আত্মসাৎ
মাগুরায় ঘর দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ: আটক ১
মাগুরায় ঘর দেওয়ার কথা বলে দরিদ্রদের কাছ থেকে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক নারীকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার মাগুরা সদরের সিতারামপুর গ্রামে টাকা উত্তোলনের সময় সন্দেহ হলে প্রতারণার বিষয়টি বেরিয়ে পড়ে।
প্রতারক চক্রের মাঠকর্মী ওই নারীকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী।
আরও পড়ুন: মাগুরায় যাত্রীবাহী বাসে আগুন, ১০ সিএনজি-গাড়ি ভাঙচুর
আটক নারীর নাম ঋতুপর্ণা (১৮)। তার বাড়ি সদর উপজেলার শ্রীকুন্ডি গ্রামে। তবে ঘটনার মূল হোতা মনিরুল পালিয়ে গেছেন।
সিতারামপুর পশ্চিম পাড়ার বাসিন্দা ভুক্তভোগী রাবেয়া, রাশেদা, জানান, সম্প্রতি সপ্তাহখানেক আগে ব্র্যাকের মাঠকর্মী পরিচয় দিয়ে এক নারী এসে নতুন একটি প্রকল্পের আওতায় গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মানুষকে তাদের নিজ জমিতে নতুন ঘর নির্মাণ করে দেওয়া সহ গরু-বাছুর দেওয়ার কথা জানায়।
সদরের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের সাবিনা আক্তার জানান, ঘর নির্মাণ ও গরু-বাছুর দেওয়ার কথা বলে সাফি, জামেনা, জোসনাসহ গ্রামের প্রায় ৫০ জনের কাছ থেকে ঘরের ৫৮০ টাকা, গরু-বাছুরের ১৮০ টাকা করে আদায় করে নেন ওই নারী।
আগামী সংসদ নির্বাচনের পর পরই যাচাই-বাছাইসহ বাকি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা হবে বলে তাদের জানায়। পার্শ্ববর্তী সত্যপুর গ্রামেও ঘটেছে একই ঘটনা।
এদের প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগীর অধিকাংশই গ্রামের দরিদ্র নারী।
অভিযুক্ত ওই নারী এই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও টাকা আত্মসাতে নিজের সম্পৃক্ত থাকার কথা এড়িয়ে ব্র্যাকের ম্যানেজার পরিচয় দানকারী জনৈক মনিরুল নামে এক ব্যক্তির কথা জানান। এই কাজের জন্য তাকে মাসিক ৮ হাজার টাকা বেতনে নিয়োগ দেওয়া হয়।
অভিযুক্ত ঋতুপর্ণা জানান, দেড় মাস আগে পারনান্দুয়ালী এলাকার মনিরুল ব্রাকের কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে তাকে এই কাজে নিয়োজিত করেন। এরপর থেকে গ্রামে গিয়ে মানুষের কাছ থেকে কয়েক লাখ টাকা তুলে মনিরুলের হাতে দিয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী জানান, দুপুর ২টার দিকে সদরের সীতারামপুর গ্রামে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আদায়ের সময় গ্রামবাসীর সন্দেহ হলে স্থানীয় ব্র্যাক অফিসে খোঁজ নিতেই প্রতারণার বিষয়টি ধরা পড়ে।
তিনি আরও জানান, পরে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী তাকে আটকে রেখে পুলিশকে খবর দেয়। এ সময় তার কাছ থেকে ভুক্তভোগীদের জমির পর্চার কাগজসহ নগদ অর্থ উদ্ধার হয়েছে।
তিনি জানান, এই ঘটনায় জড়িত প্রতারক চক্রে অন্যতম মনিরুলসহ অন্যদের ব্যাপারে বিস্তারিত তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: মাগুরা-১ আসনে আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন সাকিব
মাগুরায় স্ত্রীকে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
১ বছর আগে
রূপালী ব্যাংকের ৮৪ কোটি টাকা আত্মসাৎ: ২ কর্মকর্তা বরখাস্ত
ভুয়া এলসি খুলে ৮৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের খুলনার শামস বিল্ডিং শাখার দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
নিজ ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় করা তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে তাদের বরখাস্ত করা হয়েছে।
তারা হলেন- ব্যাংকটির ওই শাখার উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) জাকির ইবনে বারাক এবং সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মুরাদ হোসেন।
তাদের সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে নিশ্চিত করেছেন রূপালী ব্যাংকের খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের প্রধান ও জেনারেল ম্যানেজার তাজউদ্দিন আহমেদ।
আরও পড়ুন: রূপালী ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতের দায়ে ২৯ জনের কারাদণ্ড
