বিজ্ঞাপন
অনলাইন গণমাধ্যমের বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য বিজ্ঞাপন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তিনি বলেন, অনলাইন পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের জন্য সরকারি বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণে নীতিমালা থাকা দরকার। এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর তথ্য ভবনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: গণমাধ্যমে আরও পেশাদারিত্ব ও স্বচ্ছতা আনা প্রয়োজন: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বর্তমান সরকারের সময়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বর্তমান সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে।
তিনি বলেন, বিগত দিনে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার যে বাস্তবতা ছিল, সে জায়গা থেকে সংখ্যাগত এবং গুণগত দিক থেকে আমরা কতটুকু এগিয়েছি, কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে- এগুলোর তুলনামূলক বিষয়গুলো নিয়ে প্রকাশনা বের করতে হবে।
আরাফাত আরও বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেশের মানুষ এবং বিশ্ববাসীর কাছে আরও কার্যকরভাবে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এখন প্রযুক্তি অনেক অগ্রসর হয়ে গেছে। মানুষের চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন এসেছে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে অধিদপ্তরের কাজে নতুন নতুন বিষয় সংযোজন করতে হবে।
ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ঘোষণা ও নিবন্ধীকরণ) আইন ১৯৭৩ প্রয়োজনবোধে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ক্যাবল সেবা ডিজিটাইজেশনে শিগগিরই নির্দেশিকা তৈরি করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
এর আগে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের প্রদর্শনী ও বিক্রয় কেন্দ্র, জাদুঘর ও গ্রন্থাগার পরিদর্শন করেন তিনি।
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. নিজামুল কবীর, বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা বেগমসহ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ১৫ বছরে অবিশ্বাস্য উন্নয়নের নজির সৃষ্টি হয়েছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
১০ মাস আগে
ইউনূসকে নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্টে বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছে, বিবৃতি নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্টে যা প্রকাশিত হয়েছে- তা কোনো বিবৃতি নয় বরং একটি বিজ্ঞাপন বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘ওয়াশিংটন পোস্ট এটিকে বিজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করেছে। এটি কেবল একটি বিজ্ঞাপন, খবর নয়।’‘স্পষ্টতই, এটি একটি লবিস্ট ফার্ম দ্বারা করা হয়েছিল।’
আরও পড়ুন: তারেকের বিরুদ্ধে রায় বাস্তবায়নে যা কিছু করা সম্ভব্ সবই করবে সরকার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
লবিস্ট প্রতিষ্ঠানটি অতীতেও একই কাজ করেছে বলেও উল্লেখ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বচ্ছ এবং ইউনূসের মামলায় সরকার কোনো পক্ষ নয়।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ইউনূসের সংগঠনের সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা মামলাটি দায়ের করেছেন এবং অত্যন্ত স্বচ্ছভাবে বিচার চলছে।
