চট্টগ্রাম কারাগার
এক ঘণ্টার ব্যবধানে চট্টগ্রাম কারাগারে ২ হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে এক ঘণ্টার ব্যবধানে দুই হাজতির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার ভোরে বুকে ব্যথা নিয়ে দুজনের মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেছে কারা কর্তৃপক্ষ।
মৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রফিক (৫৪) ও বাবুল মিয়া (৩৮। তারা চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বাসিন্দা।
এ নিয়ে চার দিনের ব্যবধানে কারাগারে যুবদল নেতাসহ চার জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসুস্থ হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, মারামারি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে হালদা ওয়ার্ডে থাকা রফিক সাহারি খেয়ে ঘুমাতে গেলে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বুকে ব্যথাসহ শরীর খারাপ লাগার কথা জানান। তাৎক্ষণিক তাকে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিযে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মৃত্যুর পরপরই মাদক মামলার আসামি বাবুল মিয়া নামে আরেক হাজতির ব্যথা উঠলে তাকেও কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এব্যাপারে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারগারের জেলার দেওয়ান মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম জানান, এক ঘণ্টার ব্যবধানে সকালে দুই হাজতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। ময়নাতদন্ত ও আইনগত প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: নাটোরে কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গত ৩০ মার্চ অসুস্থ হয়ে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহ-ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান (৪৩) কারাগারে মারা যান। পরদিন ৩১ মার্চ দুপুর আড়াইটার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নুরুল আবসার নামে আরও এ কয়েদির মৃত্যু হয়।
২ বছর আগে
কারাগার থেকে মুক্তি পেলেও সড়কে প্রাণ গেল সেই মিনুর
চট্টগ্রাম কারাগারে বিনা অপরাধে জেল খেটে মুক্তি পাওয়া সেই আলোচিত মিনু আক্তার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।
গত ২৮ জুন রাতে নগরীর বায়েজিদ সংযোগ সড়কে তিনি নিহত হলে পরিচয় শনাক্ত না হওয়ায় ময়নাতদন্ত শেষে তাকে দাফন করে আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম।
তদন্ত শেষে এক সপ্তাহের মাথায় আজ রবিবার (৪ জুলাই) জানা যায়, তিনি সেই আলোচিত মিনু আক্তার।
রবিবার দুপুরে মিনুকে মুক্তকারী আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, ৬ দিন আগে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ হারিয়েছেন মিনু। প্রথমে তার লাশ শনাক্ত করা যায়নি। অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবে তার লাশ দাফন করে আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম। সর্বশেষ পুলিশের কাছ থেকে ছবি দেখে লাশ শনাক্ত করে মিনুর পরিবার।
আরও পড়ুন: কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন নিরপরাধ মিনু
তিনি বলেন, ‘হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত এক নারীর পরিবর্তে প্রায় তিন বছর ধরে সাজা ভোগ করছিলেন নিরাপরাধ মিনু আক্তার। নাম, চেহারার মিল না থাকা সত্ত্বেও একজনের স্থানে আরেকজন জেল খাটার বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. শফিকুল ইসলাম খান। তার পক্ষে আইনি লড়াইয়ে নামি আমি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে গত ১৬ জুন মিনু কারাগার থেকে মুক্তি পান।’
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, ‘গত ২৮ জুন রাতে বায়েজিদ সংযোগ সড়ক থেকে দুর্ঘটনায় নিহত এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব না হওয়ায় অজ্ঞাত হিসেবে মরদেহ দাফন করে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম।শনিবার আমাদের টিম সীতাকুণ্ডে গিয়ে ছবি দেখালে তার আপন ভাই রুবেল ছবি দেখে মিনুকে শনাক্ত করেন।
ওসি জানান, ঘটনার রাতে টহল পুলিশ মিনুকে দুই বার সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়েছিল। রাস্তায় তিনি লাফিয়ে লাফিয়ে মাতম করছিলেন।
জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার রহমতগঞ্জে একটি বাসায় ২০০৬ সালের জুলাই মাসে মোবাইলে কথা বলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে গার্মেন্টকর্মী কোহিনূর আক্তারকে গলা টিপে হত্যা করা হয়। এরপর একটি গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়। পারভীন আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি করেন গার্মেন্টকর্মী কুলসুম আক্তার কুলসুমী। এরপর থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়।