রূপালী ব্যাংক খুলনার স্যার ইকবাল রোডের সামস বিল্ডিং শাখার ডিজিএম বিলকিস বেগম জানান, ব্যাংকের বৈদেশিক শাখায় অনিয়ম ধরা পড়ায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় হতে সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম তদন্ত করে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তিনি মাত্র কয়েকদিন এখানকার দায়িত্ব নিয়েছেন, তাই বিস্তারিত কিছু জানাতে পারেননি।
এ বিষয়ে ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর এবং সিইও জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, মেসার্স প্রিয়াম ফিস এক্সপোর্ট লিমিটেড ৩২টি এলসির/বিলের ৫৬ কোটি টাকা এবং মেসার্স বায়োনিক সি ফুড এক্সপোর্ট লিমিটেড ২১টি এলসি/বিলের ২৮ কোটি টাকায় অনিয়ম ধরা পড়ে।
তিনি আরও বলেন, এই কাজে সহায়তার জন্য এই শাখার সাবেক ডিজিএম জাকির ইবনে বোরাক এবং ফরেন এক্সচেঞ্জ-এর সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মুরাদ হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে রূপালী ব্যাংকে অগ্নিকাণ্ড
প্রহরীকে কুপিয়ে রূপালী ব্যাংকের রুয়েট শাখায় ডাকাতির চেষ্টা
১ বছর আগে
বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আরও ৩ মামলা
সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়ার বিরুদ্ধে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে আরও তিনটি মামলা করা হয়েছে।
রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর) সিলেটের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম প্রথম আদালতে পৃথক এই তিনটি মামলা করেন উপজেলার লামাকাজী ইউনিয়নের তিন ভূক্তভোগী।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মামলার বাদী তিনজন হলেন- দিঘলী (দত্তপুর) গ্রামের রইছ উদ্দিন (৫৫), উপজেলার বশিরপুর (উত্তর সিরাজপুর) গ্রামের জমির আলী (৪০) এবং একানিধা গ্রামের মোতাওয়াল্লী মো. আব্দুল্লাহ (৫০)।
অভিযুক্ত দবির পৌরসভার মিয়াজানেরগাঁও গ্রামের মৃত সাজিদ মিয়ার ছেলে।
মামলা তিনটিরই শুনানি হয় জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম তৃতীয় আদালতে। শুনানি শেষে ওই আদালতের বিচারক দিলরুবা ইয়াছমিন অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্তের জন্যে সিলেটের গোয়েন্দা (সিআইডি) পুলিশকে দায়িত্ব দিয়েছেন।
একই সঙ্গে আগামি ২৩ অক্টোবরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলা তিনটিতেই উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়া ও তার পিএস দবির মিয়াকে আসামি করা হয়েছে। তিন মামলাতেই দবির মিয়াকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এনিয়ে টাকা আত্মসাতের ৫টি ও সাইবার ট্রাইব্যুনালের একটিসহ মোট ৬টি মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়া।
মামলাগুলোর এজাহারে বলা হয়েছে, উপজেলা চেয়ারম্যান নুনু মিয়া ও তার পিএস দবির মিয়া গভীর নলকূপের জন্য ৩০-৪০ হাজার টাকা জমা নেন।
গিয়ে চেয়রাম্যান নুনু মিয়ার নিকট টাকা চাইলে তিনি অস্বীকার করেন। সর্বশেষ গত ১ সেপ্টেম্বর দবিরের বাড়িতে গেলে দবির টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেন। কিন্তু পরবর্তীতে যোগাযোগ করা হলে দবির টাকার বিষয়টি অস্বীকার করেন।
তবে এসকল অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন, সুবিধা না পেয়ে একটি পক্ষ তার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা মামলা করাচ্ছে।
মামলার সত্যতা জানিয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী আইনজীবী সুমন পারভেজ বলেন, মামলা তিনটি তদন্তের জন্য সিআইডিকে দায়িত্ব দিয়েছেন বিচারক মো. আলমগীর হোসেন।
আরও পড়ুন: দুর্নীতি মামলায় বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান কারাগারে
চবিতে ভাঙচুরের ঘটনায় ২ মামলা
১ বছর আগে
ফালুর বিরুদ্ধে ত্রাণের টিন আত্মসাতের মামলা বাতিলই থাকবে: আপিল বিভাগ
ত্রাণের টিন আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় বিএনপি নেতা সাবেক সংসদ সদস্য ও ব্যবসায়ী মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর খালাসের রায় বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের রিভিউ আবেদন খারিজ করে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আট সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে ফালুর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ কে এম ফজলুল হক।
