সিনহা হত্যা
সিনহা হত্যা: যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির আপিল শুনবেন হাইকোর্ট
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কনস্টেবল সাগর দেব ও রুবেল শর্মার খালাস চেয়ে করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল ইসলাম আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৩১ জানুয়ারি বিকালে সিনহা হত্যা মামলায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালত বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও পরিদর্শক লিয়াকত আলীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। এছাড়া ছয় আসামি সাবেক এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাগর দেব, রুবেল শর্মা, পুলিশের সোর্স নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দিন ও আয়াজ উদ্দীনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এছাড়া এপিবিএনের এসআই শাহজাহান আলী, কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আব্দুল্লাহ, কনস্টেবল সাফানুল করিম, কামাল হোসেন, লিটন মিয়া ও আব্দুল্লাহ আল মামুনকে খালাস দেন আদালত।
২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফের বাহারছড়া চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। এ ঘটনার পাঁচদিন পর ওই বছরের ৫ আগস্ট নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ লিয়াকত আলীকে প্রধান আসামি এবং টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে ২য় আসামি করে ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন।
চার মাসের বেশি সময় ধরে চলা তদন্তের পর ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ২০২১ সালের ২৭ জুন ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর ২৩ আগস্ট কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ এবং জেরা শুরু হয়। মামলায় মোট ৬৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে গত ৩১ জানুয়ারি রায় দেন আদালত।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা মামলার রায় সোমবার
সিনহা হত্যা মামলার রায় পড়া শুরু
২ বছর আগে
সিনহা হত্যা: খালাস চেয়ে ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের আপিল
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলী খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেছেন। মঙ্গলবার আসামিদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল করেছি। আপিল আবেদনে নিম্ন আদালতের দেয়া ফাঁসির দণ্ড থেকে খালাস চাওয়া হয়েছে।
গত ৩১ জানুয়ারি মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত হওয়া পরিদর্শক লিয়াকত আলী এবং টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল।
এ মামলায় আদালত লিয়াকত ও প্রদীপ কুমারের মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেন এবং ছয় জনকে যাবজ্জীবন ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন। বাকি সাত আসামিকে খালাস দেন। পরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি আসামি প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফেরেন্স হাইকোর্টে এসে পৌঁছায়।
আরও পড়ুন: মেজর সিনহা হত্যা: ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফের বাহারছড়া চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে খুন হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।
এ ঘটনার পাঁচদিন পর ওই বছরের ৫ আগস্ট নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ লিয়াকত আলীকে প্রধান আসামি এবং টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে ২য় আসামি করে ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় র্যাব।
চার মাসের বেশি সময় ধরে চলা তদন্তের পর ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
২০২১ সালের ২৭ জুন ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর ২৩ আগস্ট কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ এবং জেরা শুরু হয়। এ প্রক্রিয়া শেষ হয় গত ১ ডিসেম্বর। এ মামলায় মোট ৬৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা: প্রদীপ ও লিয়াকত এখন চট্টগ্রাম কারাগারে
সিনহা হত্যা: সাত দিনের মধ্যে হাইকোর্টে যাবে প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডাদেশ
২ বছর আগে
সিনহা হত্যা: প্রদীপ ও লিয়াকত এখন চট্টগ্রাম কারাগারে
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও এসআই লিয়াকতকে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়েছে।শনিবার দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে তারা চট্টগ্রাম কারাগারে পৌঁছান। তাদের চট্টগ্রাম কারাগারের ৩২ নম্বর সেলে রাখা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কারাগারের জেলার দেওয়ান মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আজ দুপুরে প্রদীপ কুমার দাশ ও এসআই লিয়াকতকে আমাদের কারাগারে আনা হয়েছে। তাদের কারাগারের ৩২ নম্বর সেলে রাখা হয়েছে।সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা মামলার রায়ে গত ৩১ জানুয়ারি কক্সবাজারের একটি আদালত প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকতকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা: সাবেক ওসি প্রদীপ, লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড, ৬ জনের যাবজ্জীবন
