ছুটি
চার দিন বিরতির পর সোমবার অফিস খুলেছে
সরকারি অফিস-আদালত, ব্যাংক, বিমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চার দিনের ছুটি শেষে সোমবার সকাল থেকে আবার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এর আগে দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) নির্বাহী আদেশে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দুর্গাপূজার একদিনের বর্ধিত এবং সাপ্তাহিক ছুটির দুটি নিয়মিত দিন যোগ হওয়ায় মানুষ একসঙ্গে ৪ দিন ছুটি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজার ছুটি: ১০ অক্টোবর সারাদেশে ব্যাংক বন্ধ
সাধারণত বিজয়া দশমীতে একদিনই সরকারি ছুটি থাকে। তবে এ বছর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সপ্তমীর দিন (বৃহস্পতিবার) অতিরিক্ত ছুটি ঘোষণা করে কর্মচারীদের শুক্র ও শনিবারসহ ৪ দিনের ছুটি দেয়।
দুর্গাপূজা, ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম, লক্ষ্মীপূজা ও প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে স্কুল-কলেজ। এর সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে মোট ১১ দিন পর্যন্ত ছুটি থাকবে।
আরও পড়ুন: আরও একদিন বাড়ল দুর্গাপূজার ছুটি
১ মাস আগে
দুর্গাপূজার ছুটি: ১০ অক্টোবর সারাদেশে ব্যাংক বন্ধ
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। এই ছুটির দিনে দেশের সব ব্যাংক বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
গত ৮ অক্টোবর দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১০ অক্টোবর দেশব্যাপী সাধারণ ছুটি নিশ্চিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই ছুটি ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এর পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশনের মাধ্যমে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
মঙ্গলবার গভীর রাতে এই নোটিশের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো বন্ধ থাকার কথা জানানো হয়।
তবে সমুদ্রবন্দর, স্থলবন্দর ও বিমানবন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত ব্যাংকের শাখা, উপশাখা ও বুথ বিশেষ ব্যবস্থায় চালু থাকবে, যাতে এসব গুরুত্বপূর্ণ খাতে নিরবচ্ছিন্ন সেবা নিশ্চিত করা যায়।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজার অংশ হিসেবে এই ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: তারল্য সংকটে ব্যাংকগুলো: সীমিত নগদ উত্তোলনের বিষয়ে হতাশ গ্রাহকরা
১ মাস আগে
টানা ৫ দিনের ছুটিতে দেশের বেনাপোল স্থলবন্দর
টানা পাঁচ দিনের ছুটিতে দেশের অন্যতম স্থলবন্দর বেনাপোল।
শুক্রবার (১৭ মে) বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, শনিবার, রবিবার ও সোমবার ভারতের উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁয় লোকসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
এছাড়া মঙ্গলবার যশোরের শার্শা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন এবং এরসঙ্গে বুধবার বৌদ্ধপূর্ণিমার সরকারি ছুটির কারণে বন্দর দিয়ে সব ধরনের আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে এ সময় স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকলেও শনিবার ও রবিবার কাস্টমসের কার্যক্রম চলবে।
বাংলাদেশ ও ভারত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস ও বন্দর সূত্র এসব জানানো হয়েছে। সব মিলিয়ে পাঁচ দিনের ছুটিতে বেনাপোল স্থলবন্দর।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন ভক্ত বলেন, ছুটির মধ্যে বন্দর এলাকায় যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) রেজাউল করিম বলেন, বন্দরের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী ও আনসার সদস্যরা দিনে রাতে বন্দর এলাকায় টহল দেবে।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারতের লোকসভা নির্বাচন: ৩ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর
৬ মাস আগে
ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ
পরিবারের সঙ্গে ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে যোগ দিতে রাজধানীতে ফিরছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও ব্যক্তিগত গাড়িতে করেও ঢাকায় প্রবেশ করছেন তারা।
এদিকে ছুটি শেষে যে পরিমাণ ভিড় বা গাড়ির চাপ থাকার কথা তেমন নেই। তবে সোমবার সকালে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট এলাকা ছিল ফাঁকা।
তবে ফেরির চেয়ে লঞ্চে যাত্রী বেশি পার হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ৪০.২ ডিগ্রি দাবদাহে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হাঁপিয়ে উঠেছে খেটে খাওয়া মানুষ
সকালে দীর্ঘক্ষণ দৌলতদিয়া ঘাটে অবস্থান করে দেখা যায়, মহাসড়কের কোথাও তেমন কোনো চাপ নেই। যানজট ও ভোগান্তি না থাকায় স্বস্তিতে ফিরছে ঢাকামুখী যাত্রীরা। তবে লঞ্চ ঘাটে যাত্রীর চাপ কিছুটা বেশি দেখা যায়।
এদিকে দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ঘাটে অপেক্ষমান কেটাইপ ফেরি কপোতি প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা অপেক্ষার পর সকাল সোয়া ৯টার দিকে একটি বাস, দুইটি পণ্যবাহী ট্রাক, তিনটি অ্যাম্বুলেন্সসহ কয়েকটি ছোট গাড়ি নিয়ে মানিকগঞ্জ পাটুরিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
৭ নম্বর ঘাটে রাজবাড়ী থেকে আসা সৌহার্দ্য পরিবহনের চালক মো. রাশেদ বলেন, পদ্মা সেতু চালুর আগে নদী পাড়ি দিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। ভেবেছিলাম ঈদের ছুটি শেষে অন্তত আজকের দিন যানজট হতে পারে। কিন্তু ঘাটে এসে দেখি সব ফাঁকা।
পরিবহনটির ঘাট তত্বাবধায়ক মনির হোসেন বলেন, আগের আর বর্তমান দৌলতদিয়া ঘাটের মধ্যে অনেক পার্থক্য। সেতু চালুর আগে ঈদের ছুটি শেষে নদী পাড়ি দিতে আসা গাড়িতে ঘাট এলাকায় ৬-৭ কিলোমিটার যানজট হতো। ভোগান্তিতে পড়তেন হাজারো মানুষ। এখন যানজট নেই, ভোগান্তিও নেই। সরাসরি ঘাটে এসে ফেরিতে উঠতে পারছেন।
এদিকে সোমবার সকালে ফেরি ঘাটের পরিবর্তে লঞ্চ ঘাটে যাত্রীর চাপ তুলনামূলক বেশি ছিল। গতকাল রবিবার বিকাল থেকে ঈদ শেষে কর্মজীবী মানুষ কর্মস্থলের দিকে ছুটতে শুরু করেছে।
জেলা পুলিশ জানায়, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় ১৮টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ রয়েছে। দৌলতদিয়ায় ৭টির মধ্যে ৩, ৪ ও ৭ নম্বর ফেরি ঘাট এবং একটি লঞ্চ ঘাট সচল রয়েছে।
রবিবার সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দৌলতদিয়া দিয়ে ৫২১টি বাস, ২৯২টি ট্রাক, ১ হাজার ৬১৭টি ছোট গাড়ি ও ১ হাজার ৫১৪টি মোটরসাইকেল নদী পাড়ি দিয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ট্রাফিক বিভাগের ঘাট তত্বাবধায়ক মো. শিমুল ইসলাম বলেন, এ রুটে ২০টি লঞ্চ চলছে। রবিবার বিকাল থেকে কর্মমূখী মানুষ ছুটতে শুরু করেছে। পদ্মা সেতু চালুর আগে যে চাপ থাকত তার অর্ধেকটাও নেই। যে কারণে সবাই স্বস্তিতেই কর্মস্থলে যেতে পারছেন।
বিআইডব্লিউটিএ’র দৌলতদিয়া কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, ছোট-বড় ১৮টি ফেরি থাকলেও গাড়ির চাপ না থাকায় ৮-১০টি ফেরি যানবাহন পার করছে। গাড়ির চাপ বুঝে অন্যান্য ফেরি পর্যায়ক্রমে ছাড়ছে। তবে মনে হচ্ছে সোমবার বিকাল থেকে যাত্রীর সঙ্গে গাড়ির চাপ বাড়তে পারে।
আরও পড়ুন: মানুষের সেবায় বছরে ১ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
এবারের ঈদে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ: ফখরুল
৭ মাস আগে
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি
জীবিকার তাগিদে শত শত মানুষের ঠিকানা রাজধানী ঢাকা। এরপরেও অল্পকিছু সময় সুযোগ মিললেই নাড়ির টানে সবাই ছুটে যান গ্রামের বাড়িতে। বিশেষ করে ঈদের ছুটিটা মা-বাবার সঙ্গে কাটানোর জন্য সারা বছর ধরে দিন গুনতে থাকেন প্রতিটি কর্মজীবী মানুষ।স্বভাবতই বছরের এই সময়টাতে সবার মধ্যেই এক রকম তাড়াহুড়ো কাজ করে। ঈদের কেনাকাটা আর ট্রেন বা বাসের টিকেট ব্যবস্থা করতে যেয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন শহরবাসী। এই ঝক্কি-ঝামেলায় শহরে নিজের যে ঠিকানাটি তারা ছেড়ে যাচ্ছেন তার কথা বেমালুম ভুলে বসেন অনেকেই। ছুটি শেষে আবার এই যান্ত্রিক সংসারেই ফিরতে হবে জেনেও বিষয়টি প্রতিনিয়ত নজর এড়িয়ে যায়। তাই চলুন, ছুটি কাটানোর জন্য শহরের বাড়িটি ছেড়ে যাওয়ার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নেওয়া যাক।
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় সতর্কতা
বাড়ির অভ্যন্তরে বিভিন্ন ত্রুটি যাচাই
বাড়ির মূল ফটকের লকের সমস্যা ও ভাঙা জানালার দিকে সর্বপ্রথম নজর দেওয়া জরুরি। এর সঙ্গে সময় নিয়ে খুঁজে বের করতে হবে বিদ্যুৎ, গ্যাস, ও পানি সরবরাহের লাইনে কোন ত্রুটি আছে কি না। এগুলো মূলত ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঠিক করে নেওয়া উচিৎ। উপরন্তু, বাড়ি ছাড়ার আগ মুহূর্তে চোখে পড়লে দ্রুত এগুলো মেরামতো করে নিতে হবে।
অন্যথায় এড়িয়ে গেলে বা পরে ঠিক করার চিন্তা করলে খালি বাড়িতে যে কোনো অঘটন ঘটার আশঙ্কা থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: ঈদে ঘরে ফিরতে অনলাইনে প্লেন, বাস ও ট্রেনের টিকেট কাটার উপায়
চুলা, পানির কল ও বৈদ্যুতিক সংযোগগুলো বন্ধ করা
শহরের বাইরে যাওয়ার জন্য বাড়ি ছাড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে এই বিষয়গুলো বারবার যাচাই করে নিতে হবে। এমনকি কোন পানির কলের প্যাচ ঢিল হওয়ার কারণে যদি ফোটায় ফোটায় পানি পড়তে থাকে তাও মেরামতো করে নেওয়া দরকার। একই ভাবে দেখতে হবে প্রতিটি ঘরের বিদ্যুৎ সুইচগুলো বন্ধ আছে কি না। টেলিভিশন, কম্পিউটার, ওভেন, রাউটার, ফ্যানের মতো বিদ্যুৎ সংযোগকৃত প্রতিটি যন্ত্রপাতি বন্ধ করে দিতে হবে। দেওয়াল এবং টেবিল ঘড়ির ব্যাটারিগুলো খুলে যথাস্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।
ফ্রিজের রক্ষণাবেক্ষণ
সবগুলো বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম বিদ্যুৎ সংযোগমুক্ত করার সময় ফ্রিজের ব্যাপারে ব্যতিক্রম করা যেতে পারে। কেননা যেসব খাবার সময়ের সঙ্গে নষ্ট হয়ে সেগুলোকে সতেজ রাখার জন্য ফ্রিজে বিদ্যুৎ সংযোগ রাখা ছাড়া কোনো উপায় নেই। তবে যদি ভ্রমণের আগেই পচনশীল খাবারগুলো শেষ হয়ে গেলে ভালো। সেক্ষেত্রে ফ্রিজ ছেড়ে রাখতে হবে না।
এছাড়া ভ্রমণের আগের দিনগুলোতে কোনো পচনশীল খাবার না কেনাই উত্তম। বাড়ির ছাড়ার আগের সপ্তাহের খাদ্যতালিকায় ফ্রিজের অবশিষ্ট খাবারযোগ্য আইটেমগুলো রাখা যেতে পারে। অপচনশীল খাবার বা কেনার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত খেয়ে ফেলতে হয় এমন খাবারগুলো কেনা যেতে পারে অল্প করে। বের হওয়ার আগের দিন ফ্রিজের ভেতরটা ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ফ্রিজে এমন কিছু রাখা যাবে না যা পরবর্তীতে দুর্গন্ধের কারণ হতে পারে।
আরও পড়ুন: ঈদ অবকাশ: ভিসা-মুক্ত এশিয়ায় সেরা ভ্রমণ গন্তব্য
আসবাবপত্রের লকারগুলো লক করা
আলমারি, টেবিল, দেরাজ বা কেবিনেটের লকারগুলো ভালো করে চেক করতে হবে। কোনো ত্রুটি থাকলে তা ঠিক করে নিশ্চিত করতে হবে যেন সেগুলো মজবুত ভাবে বন্ধ থাকে। কেননা এগুলোতে নগদ টাকা, ডেভিট বা ক্রেডিট কার্ড, অলঙ্কার, সার্টিফিকেট সহ মূল্যবান সব জিনিসপত্র রাখা হয়। এগুলোর কোনোটাকেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে টেবিল বা বিছানার উপর ফেলে রাখা একদমি ঠিক নয়।
যাবতীয় সরঞ্জামসহ রান্নাঘর পরিষ্কার করা
খাবারের পরপরই থালা-বাসন ধুয়ে রাখা হলে এই কাজটি অনেকটা এগিয়ে যায়। রান্নাঘরে প্রায় ক্ষেত্রে ফল ও সবজি স্তূপ করে রাখা হয়। এভাবে এলোমেলাভাবে না রেখে প্রত্যেকটিকে তার যথাস্থানে রাখতে হবে। এতে করে রান্নাঘরের ময়লা পরিষ্কার করতে সুবিধা হবে।