এদিকে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস রবিবার(২৮ জানুয়ারি) দাবি করেছেন, তার প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা নয়, সরকারই তার বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা দায়ের করেছে।
এ দাবির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সোমবার(২৯ জানুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তার প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই বলতে চাই, তিনি যা বলেছেন তা সঠিক নয়।’
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা ইস্যুকে জাতিসংঘের আলোচ্যসূচির শীর্ষে রাখতে মহাসচিবের প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুরোধ
মন্ত্রী বলেন, ইউনূসের কোম্পানিতে সংক্ষুব্ধ শ্রমিকরা তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত হওয়ায় এ মামলা করেন।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘অব্যাহতভাবে বিচারিক হয়রানি এবং সম্ভাব্য কারাগারে আটকের’ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ১২৫ জনেরও বেশি নোবেল বিজয়ীসহ ২৪১ জন বিশ্ব নেতা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তৃতীয় খোলা চিঠি লিখেছেন।
২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি প্রফেসর ইউনূস এবং গ্রামীণ টেলিকমের তিন সহকর্মীকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং আপিল বিবেচনা চলাকালীন তাদের জামিন দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ শীর্ষ সম্মেলন: ঐক্য, সংহতি ও সহযোগিতার ডাক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
১০ মাস আগে
ফেসবুক ও গুগলের বিজ্ঞাপন আয়ের উপর ২০ শতাংশ করারোপ
ফেসবুক ও টেলিভিশন রেডিওসহ সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে রাজস্বের ওপর সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ কর কাটতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি)।
সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত অথরাইজড ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোকে অনাবাসিক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে রেমিট্যান্স (পেমেন্ট) পাঠানোর ক্ষেত্রে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর নির্দেশনা অনুসরণ করতে বলেছে।
নির্দেশিকা অনুযায়ী, দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে প্রচারিত বিজ্ঞাপন থেকে আয় ফেরত দেওয়ার সময় বিদেশি কোম্পানিকে ১৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
অর্থাৎ ফেসবুক ও ইউটিউবের মতো সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোকে এই কর দিতে হবে। 'টেলিভিশন-রেডিও' থেকে আয় নিলে ২০ শতাংশ কর দিতে হবে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: সমন্বিত এক্সচেঞ্জ রেট ও প্রতিযোগিতামূলক ঋণের হারকে অগ্রাধিকার
সার্কুলার অনুযায়ী, সোশ্যাল মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে কোন বিজ্ঞাপন, প্রচার বা সামগ্রীর বিপণন ডিজিটাল মার্কেটিং হিসাবে বিবেচিত হবে।
এই ক্ষেত্রে, প্রযোজ্য করের হার ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ১৫ শতাংশ। তবে টেলিভিশন বা রেডিওতে সম্প্রচারিত কোনও সামগ্রী বা বিজ্ঞাপন ডিজিটাল বিপণন হিসাবে বিবেচিত হবে না।
টেলিভিশন বা রেডিওতে প্রচারিত কোনো বিজ্ঞাপন শুধুমাত্র বিজ্ঞাপন সম্প্রচার হিসেবে বিবেচিত হবে। এই ক্ষেত্রে, করের হার ২০ শতাংশ।