দুর্নীতির মামলার অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন ওসি প্রদীপের
চট্টগ্রামে ওসি প্রদীপের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন শেষে বিচার শুরু
২ বছর আগে
সিনহা হত্যা: সাত দিনের মধ্যে হাইকোর্টে যাবে প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডাদেশ
আগামী সাত দিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার আসামি ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীর মৃত্যুদন্ডাদেশ হাইকোর্টে যাবে। কক্সবাজারের সিনিয়র আইনজীবী ও সিনহা হত্যা মামলার বাদীর আইনজীবী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, কোন ব্যক্তি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত হলে আদালতের নিয়ম অনুযায়ী মামলার রায় হওয়ার সাত দিনের মধ্যে সমস্ত নথি, কেস ডায়েরি, সাক্ষীপ্রমাণাধীসহ কাগজপত্র হাইকোর্টে পাঠানো হয়। এ সময় ‘লালসালু’ দিয়ে বিশেষ ধরনের প্যাকেট করে এসব কাগজ পত্র হাইকোর্টে পাঠাতে হয়। একারণে নিয়মানুযায়ী সিনহা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডে দন্ডিত প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীর মামলার রায়ের কপিও সেভাবে হাইকোর্টে যেতে পারে বলে।
এডভোকেট জাহাঙ্গীর বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ফাঁসির আদেশ হাইকোর্টকে অবহিত করতে হয়। হাইকোর্টকে অবহিত না করা পর্যন্ত কার্যকর হবে না। এছাড়াও আসামি পক্ষ তো আপিল করতে পারে। মামলায় সন্তুষ্ট না হলে উচ্চ আদালতে যাওয়ার এখতিয়ার সবার রয়েছে।’
৩১ জানুয়ারি সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামি প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীকে কক্সবাজার জেলা কারাগারে কনডেম সেলে রাখা হচ্ছে। খাবার থেকে শুরু করে সকল সুযোগ-সুবিধা জেল কোড অনুযায়ী হবে বলে জানিয়েছে কক্সবাজার জেলা কারাগারের জেল সুপার নেছার আলম।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা: সাবেক ওসি প্রদীপ, লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড, ৬ জনের যাবজ্জীবন
সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিকালে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা মামলায় টেকনাফ থানার তৎকালীন ওসি (বরখাস্ত) প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন পরিদর্শক (বরখাস্ত) লিয়াকত আলীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয় আদালত। এছাড়াও ছয় আসামি এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাগর দেব, রুবেল শর্মা, পুলিশের সোর্স নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দিন ও আয়াজ উদ্দীনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়। এর মধ্যে চারজন কনস্টেবল সাগর দেব, পুলিশের সোর্স নুরুল আমিন, মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিনকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা দেয়া হয়। অনাদায়ে ছয় মাসের জেল দেয়া হয়। এছাড়াও এপিবিএন’র এসআই শাহজাহান আলী, কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আব্দুল্লাহ, পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক লিটন মিয়া, কনস্টেবল সাফানুল করিম, কামাল হোসেন ও আব্দুল্লাহ আল মামুনকে খালাস দেন আদালত। সন্ধ্যায় পুলিশ ভ্যানে করে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয় তাদের।
প্রসঙ্গত, কক্সবাজারের ভ্রমণ সংক্রান্ত তথ্যচিত্র নির্মাণের শুটিং শেষে ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে রিসোর্টে ফেরার পথে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে শামলাপুর তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খানা। ঘটনার পাঁচদিন পর ৫ আগস্ট কক্সবাজার আদালতে হত্যা মামলা করেন নিহত সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস। আসামি করা হয় প্রদীপ কুমার দাশ, লিয়াকত আলীসহ পুলিশের ৯ সদস্যকে। টানা চার মাস তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে র্যাব। দেড় বছরে এ মামলার রায় দেয়া হলো।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা মামলার রায় পড়া শুরু
২ বছর আগে
সিনহা হত্যা: সাবেক ওসি প্রদীপ, লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড, ৬ জনের যাবজ্জীবন
মেজর (অব.) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলায় কক্সবাজারের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাস ও পুলিশ পরিদর্শক লিয়াকত আলীকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
যাবজ্জীবন প্রাপ্ত ছয়জন হলেন- কনস্টেবল সাগর দেব, উপ-পরিদর্শক নন্দলাল রক্ষিত, কনস্টেবল রুবেল শর্মা, নুরুল আমিন, মো. নিজামউদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।
জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল ১৫ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন বলে পাবলিক প্রসিকিউটর ফরিদুল আলম জানান। আদালত অবশ্য অন্য সাত আসামিকে খালাস দিয়েছে।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা মামলার রায় ঘিরে কক্সবাজারে নিরাপত্তা জোরদার
দুপুর ২টায় কক্সবাজার জেলা কারাগার থেকে ১৫ আসামিকে আদালতে আনা হয়। ১৫ আসামির মধ্যে প্রদীপ, সাগর দেব ও রুবেল ছাড়া ১২ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