সিঙ্কের জায়গা, কেবিনেট, শেল্ফ ও তৈজসপত্র ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখা উত্তম। এতে করে দীর্ঘ ভ্রমণ শেষে ফিরে এসে নোংরা ও দুর্গন্ধযুক্ত পরিবেশের সম্মুখীন হতে হবে না। একই সঙ্গে বাড়ি ফিরেই ক্লান্ত শরীর নিয়ে ধোয়া-মোছার কাজে লেগে পড়তে হবে না।
আরও পড়ুন: ঈদের কেনাকাটায় জনপ্রিয় ১০টি বাংলাদেশি পোশাক ব্র্যান্ড
পরিধেয় কাপড় পরিষ্কার করা
ভ্রমণের জন্য ব্যাগ গোছানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে যে বাড়ি ফিরে পরিধানের জন্য পরিষ্কার কাপড় আছে কি না। এছাড়া পরনের কাপড় সব স্তূপ করে রেখে দিলে তা বাজে গন্ধ ছড়ায়। সেই সঙ্গে বদ্ধ ফাঁকা ঘরে এই গন্ধ অস্বস্তির পরিবেশ সৃষ্টি করে। তাছাড়া ভ্রমণের পর ক্লান্ত শরীর নিয়ে কাপড় ধোয়ার আর অবস্থা থাকে না। তাই এই সব ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকার একমাত্র উপায় হচ্ছে বাড়ি ছাড়ার আগেই কাপড়গুলো পরিষ্কার করা। নিদেনপক্ষে নিয়মিত পরিধানের কাপড়গুলো ধুয়ে শুকিয়ে আয়রন করে রাখতে হবে।
আসবাবপত্রসহ ঘর পরিষ্কার করা
বিছানার চাদর, জানালার পর্দা, ও টেবিল ক্লথ অনেক দিন হয়ে গেলে দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং ঘরের পরিবেশ নষ্ট করে। আনন্দের ঈদ উদযাপন করে বাসায় ফিরে এমন অস্বস্তিকর পরিবেশের সম্মুখীন হওয়া কারোই কাম্য নয়। এছাড়া ক্লান্ত শরীরে ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই অনেকে বিছানায় গা এলিয়ে দিতে চান। তাই নিজেই নিজেকে স্বাগত জানানোর জন্য আগে থেকেই এই চাদর-পর্দাসহ প্রতিটি আসবাব পরিষ্কারের দিকটি মাথায় রাখা উচিৎ।
প্রতিটি কক্ষ পরিষ্কারের সময় বাথরুম পরিষ্কারে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। বাথরুমে পানির কল চেক করে দেখার সময়েই এক সঙ্গে পরিচ্ছন্নতার দিকটাতেও নজর দেওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন: এবারের ঈদ আয়োজনে বড় পর্দার ১০টি চলচ্চিত্র
ময়লার বাক্স ঘরের বাইরে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা
রান্নাঘরসহ প্রতিটি ঘরের ট্র্যাশ বক্সের সব ময়লা একটি পলিথিনে নিয়ে বাড়ির বাইরে যথাস্থানে ফেলে আসতে হবে। সারা ঘর পরিষ্কার থাকলেও শুধু ময়লায় ভর্তি ট্র্যাশবক্স ঘিরেও কীটপতঙ্গ ও ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। আর এভাবে বেশ কিছু দিন বদ্ধ অবস্থায় থাকলে সারা বাড়ি জুড়ে অস্বস্তিকর পরিবেশে সৃষ্টি হয়। তাই আগেই ট্র্যাশ বক্সগুলো খালি করে ফেলতে হবে।
শেষাংশ
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার পূর্বে এই বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া মানেই শহরের বাড়িটির সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের লাইনের ত্রুটি সারানো এবং সেগুলোর সংযোগ বন্ধ রাখা বাড়িকে বিপদমুক্ত রাখার জন্য জরুরি। তদুপরি, আসবাবপত্রসহ প্রতিটি ঘর পরিষ্কার করে গেলে ফিরে এসে ফাঁকা বাড়ির জঞ্জালের ধকল সামলাতে হবে না। সব মিলিয়ে ভ্রমণের ক্লান্তি নিয়ে বাড়ি ফেরার পর প্রশান্তিদায়ক পরিবেশ পেতে এই করণীয়গুলো অপরিহার্য।
আরও পড়ুন: এবারের ঈদে মুক্তির অপেক্ষায় ১০টি নাটক
৭ মাস আগে
নির্বাচনের দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
বুধবার (৩ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সোনিয়া হাসানের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ৫ বছরের শিক্ষা ছুটি নিয়ে পিএইচডি ডিগ্রি ছাড়াই ৯ বছর পর দেশে জাবি শিক্ষক
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের অনুরোধে সারাদেশে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস ও প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
এ উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা সরকারের
৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করতে চিঠি দিয়েছে ইসি