আরও পড়ুন: বাজার ভিত্তিক সুদের হার, জুলাই থেকে সমন্বিত বিনিময় হার: বাংলাদেশ ব্যাংক
১ বছর আগে
ড. ইউনূসের পক্ষে ৪০টি নাম ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন কেন: প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন
নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে ৪০ জনের নাম উল্লেখ করে বিদেশি সংবাদপত্রে কেন বিজ্ঞাপন দেয়া হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সাম্প্রতিক কাতার সফরের ফলাফল নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেনের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি না কি উত্তর দেব। কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন আছে। যিনি এত নামীদামি নোবেল প্রাইজপ্রাপ্ত, তার জন্য এই ৪০ জনের নাম খয়রাত করে এনে অ্যাডভারটাইজমেন্ট (বিজ্ঞাপন) দিতে হবে কেন? তাও আবার বিদেশি পত্রিকায়।’
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের জন্য ৪০ জন বিশ্বনেতার আবেদনের সমালোচনা মোমেনের
তিনি আরও বলেন, ‘৪০ জন ড. ইউনূসের পক্ষে কোনো বিবৃতি দেয়নি, এটি ছিল একটি বিজ্ঞাপন। যেখানে আমাদের নির্দিষ্ট এক ব্যক্তির পক্ষে ৪০ জনের নাম ব্যবহার করা হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে আইন আছে এবং সেই আইন অনুযায়ী সবকিছু চলে, ব্যক্তি যেই হোক না কেন। আমাদের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীন। আমরা শ্রমিকদের অধিকার রক্ষা করি। কারা সঠিকভাবে কর প্রদান করে এবং কর সংগ্রহ করে তা তদারকি করার জন্য একটি পৃথক সংস্থা রয়েছে। কেউ যদি আইন ভঙ্গ করে বা শ্রমিকদের অধিকার কেড়ে নেয় তবে আমাদের একটি শ্রম আদালত রয়েছে।
সরকার প্রধান হিসেবে শেখ হাসিনা বলেন যে এসব বিষয়ে তার কিছু করার নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘এর বেশি আমি আর কি বলতে পারি? কিন্তু আমি শুধু সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে আমরা পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি।’
আরও পড়ুন: মামলা স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন ড. ইউনূসের
১ বছর আগে
ওসি রায়হান হয়ে নিরবের অভিযান
ছবিতে পুলিশের পোশাক পরে নিরব হোসেনকে দেখে মনে হতে পারে কোনো নতুন সিনেমার লুক। তবে এমনটা আদতে নয়, চিত্রনায়ককে এই চরিত্রে দেখা যাবে একটি বিজ্ঞাপনে। এই বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ের একটি ছবি এটি।মঙ্গলবার (১৩সেপ্টেম্বর) একটি পত্রিকার বিজ্ঞাপনের শুটিং মানিকগঞ্জে রয়েছেন নিরব। সেখান থেকে ইউএনবিকে জানান, অনন্য মামুনের নির্দেশনায় বিজ্ঞাপনটিতে ওসি রায়হান চরিত্রে দেখা যাবে তাকে।
আরও পড়ুন:'হেই সামালো' দিয়ে শেষ হলো কোক স্টুডিও বাংলা সিজন ১বিজ্ঞাপনটি নির্মাণ হচ্ছে পাঁচটি গল্প নিয়ে। যেখানে সমাজের বিভিন্ন পেশার পাঁচটি চরিত্র উঠে আসবে। সেখানকারই একটিতে দেখা যাবে নিরবকে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞাপনের গল্পটা ভিন্নধর্মী। এখানে আমি ওসি রায়হানের চরিত্রে অভিনয় করেছি। যিনি একটি অভিযান চালান। আর কাজটি বেশ উপভোগ করছি।’এই বিজ্ঞাপনে আরও রয়েছেন ফারুক আহমেদ, মাসুম বাশার, বড়দা মিঠু প্রমুখ।উল্লেখ্য, ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’ শিরোনামে নতুন এক সিনেমা সম্প্রতি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন নিরব। এতে তার বিপরীতে রয়েছেন নিপুণ আক্তার ও ইয়ামিন হক ববি।
আরও পড়ুন:শিশুদের অস্কারখ্যাত কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড পেল সিসিমপুর