রায় ঘোষণার আগে কক্সবাজার শহরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এদিকে গত বছর ২৭ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে মামলাটির বিচারকাজ শুরু হয় এবং চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি সর্বশেষ দুই আসামির পক্ষে তাদের আইনজীবীদের যুক্তি উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে বিচারকাজ শেষ হয়।
পরে বিচারক ৩১ জানুয়ারি রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেন।
২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়ার শামলাপুরে এপিবিএন চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি (টেকনাফে দুটি, রামুতে একটি) মামলা করেছিল।ঘটনার পাঁচ দিন পর ৫ আগস্ট কক্সবাজার আদালতে টেকনাফ থানার বহিষ্কৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে র্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেন। তদন্ত শেষে র্যাব ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয়।
আরও পড়ুন: ‘প্রদীপের লাথিতে নিস্তেজ হয় সিনহা, লিয়াকত ও দুলালের সক্রিয় ভুমিকা প্রমাণিত’
২ বছর আগে
সিনহা হত্যা মামলার রায় পড়া শুরু
সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার রায় পড়া শুরু করেছেন বিচারক। সোমবার ২টা ২৫ মিনিটে বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ আসামির উপস্থিতিতে কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল ৩০০ পৃষ্টার এই রায় পড়া শুরু করেন।
এর আগে, দুপুর ২টার দিকে ৯ পুলিশ, তিন এপিবিএন সদস্য ও তিন স্থানীয় বাসিন্দাসহ ১৫ অভিযুক্তকে আদালতে আনা হয়।মামলায় অভিযুক্তরা হলেন- টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ও বরখাস্ত পরিদর্শক লিয়াকত আলী, প্রদীপের দেহরক্ষী রুবেল শর্মা, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দদুলাল রক্ষিত, বরখাস্ত কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন ও আব্দুল্লাহ আল মামুন, বরখাস্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, বরখাস্ত কনস্টেবল সাগর দেব, বরখাস্ত এপিবিএনের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহজাহান, বরখাস্ত কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আবদুল্লাহ, টেকনাফ থানায় পুলিশের দায়ের করা মামলার সাক্ষী বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের মারিশবুনিয়া গ্রামের নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।
আরও পড়ুন: মেজর সিনহা হত্যা মামলায় ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিটসরেজমিনে দেখা যায়, সিনহা হত্যা মামলার রায়কে ঘিরে সকাল থেকেই কক্সবাজার আদালত প্রাঙ্গণে ছিল কড়া নিরাপত্তা। খুব সকালে আদালতে পৌঁছানোর পর প্রধান ফটক থেকে শুরু করে এজলাস পর্যন্ত যেতে কয়েক দফা নিরাপত্তা বাহিনীর চেক পোস্ট রাখা হয়েছে।
এদিকে গত বছর ২৭ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে মামলাটির বিচারকাজ শুরু হয় এবং চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি সর্বশেষ দুই আসামির পক্ষে তাদের আইনজীবীদের যুক্তি উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে বিচারকাজ শেষ হয়।
পরে বিচারক ৩১ জানুয়ারি রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেন।
২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়ার শামলাপুরে এপিবিএন চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি (টেকনাফে দুটি, রামুতে একটি) মামলা করেছিল।
আরও পড়ুন: মেজর সিনহা হত্যা: প্রদীপসহ ৩ আসামিকে নিয়ে ঘটনাস্থলে র্যাবের তদন্ত দলঘটনার পাঁচ দিন পর ৫ আগস্ট কক্সবাজার আদালতে টেকনাফ থানার বহিষ্কৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে র্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেন। তদন্ত শেষে র্যাব ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয়।
২ বছর আগে
সিনহা হত্যা মামলার রায় সোমবার
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার রায় আগামীকাল সোমবার ঘোষণা করা হবে।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সোমবার এ মামলার রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারিত রয়েছে। দেড় বছর ধরে চলা এই মামলার দীর্ঘ শুনানি, সাক্ষ্যগ্রহণ, জেরা ও আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক শেষে গত ১২ জানুয়ারি এ মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করেছিলেন আদালত।
এর আগে গত ১২ জানুয়ারি দুপুর ১২টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা মামলা: দ্বিতীয় দিনে ১৩ আসামির পক্ষে যুক্তিতর্ক শেষ
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ রোডের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি মামলা করে। পরে ৫ আগস্ট কক্সবাজার আদালতে টেকনাফ থানার বহিষ্কৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস।
চারটি মামলা তদন্তের দায়িত্ব পায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
পরে ওই বছরের ১৩ ডিসেম্বর ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ও র্যাব-১৫ কক্সবাজারের জ্যৈষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. খাইরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা মামলা: তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্যগ্রহণ
২ বছর আগে