১০ মাস আগে
৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করতে চিঠি দিয়েছে ইসি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপসচিব আতিয়ার রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকায় দিনটি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রয়োজন।’
চিঠিতে ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।
এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ঘোষণা করেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ নভেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে সিইসি পরবর্তী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন।
সংবিধান অনুযায়ী, বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি।
আরও পড়ুন: নির্বাচন সুষ্ঠু করতে কমিশন জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে: ইসি আনিছুর
কারচুপি ঠেকানো রিটার্নিং অফিসার ও প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব: সিইসি
নির্বাচনী আচরণবিধি কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান সিইসির
১০ মাস আগে
ঈদের ছুটিতে হিলি স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ২৭ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে একটানা ছয় দিন বন্ধ থাকবে।
এসময় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ছুটি শেষে আগামী ৩ জুলাই থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
আরও পড়ুন: ডলারের ঊর্ধ্বগতিতে শেওলা স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মন্দাভাব
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানি গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ২৯ জুন পবিত্র ঈদুল আযহা। ঈদ পালনে আগামী ২৭ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত ৬ দিন দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখা হবে।
এরপর ৩ জুলাই থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি শুরু করা হবে।
হিলি ইমিগ্রেশন ওসি শেখ আশরাফুল আলম জানান, হিলি বন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারিদের ইমিগ্রেশন দিয়ে পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।
আরও পড়ুন: ঈদুল আজহা উপলক্ষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
হিলি স্থলবন্দরে ভারতীয় ট্রাক চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আধাবেলা পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
১ বছর আগে
ঈদের ছুটি একদিন বাড়িয়ে মোট ৪ দিন
ঈদুল আজহার ছুটি ২৭ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত চার দিন বাড়িয়েছে সরকার। সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
বাংলাদেশ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।
আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২৮ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত তিনদিনের ঈদের ছুটি ছিল।
কিন্তু এখন ২৭ জুনকে ঈদের ছুটিতে অন্তর্ভুক্ত করে চারদিনের ছুটি করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘ঈদের আগে ছুটি কাটাতে গ্রামে যাওয়া মানুষদের নির্বিঘ্নে যাতায়াত নিশ্চিত করতে সরকারের একটি নির্বাহী আদেশে ২৭ জুনকেও ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।’
গত ঈদুল ফিতরের ছুটির মতোই ঈদুল আযহার আগের দিন ছুটির দিনে যাত্রীদের ভিড় কমাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে: বাংলাদেশে ২৯ জুন ঈদুল আজহা
ঈদের আগেই পোশাক শ্রমিকদের বেতন ও ঈদ বোনাস পরিশোধ করুন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে ৩০ লাখ মানুষ নৌপথে বাড়ি যাবে: জাতীয় কমিটি
১ বছর আগে
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে ৩০ লাখ মানুষ নৌপথে বাড়ি যাবে: জাতীয় কমিটি