ব্যারিস্টার কাজল বলেন, দুদকের রিভিউ আবেদন খারিজের ফলে এ মামলার কার্যক্রম চূড়ান্তভাবে বাতিল হলো। এ মামলার আর কোনো বিচারিক কার্যক্রম বাকি রইলো না। তিনি চূড়ান্তভাবে খালাস পেলেন।
আরও পড়ুন: ক্যাসিনো সংস্কৃতি চালু করে খোকা, আব্বাস ও ফালুরা: তথ্যমন্ত্রী
সাবেক জরুরি তত্ত্বাবধয়াক সকারের আমলে ২০০৭ সালের মার্চ মাসে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় দুদক ফালুসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য থাকাকালীন সরকারিভাবে গরিব মানুষের জন্য চার লাখ টাকার টিন বরাদ্দ হয়। তিনি ত্রাণের এসব টিন বিতরণ না করে তার লোকজনের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন।
পরে এ মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ এবং মামলা বাতিলে হাইকোর্ট আবেদন করেন ফালু। সেই আবেদনের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে ২০১৮ সালের ৭ মার্চ মামলা বাতিল করে রায় দিয়েছিলেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চ। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করে দুদক। ২০২১ সালের ২ জুন আলী ফালুর বিরুদ্ধে ত্রাণের টিন আত্মসাতের মামলা বাতিল করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছিলেন আপিল বিভাগ। পরে রায়টি রিভিউ চেয়ে দুদক আপিল বিভাগে আবেদন করে যা আজ খারিজ করে দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ফালু ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট অনুমোদন
১ বছর আগে
মাগুরায় খাদ্য গুদামের ১২০ টন চাল আত্মসাৎ, গুদাম কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
মাগুরার শালিখার আড়পাড়া খাদ্য গুদাম থেকে ১২০ মেট্রিক টন চাল আত্মসাতের অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার গুদাম কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় আড়পাড়া খাদ্য গুদাম শালিখা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিতিতে সিলগালা করা হয়েছে।
অভিযুক্তের নাম-মো. শফিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: ভিজিডি চাল আত্মসাৎ: বরিশালে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
মাগুরা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সনোতোষ কুমার মজুমদার জানান, আগের গোডাউন কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে ৮ ডিসেম্বর অন্যত্র বদলী করা হয় এবং মাগুরা সদর গুদাম কর্মকর্তা নূরে আলমকে আড়পাড়া খাদ্য গুদামের দায়িত্ব দেয়া হয়। এরপর নূরে আলমকে দায়িত্ব বুঝে দেয়ার সময় গোডাউনের মালামালের ঘাটতি পরিলক্ষিত হয়। এরপর শালিখা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সালমা চৌধুরী লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ গত বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতেই তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে শালিখা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক নিয়ন্ত্রক সালমা চৌধুরী বলেন, আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মনোতোষ কুমার মজুমদার এর নির্দেশে বাদী হয়ে শফিকুল ইসলামের নামে থানায় মামলা দায়ের করি।
এ ব্যাপারে মাগুরা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মনোতোষ কুমার মজুমদার বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মহাপরিচালকের নির্দেশে মামলার এজাহারে দস্তখাত করেন।
গুদাম কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামের স্ত্রী রুলি খাতুন অভিযোগ করে বলেন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সালমা চৌধুরী, দারোয়ান সুভাষ চন্দ্র সরকার ও লেভার বিপুলের যোগসাজশে এমন ঘটনা ঘটেছে।
শালিখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিশারুল ইসলাম জানান, গুদাম কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে ৫৪ ধারায় মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো এবং সেই সঙ্গে দুদকের মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন।
এছাড়া শালিখা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইয়াসমিন মনিরা বৃহস্পতিবার রাতে শফিকুলকে গ্রেপ্তারের পর চারটি গোডাউনে সীলগালা করে দেন বলেও জানান ওসি।
আরও পড়ুন: ভিজিএফের চাল আত্মসাৎ: মাগুরায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
মাগুরায় ভিজিডি’র ৪৫০ কেজি চাল আত্মসাৎ করলেন ইউপি সদস্য!