সিনহা হত্যা মামলা: ৫ম সাক্ষী হাফেজ আমিনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় ৫ নং সাক্ষী হাফেজ মোহাম্মদ আমিনের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষ হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সোয়া ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত টানা সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা করা হয়। দিনব্যাপী কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে হাফেজ মোহাম্মদ আমিনকে নিয়ে এ সাক্ষ্যগ্রহন সম্পন্ন করা হয়। এনিয়ে এ পর্যন্ত ৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।
আদালত প্রাঙ্গণ থেকে বেরিয়ে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত জানান, সিনহা হত্যা মামলার ৫ নং সাক্ষী হাফেজ মোহাম্মদ আমিন একজন বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক। ঘটনার সময় এই সাক্ষী মসজিদের ছাদ থেকে হত্যাকাণ্ডের সবকিছু দেখেছেন বলে আদালতকে যে তথ্য দিয়েছেন তা সঠিক নয়। কারণ, সে যে মসজিদে চাকরি করে সেই মসজিদের পরিচালনা কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের নামও জানেন না। সুতরাং তার সাক্ষ্য দেয়ার আইনগত কোনো অধিকার নেই।'
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর জানান, 'রোহিঙ্গা বলে কি তার কোনো চোখ নেই? তিনি প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশি। তিনি যে মসজিদে চাকরি করেন, সেই মসজিদে কোন কমিটি নেই। তাই, মসজিদ কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম জানার প্রশ্নই উঠে না।'
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম জানান, মামলার ৫ নং সাক্ষী আদালতকে যথার্থ বলেছেন। তিনি রোহিঙ্গা নাগরিক নয়, বাংলাদেশি নাগরিক। এছাড়া কোন হত্যাকাণ্ডের দৃশ্য নিজ চোখে দেখেছেন। কারণ, সেদিন মাগরিবের নামাজের পর মসজিদের ছাদে উঠে ছিলেন ঈদুল আযহার চাঁদ দেখার জন্য। এসময় সাক্ষী হাফেজ মোহাম্মদ আমিন হত্যাকাণ্ডের সব ঘটনা দেখেছেন। তাকে রোহিঙ্গা বলার কোন যুক্তি নেই। এটি মামলাকে ভিন্নখাতে নেয়ার আসামিপক্ষের কৌশল। তাই, কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।'
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা মামলা: সাক্ষ্য দিলেন আরেক প্রত্যক্ষদর্শী সিএনজি চালক কামাল
সিনহা হত্যা মামলা: দ্বিতীয় দফায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
এদিকে মেজর সিনহা হত্যা মামলার আসামি বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে কারাবিধি অনুযায়ী সকল সুযোগ সুবিধা দেয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের সময় প্রদীপের আইনজীবী রানা দাশ গুপ্তের ডিভিশন চেয়ে আবেদনের প্রেক্ষিতে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালত এ আদেশ দেন।
এর আগে সকাল ১০টা থেকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সিনহা হত্যা মামলায় ৫ নং সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ নেয়া হয়। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।
গত বছর ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।
৩ বছর আগে
সিনহা হত্যা মামলা: দ্বিতীয় দফায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার দ্বিতীয় দফা সাক্ষ্যগ্রহণে প্রথমদিনে এক জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এসময় মিডিয়া ট্রায়াল থেকে সতর্ক থাকতে উভয় পক্ষের আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইলের আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। দিনব্যাপী আদালতে মোহাম্মদ আলী নামের মামলার ৩ নং সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরার মধ্যে শেষ হয়।
আদালত প্রাঙ্গণ থেকে বেরিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম বলেন, ‘রবিবার সারাদিন মামলার ৩ নং সাক্ষী মোহাম্মদ আলীর সাক্ষ্য নিয়েছেন আদালত। আদালতের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে উক্ত মামলা নিয়ে আদালতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা না বলতে। যাতে কোন মিডিয়ার ট্রায়াল না হয় সে বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছে আদালত।'
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত বলেন, ‘মামলার তৃতীয় সাক্ষী মোহাম্মদ আলীকে জেরা করার সময় তিনি যে কথাগুলো বলেছেন তা অস্পষ্ট এবং এতে গরমিল রয়েছে। তা আমরা আদালতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।'
আরও পড়ুন: সিনহা হত্যা মামলা : ২য় দিনের স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
তিনি বলেন, 'সুষ্ঠু ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে আদালত চান না উক্ত মামলার বিষয়গুলো মিডিয়া আসুক। সুতারাং এ ব্যাপারে উভয় পক্ষের আইনজীবীদেরকে সতর্ক করে দিয়েছেন আদালত।'
এর আগে ২৩ থেকে ২৫ আগস্ট টানা তিনদিন মামলার ১ নং সাক্ষী ও বাদী শারমিন সাহরিয়া ফেরদৌস ও ২ নং সাক্ষী সাহেদুল ইসলাম সিফাতের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ করেন আদালত।
সকাল থেকে আদালত প্রাঙ্গণে পুলিশের কড়া নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। সকালে সাড়ে ৯ টারদিকে সাবেক বরখাস্ত ওসি প্রদীপসহ আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়।
৩ বছর আগে
সিনহা হত্যা: কারাগারে টেকনাফ থানার কনস্টেবল রুবেল
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ হত্যা মামলায় জড়িত সন্দেহে টেকনাফ থানার কনস্টেবল রুবেল শর্মাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
৪ বছর আগে