বৃহত্তর বরিশালগামী যাত্রীর সংখ্যা কমলেও ঢাকা ও আশপাশের জেলা থেকে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ আসন্ন ঈদে নৌপথে উপকূলীয় জেলায় রওনা হবেন।
এর মধ্যে তিন লাখ যাত্রী নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর দিয়ে এবং বাকি ২৭ লাখ যাত্রী ঢাকা নদীবন্দরের সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল দিয়ে যাবেন।
নৌ-পরিবহন, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির একটি প্রাক-ঈদ পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সদরঘাট গৃহমুখী মানুষের অস্বাভাবিক চাপের সম্মুখীন হবে।
রবিবার সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশিস কুমার দে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ প্রকাশ করেন।
অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ সামাল দিতে এবং ঝামেলামুক্ত ও নিরাপদ ঈদযাত্রা নিশ্চিত করতে সরকারকে বিকল্প উপায়ে জাহাজের সংখ্যা বাড়ানোর সুপারিশ করেছে জাতীয় কমিটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোরবানির ঈদে ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ ছেড়ে যাবেন প্রায় দেড় কোটি মানুষ।
এরমধ্যে এই ঈদে লঞ্চে যাবে ৩০ লাখ (মোট যাত্রীর ২০ শতাংশ)। এসব যাত্রীর বেশির ভাগই উপকূলীয় জেলা-বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালী, চাঁদপুর, শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঈদুল আযহার আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ২২ জুন থেকে ঘরমুখো মানুষের ভিড় শুরু হবে। বৃহত্তর ঢাকা অঞ্চলের নৌপথের সব যাত্রী ২২ থেকে ২৬ জুন (ঈদের আগের দিন) এই ৭ দিনের মধ্যে বাড়ি যাবেন।
তবে শিক্ষার্থী ও গৃহিণীসহ প্রায় ১৫ শতাংশ (৪ লাখ ৫০ হাজার) মানুষ ঈদযাত্রা শুরুর আগেই ঢাকা ত্যাগ করবেন।
আরও পড়ুন: ঈদে নৌপথের ২৭ লাখ যাত্রীর চাপ পড়বে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে: জাতীয় কমিটি
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২২ জুন থেকে ২৮ জুন পর্যন্ত কমপক্ষে ২৫ লাখ ৫০ হাজার যাত্রী নৌপথে তাদের গন্তব্যে যাবে। এর মধ্যে ২২ লাখ ৮৫ হাজার মানুষ সদরঘাট টার্মিনাল থেকে যাত্রা শুরু করবে।
নাব্যতা সংকটের কথা উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে সরকারিভাবে ৪১টি নৌপথ রয়েছে।
তবে নাব্যতা সংকট ও যাত্রী সংকটের কারণে অন্তত ১৫টি নৌপথ দৃশ্যত ইতোমধ্যে পরিত্যক্ত হয়েছে।
নৌযানের স্বল্পতার কথা উল্লেখ করে জাতীয় কমিটি বলেছে, বাকি ২৬টি নৌপথে সর্বোচ্চ ৭০টি লঞ্চ নিয়মিত চলাচল করে। ঈদের আগে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১৮০-এর কাছাকাছি।
এর মধ্যে সদরঘাট থেকে ৯০টি নৌযান বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে এবং ৯০টি বিভিন্ন স্থান থেকে আসবে।
নাগরিক সংস্থাটি আরও বলেছে, যদি প্রতিদিন ৯০টি লঞ্চে ৩ লাখ ২৭ হাজার যাত্রী বহন করা হয়, তবে একটি লঞ্চ গড়ে ৩ হাজার ৬৪২ জন যাত্রী বহন করবে। কিন্তু কোনো লঞ্চেরই দুই হাজারের বেশি লোক বহন করার ক্ষমতা নেই। এমনকি অনেক লঞ্চের ধারণক্ষমতা এক হাজারেরও কম। এ ছাড়া ঈদের আগের তিন দিনে ভিড় বাড়বে দেড় গুণ।
অনেক লঞ্চ চাপ সামলানোর ক্ষমতার বাইরে দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ যাত্রী বহন করে। এর ফলে ছাদে ও ডেকে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা হবে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
সংগঠনটি নৌপথে দুর্ঘটনা ও জনদুর্ভোগের ঝুঁকি কমাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর জোর দিয়েছে।
এতে নৌপথ ও টার্মিনালগুলোতে সর্বোচ্চ নজরদারি ও কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: লঞ্চ ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে কমল ১৫ পয়সা
লঞ্চ ভাড়া ৩০ শতাংশ বাড়ল
১ বছর আগে