১ বছর আগে
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ: স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডি কারাগারে
চার কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এমডি) ও সিইও মামুন-উর-রশিদকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
রবিবার আসামীর আইনজীবী মামুন-উর-রশিদ এর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। দুদকের পক্ষে মীর আহাম্মদ আলী সালাম জামিনের বিরোধিতা করেন।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ মামলা করেন। মামলায় স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের কর্মকর্তাসহ আটজনকে আসামি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয়ে কথিত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী (এনজিও) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে এসওডি ঋণের নামে ৪ কোটি টাকা প্রদান ও পরে কোনো ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ না করে ঋণের অর্থ মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন।
অন্য আসামিরা হলেন-সচেতন সাহায্য সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মিসেস জেসমিন রশিদ, সভাপতি মিসেস হাসনা হেনা, সাধারণ সম্পাদক মিসেস নাছরিন আক্তার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড প্রগতি সরণী শাখার সাবেক ম্যানেজার বর্তমানে প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড নিকুঞ্জ শাখার ভিপি ও ম্যানেজার শোয়াইব মাহমুদ তুহিন, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড প্রগতি সরণী শাখা এক্সিকিউটিভ অফিসার, বর্তমানে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড, গুলশান-১ শাখার শেখ মোহাম্মদ মুনসুরুল করিম, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের এডিশনাল এমডি মো. তারিকুল আজম, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড হেড অব এআরসিডি মো. আমিনুল ইসলাম।
২ বছর আগে
চট্টগ্রামে ১২ কোটি টাকা আত্মসাৎ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত স্বামী-স্ত্রী গ্রেপ্তার
ডেভেলপার ব্যবসার নামে ১২ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে পরিশোধ না করায় চেক প্রতারণা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত স্বামী-স্ত্রী দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) আকবরশাহ থানা পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- পোর্ট সিটি বিল্ডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মুহিব খান ও তার স্ত্রী দিলশাদ বেগম।
মঙ্গলবার দুপুরে জেলার সীতাকুণ্ড থানার শীতলপুর এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জহির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, তারা সাতটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে যুবকের ওপর এসিড নিক্ষেপের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
গ্রেপ্তার মো. মুহিব খান আকবর শাহ এলাকার পূর্ব ফিরোজ শাহ কলোনির মুজিব খানের ছেলে ও দিলশাদ বেগম তার স্ত্রী।
পুলিশ জানায়, মুহিব খান ও তার স্ত্রী আবাসনের ব্যবসা করতেন। ব্যবসায় প্লট বা ফ্ল্যাট নির্মাণের জন্য ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে ১২ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন কিস্তিতে ঋণের টাকা পরিশোধ না করায় চেকের বিপরীতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা দায়ের করে। পরে আদালত দু’জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেন। তারা ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে বেশ কিছুদিন ধরে আত্মগোপনে ছিলেন।
পুলিশ আরও জানায়, মুহিব খানের ছয়টি সাজা পরোয়ানার মধ্যে দু’টি সাজা পরোয়ানায় এক বছর ১০ মাস এবং ২৩ লাখ ৫২ টাকা জরিমানার কথা উল্লেখ আছে। এছাড়া দিলশাদ বেগমের দু’টি সাজা পরোয়ানায় এক বছর ১০ মাসের সাজার কথা উল্লেখ আছে। দু’জনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৯৯৯ এ কল: অন্তঃসত্ত্বা নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে অটোরিকশা চালক গ্রেপ্তার
