মা-ছেলে
হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-ছেলের মৃত্যু
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে পৌরসভার গয়াহরি গ্রামে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হলেন- নবীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর প্রানেশ দেবের মা অনিমা রানী দেব ও ছেলে নিপেশ চন্দ্র দেব।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট-দুর্ঘটনায় ২ জনের মৃত্যু
পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে অনিমা বাথরুমে গোসল করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ সময় মাকে বাঁচাতে নিপেশ এগিয়ে গেলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন।
পরে অচেতন অবস্থায় মা ও ছেলেকে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন।
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়া লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
২ দিন আগে
কোম্পানীগঞ্জে ট্রাকচাপায় অটোরিকশাযাত্রী মা-ছেলে নিহত
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- স্মৃতি আক্তার (২৫) ও তার ছেলে আব্দুল্লাহ (৭)।
এছাড়া স্মৃতি আক্তারের স্বামী দেলোয়ার হোসেন এবং ওই অটোরিকশার চালক আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ট্রাকের ধাক্কা, চালকের সহকারী নিহত
রবিবার (৩০ জুন) বিকাল ৪টার দিকে সিলেট-ভোলাগঞ্জ বঙ্গবন্ধু মহাসড়কের খাগাইলে পেট্রল পাম্পের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত স্মৃতি আক্তার নরসিংদী সদর থানা এলাকার দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী এবং তাদের ৭ বছরের শিশুছেলে আব্দুল্লাহ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, দেলোয়ার হোসেন স্ত্রী স্মৃতি আক্তার ও ছেলেকে নিয়ে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জস্থ পর্যটন স্পট সাদাপাথর বেড়াতে যান। সেখান থেকে অটোরিকশা করে ফেরার পথে খাগাইল এলাকায় পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই স্মৃতি ও তার ছেলে আব্দুল্লাহ মারা যান। আহত হন দেলোয়ার ও অটোরিকশাচালক। তাদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ওসমানী হাসপাতালে পাঠায়। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ২
রাজশাহীতে সংঘর্ষে ২ বাসের চালক নিহত
৪ মাস আগে
শেরপুরে ল্যাট্রিনের কুয়া থেকে মা-ছেলের লাশ উদ্ধার, স্বামী-শাশুড়িসহ আটক ৩
শেরপুরে নিখোঁজের চারদিন পর ভাড়াবাড়ির ল্যাট্রিনের কুয়া থেকে মা-ছেলের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকালে শহরের সিংপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-গৃহবধূ রোকসানা বেগম (৩৫) এবং তার ছেলে রাফিদ (১১)। এ ঘটনায় পুলিশ নিহতের স্বামী মাসেক আলী ও শাশুড়িসহ তিনজনকে আটক করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শহরের নবীনগর পানাইতাপাড়া এলাকার মাদকাসক্ত অটোচালক মাসেক আলী তার স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে শহরের সিংপাড়া এলাকার বাসেদ মিয়ার বাসায় ভাড়া থাকেন। বাসেদ মিয়া ঢাকায় চালের ব্যবসা করেন। গত ৪ ডিসেম্বর মাসেকের স্ত্রী রোকসানা বেগম ও বড় ছেলে রাফিদ নিখোঁজ হন। এ নিখোঁজের ঘটনায় রোকসানার বড় বোন সুফিয়া বেগম ৭ ডিসেম্বর শেরপুর সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ৫ দিন পর কলেজ ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
এদিকে, মাসেক মাদকাসক্ত হওয়ায় স্ত্রী-ছেলে নিখোঁজের দুই দিন পর রহস্যজনকভাবে শহরের একটি মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে স্বেচ্ছায় ভর্তি হন। এদিকে, সদর থানা পুলিশ ওই সাধারণ ডায়রির ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে বুধবার মাসেক মিয়াকে মাদক নিরাময় কেন্দ্রে গিয়ে পুলিশ জিজ্ঞেসাবাদ করে এবং বৃহস্পতিবার বিকালে শহরের সিংপাড়া এলাকার ওই ভাড়া বাড়িতে অভিযান চালায়। পরে বাড়ির ল্যাট্রিনের কুয়ার ট্যাংকি থেকে পুলিশ মা ও ছেলের লাশ উদ্ধার করে। পরে অভিযান চালিয়ে পুলিশ মৃত রোকসানার স্বামী মাসেক, শাশুড়িসহ তিনজনকে আটক করে।
পুলিশের সূত্রগুলো জানায়, মাদকের নেশার টাকা নিয়ে ঝগড়ার ফলেই এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
