বিয়ের আশ্বাস
খুলনায় বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণ, আদালতে অভিযুক্তের সঙ্গে ভুক্তভোগীর বিয়ে
খুলনায় আদালতের এজলাসে বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে ভুক্তভোগীকে বিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (১৩ মার্চ) দুপুরে খুলনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আব্দুস ছালাম খান বিয়ের আদেশ দিলে কাজীর মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করা হয়।
খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ বলেন, ২০২০ সালে ভুক্তভোগীর সঙ্গে রাজু শেখের পরিচয়ের পর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। এরপর ভুক্তভোগীর আগের ঘরের ছেলেসহ তাকে নিয়ে ভাড়া বাসায় স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বসবাস করে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় বিয়ের আশ্বাসে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার কিশোরী, গ্রেপ্তার ৫
এসময় বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণ করায় ভুক্তভোগী অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়ে। অভিযুক্ত রাজু তাকে সন্তান নষ্ট করতে বলে এবং এরপর থেকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। পরে ভুক্তভোগী জানতে পারে ২০২১ সালের ১৬ জুন রাজু অন্য মেয়েকে বিয়ে করেছে। ভুক্তভোগী রাজুকে ফোন দিলে রিসিভ করতো না। একবার শুধু ফোন রিসিভ করে তার গর্ভের সন্তান নষ্ট করে ফেলতে বলে।
এরপর ২০২১ সালের ২০ জুন ভুক্তভোগী লবণচরা থানায় মামলা করে।
সেই মামলায় আজ বিচারক ভুক্তভোগীর সঙ্গে রাজুর বিয়ের আদেশ দেন এবং কাজীর মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করা হয়।
আরও পড়ুন: বিয়ের আশ্বাসে রোগীকে ধর্ষণের অভিযোগে চিকিৎসক গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
কুমিল্লায় বিয়ের আশ্বাসে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার কিশোরী, গ্রেপ্তার ৫
কুমিল্লায় প্রেমিকের বিয়ের আশ্বাসে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক কিশোরী।এ ঘটনায় শুক্রবার থানায় অভিযোগ দেয়ার পর পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
বুধবার রাতে জেলার বরুড়া উপজেলার দক্ষিণ খোশবাস ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন-উপজেলার দক্ষিণ খোশবাস ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে মিনার হোসেন। একই গ্রামের ইয়াছিন মিয়ার ছেলে নাসির হোসেন, আমিনুল ইসলামের ছেলে নোমান হোসেন, গফুর ভূইয়ার ছেলে সোহেল ভূঁইয়া, মোয়াজ্জেম হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা আরও দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা থেকে চুরি হওয়া শিশু সিলেটে উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২
শুক্রবার রাতে বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল বাহার মজুমদার সংঘবদ্ধ ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগীর পরিবার ও পুলিশ জানায়, ভুক্তভোগীর সঙ্গে মিনার হোসেনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বুধবার (৩০ নভেম্বর) রাতে মিনার ওই কিশোরীকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তাদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে হোসেনপুর গ্রামের উন্মুক্ত মাঠে নিয়ে যায়। সেখানে তার সঙ্গে আরও পাঁচজন ওই কিশোরীকে সারারাত সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে।
ভুক্তভোগীর স্বজনরা জানান, একপর্যায়ে ওই কিশোরী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সিএনজি অটোরিকশা যোগে কুমিল্লা শহরের বাসায় পাঠিয়ে দেয়া হয়।
ভুক্তভোগী সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাদের (ধর্ষকদের) কবল থেকে বাঁচাতে অনেক চেষ্টা করেছি, তারা আমাকে পাশবিক নির্যাতন চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, সিএনজিতে তুলে দেয়ার সময় হুমকি দিয়েছিল এ ঘটনা কাউকে না বলতে।
ওসি ইকবাল বাহার মজুমদার জানান, শুক্রবার দুপুরে ওই কিশোরী বরুড়া থানায় এসে অভিযোগ করলে পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ওই পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরও জানান, শনিবার এ ঘটনায় এলাকায় ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভুক্তভোগীর ডাক্তারী পরীক্ষা হওয়ার কথা রয়েছে। ও অভিযুক্তদের আদালতে সোপর্দ করা হবে বলেও তিনি জানান।
আরও পড়ুন: বন্ধুর হবু স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মসজিদের ইমামসহ গ্রেপ্তার ৩
ঢাকায় ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৬
২ বছর আগে
রাজশাহীতে বিয়ের আশ্বাসে ইউপি সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগ
রাজশাহীর মোহনপুরের একটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলা সদস্যকে (৪৭) দুই দিন আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার রাতে ওই নারী মোহনপুর থানায় অভিযুক্ত মজিবর রহমানসহ পাঁচজনকে আসামি করে ধর্ষণের একটি মামলা করেছেন।
অভিযুক্ত মজিবর রহমান একই ইউনিয়নের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে সৎ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেপ্তার
মামলার এজাহারে বলা হয়, তারা বিয়ে করবেন বলে গত বুধবার ওই নারীকে স্থানীয় একটি বাড়িতে নিয়ে দুই দিন ধরে ধর্ষণ করে। শুক্রবার ভোরে ওই নারীকে রেখে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্ত ইউপি সদস্য। সকালে অভিযুক্ত মজিবরের অন্য স্বজনেরা এসে ওই নারীকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেন। ওই নারী জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ ফোন দিলে পুলিশ ওই নারীকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণ, থানায় মামলা
মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, তাদের মধ্যে আগে থেকেই সম্পর্ক ছিল বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ মামলায় আসামি করা হয়। এ ছাড়া মারধর করায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে অন্য ধারায় মামলা দেয়া হয়েছে। অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে।
২ বছর আগে
বিয়ের আশ্বাসে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা, অভিযুক্ত কারাগারে
চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে বিয়ের আশ্বাসে এক বাক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে (১৪) ধর্ষণের অভিযোগে তিন সন্তানের জনককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার মো. মিজান মিয়া (৪৪) উপজেলার সূচিপাড়া উত্তর ইউনিয়নের শোরসাক গ্রামের মিয়াসাব বাড়ির মৃত নূর মোহাম্মদের ছেলে।
অভিযুক্ত আটক মিজানকে শাহরাস্তি থানা থেকে চাঁদপুরের কোর্টে পাঠানো করা হলে আদালত তাকে বৃহস্পতিবার বিকালে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।
আরও পড়ুন: হিন্দু প্রেমিকের বাড়িতে অন্তঃসত্ত্বা মুসলিম তরুণীর অনশন
শাহরাস্তি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মান্নান জানান, গত ১১ জুন দুপুরে মো. মিজান মিয়া একই বাড়ির বাক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ করে। পররবর্তীতে মিজান বিয়ের কথা বলে ও ভয় দেখিয়ে তার সাথে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ফলে ওই কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে তার শারীরিক পরিবর্তন হলে বিষয়টি জানাজানি হয়। ফলে ওই কিশোরীর মা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে মিজানের সাথে সম্পর্কের বিষয়টি খুলে বলে।
এ ঘটনায় স্থানীয়ভাবে শালিশ হলে অভিযুক্ত মিজান ঘটনা স্বীকার করে এবং বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে ভুক্তভোগীর পরিবারকে চাপ দিতে থাকে।
আরও পড়ুন: মাগুরায় অন্তঃসত্ত্বাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১
পরে ওই কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে বুধবার (১৩ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে শাহরাস্তি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করলে থানা উপ পরিদর্শক (এস আই) মো. রোকন উদ্দিন রাতেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি জানান, আসামিকে আটক করে জেল হাজতে ও ভুক্তভোগী কিশোরীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
৩ বছর আগে
বিয়ের আশ্বাসে ‘ধর্ষণ’: সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে
নেত্রকোণায় বিয়ের আশ্বাস দেখিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগে সাবেক এক ইউপি চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারের পাঠিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে সদর উপজেলার দরুনবালী বাজার থেকে গ্রেপ্তারের পর মঙ্গলবার বিকালে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তার সোহরাব কাইলাটি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং সদর উপজেলার দরুনবালী গ্রামের আব্দুল জব্বারের ছেলে।
নেত্রকোণা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. নাজমুল হুদা মঙ্গলবার জানান, সদর উপজেলায় দুই সন্তানের জননী ভুক্তভোগীর প্রথম স্বামী দীর্ঘদিন আগে মারা যায়। পরে আবার বিয়ে করার পর এই স্বামীও তাকে ছেড়ে চলে যায়। এ অবস্থায় তার সাথে পার্শ্ববর্তী সাবেক এই ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব বিয়ের কথা বলে দীর্ঘদিন যাবৎ দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তুলে। পরে ভুক্তভোগী কয়েকদিন আগে বিয়ের কথা বললে চেয়ারম্যান অস্বীকার করে। এরই প্রেক্ষিতে সোমবার রাতে ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করে।