পরকীয়ার জেরে স্বামী গুম, ৮ বছর পর প্রেমিক গ্রেপ্তার
২ বছর আগে
করোনা ফি’র আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ, টেকনোলজিস্টের বিরুদ্ধে মামলা দুদকের
করোনা পরীক্ষার ইউজার ফি’র ২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খুলনার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) প্ৰকাশ কুমার দাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থার উপসহকারী পরিচালক খন্দকার কামরুজ্জামান এ মামলা করেন। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রকাশ কুমার দাস খুলনার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা পরীক্ষার ইউজার ফি গ্রহণ করার দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত মোট ৪ কোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯০০ টাকা আদায় করেন। এর মধ্যে তিনি এক কোটি ৬৬ লাখ ৯৬ হাজার ৭০০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেন। তবে বাকি দুই কোটি ৫৭ লাখ ৯৭ হাজার ২০০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।
আরও পড়ুন: থ্রিএমটিতে প্রথম হলেন খুলনার সুমাইয়া রহমান
এর আগে, আত্মসাতের বিষয়টি সন্দেহ হলে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সিভিল সার্জন কাম তত্ত্বাবধায়ক ডা. নিয়াজ মোহাম্মদের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেখানেও অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়। এর পরপরই খুলনা সিভিল সার্জন অফিস থেকে গত ২৭ সেপ্টেম্বর খুলনা থানায় সাধারণ ডায়রি (জিডি) করা হয়। ওই জিডির কপিসহ অভিযোগ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র যাচাই করে প্রকাশ কুমার দাসের বিরুদ্ধে আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া যায়।
আসামির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০ ধারা ও ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরাধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: খুলনায় সড়ক দুর্ঘটনায় আনসার সদস্য নিহত
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে প্রতারণার অভিযোগে গাড়ি আমদানিকারক গ্রেপ্তার
গাড়ি বিক্রির নামে প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও চেক প্রতারণা মামলায় নগরীর আগ্রাবাদ এলাকা থেকে আরিফুর রহমান সিদ্দিকী নামে এক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে নগরীর শেখ মুজিব রোড, তেজারত ভবনের ৪র্থ তলার একটি অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে।
গ্রেপ্তার আরিফুর রহমান রিকন্ডিশন গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এনএইচ এন্টারপ্রাইজ এর কর্ণধার এবং পটিয়ার জঙ্গল খাইন ইউনিয়নের আলহাজ্ব মাহাবুবুর রহমানের ছেলে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম ভূঁইয়া।
মামলার বাদী ব্যবসায়ী নেজাম উদ্দিন বলেন, পারিবারিক কাজে ব্যবহারের জন্য একটি গাড়ি ক্রয় করার সিদ্ধান্ত নিলে আমার পূর্ব পরিচিত ও প্রতিবেশি আসামি আরিফুর রহমানের (যিনি নিজেকে রিকন্ডিশন গাড়ি আমদানীকারক ও গাড়ি বিক্রেতা হিসেবে পরিচয় দেন) সাথে একটি টয়োটা এলিয়ন কার মডেল-২০১৬ কেনার জন্য গাড়ির মূল্য বাবদ ২৭ লাখ টাকায় চুক্তিবদ্ধ হন এবং ২০১৯ সালের ১১ জুন নগদ ৭ লাখ টাকা প্রদান করা হয়। একই দিন ইস্টার্ন ব্যাংকের চেকের মাধ্যমে আমার স্ত্রীর হিসেব থেকে ২০ লাখ টাকার চেক প্রদান করা হয়। চুক্তি অনুযায়ী দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পরও তিনি গাড়ি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় আমার ২৭ লাখ টাকা ফেরত দিবে বলে জানায়। সে অনুযায়ী তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এনএইচ এন্টারপ্রাইজ নামে তার স্বাক্ষরিত উত্তরা ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখার (হিসাব নং ০০১২২০০২১৬৬১৩) ২০ লাখ টাকার চেক দেন ২০ সালের২০ আগস্ট। অবশিষ্ট ৭ লাখ টাকা পরে দেবে বলে জানায়। কিন্ত তার দেয়া চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে তা ডিসঅনার হয়।
আরও পড়ুন: প্রতারণার অভিযোগে এহসান গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