কন্যার ছবি প্রকাশ্যে আনলেন তিশা
২ বছর আগে
সিনেমার ব্যস্ততার মধ্যে বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে জাহারা মিতু
চলতি সময়ে ব্যস্ত চিত্রনায়িকাদের একজন জাহারা মিতু। এই বছরে তার হাতে আছে একাধিক সিনেমার শুটিং। সেগুলো শেষ করছেন একে একে। কিন্তু এরমধ্যেই দীর্ঘদিন পর অংশ নিলেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে।
১১ এপ্রিল সোমবার দেশের জনপ্রিয় এক ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন জাহারা মিতু। এটি নির্মাণ করেছেন ইসরার আহমেদ আদনান।
জাহারা মিতু বলেন, ‘সিনেমা নিয়ে ব্যস্ততা এখন বেশি যাচ্ছে। মাঝে করোনার জন্য যে কাজগুলো আটকে ছিল সেগুলো একে একে ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। আর সিনেমার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি নিয়েও ব্যস্ত থাকতে হয়। সব মিলিয়ে বিজ্ঞাপনে কাজ চাইলেও করা হয়নি। তবে ইচ্ছা ছিল। শেষ পর্যন্ত এই কাজটি দিয়ে বিজ্ঞাপনে কাজ করা হলো।’
আরও পড়ুন: ১৪ এপ্রিল গাঁটছড়া বাঁধবেন রণবীর ও আলিয়া
বিজ্ঞাপনের শুটিং শেষ করে মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) থেকে ‘শত্রু’ সিনেমার শুটিংয়ে অংশ নেবেন জাহারা মিতু। থ্রিলার ঘরানার এই সিনেমা পরিচালনা করেছেন সুমন ধর। যেখানে চিত্রনায়ক বাপ্পী চৌধুরীর সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন তিনি।
জাহারা মিতুর এখনও আর পাঁচটি সিনেমার শুটিং শেষ করা বাকি রয়েছে। সেগুলো হলো ‘আগুন’, ‘কমান্ডো’, ‘জয় বাংলা’, ‘যন্ত্রণা’ ও ‘কুস্তিগীর’।
সিনেমাগুলো নিয়ে মিতু আরো বলেন, ‘প্রতিটি সিনেমার গল্প এবং আমার চরিত্রের ভিন্নতা দর্শক খুঁজে পাবেন। সিনেমাগুলো যারা পরিচালনা করছেন সবাই এদেশের গুণী পরিচালক। তাই প্রোডাকশনের মান নিয়েও আমার ভরসা রয়েছে। কাজ করতে গিয়ে অনেক নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। আশা করি দর্শকদের ভালো কিছু উপহার দিতে পারব।’
আরও পড়ুন: ঈদে মুক্তির মিছিলে ৪ সিনেমা, হল মালিকদের সংশয়
২ বছর আগে
টুইটার বোর্ডে থাকছেন না ইলন মাস্ক
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী টেসলার ব্রান্ডের সিইও ইলন মাস্ক টুইটারের পরিচালনা পর্ষদে (বোর্ড) যোগ দিচ্ছেন না। যদিও এখনও টুইটারের সবচেয়ে বড় শেয়ারহোল্ডার তিনি।
টুইটারের প্রধান নির্বাহী (সিইও) পরাগ আগরওয়াল এই বিষয়ে টুইট করে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। যেটা সাইটটিকে বিজ্ঞাপন-মুক্ত করা সহ টুইটারে সম্ভাব্য পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ২০২১ সালে টুইটারের আয়ের প্রায় ৯০ শতাংশ এসেছে বিজ্ঞাপন থেকে।
টেসলার কর্মীদের কাছে পাঠানো একটি পুনঃপোস্ট করা নোটে আগরওয়াল লিখেছেন, ‘বোর্ডে ইলনের অ্যাপয়েন্টমেন্ট আনুষ্ঠানিকভাবে ৪/৯ তারিখে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ইলন ওইদিন সকালেই জানিয়েছেন তিনি বোর্ডে যোগ দিবেন না৷ আমি বিশ্বাস করি এটা ভালোকিছুর জন্য করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: বাইডেন-মোদি ভার্চুয়াল বৈঠক আজ
আগরওয়াল লিখেছেন, ‘টুইটার বোর্ড ইলনকে কোম্পানির একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তি হিসেবে বিশ্বাস করে, যেখানে তাকে সমস্ত বোর্ড সদস্যদের মতো, কোম্পানির এবং আমাদের সমস্ত শেয়ারহোল্ডারদের সর্বোত্তম স্বার্থে কাজ করতে হবে, এটি ছিল এগিয়ে যাওয়ার সর্বোত্তম পথ।’