আরও পড়ুন: অর্থের বিনিময়ে অন্যের সাজা ভোগ করা মিনুকে মুক্তির নির্দেশ
মামলায় পুলিশ দুই বছর তদন্ত শেষে পারভিনকে হত্যা করা হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন দিলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তর করা হয়। এর মধ্যে এক বছর তিন মাস জেল খেটে জামিনে মুক্তি পান কুলসুম।
মামলার বিচার শেষে ২০১৭ সালের নভেম্বরে তৎকালীন অতিরিক্ত চতুর্থ মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ওই হত্যা মামলায় আসামি কুলসুম আক্তার কুলসুমীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন। ওই সাজার পরোয়ানামূলে ২০১৮ সালের ১২ জুন কুলসুম আক্তার কুলসুমীর বদলি হয়ে মিনু কারাগারে যান।
৩ বছর আগে
নিরাপরাধ সেই হাছিনা কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন
পুলিশের ভুলের কারণে নামের মিল থাকায় চট্টগ্রাম কারাগারে সাজা ভোগ করা নিরাপরাধ হাছিনা অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন।
মঙ্গলবার বিকালে তিনি চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান।
এর আগে দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক শরীফুল আলম ভূঁঞার ভার্চুয়াল আদালত হাছিনা বেগমকে মুক্তির আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম কারাগারে হাসিনার সাজা ভোগ করছেন হাছিনা
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য মাদকের মামলায় ৬ বছর ধরে সাজাপ্রাপ্ত হাসিনা আক্তার (৪২) নামে টেকনাফের এক নারীর পরিবর্তে এক বছর ৪ মাস ধরে চট্টগ্রাম কারাগারে সাজা খাটছেন হাছিনা বেগম (২৮) নামে একই এলাকার অপর এক নারী।
চট্টগ্রামের আইনজীবি গোলাম মাওলা মুরাদ সম্প্রতি বিষয়টি চট্টগ্রাম মহানগর অতিরিক্ত ৫ম আদালতের নজরে আনেন।
জানা যায়, শুধুমাত্র নামের একাংশ মিল থাকায় প্রকৃত আসামি হাসিনা আক্তারের পরিবর্তে সাজা ভোগ করছেন হাছিনা বেগম। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানার একটি মাদক মামলায় ৬ বছর সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ হয়েছিল টেকনাফের হাসিনা আক্তারের। তিনি আদালত থেকে জামিন নিয়ে পলাতক রয়েছেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ডা. শাহাদাতসহ ১৫ নেতা-কর্মী কারাগারে
বিষয়টি রবিবার চট্টগ্রাম ৪র্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁইয়ার আদালতের নজরে আনেন চট্টগ্রামের আইনজীবি গোলাম মাওলা মুরাদ।
তিনি জানান, আদালত হাছিনা বেগমকে কারাগার থেকে মুক্তির আদেশ দিয়েছেন। আদালতের পূর্ণাঙ্গ রায় এখনো পাওয়া যায়নি। আজ সকালে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের ছবিযুক্ত বালামে প্রকৃত আসামি হাসিনা আক্তার ও নিরপরাধ হাছিনা বেগম একই আসামি নন বলে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে কেন্দ্রীয় কারাগার কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে সাংবাদিক নির্যাতন: প্রধান আসামিসহ দুইজন কারাগারে
কারাগারে থাকা হাছিনা বেগমের বাড়ি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার চৌধুরী পাড়ায়। তিনি হামিদ হোছনের স্ত্রী। সাজাপ্রাপ্ত প্রকৃত আসামি হাসিনা আক্তারও একই এলাকার ইসমাইল হাজি বাড়ির হামিদ হোসেনের স্ত্রী।
৩ বছর আগে
চট্টগ্রাম কারাগারে হাসিনার সাজা ভোগ করছেন হাছিনা
নামের একাংশ মিল থাকায় প্রকৃত আসামি হাসিনার পরিবর্তে দেড় বছর ধরে সাজা ভোগ করছেন নিরাপরাধ এক হাছিনা।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানার একটি মাদক মামলায় ৬ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ হয়েছিল টেকনাফের হাসিনা আক্তারের। নামের একাংশের সাথে মিল থাকায় তার জায়গায় প্রায় দেড় বছর ধরে সেই সাজা খাটছেন হাছিনা বেগম।
আদালতের নির্দেশে পুলিশের অনুসন্ধান প্রতিবেদনেও এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে।
বিষয়টি রবিবার (২ মে) চট্টগ্রাম ৪র্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁইয়ার আদালতের নজরে আনেন তরুণ আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে নৌকা ডুবির ঘটনায় ৪ জনের লাশ উদ্ধার
এই অসংগতি ধরা পড়লে আদালত আগামীকাল ৪ মে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকা রেজিস্টারে মূল আসামির সাথে সাজা ভোগকারীর ছবি মিল-অমিল তুলে ধরে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেন কারা কর্তৃপক্ষকে।
আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ জানান, কারাগারে থাকা হাছিনা বেগমের অপরাধীর তালিকায় নাম নেই। অতীতে অপরাধের সাথেও কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। তবুও তিনি জেল খাটছেন। অপরাধ একটাই, সাজাপ্রাপ্ত আসামির নামের প্রথম অংশ ও স্বামীর নামের একাংশের সাথে মিল রয়েছে।
তবে অপরাধীর নামের সাথে মিল থাকলেও বাবা-মায়ের নামের সাথে অমিল রয়েছে। কারাগারে থাকা হাছিনা বেগমের বাড়ি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার টেকনাফ পৌরসভার চৌধুরী পাড়ার হোসন বর বাড়ি। তিনি হামিদ হোছনের স্ত্রী।