তিনি জানান, এনিয়ে অনেক দেন দরবার হলেও প্রতরক আরিফুর রহমান আমার টাকা ফেরত না দিয়ে আত্মগোপন করে। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করা হলেও সে টাকা ফেরত দেয়নি। পরে বাধ্য হয়ে তার বিরুদ্ধে আমি আদালতে মামলা করলে বদন্ত শেষে আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। আসামি আরিফুর রহমান ব্যবসার আড়ালে একজন প্রতারক। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার আরও মামলা রয়েছে।
ডবলমুরিং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম ভূঁইয়া বলেন, ‘আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মূলে চেক প্রতারণা মামলার পলাতক আসামি অরিফুর রহমান সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) তাকে আদালতে পাঠানো হবে।’
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে করোনা সার্টিফিকেট প্রতারণা চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
গ্রাহক প্রতারণা: স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বোনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা
৩ বছর আগে
কৃষি ব্যাংকের দেড়কোটি টাকা আত্মসাৎ মামলায় ব্যবস্থাপক আটক
মাগুরায় প্রায় দেড় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কৃষি ব্যাংক মাগুরা প্রধান শাখার দ্বিতীয় মুখ্য কর্মকর্তা নাজমুল হককে আটক করে জেলে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে তাকে মাগুরা আদালতে হাজির করলে বিজ্ঞ আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আটক নাজমুল হক ঝিনাইদহ সদরের কাঞ্চনপুর মধ্য পাড়ার নজরুল ইসলামের ছেলে।
আরও পড়ুন: মুক্তিযোদ্ধা ভাতা প্রক্রিয়ায় যুক্ত হলো সোনালী ব্যাংক
কৃষি ব্যাংক মাগুরা প্রধান শাখার ব্যবস্থাপক রেজাউল হক জানান, মাগুরা প্রধান শাখায় কর্মরত অবস্থায় বিভিন্ন সময়ে নাজমুল হক উল্লেখিত ব্যাংকে থাকা তার নিজ নামীয় একাউন্টে অনিয়মের মাধ্যমে ৩৭ লাখ ৮৩ হাজার ৭৩৪ টাকা উত্তোলন করেন। পাশাপাশি ইতোপূর্বে ২০১৮ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত কৃষি ব্যাংক ঝিনাইদহ শাখায় একই পদে কর্মরত থাকা কালে বিভিন্ন সময়ে তার নিজ নামীয় একাউন্টে ৮৫ লাখ ৮৭ হাজার ২২৫ টাকা উত্তোলন করেন। ব্যংকের সাম্প্রতিক এক নিরীক্ষায় বিষয়টি নজরে আসলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে সোমবার রাতে অভিযুক্ত নাজমুল হককে সদর থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
মাগুরা ও ঝিানাইদহ এ দু’টি শাখায় নাজমুল হকের ব্যক্তিগত একাউন্টে ২০১৮ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত মোট উত্তোলিত অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ২৩ লাখ ৭০ হাজার ৯৫৯ টাকা। নাজমুল হক ২০১৮ সালের পূর্বে যে সব শাখায় কর্মরত ছিলেন সেখানে অনুসন্ধান চলছে। অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি অনুসন্ধানের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে তদন্ত টিম দ্রুত তদন্ত কাজ শুরু করবে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির অভিযোগে ৮ জনের ব্যাংক হিসেব জব্দের আদেশ
ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকের ঋণ গ্রহীতারা তাদের ঋণের কিস্তি বাবদ যে টাকা তার কাছে জমা দিয়েছেন সেটি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট একাউন্টে জমা না দিয়ে নিজের একাউন্টে জমা করেছেন নাজমুল।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন জানান, যেহেতু সরকারি অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ঘটেছে, তাই দুদকের পরামর্শে অভিযুক্ত নাজমুল হককে আটক করে আদালতে পাঠানো হয়। মঙ্গলবার দুপুরে নাজমুল হককে মাগুরার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ বুলবুল আহমেদের আদালতে হাজির করা হলে, তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। একই সাথে তদন্ত প্রতিবেদন সাপেক্ষে ৩১ আগস্ট জামিন শুনানির জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: খুলনায় সোনালী ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলা
৩ বছর আগে