রাত সাড়ে ৯ টায় মাস্ক গোলাকার চোখ ও মুখের উপর একটি হাতসহ একটি ইমোজি টুইট করেছেন। এটি সাধারণত বিব্রত বা মৃদু হাসির জন্য ব্যবহৃত হয়, কখনও কখনও ‘উফ!’ অর্থে। তবে তিনি এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলেন নি।
আরও পড়ুন: ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরও লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি ইমরান খানের
২ বছর আগে
বিজ্ঞাপন দিয়ে কাজে ফিরলেন মৌসুমী
ঢাকাই সিনেমার প্রিয়দর্শিনী মৌসুমী। মাঝে শিল্পী সমিতির নির্বাচনকে ঘিরে বেশ ব্যস্ত সময় কেটেছে তার। সেসব কাটিয়ে আবারও কাজে ফিরেছেন তিনি। আর শুরু করলেন নতুন বিজ্ঞাপনের কাজ দিয়ে।
আরএফএল গ্যাস স্টোভের নতুন বিজ্ঞাপনে অংশ নিয়েছেন মৌসুমী। রাজধানীর একটি স্টুডিওতে বিজ্ঞাপনটির দৃশ্য ধারণ করা হয়। ‘পরিবারের একজন চিরদিনের বন্ধন’ থিম নিয়ে আইডিয়া বক্সের পরিকল্পনায় নাইন্টিজ কিডস প্রোডাকশন হাউজের ব্যানারে বিজ্ঞাপনটি নির্মাণ করেছেন শাফায়াত হোসেন শাওন।
আরও পড়ুন: ‘নাসেক নাসেক’ গান দিয়ে কোক স্টুডিও বাংলার প্রথম সিজন শুরু
বিজ্ঞাপনটি প্রসঙ্গে মৌসুমী বলেন, ‘বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে সবসময় থিমের দিকে আমি নজর দিই। এবারের কাজটিও তেমন। পুরো টিম অনেক গোছানো কাজ করেছে। বিজ্ঞাপনটি প্রচারে এলেই দর্শকের জন্য চমক থাকছে।’
নির্মাতা শাফায়াত হোসেন শাওন বলেন,‘একেবারেই ভিন্নধর্মী একটি কনসেপ্ট নিয়ে বিজ্ঞাপনটি তৈরি করেছি। মৌসুমী আপাকে পেয়ে আমাদের পুরো টিম উচ্ছ্বসিত। আশা করি, বিজ্ঞাপনটি দর্শকের বেশ ভালো লাগবে।’
জানা গেছে, আগামী ১০ মার্চ থেকে বিজ্ঞাপনটি প্রচারে আসবে।
আরও পড়ুন: ছাড়পত্র পেলো পরীমণি-রাজ জুটির ‘গুণিন’
এদিকে তিনটি সিনেমার শুটিং ও ডাবিংয়ের কাজ শেষ করেছেন মৌসুমী। সিনেমাগুলো হচ্ছে সরকারি অনুদানের মির্জা সাখাওয়াৎ হোসেনের ‘ভাঙন’, আশুতোষ সুজনের ‘দেশান্তর’ও জাহিদ হোসেনের ‘সোনার চর’। শিগগিরই আরও দুটি সিনেমার কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন মৌসুমী। একটি ‘ছিটমহল’ ও অন্যটি ‘কানাগলি’। জাহিদ হোসেনের পরিচালনায় সিনেমা দুটিতে মৌসুমীর সঙ্গে ওমর সানী থাকার কথা রয়েছে।
২ বছর আগে
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের নামে প্রতারণা: আটক ৩
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি)পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের নামে প্রতারণার অভিযোগে প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে আটক করেছে গোয়েন্দারা। রবিবার দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
ডিএমপি সদর দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রবিবার সকালে ঢাকার উত্তরা, গাজীপুরের পুবাইল ও নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ এলাকায় একাধিক অভিযান চালিয়ে ডিবি পুলিশের একটি দল তাদের আটক করে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, টঙ্গী সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র করিমুল্লাহ, মোহনগঞ্জ সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আল রাফি টুটুল ও হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আবদুল্লাহ আল মারুফ।
আরও পড়ুন: ছয়তলা ভবন থেকে লাফ দিয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী’র আত্মহত্যা
দলটি বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের প্রশ্ন প্রদানের জন্য মেসেঞ্জার ও ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট থেকে বিজ্ঞাপন দিত।