শেরপুর সদর সার্কেলর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. হান্নান মিয়া জানিয়েছেন, মা-ছেলে হত্যাকাণ্ডের পুরো বিষয়টি পুলিশ গুরুত্ব সহকারে দেখছে।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, নিহত রোকসানা বেগম একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নার্সের কাজ করতেন। তার বাবার বাড়ি শহরের খরমপুর টিক্কাপাড়া মহল্লায়। রোকসানা বেগম তার স্বামী, দুই ছেলে রাফিদ ও অর্নবসহ দীর্ঘদিন যাবত শহরের সিংপাড়া মহল্লার ওই বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করে আসছিলেন।
এ বিষয়ে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বশির আহমেদ বাদল জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাসেক আলী স্ত্রী-পুত্রকে হত্যার কথা স্বীকার করায় মা-ছেলের লাশ ওই ল্যাট্রিনের ট্যাংকি থেকে উদ্ধার করা হয়। কীভাবে ও কেনো হত্যা করা হয়েছে তা জিজ্ঞাসাবাদে জানা যাবে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: কলার বাগান থেকে ২ ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গা থেকে পিকআপ চালকের লাশ উদ্ধার, আরেকজন গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বোমা বিস্ফোরণে মা-ছেলে আহত
চাঁইনবাবগঞ্জের একট বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণে মা ও ছেলে গুরুতর আহত হয়েছে। শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে জেলার সদর উপজেলার উদয়ন মোড় জিয়ানগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, ওই এলাকার মৃত তবজুল হকের স্ত্রী ফাহমিনা বেগম (৫৫) ও তার ছেলে শহিদুল ইসলাম শহিদ(৪২)।
আহত শহিদুল ইসলামের সৎ মা আজেমা বেগম জানান, রাতে ফাহমিনা ও তার ছেলে তাদের ঘরে ছিলেন। এসময় হঠাৎ ঘরের মধ্যে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এর পর স্থানীয়রা ঘরের মধ্যে মা ও ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে তাদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য প্রথমে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পরে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: অটোরিকশা-ভটভটির সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩
এদিকে খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করেছে পুলিশ। চাঁপাইনবাবাগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আলমগীর জাহান জানান, ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মা ও ছেলে আহত হয়েছে। বিস্ফোরণের কারণ জানতে না পারলেও প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ককটেল বানানোর সময় এ ঘটনা ঘটে। প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের চেষ্টা চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: একদিনের ব্যবধানে আবারও ‘চান্দের গাড়ি’ দুর্ঘটনা, আহত ১২
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে আহত শ্রমিকের মৃত্যু
২ বছর আগে
আড়াইহাজারে মা-ছেলেকে গলা কেটে হত্যা
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় মা ও ছেলেকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার রাতে উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়নের উজান গোবিন্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-ওই গ্রামের রাজিয়া সুলতানা (৪০) ও তার ছেলে তালহা।
আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক হাওলাদার জানান, রাতের কোনো এক সময়ে এ ঘটনা ঘটেছে। এলাকাবাসী খবর দিলে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। ধারণা করা হচ্ছে, নিহতদের পরিচিত কেউ এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
তবে ঠিক কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড এখনই বলা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে, পরে বিস্তারিত বলা যাবে।
পড়ুন: যশোরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাজধানীতে পাঠাও চালককে গলা কেটে হত্যা
২ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলায় পানির পাম্প থেকে ফসলি জমিতে পানি নিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার বলিদ্বারা গ্রামের ক্লিনিকপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন-ওই গ্রামের মনু মিয়ার ছেলে আব্দুল কাদের (৩৫) ও তার স্ত্রী আফরোজা বেগম (৬০)।
আরও পড়ুন:স্ত্রীকে বাঁচাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্বামীর মৃত্যু