আর সাজাপ্রাপ্ত আসামি হাসিনা আক্তার একই এলাকার ইসমাইল হাজি বাড়ির হামিদ হোসেনের স্ত্রী।
আদালত সূত্র জানায়, ২০১৭ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি কর্ণফুলী থানার মইজ্জারটেকে ২ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের পর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা ও পরবর্তীতে দায়রা মামলা দায়ের হয়। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হাসিনা আক্তার ২০১৭ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে কারাগারে যান। একই বছর ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে জামিনে বেরিয়ে পলাতক হন।
২০১৯ সালের ১ জুলাই পলাতক থাকা আসামিদের অনুপস্থিতিতে চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মহানগর ৫ম আদালতের বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরী এক রায়ে হাসিনা আক্তারকে ৬ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
পরবর্তীতে টেকনাফ থানা পুলিশ ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর টেকনাফের চৌধুরী পাড়ার হোসেন বর বাড়ি থেকে নামের সাথে সাজাপ্রাপ্ত আসামির নামের একাংশের মিল থাকায় হাছিনা বেগমকে গ্রেফতার করে। এরপর থেকে কারাগারে হাসিনা আক্তারের সাজা ভোগ করছেন নিরীহ হাছিনা বেগম।
বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হলে আদালত টেকনাফ থানাকে এ বিষয়ে অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেন। আদালতের চাহিত সেই অনুসন্ধান প্রতিবেদন রবিবার আদালতে উপস্থাপন করা হয়।
আদালতে হাছিনা বেগমের প্রতিবেদন দেয়া টেকনাফ মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো: খোরশেদ আলম জানান, বর্তমানে সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে থাকা হাছিনা বেগম পূর্বে গ্রেফতার হওয়া হাসিনা আক্তার এক নয় বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু বর্তমান কারাগারে থাকা হাছিনা বেগমের স্বামী পালাতক থাকায় পূর্ণাঙ্গভাবে তদন্ত করা যায়নি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ৫ মে থেকে গণপরিবহন চলাচলের ঘোষণা
এদিকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, প্রকৃত আসামি হাসিনা আক্তার মামলার সাজা হওয়ার আগে ২০১৭ থেকে প্রায় ৯ মাস কারাগারে ছিলেন। সাজা হওয়ার পর ২০১৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে হাছিনা বেগম কারাগারে আসেন। কারা রেজিস্ট্রারে থাকা দুজনের ছবির মিল নেই। মূল আসামি হাসিনা আক্তারের ছোট একটা ছেলে ও একটা মেয়ে ছিল কারাগারে থাকার সময়।
হাছিনা বেগমের আইনজীবী অ্যাডভোকেট গোলাম মাওলা মুরাদ জানান, হাছিনা বেগম মামলার প্রকৃত সাজাপ্রাপ্ত আসামি নয় বলে টেকনাফ থানার প্রতিবেদন দিয়েছে। হাছিনা বেগমকে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্তি দেয়ার আবেদন করা হয়েছে। আদালত প্রতিবেদনটি আমলে নিয়েছেন এবং আগামী ৪ মের মধ্যে কারা রেজিস্টার পরীক্ষা করে হাছিনা বেগমের বিষয়ে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য জেল সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
৩ বছর আগে
চট্টগ্রাম কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া হাজতি রুবেল নরসিংদীতে গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া হত্যা মামলার আসামি ফারহাদ হোসেন রুবেলকে নরসিংদী থেকে করেছে গ্রেপ্তার সিএমপির কোতোয়ালি থানা পুলিশ।
৩ বছর আগে
নিখোঁজ নয়, কারাগারের দেয়াল টপকে পালিয়েছে বন্দী রুবেল: কারা কর্তৃপক্ষ
নিখোঁজ নয়, কারাবন্দী আসামি রুবেল মূলত কারাগারের দেয়াল টপকে পালিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম কারা কর্তৃপক্ষ। পালিয়ে যাওয়ার তিন দিন পর কারা কর্তৃপক্ষের গঠিত তদন্ত কমিটি বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৩ বছর আগে
চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আসামি নিখোঁজ: জেলার, ডেপুটি জেলার প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে ফারহাদ হোসেন রুবেল নামে এক কারাবন্দী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে জেলার মো. রফিকুল ইসলামসহ এক ডেপুটি জেলারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
৩ বছর আগে
চট্টগ্রাম কারাগার থেকে হত্যা মামলার আসামি নিখোঁজ: থানায় জিডি
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ফারহাদ হোসেন রুবেল নামে এক কারাবন্দী নিখোঁজ হয়েছেন।
৩ বছর আগে
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম কারাগারে ওসি প্রদীপ
মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার আসামি টেকনাফ থাকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমারকে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৪ বছর আগে