এই প্রতারক চক্রের বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপের ফলোয়ারের সংখ্যা ৪৭ হাজার বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
আটককৃতরা পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ৫০০-২০০০ টাকার বিনিময়ে প্রশ্নপত্র দেয়ার আশ্বাস দেয় এবং এই আশ্বাসে তারা নগদ, বিকাশ, রকেটের মাধ্যমে অগ্রিম টাকা গ্রহণ করে।
এ ব্যাপারে আইনি প্রক্রিয়া চলছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: হলে স্মাটফোন ব্যবহার: এসএসসি পরীক্ষা থেকে ৪ শিক্ষক বহিষ্কার
৩ বছর আগে
ক্লিনফিড সিদ্ধান্ত থেকে আমরা একচুলও নড়বো না: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ বলেছেন, ক্লিনফিড বাস্তবায়ন সহজ কাজ ছিল না। ১৫ বছরে এটি বাস্তবায়িত হয়নি। এরআগেও একবার আমরা উদ্যোগ নিয়েছিলাম। নানা অজুহাতে সেটি করা সম্ভবপর হয়নি। এবার স্থির সিদ্ধান্ত নিয়ে আগেভাগে গ্রাউন্ড ওয়ার্ক করে এবং যে সমস্ত জায়গা থেকে কথা উঠতে পারে তাদেরকে অবহিত করে আমরা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছি৷ সুতরাং এ সিদ্ধান্ত থেকে আমরা একচুলও নড়বো না।
বৃহস্পতিবার দুপুরে সম্পাদক ফোরামের নেতৃত্বে সদস্যদের সঙ্গে এক বৈঠকে তথ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নিউজপোর্টালের শৃঙ্খলায় হাইকোর্টের নির্দেশনা সহায়ক: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, আপনারা জানেন সার্বিকভাবে গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা আনার জন্য সম্প্রচার, প্রিন্ট ও অনলাইন মাধ্যমে আমরা এব্যপারে উদ্যোগ নিয়েছি। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে অনেকগুলো কাজ করেছি।
মন্ত্রী বলেন, আপনাদের যে প্রস্তাব সেটার জন্য ধন্যবাদ জানাই। অন্তত প্রথমে ৫০টি পত্রিকা সম্ভব হলে ১০০ টি পত্রিকার ক্ষেত্রে রিয়েলিস্টিক যে সার্কুলেশন সেটার ভিত্তিতে ক্রম করা। আমি মনে করি এটা অনেক ভালো প্রস্তাব, আমি এটা করতে চাই। আপনারা বলাতে আমার সুবিধা হলো।
বিজ্ঞাপনের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ই-টেন্ডারিং এর জন্য বিজ্ঞাপন যাচ্ছে না এটি আসলে কিছুটা জানতাম। তবে এতো ভয়াবহ চিত্র সেটা জানা ছিলো না। এবিষয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলবো। ই- টেন্ডারিং হলেও যেন বিজ্ঞাপন যায়। আর আপনারা যে বকেয়ার কথা বলেছেন সেটা আমি জানি। অনেক পত্রিকার কয়েক কোটি টাকা করে বাকি আছে। কোর্টেও যে পড়ে আছে সেটা অবশ্য জানতাম না। এগুলা আমি জানলাম। দেশের মানুষ জানলেও মনে হয় ভালো হতো। কারণ এই বাকিটাতো থাকার কথা ছিলো না। বিজ্ঞাপনের টাকা প্রজেক্টের মধ্যে ধরা থাকে। কেন বাকি পড়ছে এটা আসলে বিষয়।
আরও পড়ুন: ক্লিনফিড বাস্তবায়নে বুধবার থেকে ফের মোবাইল কোর্ট: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, এবিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ইতোপূর্বে সকল মন্ত্রণালয়কে তাগাদাও দিয়েছিলাম। আমরা পুনরায় তাগাদা দিতে পারি। আপনারাও বড় বড় মন্ত্রণালয়, বিচারপতির নজরে আনেন কোর্টে কতো কোটি টাকা বাকি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ন্যায় ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে কাজগুলো করার চেষ্টা করছি। নিয়মনীতি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছি। দীর্ঘদিন ধরে নিয়মনীতিহীন ভাবে, এভাবে এ মাধ্যমটা চলতে পারে না। অনেক নিয়মনীতি আছে কিন্তু যেগুলোতে নেই সেখানে প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: ২৪ বিদেশি চ্যানেল প্রচারে বাধা নেই: তথ্যমন্ত্রী
৩ বছর আগে