
শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং যানবাহন চালকদের উপরোক্ত বিধিনিষেধ মেনে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: যশোরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে এমবিবিএস ডাক্তার গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
রাবিতে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ: ২ দিন পর ক্লাস শুরু
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের দুই দিন পর ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) থেকে আবার ক্লাস ও পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কেও বাস চলাচল শুরু হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন,‘ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। শিক্ষার্থীরা ক্লাসে ফিরে পরীক্ষায় বসছে। শিক্ষার্থীদের দাবি ইতোমধ্যে মেনে নেয়া হয়েছে।’
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান। প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খানের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: রাবিতে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ: ৩০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
অধ্যাপক ফরিদ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গাফিলতির কারণে ক্যাম্পাসে এলাকাবাসী ও পুলিশ হামলা চালায়। পুলিশ হামলা করলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটের পেছনে ছিল। পুলিশ ঢুকে তাদের ওপর হামলা চালায়।’
তিনি বলেন, ‘এখনও অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। এ অবস্থায় পরীক্ষা নেয়ার প্রশ্নই আসে না। আমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ক্লাস বর্জন করে শান্তিপূর্ণ এই কর্মসূচি পালন করছি।’
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন সুপার আব্দুল করিম জানান, রেললাইন অবরোধ ও সরকারি সম্পত্তি ধ্বংসের অভিযোগে রেলওয়ে থানায় ২০০ থেকে ৩০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৯২ শিক্ষার্থী হাসপাতালে ভর্তি,রাবি কর্তৃপক্ষের মামলা
১ বছর আগে