নাজমুল হুদা জানান, মামলার পর অভিযান চালিয়ে সদর উপজেলার মৌজেবালী বাজার থেকে সোমবার গভীর রাতে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকালে তাকে আদালতে প্রেরণ করা হলে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সদর) আমলী আদালত আসামির জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন: চাকরি দেয়ার নাম করে কিশোরীকে ধর্ষণ
ভাসানচরে রোহিঙ্গা শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
রাজধানীতে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে কিশোর গ্রেপ্তার
৩ বছর আগে
মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ‘দ্বিতীয় স্ত্রীর’ ধর্ষণ মামলা
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের আশ্বাস দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেছেন তার কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী।
শুক্রবার (৩০ এপ্রিল) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে ওই নারী সোনারগাঁও থানায় উপস্থিত হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে ওই নারী তার পূর্বের দাম্পত্য সম্পর্ক ভাঙার পেছনে মামুনুল হককে দায়ী করেন।
এর আগে ৩ এপ্রিল সোনারগাঁও এর একটি রিসোর্টে অভিযোগকারী এই নারীসহ মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে এলাকাবাসী। তখন এই নারীকে নিজের দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করেন সাবেক হেফাজত নেতা মামুনুল।
আরও পড়ুন: মামুনুল ৭ দিনের রিমান্ডে
পরবর্তীতে মামুনুল ও তার স্ত্রীর মধ্যকার ফোনকল হিসেবে ফাঁস হওয়া এক অডিও ক্লিপে ওই নারীকে নিজের স্ত্রী বলে দাবি করেন মামুনুল।
গ্রেপ্তারের পর আরও দুই নারীর সাথে মামুনুল হক চুক্তিভিত্তিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: এক পুলিশ কর্মকর্তার অনুরোধে বায়তুল মোকাররমে গিয়েছিলাম: আদালতকে মামুনুল
উল্লেখ্য, ২৭ এপ্রিল (মঙ্গলবার) মামলার বাদী ওই নারীকে রাজধানীর মোহম্মদপুরে অবস্থিত মামুনুল হকের বোনের বাসা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
৩ বছর আগে
ধর্ষণের অভিযোগে পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে নার্সের মামলা
বিয়ের আশ্বাসে টানা দুই বছর ধর্ষণের অভিযোগে রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভার মেয়র ও বিএনপি নেতা আল মামুন খানের বিরুদ্ধে এক সিনিয়র নার্স মামলা দায়ের করেছেন।
ভুক্তভোগী নার্স ঢাকার জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউটে কর্মরত রয়েছেন।
আরও পড়ুন: পিরোজপুরে গৃহবধূকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণ’: আটক ৫
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৯ সালে দুর্গাপুর থানার বাসিন্দা ওই নার্স পুঠিয়ার একটি ক্লিনিকে কাজ করতেন। সে সময় মামুন তাকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর তিনি প্রায়ই তাকে ধর্ষণ করতেন। সম্প্রতি মেয়েটি বিয়ের জন্য মামুনকে চাপ দিলে মামুন তাকে এড়িয়ে যেতে থাকেন। রবিবার দুপুরে বিয়ের দাবিতে ভিকটিম মামুনের পুঠিয়া সদরের চেম্বারে উপস্থিত হলে তাকে নির্যাতন করে বের করে দেয়া হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। রাতে থানায় তিনি মামলা করেন।
আরও পড়ুন: নেত্রকোণায় বিয়ের আশ্বাসে মাদরাসাছাত্রীকে ধর্ষণ, ইমাম গ্রেপ্তার
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী জানান, মেয়েটি নিজেই বাদী হয়ে এজাহার দিয়েছেন। ধর্ষণের বর্ণনা দিয়েছেন। পরে থানায় তার এজাহারটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
আরও পড়ুন: বিয়ানীবাজারে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণ’, আটক ২
৩ বছর আগে
সিলেটে বিয়ের আশ্বাসে তরুণীকে ‘ধর্ষণ’, যুবক লাপাত্তা
সিলেটে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে (২০) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে শহরতলীর মোল্লাবাড়ি গ্রামের মকছুদুল ইসলাম তাহদিল (২৪) নামের এক যুবকের উপর।
৩ বছর আগে
বিয়ের আশ্বাসে প্রেমিকাকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেপ্তার
পটুয়াখালীতে বিয়ের আশ্বাস দেখিয়ে আবাসিক হোটেলে নিয়ে প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে প্রেমিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ বছর আগে
বিয়ের আশ্বাসে ৮ম শ্রেণির ছাত্রীকে ‘ধর্ষণ’ কেরানীগঞ্জে যুবক গ্রেপ্তার
ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানার বোরহানিবাগ এলাকায় ৮ম শ্রেণির এক ছাত্রীকে বিয়ের আশ্বাসে বাড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করার অভিযোগে সোমবার এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৪ বছর আগে