মৃতদের স্বজনদের বরাতে ৮নং নন্দুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জমিরুল ইসলাম জানান, শুক্রবার বিকালের দিকে আব্দুল কাদের ফসলি জমিতে সেচ দেয়ার জন্য জমির মোটর রুমে যায়। এসময় মোটরে শর্ট সার্কিট হয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই আব্দুল কাদের মারা যান। দীর্ঘ সময় ছেলে বাসায় না ফেরায় সন্ধ্যায় তার মা আফরোজা বেগম ছেলেকে খু্ঁজতে সেই জমিতে যায়। এসময় ছেলেকে মোটর রুমে পড়ে থাকতে দেখে তাকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে গিয়ে তাকে ধরামাত্র তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। এসময় বাবা ও দাদিকে পড়ে থাকতে দেখে আফরোজার সাথে থাকা কাদেরের ছেলে শিশু নুর বাসায় দৌঁড়ে গিয়ে পরিবারের অন্যদের জানায়।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মেকানিকের মৃত্যু
স্থানীয়রা মা ও ছেলের লাশ দেখতে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ মা ও ছেলের লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।
রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম জাহিদ ইকবাল জানান, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে কোন মামলা হয়নি।
৩ বছর আগে
ঠোঙা বিক্রি করে চলছে মা-ছেলের লড়াই
এইচএসসি পাসের পর ২০০৮ সালে খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা আইডিয়াল কলেজ রোডের নাদিরা খাতুনের বিয়ে হয়েছিল বেসরকারি এক কোম্পানির ম্যানেজারের সাথে। বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় স্বামীর সাথে টুক-টাক ঝগড়া হলেও তাদের ঘরে জন্ম হয় ফুটফুটে ছেলে সানাউলের। ছেলের বয়স যখন এক বছর তখনই তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। এরপরেই শুরু হয় সন্তানকে নিয়ে তার জীবন-যুদ্ধের লড়াই।
ছেলের ভবিষ্যতের কথা ভেবে দ্বিতীয় বিয়ের চিন্তা করেননি তিনি। ছেলে সানাউল ইসলাম ও বৃদ্ধা মা নিলুফা বেগমকে নিয়ে তিনজনের সংসার। বিবাহ বিচ্ছেদের পরেই তিনি উচ্চতর লেখাপড়ার জন্য ডিগ্রিতে ভর্তি হন। কাগজের ঠোঙ্গা বানিয়ে বিক্রি করে নিজের লেখাপড়ার চালিয়ে গেছেন। পাশাপাশি শিশু সন্তান ও বৃদ্ধা মাকে নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন তিনি। তাই আবারও লেখাপড়া ছেড়ে দেন। এরপরে শিশু সন্তান হাটতে শিখলে ফের খুলনার আমদা নাসিং ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন তিনি । চার বছরের নার্সিং সম্পন্ন করে এক বছরের ইন্টার্নিও সমাপ্ত করেন নাদিরা।
নার্সিং সম্পন্ন হলেও চাকরি মেলেনি তার। ফলে পরিবারের হাল ধরতে জীবিকার জন্য ঠোঙ্গা বানিয়ে তা দোকানে বিক্রি করে সে টাকা দিয়ে চলছে এ তিনজনের জীবনযুদ্ধ।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আর্তমানবতামূলক কার্যক্রমে অ্যাম্বুলেন্স দিল বারভিডা
নাদিরা বলেন, আমি এক বছর ইন্টার্ন করেছি খুলনা সদর হাসপাতাল থেকে। আমার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে। এখনো যদি চাকরি পাই তাহলে ঠোঙা বানানোর কাজ ছেড়ে দিব।
তিনি বলেন, ‘ছেলের যখন এক বছর বয়স তখন থেকেই লড়াই শুরু। এখন ছেলের বয়স দশ বছর। সে মাদরাসায় তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। আমরা মা ও ছেলে ভালো আছি।’
নাদিরা বলেন, ‘আত্মবিশ্বাসই আমাকে এখানে নিতে পেরেছে। বাবা নেই তবু বাবার বাড়ির আশ্রয়টা এখনো আছে। এখন আর শারীরিক বা মানসিক নির্যাতনের ভয় তাড়া করে না।’
নাদিরার মা নিলুফা বেগম বলেন, আমি পেটে ধারণ করেছি সন্তানকে, সবাই ফেলে দিতে পারে । আমি তো ফেলে দিতে পারি না। শুধু মাত্র আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে নাদিরাকে ওর স্বামীর কাছ থেকে নিয়ে আসছি।
নাদিরার প্রতিবেশী মাইমুনা আক্তার মিতু বলেন, শুধু মাত্র তার আত্মবিশ্বাসের কারণে আজও জীবন যুদ্ধে লড়াইটা চালিয়ে আসতে পারছে।
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে মা-ছেলেকে গলা কেটে হত্যা
চট্টগ্রাম মহানগরীর পুরাতন চান্দগাঁও এলাকায় মা ও ছেলেকে গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে।
৪ বছর আগে
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে নৌকাডুবি: মা-ছেলেসহ নিহত ৫
টাঙ্গাইলের বাসাইলে বিদ্যুতের তার স্পর্শে নৌকা ডুবে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।
৪ বছর আগে
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার কামারপাড়া ইউনিয়নের নুরপুর গ্রামে জমিতে কীটনাশক দেয়ার সময় বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে শুক্রবার কলেজছাত্র উৎপল কুমার (১৮) ও তার মা সাধনা রানীর (৪৫) মৃত্যু হয়েছে।
৪ বছর আগে